নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীর, লাদাখ
কিংবা অরুণাচল প্রদেশ। চিন ও পাকিস্তানের
সীমান্তবর্তী এলাকা নিয়ে উদ্বিগ্ন দিল্লি। পাকিস্তানের সেনা প্রধান বদল
হওয়ার পর থেকেই ফের শুরু হয়েছে গোলাগুলির পর্ব। ইদানিংকালে আবার
নতুন করে সীমান্তে উদ্বেগ বাড়িয়েছে লাল ফৌজ। সীমানা অতিক্রম করে হামাসের মত ভারতীয়
অঞ্চলে ঢুকে যাতে কেউ হামলা চালাতে না পারে, সে
বিষয়ে তৎপর নয়া উদয়গ নিল কেন্দ্র সরকার।
৭ অক্টোবর হঠাৎ করেই ইজরায়েলের সীমানায় গ্লাইডারে চেপে হামলা চালিয়েছিল সশস্ত্র
হামাস বাহিনী। বহু মানুষ সেই সময় আনন্দে মগ্ন ছিলেন। অনেকে ঘুমোচ্ছিলেন। হঠাৎ করেই রকেট-বর্ষণ শুরু হয়েছিল। অন্যদিকে
বুধবার থেকে যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে সীমান্তে গুলিবর্ষণ শুরু
করে পাক রেঞ্জার্স। ভারতীয় গ্রাম লক্ষ্য করে মর্টার সেলও
ছোড়ে তারা। তারপর অবশ্য ভারতীয় জওয়ানরাও পাল্টা জবাব দেওয়ায় চুপ হয় পাক সেনা। এই অবস্থায় তৎপর হল কেন্দ্র সরকার। বিশেষ নজরদারির
ব্যবস্থা শুরু করতে চলেছে ভারত।
সীমান্ত-এলাকায় ড্রোনের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টা নজরদারির বন্দোবস্ত শুরু করছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।
ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি কোন নয়া ঘটনা নয়। তবে ২৪
ঘণ্টা নজরদারি শুরু হল হামলা আটকানোর পাশাপাশি সীমান্তে চোরাকারবার কম হবে। কম হবে
মানব পাচারের মত ঘটনা। যে কোন অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হলে সঙ্গে সঙ্গে সেনা মোকাবিলা
করতে সক্ষম হবে।