নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গিয়েছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গোৎসব। আশ্বিন মাসে প্রায় দশ দিন ধরে দুর্গা পুজোর উৎসব পালিত হয়। যদিও প্রকৃত অর্থে, উৎসব শুরু হয় ষষ্ঠীর দিন থেকে। দুর্গাপুজোর পাঁচদিনের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল মহাষ্টমী। মহাষ্টমীর অঞ্জলী ও সন্ধিপুজো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
চলতি বছর মহাষ্টমীর তিথি শুরু হচ্ছে ২১ অক্টোবর রাত ৯টা ৫৩ মিনিটে। থাকবে ২২ অক্টোবর রাত ৭টা ৫৮ মিনিট পর্যন্ত। অষ্টমীর সকালের পুজোর সময় ৭টা ৫১ মিনিট থেকে ১০টা ৪১ মিনিট পর্যন্ত। দুপুরের পুজোর সময় দেড়টা থেকে ২টো ৫৫ মিনিট পর্যন্ত। বিকেলের পুজোর সময় ৫টা ৪৫ মিনিট থেকে ৭টা ৫৫টা মিনিট পর্যন্ত। আর সন্ধি পুজোর সময় সন্ধে ৭টা ৩৬ মিনিট থেকে ৮টা ২২ মিনিট পর্যন্ত।
মহাষ্টমীর পুজোর শুভ সময়
মহাষ্টমীতে সকালের পুজোর সময়: ৭.৫১ মিনিট – ১০.৪১ মিনিট
মহাষ্টমীতে দুপুরের পুজোর সময়: ১.৩০ মিনিট – ২.৫৫ মিনিট
মহাষ্টমীতে বিকেলের পুজোর সময়: ৫.৪৫ মিনিট – ৭.৫৫ মিনিট
সন্ধিপুজোর সময়: সন্ধে ৭.৩৬মিনিট – ৮.২২ মিনিট
সন্ধিপুজোকে কেন্দ্র করে একাধিক গল্প প্রচলিত রয়েছে। কথিত আছে, অষ্টমী ও নবমী তিথির সন্ধিক্ষণে মা দুর্গা আবির্ভূতা হন চামুণ্ডা রূপে। এই সময়েই ‘চণ্ড’ ও ‘মুণ্ড’ নামে দুই শক্তিশালী অসুরকে বধ করেছিলেন মা দুর্গা। চামুণ্ডা মা দুর্গারই এক রুদ্র রূপ। মনে করা হয়, সন্ধি পুজোয় যে চণ্ড-মুণ্ডের কথা বলা হয়, তা আসলে মানুষের অন্তরের অসুরিক প্রবৃত্তি। সে সব দূরে সরিয়ে দেবীকে শুদ্ধ মনে পুজো করাই সন্ধিপুজোর উদ্দেশ্য।
কথিত আছে, অষ্টমী ও নবমী তিথির সন্ধিক্ষণে মা দুর্গা আবির্ভূতা হন চামুণ্ডা রূপে। এই সময়েই ‘চণ্ড’ ও ‘মুণ্ড’ নামে দুই শক্তিশালী অসুরকে বধ করেছিলেন মা দুর্গা। চামুণ্ডা মা দুর্গারই এক রুদ্র রূপ। মনে করা হয়, সন্ধি পুজোয় যে চণ্ড-মুণ্ডের কথা বলা হয়, তা আসলে মানুষের অন্তরের অসুরিক প্রবৃত্তি। সে সব দূরে সরিয়ে দেবীকে শুদ্ধ মনে পুজো করাই সন্ধিপুজোর উদ্দেশ্য।
দুর্গাপুজোর মহাষ্টমীতে অনেকে কুমারী পুজো করেন। অনেকের বিশ্বাস, কুমারী রূপে দেবীর উপাসনা করলে বিশেষ আশীর্বাদ লাভ করা যায়।