নিউজ ডেস্ক: এলাকার বিধায়ককে এলাকায় ঢুকতে বাধা। ভাঙড়ে ১৪৪ ধারা জারি থাকার কারণে আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ
সিদ্দিকীকে ভাঙড়ে ঢুকতে বাধা বিধাননগর পুলিশের। অথচ গতকাল
বৃহস্পতিবার পাশের বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক শওকত মোল্লাকে দীর্ঘক্ষণ হাতিশালায় আরাবুল
ইসলামকে পাশে বসিয়ে মিটিং করে গেলেন। সেই খবর হয়ত পুলিশের কাছে ছিল না অভিযোগ
বিধায়কের।
শুক্রবার টেকনোসিটি থানা
এলাকার নিউটাউন আর্ট কলেজের কাছেই আটকে দেয়া হয় বিধায়কের গাড়ি। এদিন নওশাদ
সিদ্দিকীর কর্মসূচি ছিল ভাঙড় বিধানসভা অন্তর্গত
কাঠালিয়া দলীয় অফিসে। সেখান থেকে মৃত তিন আইএসএফ কর্মীর বাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল
তাঁর। তাদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী।
কিন্তু তার আগেই নিউটাউনে তাকে আটকে দেওয়া হয়। নওশাদ সিদ্দিকী ভাঙড়ে আসার খবর আসতেই বিধাননগর পুলিশের তরফ থেকে ব্যারিকেড করে
রাখা হয়েছিল নিউটাউন আর্ট কলেজের কাছে।
Marriage: বিবাহ বন্ধন! সাংসদের মেয়ের বিয়ে আরেক সাংসদের সঙ্গে
প্রসঙ্গত নিউটাউন থানায়
ভোটের আগে এক মহিলা বিধায়কের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করার অভিযোগ
করেছিলেন। পরে অভিযোগকারিনীর তৃণমূল নেত্রী পরিচয় সামনে আসার পর অবশ্য সেই মামলায়
এখনও বিপাকে পড়তে হয়নি নওশাদকে। তবে এদিন বিধায়কের স্পষ্ট বক্তব্য,”অন্যায় ভাবে আমাকে আটকানো হয়েছে। আমি ভাঙড়ের মানুষকে শান্তির বার্তা দিতে
যাচ্ছিলাম। শওকত মোল্লা ভাঙড়ের বিধায়ক নন। ভোটার নন। তবু তাকে অবাধে বিচরণ করতে দেওয়া হয়। সারা বাংলা ও
দেশের মানুষ দেখুক বাংলার কি পরিস্থিতি”।