নিউজ ডেস্ক: পয়লা বৈশাখে আনন্দে মেতেছে আট থেকে আশি। ১৪৩১-কে বিদায় জানিয়ে বাংলা ক্যালেন্ডারে নতুন বছর ১৪৩২-এর আগমণ। নতুন পোশাক, গঙ্গাস্নান, দোকানে দোকানে হালখাতার আয়োজন করা হয়েছে। সঙ্গে শুভেচ্ছা-মিষ্টিমুখ-গান আর জমজমাট আড্ডা। নববর্ষের আবাহনে মেতে উঠেছে গোটা বাংলা।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই কালীঘাট থেকে দক্ষিণেশ্বর, লেক কালীবাড়ি থেকে তারাপীঠ, বিভিন্ন মন্দিরে ভক্তদের সমাগম হয়েছে। পুজো দেওয়ার লম্বা লাইন চোখে পড়েছে বিভিন্ন মন্দিরের সামনে। বৈশাখী আনন্দে মাতোয়ারা গোটা পশ্চিমবঙ্গই। নতুন আশা-নতুন উদ্দীপনায় বরণ করে নেওয়া হয়েছে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২-কে। পশ্চিমবঙ্গের সর্বত্রই আনন্দ-উচ্ছ্বাসে মাতোয়ারা সবাই। হয়েছে বর্ণিল শোভাযাত্রা-সহ সাংস্কৃতিক নানা আয়োজন।
একইসঙ্গে বৈশাখের প্রথম দিন বেল, জুঁই, রজনীগন্ধায় মাতোয়ারা বঙ্গভূমি। কলকাতার অলিতেগলিতে উৎসবের আবহ। শুধু কলকাতা নয়, বর্ষবরণে সমগ্র পশ্চিমবঙ্গেই আনন্দ-উচ্ছ্বাস, আট থেকে আশি মাতোয়ারা সবাই। পয়লা বৈশাখ মানেই বাঙালির বাঙালিত্বের উদ্যাপন। সাদা-লাল শাড়ির ফ্যাশন, বাঙালি খাওয়া-দাওয়া, হালখাতা— এই সবই জাগিয়ে তোলে বাঙালির সংস্কৃতিকে।
এছাড়াও পয়লা বৈশাখ উপলক্ষ্যে গ্রাম বাংলায় চলছে নানা ধরনের মেলা। বৈশাখী আনন্দে মাতোয়ারা গোটা পশ্চিমবঙ্গই। নতুন আশা-নতুন উদ্দীপনায় বরণ করে নেওয়া হয়েছে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২-কে। পশ্চিমবঙ্গের সর্বত্রই আনন্দ-উচ্ছ্বাসে মাতোয়ারা সবাই। হয়েছে বর্ণিল শোভাযাত্রা-সহ সাংস্কৃতিক নানা আয়োজন।