নিউজ ডেস্ক: মৃত্যুর পর শোভাযাত্রায় সামিল হয়েছিলেন প্রায়
১০ হাজার অনুরাগী। এত বড় শোকমিছিল ভারতের ইতিহাসে আর কারো মৃত্যুতে ঘটেছে বলে জানা
যায় না। ভারতীয় সঙ্গীতের ইতিহাসে মহম্মদ রফি এক অবিস্মরণীয় নাম। আজ থেকে ৪৩ বছর আগে
৩১ জুলাই মাত্র ৫৫ বছর বয়সেই সঙ্গীতজগতে শূন্যতা তৈরি করে চলে গিয়েছিলেন মহম্মদ রফি।
অসংখ্য স্মরণীয় গানের পাশাপাশি প্রয়াণবার্ষিকীতে মনে পড়ে তার কোমল হৃদয় চরিত্রটির কথাও।
শিল্পী হিসেবে তার খ্যাতি যেমন ছিল তুঙ্গে, মানুষ হিসেবেও মনের দিক থেকে সাচ্চা ছিলেন
রফিসাব।
অনেক সঙ্গীত বিশেষজ্ঞের মতে রফি ছিলেন একেবারে স্বয়ংসম্পূর্ণ
গায়ক। ‘মোস্ট কমপ্লিট সিঙ্গার’। বলিউডের স্বর্ণযুগে যে সময় রফি নিজের জায়গাটি পাকা
করে নিচ্ছেন, সেখানে তার আগে মুকেশ ছিলেন অনেকের পছন্দের তালিকায়। নৌশাদই প্রথম চিনতে
ভুল করেননি রফিকে। প্রথম আলাপেই নৌশাদ বুঝেছিলেন রফি ছিলেন আসলে লম্বা দৌড়ের ঘোড়া।
‘পহলে আপ’ ছবিতে ‘হিন্দুস্তান কে হম হ্যায়’ গানের মধ্য দিয়েই বলিউডে হাতেখড়ি হয় রফির।
রবীন্দ্র জৈন তাকে ডাকতেন ‘তানসেন’ বলে। বলিউডের ছবির জন্য প্রায় ৪৭০০টি গান গেয়েছিলেন
তিনি। সব গানই ‘চিরসবুজ’ যার কোনো এক্সপায়ারি ডেট নেই।
Tags: NULL