Friday, June 13, 2025
No Result
View All Result
West Bengal

Latest News

Maheshtala Unrest: রণক্ষেত্র মহেশতলা, জ্বলল আগুন, রক্তাক্ত পুলিশও! রাজ্যে কেন বারবার পুলিশের ওপর দুষ্কৃতী হামলার ঘটনা ঘটছে? এর পেছনে কারা?

Digha jagannath temple: দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের সঙ্গে পুরীর জগন্নাথ মন্দির ও অযোধ্যার রামমন্দিরের সংযোগ!

Jal Jeevan Mission project: জল জীবন মিশনেও বড় দুর্নীতি! কম টাকা দিয়ে খাটানো হচ্ছিল-বড় অভিযোগ কর্মরতদের, জানুন বিস্তারিত

Shubhanshu Shukla: রাকেশ শর্মা থেকে শুভ্রাংশু শুক্লা: ভারতীয় মহাকাশ অভিযানের উত্তরাধিকার

Rabindranath Tagore: মননের মুক্তিতে মাতৃভূমি: রবীন্দ্রনাথের স্বপ্নের ভারত

  • জাতীয়
  • রাজ্য
  • আন্তর্জাতিক
  • ভিডিও
    • Special Updates
    • Rashifal
    • Entertainment
    • Business
    • Legal
    • History
    • Viral Videos
  • রাজনীতি
  • ব্যবসা
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • Opinion
    • জীবনধারা
West Bengal
  • জাতীয়
  • রাজ্য
  • আন্তর্জাতিক
  • ভিডিও
    • Special Updates
    • Rashifal
    • Entertainment
    • Business
    • Legal
    • History
    • Viral Videos
  • রাজনীতি
  • ব্যবসা
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • Opinion
    • জীবনধারা
No Result
View All Result
West Bengal
No Result
View All Result

Latest News

Maheshtala Unrest: রণক্ষেত্র মহেশতলা, জ্বলল আগুন, রক্তাক্ত পুলিশও! রাজ্যে কেন বারবার পুলিশের ওপর দুষ্কৃতী হামলার ঘটনা ঘটছে? এর পেছনে কারা?

Digha jagannath temple: দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের সঙ্গে পুরীর জগন্নাথ মন্দির ও অযোধ্যার রামমন্দিরের সংযোগ!

Jal Jeevan Mission project: জল জীবন মিশনেও বড় দুর্নীতি! কম টাকা দিয়ে খাটানো হচ্ছিল-বড় অভিযোগ কর্মরতদের, জানুন বিস্তারিত

Shubhanshu Shukla: রাকেশ শর্মা থেকে শুভ্রাংশু শুক্লা: ভারতীয় মহাকাশ অভিযানের উত্তরাধিকার

Rabindranath Tagore: মননের মুক্তিতে মাতৃভূমি: রবীন্দ্রনাথের স্বপ্নের ভারত

  • জাতীয়
  • রাজ্য
  • আন্তর্জাতিক
  • ভিডিও
  • রাজনীতি
  • ব্যবসা
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • Opinion
  • জীবনধারা
Home general

Jal Jeevan Mission project: জল জীবন মিশনেও বড় দুর্নীতি! কম টাকা দিয়ে খাটানো হচ্ছিল-বড় অভিযোগ কর্মরতদের, জানুন বিস্তারিত

২০১৯ সালের ১৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জল জীবন মিশনের সূচনা করেন। লক্ষ্য ছিল, ২০২৪ সালের মধ্যে গ্রামে গ্রামে প্রতিটি বাড়িতে নলের জল পৌঁছে দেওয়া

Sweta Chakraborty by Sweta Chakraborty
Jun 11, 2025, 06:50 pm GMT+0530
FacebookTwitterWhatsAppTelegram

নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর স্বপ্নের প্রকল্পগুলির মধ্যে ‘জল জীবন মিশন’ প্রকল্প অন্যতম। দেশের গ্রামাঞ্চলে ঘরে ঘরে বিশুদ্ধ পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এই প্রকল্প শুরু করা হয়েছিল ২০১৯ সালে। গত বছর অর্থাত্‍ ২০২৪ সালের মধ্যে এই প্রকল্পের কাজ শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু সেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি।
সরকারি সূত্রের দাবি, ২০২১ ও ২০২২-এর কোভিড অতিমারীর সময়ে গোটা দেশে এই প্রকল্পের কোনও কাজই কার্যত এগোয়নি। একইসঙ্গে প্রকল্পের খরচও বেড়ে যায় অনেকটাই। প্রকল্পের গুরুত্ব এবং অসমাপ্ত কাজের কথা মাথায় রেখে শেষে বাধ্য হয়েই চলতি আর্থিক বছরের সাধারণ বাজেটে ‘জল জীবন মিশন’ প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ২০২৮ সাল পর্যন্ত। কিন্তু এরই মাঝে দেশের বিভিন্ন রাজ্যে চলতে থাকা এই প্রকল্পের কাজে ব্যাপক আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে বলে দাবি জানানো হয়েছে প্রকল্পের নিয়ন্ত্রক কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রক সূত্রে।
সংকটে ‘জল জীবন মিশন’
২০১৯ সালের ১৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জল জীবন মিশনের সূচনা করেন। লক্ষ্য ছিল, ২০২৪ সালের মধ্যে গ্রামে গ্রামে প্রতিটি বাড়িতে নলের জল পৌঁছে দেওয়া। প্রায় ১৬ কোটি পরিবারের জন্য এই জল সংযোগের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। কিন্তু ২০২৪-এর দোরগোড়ায় এসে দেখা যাচ্ছে, এখনও পর্যন্ত মাত্র ৭৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি সংযোগের কাজ শেষ করতে প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।


২০১৯ সালে যখন এই প্রকল্প শুরু হয়, তখন মোট প্রকল্পের খরচ নির্ধারণ করা হয়েছিল ৩.৬ লক্ষ কোটি টাকা। জল শক্তিমন্ত্রকের দাবি ছিল প্রায় দ্বিগুণ অর্থাৎ ৭.৮৯ লক্ষ কোটি টাকা। কিন্তু বাস্তবে দেখা গিয়েছে, ২০১৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যেই রাজ্যগুলি ৮.০৭ লক্ষ কোটির প্রকল্প অনুমোদন করে ফেলেছে। এর মধ্যে প্রায় ৭.৬৮ লক্ষ কোটির কাজ বরাতপ্রাপ্ত এবং ৩৮,৯৪০ কোটির কাজ বরাতের অপেক্ষায়। এই খরচ বৃদ্ধির জেরে কেন্দ্রীয় পর্যালোচনাকারীরা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন, কিছু রাজ্যে প্রকল্প ব্যয়ের হিসেব ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে দেখানো হয়েছে, বিশেষ করে নির্বাচনি রাজ্যগুলিতে।
উদাহরণস্বরূপ, মহারাষ্ট্র, বিহার, তামিলনাডু ও অসমে ৩২,৩৬৪ কোটির প্রকল্প এখনও রাজ্য স্তরের অনুমোদনের অপেক্ষায়। কিন্তু যেহেতু এই অনুমোদন প্রকল্পের নির্ধারিত সময়সীমার বাইরে, তাই এই প্রকল্পগুলির কেন্দ্রীয় অংশ অর্থাৎ ১৭,৩৪৮ কোটি টাকাও এখন রাজ্যগুলিকেই বহন করতে হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। মন্ত্রকেরই এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘এক্সপেন্ডিচার ফিনান্স কমিটি শুধুমাত্র আর্থিক পর্যালোচনা করে থাকে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রক চাইলে বাড়তি অর্থের আবেদন করতে পারে। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা।’
জল জীবন মিশন প্রকল্পে ঘিরে কর্মরতদের বড় অভিযোগ
জল জীবন মিশনে’ অস্থায়ী কর্মীদের ভয় দেখিয়ে বরাত পাওয়া সংস্থার তরফ থেকে ন্যূনতম বেতন দেওয়া হচ্ছে। অথচ ওই পোস্টের বেতন অনেকটাই বেশি। যে পোস্টের যা বেতন হওয়ার কথা অথচ তার থেকে অনেকটা কম বেতন দেওয়া হচ্ছিল কর্মীদের বলে অভিযোগ। প্রতিবাদ করলেও কোনও লাভ হয়নি। এ দিকে একই কাজ করলেও সম বেতন পাচ্ছিলেন না জল জীবন মিশনের অস্থায়ী কর্মীরা।
অবশেষে মঙ্গলবার বিকেলে জল জীবন মিশন প্রকল্পের ৮ টি ব্লকের প্রায় ৬৪ জন অস্থায়ী কর্মীরা বালুরঘাটে পিএইচই দফতরের বিক্ষোভ দেখান। অস্থায়ী কর্মীদের সঙ্গে ছিলেন তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি নামিজুর রহমান, বালুরঘাট টাউনের সভাপতি আবীর রঞ্জন গোস্বামী সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা। অস্থায়ী কর্মীদের পক্ষ থেকে পরে তারা আধিকারিককে পুরো বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ করেন। এ প্রসঙ্গে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন দিয়েছেন পিএইচই দফতরের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত কর। তিনি বলেন, “যারা কর্মী রয়েছেন তাঁদের ডেকেছিলাম। তাঁদের কাজ করতে কী কী সমস্যা হচ্ছে সেগুলো শুনেছি। যত দ্রুত এই সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।”
সূত্রের খবর, উত্তর দিনাজপুরে জলজীবন মিশনের আওতায় প্রায় ৭০ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। যার বড় অংশটাই আসার কথা ছিল কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে। তবে দীর্ঘদিন এই অর্থ না আসায় সমস্যায় পড়েছে প্রশাসন। প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা ঠিকাদার সংস্থাগুলিও একপ্রকার থমকে পড়েছে কাজের গতি নিয়ে। এই পরিস্থিতিতে সম্প্রতি জেলা প্রশাসনের তরফে এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের আয়োজন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন জেলার জেলাশাসক সুরেন্দ্র কুমার মীনা, জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের ইঞ্জিনিয়ার, জেলা পরিষদের সভাধিপতি, স্থানীয় বিধায়ক ও সংশ্লিষ্ট আধিকারিকরা।
বৈঠকে জেলাশাসক সাফ জানিয়ে দেন, অর্থ জট মেটার অপেক্ষায় না থেকে যে কাজ বাকি রয়েছে তা যথাসম্ভব দ্রুত শেষ করতে হবে। বিশেষ করে গোয়ালপোখর-২ এবং করণদিঘি ব্লকে যেখানে অগ্রগতি অত্যন্ত কম, সেখানে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্লকের জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাম্প্রতিক উত্তরবঙ্গ সফরের সময় জেলা পর্যায়ে জলজীবন মিশনের কাজের গতি নিয়ে তিনি অসন্তোষ প্রকাশ করেন। তার পরেই বিষয়টিকে অগ্রাধিকার তালিকায় তুলে আনে জেলা প্রশাসন। বকেয়া অর্থ পাওয়া এবং কেন্দ্রীয় বরাদ্দ দ্রুত ছাড় করানোর চেষ্টাও জোরদার করা হয়েছে।
দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর দিনাজপুরে ৫ লাখ ৮১ হাজার বাড়িতে জলসংযোগ দেওয়ার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ২ লাখ ৩৭ হাজার বাড়িতে জল পৌঁছেছে। অর্থাৎ, প্রকল্পের মোট অগ্রগতি ৪১ শতাংশ। আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, পর্যাপ্ত অর্থ এলে আগস্টের মধ্যে আরও ২৪ হাজার বাড়িতে সংযোগ দেওয়া সম্ভব। সেক্ষেত্রে প্রকল্পের মোট অগ্রগতি পৌঁছাবে ৪৫ শতাংশে। দফতরের দাবি, চলতি বছরের মার্চ মাসে রাজ্য সরকারের তরফে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল, যা ঠিকাদার সংস্থাগুলির হাতে পৌঁছেছে। তবে পুরো প্রকল্পে কাজের তুলনায় এই অঙ্ক সামান্যই। ঠিকাদাররা জানাচ্ছেন, যদি পূর্ণ বরাদ্দ না পাওয়া যায়, তাহলে কাজ চালানো সম্ভব নয়।
দুর্নীতি ঠেকাতে তৈরি হচ্ছে রিপোর্ট
তবে শুধু এ রাজ্যেই নয় দেশের বিভিন্ন রাজ্যে চলতে থাকা এই প্রকল্পের কাজে ব্যাপক আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। নয়াদিল্লিতে সরকারি সূত্রের দাবি, পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে ঝাড়খণ্ড, তামিলনাড়ু, হিমাচলপ্রদেশ, পাঞ্জাবের মতো বিরোধী শাসিত রাজ্যগুলিতে জল জীবন মিশন প্রকল্পের কাজে ব্যাপক আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করেছে ‘কন্ট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল’ বা সিএজি।


যে সব রাজ্যে দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে, সেখানে সিএজি আধিকারিকরা ইতিমধ্যেই ফিল্ড ভিজি়ট করে ফেলেছেন বলেও সরকারি সূত্রের দাবি৷ এই ফিল্ড ভিজিটের পরিপ্রেক্ষিতেই তৈরি করা হচ্ছে একটি বিস্তারিত রিপোর্ট, যা জমা দেওয়া হবে জল শক্তি মন্ত্রক এবং প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে। তবে এই রিপোর্টকে কেন্দ্র করেই আরও একবার মোদী সরকারের সঙ্গে বিরোধী শাসিত রাজ্যগুলির সংঘাতের পরিবেশ তৈরি হতে পারে, এমনই আশঙ্কা রাজনৈতিক মহলের।
শ্যামপুরে জল জীবন মিশন প্রকল্পের কাজ পরিদর্শনে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা
অন্যদিকে দুর্নীতি ঠেকাতে ও জল জীবন মিশন প্রকল্পের কাজ দেখতে এ মাসের শুরুতেই হাওড়ায় এল দু’সদস্যের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। দলে ছিলেন কেন্দ্রীয় শক্তিমন্ত্রকের অধিকর্তা প্রণভ তয়াল এবং জাতীয় জল জীবন মিশন প্রকল্পের টেকনিক্যাল অফিসার সমীর পান্ডা।
এদিন তাঁরা ধুলাসিমলা গ্রাম পঞ্চায়েতের কর্তা এবং স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। শ্যামপুর এক নম্বর ব্লকে গিয়েও মানুষের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। উলুবেড়িয়া এক নম্বর ব্লকের কালীনগরে সারফেস ওয়াটার প্রকল্পে ইনটেক জেটির মাধ্যমে হুগলি নদী থেকে জল তুলে তা পরিশোধন করে পাইপলাইনের মাধ্যমে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়। এক হাজার ৩০০ কোটি টাকার এই প্রকল্পে এই ব্লক ছাড়াও শ্যামপুর এক ও দুই এবং বাগনান এক ও দু’নম্বর ব্লকের আংশিক এলাকায় জল পৌঁছবে। প্রায় দু’লক্ষ ২০ হাজার পরিবার এর ফলে উপকৃত হবে। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তর সূত্রে খবর, ২০২৫ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা। তবে ২০২৪ সালের আগস্ট থেকে কেন্দ্র টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। তারপর রাজ্য সরকার অর্থ বরাদ্দ করে কাজ চালু রাখে। তবে গত মার্চ মাস থেকে সে টাকা নিয়েও সমস্যা দেখা দিয়েছে। এবার কেন্দ্র টাকা দেওয়া শুরু করলে এই বছরের মধ্যেই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। হাওড়া জেলা পরিষদের সহকারি সভাধিপতি অজয় ভট্টাচার্য জানান, প্রকল্পের কাজ দেখে তাঁরা সন্তোষপ্রকাশ করেছেন। আমরা কেন্দ্রের টাকা বন্ধের বিষয়টি জানিয়েছি। রাজ্যের জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দপ্তরের মন্ত্রী পুলক রায় বলেন, ‘সারা দেশেই এই পরিদর্শন চলছে। পশ্চিমবঙ্গে হাওড়া সহ ছ’টি জেলায় পরিদর্শন হবে।’
‘জল জীবন মিশন’ প্রকল্পে পিছনের সারিতে বাংলা
কেন্দ্রীয় সরকারের ‘জল জীবন মিশন প্রকল্প’-এ সব থেকে পিছিয়ে পশ্চিমবঙ্গ। কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রকের এক রিপোর্টে এমন তথ্যই উঠে এসেছে। পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড ও রাজস্থান এই তিন বিরোধী শাসিত রাজ্যের গাফিলতিকে দায়ী করছে জলশক্তি মন্ত্রক। পশ্চিমবঙ্গ-সহ এই তিনটি রাজ্যের অর্ধেক বাড়িতে এখনও পৌঁছায়নি নলবাহিত পানীয় জল। এখানেই প্রশ্ন ঘোরাফেরা করছে আদৌ কি পশ্চিমবঙ্গবাসী ২৪-এর মধ্যে বাড়ি বাড়ি জল পাবে?


২০১৯-এর ১৫ অগস্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ‘জল জীবন মিশন প্রকল্প’ ঘোষণার পর থেকে এই প্রকল্পে রাজস্থানে কাজ হয়েছে ৪৩ শতাংশ, ঝাড়খণ্ডে ৪০ শতাংশ এবং পশ্চিমবঙ্গে মাত্র ৩৭ শতাংশ। সমগ্র দেশের নিরিখে গড়ে ৬৭.২২ শতাংশ কাজ হয়েছে। এই তিন রাজ্যের মধ্যে সবথেকে পিছিয়ে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। এই প্রকল্পেকে বাস্তবায়িত করতে পশ্চিমবঙ্গকে চাহিদা মতোই অর্থ জোগানো হচ্ছে। কিন্তু কাজের গতির নিরিখে পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অথচ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দাবি, আগামী বছর মার্চের মধ্যেই রাজ্যের গ্রামের প্রতিটি বাড়ি পৌঁছে যাবে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ৩ লক্ষ ৬০ হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্পের লক্ষ্য ছিল, ‘হর ঘর জল’। ২০২৪-এর লোকসভা ভোটের কথা মাথায় রেখেই এই প্রকল্প বাস্তবয়নে বদ্ধপরিকর কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, এই প্রকল্পের হাত ধরে সমগ্র দেশের ১২ কোটি ৯২ লক্ষ গ্রামীণ পরিবারে কাছে এই নলবাহিত বিশুদ্ধ পানীয় জলের পরিষেবা পৌঁছিয়ে গেছে। কিন্তু, পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে এই পরিসংখ্যান বেশ খারাপ। পশ্চিমবঙ্গের ১ কোটি ৭৩ লক্ষ গ্রামীণ পরিবারের মধ্যে মাত্র ৬৪ লক্ষ ৮৪ হাজার পরিবার এই পরিষেবা পেয়েছে। এই রাজ্যের ক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়েছে মাত্র ৩৭ শতাংশ।
যদিও পশ্চিমবঙ্গের জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি মন্ত্রী পুলক রায় এই প্রসঙ্গে বলেন, বাড়ি বাড়ি জল পৌঁছানোর কাজ চলছে। অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় পশ্চিমবঙ্গে কাজ দেরিতে শুরু হয়েছে বলেই একটু বেশি লাগছে। তবে তিনি আরও বলেন, ২০২৪-এর মার্চের মধ্যেই রাজ্যের গ্রামের প্রতিটি বাড়ি নলবাহিত বিশুদ্ধ পানীয় জল পৌঁছে যাবে।


জল জীবন মিশন প্রকল্প কি?
হর ঘর জল (প্রতিটি ঘরে জল ) হল একটি প্রকল্প যা ভারত সরকারের জলশক্তি মন্ত্রক ২০১৯ সালে জল জীবন মিশনের অধীনে শুরু করেছিল যার লক্ষ্য ছিল ২০২৪ সালের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী ভিত্তিতে নিয়মিতভাবে প্রতিটি গ্রামীণ পরিবারকে ৫৫ লিটার কলের জল সরবরাহ করা।
জল জীবন মিশন প্রকল্প: উদ্দেশ্য
সকল গ্রামীণ পরিবারে কার্যকরী গৃহস্থালির ট্যাপ সংযোগ (FHTC) প্রদান করা।
মানসম্পন্ন-ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা, মরুভূমি এবং খরাপ্রবণ গ্রাম, সংসদ আদর্শ গ্রাম যোজনা (SAGY) গ্রাম ইত্যাদিতে FHTC-এর ব্যবস্থাকে অগ্রাধিকার দেওয়া।
স্কুল, গ্রাম পঞ্চায়েত ভবন, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, কমিউনিটি ভবন এবং স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলিতে কার্যকরী ট্যাপ সংযোগ প্রদান করা।
ট্যাপ সংযোগের কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ করতে।
নগদ অনুদান, শ্রম বা দ্রব্যের অনুদান এবং স্বেচ্ছাসেবী শ্রমের মাধ্যমে স্থানীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে স্বেচ্ছাসেবী মালিকানা নিশ্চিত করা এবং প্রচার করা।
জল সরবরাহ ব্যবস্থার স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে সহায়তা প্রদান করা, অর্থাৎ জল সরবরাহের অবকাঠামো, উৎস এবং নিয়মিত পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য তহবিল।
এই খাতে মানবসম্পদ বিকাশ ও ক্ষমতায়ন করা যাতে নদীর গভীরতানির্ণয়, নির্মাণ, জলের মান ব্যবস্থাপনা, বৈদ্যুতিক, জলাধার সুরক্ষা, জল পরিশোধন ইত্যাদির স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী চাহিদা পূরণ করা যায়।
নিরাপদ পানীয় জলের বিভিন্ন দিক এবং গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং এমনভাবে অংশীদারদের সম্পৃক্ত করা যাতে জল সকলের ব্যবসা হয়ে ওঠে।
জল জীবন মিশন প্রকল্পের সুবিধা
গ্রামীণ পরিবারগুলিতে নিরাপদ জল সরবরাহের মাধ্যমে প্রায় ১.৩৬ লক্ষ শিশুর মৃত্যু এড়ানো যেতে পারে।
গ্রামীণ পরিবারগুলিতে নিরাপদ জল সরবরাহের মাধ্যমে ডায়রিয়াজনিত প্রায় ৪ লক্ষ মৃত্যু এড়ানো সম্ভব।
প্রতিটি বাড়িতে FHTC-তে তিনটি ডেলিভারি পয়েন্ট (ট্যাপ) থাকবে: রান্নাঘর, ধোয়া এবং স্নানের জায়গা এবং টয়লেট। এটি জল পরিষ্কার রাখতে এবং এর অপব্যবহার রোধ করতে সহায়তা করবে।
এটি গ্রামীণ এলাকার মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করবে।
এটি মানুষের জল সংগ্রহের সময় বাঁচাতে সাহায্য করবে।
এটি জল সরবরাহ ব্যবস্থার উপর সম্প্রদায়ের মালিকানা গড়ে তুলতে সাহায্য করে।
এটি জল সরবরাহ উৎসের স্থায়িত্ব নিশ্চিত করে এবং ট্যাপ সংযোগের কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ করে।
এটি দূষিত এলাকায় জলের গুণমান উন্নত করবে।
এটি নিরাপদ পানীয় জলের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করবে।


জল জীবন মিশনে টেন্ডার নিয়ম বদল
দেশজুড়ে জল জীবন মিশনে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এমত অবস্থায় শুধু নীতি বদলেই ১৬,৮৩৯ কোটি টাকা অতিরিক্ত খরচ বাড়ানো হয়েছে বলে উঠেছে অভিযোগ। তদন্তে ধরা পড়েছে রাজ্যভিত্তিক ব্যয়ের ভয়ংকর পার্থক্য।
সম্প্রতি এক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, ২০২২ সালের ২১ জুন, জল জীবন মিশনের টেন্ডার নিয়মে পরিবর্তনের পর থেকেই ব্যয় বেড়েছে বিপুল হারে। এই পরিবর্তনের ফলে ‘টেন্ডার প্রিমিয়াম’ নিষিদ্ধ তালিকা থেকে বাদ পড়ে যায়। অর্থাৎ, অনুমোদিত খরচের তুলনায় বেশি দামে টেন্ডার গ্রহণ করার দরজা খুলে যায়।
কী বলছে তথ্য?
মোট ১,০৩,০৯৩টি প্রকল্পের মধ্যে ১৪,৫৮৬টির টেন্ডার মূল্য অনুমোদিত খরচের চেয়ে বেশি ছিল। এর মধ্যে ৬,৪৭০টি প্রকল্পে খরচ ১০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। মধ্যপ্রদেশে মাত্র ৫০৮টি প্রকল্পের টেন্ডার থাকলেও, খরচ বৃদ্ধির ৬৪ শতাংশ ওখানেই হয়েছে। ১৩টি প্রকল্পে অতিরিক্ত খরচের পরিমাণ ২৫০ কোটি টাকার বেশি, যার মধ্যে ৩টিতে খরচের সীমা ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
কেন ঘটল এই খরচ বৃদ্ধি?
করোনা পরবর্তী সময়ে উপকরণ ও শ্রম খরচ বৃদ্ধি, কেন্দ্রীয় নিয়মে শিথিলতা এবং রাজ্যস্তরে স্বচ্ছতার অভাব এর পিছনে মুখ্য কারণ হিসেবে উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সূত্রের দাবি, রাজ্যগুলির দাবির ভিত্তিতে এই পরিবর্তন ঘটেছে।
কেন্দ্রীয় তহবিল ছাঁটা হয়েছে
এই গোলমালের আঁচ পেয়ে ছাঁটা হয়েছে কেন্দ্রীয় তহবিলও। জলশক্তি মন্ত্রণালয় অতিরিক্ত ২.৭৯ লক্ষ কোটি টাকা দেওয়ার অনুরোধ করেছিল। কিন্তু, অর্থ মন্ত্রকের কমিটি মাত্র ১.৫১ লক্ষ কোটি টাকা অনুমোদনের সুপারিশ গ্রহণ করেছে। ফলে প্রকল্প বাস্তবায়নে বড়সড় চ্যালেঞ্জ দেখা দিতে পারে বলে একাংশের দাবি।
কী হতে পারে ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ?
সরকার ইতিমধ্যেই ১০০টি তদন্তকারী দল পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে। দেশের ১৩৫টি জেলায় তদন্তকারীরা পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখবেন। বিশেষ নজর দেওয়া হবে রাজ্যস্তরে টেন্ডার ব্যবস্থাপনা, অনুমোদন পদ্ধতি এবং প্রকল্প বাস্তবায়নের গুণগত মানে।

Tags: bangla newsbengali newsJal Jeevan Mission projectnews in bengaliPM Modistate newsTOP NEWSwest bengalwest bengal live
ShareTweetSendShare

RelatedNews

Maheshtala Unrest: রণক্ষেত্র মহেশতলা, জ্বলল আগুন, রক্তাক্ত পুলিশও! রাজ্যে কেন বারবার পুলিশের ওপর দুষ্কৃতী হামলার ঘটনা ঘটছে? এর পেছনে কারা?
Crime

Maheshtala Unrest: রণক্ষেত্র মহেশতলা, জ্বলল আগুন, রক্তাক্ত পুলিশও! রাজ্যে কেন বারবার পুলিশের ওপর দুষ্কৃতী হামলার ঘটনা ঘটছে? এর পেছনে কারা?

Digha jagannath temple: দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের সঙ্গে পুরীর জগন্নাথ মন্দির ও অযোধ্যার রামমন্দিরের সংযোগ!
general

Digha jagannath temple: দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের সঙ্গে পুরীর জগন্নাথ মন্দির ও অযোধ্যার রামমন্দিরের সংযোগ!

Shubhanshu Shukla: রাকেশ শর্মা থেকে শুভ্রাংশু শুক্লা: ভারতীয় মহাকাশ অভিযানের উত্তরাধিকার
general

Shubhanshu Shukla: রাকেশ শর্মা থেকে শুভ্রাংশু শুক্লা: ভারতীয় মহাকাশ অভিযানের উত্তরাধিকার

Headlines | 11 June 2025 | রাজ্য-দেশ | Vijay Mallya | Donald Trump | Mamata Banerjee | bengal facts
Nation

Headlines | 11 June 2025 | রাজ্য-দেশ | Vijay Mallya | Donald Trump | Mamata Banerjee | bengal facts

Rabindranath Tagore: মননের মুক্তিতে মাতৃভূমি: রবীন্দ্রনাথের স্বপ্নের ভারত
entertainment

Rabindranath Tagore: মননের মুক্তিতে মাতৃভূমি: রবীন্দ্রনাথের স্বপ্নের ভারত

Latest News

Maheshtala Unrest: রণক্ষেত্র মহেশতলা, জ্বলল আগুন, রক্তাক্ত পুলিশও! রাজ্যে কেন বারবার পুলিশের ওপর দুষ্কৃতী হামলার ঘটনা ঘটছে? এর পেছনে কারা?

Maheshtala Unrest: রণক্ষেত্র মহেশতলা, জ্বলল আগুন, রক্তাক্ত পুলিশও! রাজ্যে কেন বারবার পুলিশের ওপর দুষ্কৃতী হামলার ঘটনা ঘটছে? এর পেছনে কারা?

Digha jagannath temple: দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের সঙ্গে পুরীর জগন্নাথ মন্দির ও অযোধ্যার রামমন্দিরের সংযোগ!

Digha jagannath temple: দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের সঙ্গে পুরীর জগন্নাথ মন্দির ও অযোধ্যার রামমন্দিরের সংযোগ!

Jal Jeevan Mission project: জল জীবন মিশনেও বড় দুর্নীতি! কম টাকা দিয়ে খাটানো হচ্ছিল-বড় অভিযোগ কর্মরতদের, জানুন বিস্তারিত

Jal Jeevan Mission project: জল জীবন মিশনেও বড় দুর্নীতি! কম টাকা দিয়ে খাটানো হচ্ছিল-বড় অভিযোগ কর্মরতদের, জানুন বিস্তারিত

Shubhanshu Shukla: রাকেশ শর্মা থেকে শুভ্রাংশু শুক্লা: ভারতীয় মহাকাশ অভিযানের উত্তরাধিকার

Shubhanshu Shukla: রাকেশ শর্মা থেকে শুভ্রাংশু শুক্লা: ভারতীয় মহাকাশ অভিযানের উত্তরাধিকার

Headlines | 11 June 2025 | রাজ্য-দেশ | Vijay Mallya | Donald Trump | Mamata Banerjee | bengal facts

Headlines | 11 June 2025 | রাজ্য-দেশ | Vijay Mallya | Donald Trump | Mamata Banerjee | bengal facts

Rabindranath Tagore: মননের মুক্তিতে মাতৃভূমি: রবীন্দ্রনাথের স্বপ্নের ভারত

Rabindranath Tagore: মননের মুক্তিতে মাতৃভূমি: রবীন্দ্রনাথের স্বপ্নের ভারত

Smart Meters: কেন্দ্রের নির্দেশে রাজ্য জুড়ে লাগানো হচ্ছে স্মার্ট প্রিপেইড মিটার, স্মার্ট মিটার কী? কীভাবে কাজ করবে? জানুন বিস্তারিত

Smart Meters: কেন্দ্রের নির্দেশে রাজ্য জুড়ে লাগানো হচ্ছে স্মার্ট প্রিপেইড মিটার, স্মার্ট মিটার কী? কীভাবে কাজ করবে? জানুন বিস্তারিত

Mohan Bhagwat: সমাজের ওপর সংঘের ভূমিকা কী? খোলসা করলেন আরএসএস প্রধান

Mohan Bhagwat: সমাজের ওপর সংঘের ভূমিকা কী? খোলসা করলেন আরএসএস প্রধান

Mohan Bhagwat: নাগপুরের সভা থেকে ভগবতের গলায় সামাজিক ঐক্য ও পারস্পরিক সৌহার্দ্যের আহ্বান

Mohan Bhagwat: নাগপুরের সভা থেকে ভগবতের গলায় সামাজিক ঐক্য ও পারস্পরিক সৌহার্দ্যের আহ্বান

Headlines | 6 June 2025 | রাজ্য-দেশ | RSS | Mohan Bhagwat | RSSNagpurVarg | Bengal facts

Headlines | 6 June 2025 | রাজ্য-দেশ | RSS | Mohan Bhagwat | RSSNagpurVarg | Bengal facts

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy
  • Terms & Conditions
  • Disclaimer
  • Sitemap

Copyright © West-Bengal, 2024 - All Rights Reserved.

No Result
View All Result
  • জাতীয়
  • রাজ্য
  • আন্তর্জাতিক
  • ভিডিও
  • রাজনীতি
  • ব্যবসা
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • Opinion
    • জীবনধারা
  • About & Policies
    • About Us
    • Contact Us
    • Privacy Policy
    • Terms & Conditions
    • Disclaimer
    • Sitemap

Copyright © West-Bengal, 2024 - All Rights Reserved.