নিউজ ডেস্ক: রোজ সকালে উঠে প্রাতঃরাশের আগে দাঁত মাজা জরুরি। আগে আঙুলের সাহায্যে কাঠ কয়লা গুঁড়ো দিয়ে দাঁত মাজতেন সকলে। আবার নিম দাঁতনের ব্যবহারও ছিল বহুল প্রচলিত। এখন সেই ধারা বদলে এসেছে ব্রাশ ও মাজনের ব্যবহার। তবে একটি ব্রাশ তিনমাসের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। তাই তিন মাস অন্তর পুরোনো ব্রাশ বদলে ফেলে দিতে হয়। তবে জানেন কি পুরোনো ব্রাশ ফেলে না দিয়ে ফের ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন ভাবে। এর ফলে পরিবেশ দূষণও কম হয়। চলুন জেনে জেনে নেওয়া যাক এমনই কিছু পদ্ধতি।
ব্যবহৃত জিনিস পরিষ্কার
পুরোনো ব্রাশ দিয়ে জুতো পরিষ্কার করে নিতে পারেন অনায়াসে। জুতোয় অনেক সময় এমন জায়গা থাকে যেখানে পরিষ্কার করা যায় না, কিন্তু টুথব্রাশ দিয়ে তা অনায়াসে করা যায়। এমনকি জানলার গ্রিলের খাঁজ বা স্লাইডিং দরজার খাঁজও পরিষ্কার করা যায়।
গয়না পরিষ্কার
অনেক সময় সোনা রুপোর গয়নার সূক্ষ্ম খাঁজ গুলিতে ময়লা জমে তা পরিষ্কার করা যায় না। ফলে দীর্ঘদিন ময়লা জমে গয়নার ঔজ্জ্বল্যতা কমে যায়। চবে নরম ব্রাশ দিয়ে গয়না পরিষ্কার করা যায়।
আঁকার সরঞ্জাম
অনেক শিল্পীই আঁকার ক্যানভাসে রং করতে বা ছিটিয়ে দিতে পুরোনো টুথব্রাশ ব্যবহার করেন।
চুলের কলপ
চুলে রং করার ব্রাশ হিসেবে পুরোনো ব্রাশের ব্যবহার কাউকে বলে দিতে লাগেনা। চুলে কলপ করতে পুরোনো ব্রাশ অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন।