নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে
আসার কথা ছিল ইসরোর। তবে তাদের কাছে ১ সপ্তাহ সময় চেয়ে নিয়েছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ। নিরাপত্তা সংক্রান্ত
বিষয় নিয়ে আচার্য সি ভি আনন্দ বোস কথা বলেছিলেন ইসরোর চেয়ারম্যানের সঙ্গে। তারপরই
ইসরোর দলের আসার কথা হয়েছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। কিন্তু এখনই না আসার অনুরোধ
জানানো হল ইসরোকে।
যাদবপুরে র্যাগিং মুক্ত ক্যাম্পাস
গড়তে ইসরোর দ্বারস্থ হয়েছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তার নির্দেশে ইসরোর সঙ্গে
আলোচনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউকে।
ইসরোর সঙ্গে ইতিমধ্যে প্রাথমিক আলোচনাও হয়ে গিয়েছে উপাচার্যের। সেখানে প্রযুক্তিগত
বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হয়েছে তাঁদের বলে জানা গিয়েছে।
উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ তখনই জানিয়েছিলেন, আগামী দিনে ইসরোর একটি টিম আসতে চলেছে যাদবপুরে। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায়
সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শীঘ্রই সেই কাজ শুরু হয়ে যাবে
বলে আশ্বস্ত করেন যাদবপুরের উপাচার্য।
জানা গিয়েছে, সেপ্টেম্বরের গোড়ার দিকে ইসরোর প্রতিনিধি দল যাদবপুর
বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন করতে পারেন। গোটা ক্যাম্পাস ঘুরে দেখার পাশাপাশি হস্টেলও
পরিদর্শন করার কথা রয়েছে তাঁদের। মূলত দেখা হবে উন্নত প্রযুক্তি যেমন ভিডিয়ো
অ্যানালিটিক্স, টার্গেট ফিক্সিং এর মতো প্রযুক্তি
যাদবপুরে কাজ করবে কি না? রেডিয়ো
ফ্রিকোয়েন্সি নিয়েও হতে পারে মিটিং।