নিউজ ডেস্ক: পহেলগাম যুদ্ধয় (পহেলগাম আক্রমণ) তাদের হাতে আছে, তা পড়ে ফেলতে পড়ে ফেলেছে (পাকিস্তান)। কিন্তু কাশ্মীরিদের বয়ানেই ব্যর্থ হয়। ১৯৯৭ সাল থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত ৭টি বর্ণনা তুলে ধরেছি, যেখানে কাশ্মীরি বাকরি সাধারণ মানুষদের জন্য, জঙ্গি নিতে শিবিরে আমাদের কাশ্মীরের কথা বলা হয়েছে।
১. কামীরি সমর্থকদের নিয়ে যাওয়ার পথে ট্রেনিং দিয়ে ফেরত ফারুক আবদুল্লা
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ এক সপ্তাহে
জম্মু কাশ্মীর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাও করেছেন , ১৯৮৯ সাল বলে বড় ভুল করে বলেছেন। তখন যথেষ্ট কাশ্মীরদের নিয়ে যেতে শুরু করতে। তাদের ট্রেনিং দিয়ে ফেরত দেওয়া। অস্থিরতা শারাতে থাকে উপত্যকায়। তাদের ভয়ে ভক্ত ভাইদের ফেরত আনতে ভয় পেত সরকার।
ভাবুন, খোদ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এতদিন পর নিজের কথা মনে করছেন।
২. পহেলগাম যুদ্ধয় চক্রান্তকারী আদিল ঠোকর (আদিল হুসেন ঠোকার) যে মুজাহিদিন, লর যে তাকে চাষিং, তা স্থানীয় আদিল বোনই।
২৫ এপ্রিল, ২০২৫
ইকোনমিক টাইমস ও এএনআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আদিল বোন ইয়াশমিনা, আদিল একজন মুজাহিদিন। তাকে আদিল গুরি বলে। অন্তনাগে সে জঙ্গি হিসাবে পরিচিত। গোয়েন্দা আধিকারিক হওয়া প্রশাসন, পাক অপারভদের সঙ্গে যুক্ত এই আদিল পহেলগাম নিয়ন্ত্রণ অব্যাহতছে। ২০১৮ সালে আতারি-ওয়াঘা বর্ডার দিয়ে সে যায়। সেখানে তাদের পছন্দ। গত বছর ফিরে আসে কাশ্মীরে। তখন সন্ত্রাসে হামলাকে সাহায্য করছে।
৩. ২০১৭-১৮ সালে ৫৭ জন কাশ্মীর পক্ষকে সমর্থন করে জঙ্গি হয়ে জঙ্গি হয়ে ফেরেস ডিপি
১০ আগস্ট, ২০২১
জম্মু কাশ্মীর ডিজিপি দিলবাগ সিংমীর নেতা এক্সপ্রকে কংগ্রেস, ২০১৭-১৮ সাল নাগাদ জয় ৫৭ জন কাশ্মীরি বা তুরিস্ট ভিসায় স্টাডি ভিসায় পারে। কিন্তু সেখানে গিয়ে তারা জঙ্গি শিবিরে যুক্ত হয়। ম্যামের মধ্যে ৩০ জন অস্ত্র নিয়ে এলসি পেয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করে। ৩০ এর মধ্যে ১৭ জন সক্রিয় হয়েছে, ১৩ জন এখনও জঙ্গি হিসেবে সক্রিয় আছে। তাদের জন্য ছাত্র ভিসা দেওয়া কঠোরভাবে।
৪. অনুশীলন করতে গিয়েছিলেন ইয়াসিন
২৪ আগস্ট, ২০১৪
আল জাজিরাকে দেওয়া এককারে ইয়াসিন ব্যাখ্যা করেছিলেন, ৮০-র খেলার শেষের দিকে তিনি শুরু করেছিলেন। সেখানে ট্রেনিং নিয়ে ছিলেন। ১৯৮৮ সালে যে ব্যাচটি পাক আরও প্রথম কৃষ্ণরে গিয়েছিলাম, তাদের মধ্যে ছিল ইয়াসিন বর্ণনা। ১৯৮৯ সালে আবার ফিরে। জম্মু কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রেন্ড বা JKLF। এই গ্রামেই ছিলেন হামিদ শেখ, আসফাক ওয়ানি, জাভেদ আহমেদ মীর। হাতে অস্ত্র নিয়ে বিরুদ্ধে জেহাদ উত্তরের জন্য শত শতককে নামায় এই গ্রুপ।
খোদ ইয়াসিন এ কথা আলোচনা।
৫. তেক ই জেহাদ জঙ্গি আত্মসমর্পণ ওহরোশক্তি
২৪ মে ২০০৭
কুপওয়ার ছেলে গুলম ভাই চৌধুরী ওরফে জাফর ইক। সে যোগ দিয়ে তাতেহরিক ই জেহাদ জঙ্গি সদস্য। ২০০৭ সালে সে শ্রীনগরে আত্মসমর্পণ করে। যেমন, তারা অস্ত্রের প্রশিক্ষণের জন্য সঙ্গে ছিল স্ত্রী নূর জান, ৫ বছরের ছেলে গুলাম মুজতবা ও ৪ বছরের মেয়ে ইকরা। ওয়ান লাভ এই খবরটি।
৬. ভুল শক্তির আত্মসমর্পণ আর এক জঙ্গি সমর
১৮ আগস্ট, ২০০৫
জাফর ইকবালের মত আর এক জঙ্গি পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ। তার নাম নিয়াজ আহমেদ। সোজা ডিসিপি অফিসে গিয়ে সে উপায়ে, সে পিটিএম বাপের দলের অন্য একজন ব্যক্তি মিলিট্যান্ট। সে সারেন্ডার করতে চায়। চাষে গিয়ে ট্রেনিং নেওয়ার কথা বলে সে। পরে ভুল করে আত্মসমর্পণ করে।
৭. সমুদ্রে গিয়ে নৌকা নিয়েছিঃ বিট্টা করে
১৯৯১ সাল। বিট্টা রাত্রিকে সাক্ষাৎকার নিয়েছিল। তখন বন্দি ছিল বিট্টা। সে নিরাপদে ছিল, সে স্থানীয় জঙ্গি হয়ে যায়। অস্ত্রের বিরুদ্ধে অস্ত্র প্রয়োগ করতে গিয়ে অস্ত্র প্রয়োগ করা।
অন্য, একাধিক জঙ্গি থেকে, কাশ্মীরের বিভিন্ন স্তরের মানুষের কথা যে কথা বলে, পার্থী পাওয়ার, ভারতে অকারণে শরাতে মুখের পরিস্থিতির পর থেকে ছয় যুদ্ধ চালাচ্ছেন। আজ তারা পাল্টা সমাধানের ভয়ে সাধু সাজতে চাই। তবে তাদের মুখোশ সফল কাশ্মীরিরাই।