নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রকের তরফে চিঠি দিয়ে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে, বর্তমানে যে ফলক আছে তা পাল্টাতে হবে। তার পরিবর্তে বসাতে হবে নতুন ফলক, যাতে আচার্য তথা প্রধানমন্ত্রীর নাম থাকবে না। থাকবে না উপাচার্যের নামও। নতুন ফলকে কী লেখা হবে, তা ঠিক করতে কর্তৃপক্ষকে কমিটি গড়ার নির্দেশও দিয়েছে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রক। তবে ফলকে তিনটি প্রতীকচিহ্ন রাখতে হবে, প্রথমটি UNESCO-র, দ্বিতীয়টি দেশের জাতীয় প্রতীক এবং তৃতীয়টি বিশ্বভারতীর।
বিশ্বভারতীর উপাসনা গৃহ, ছাতিমতলা এবং রবীন্দ্রভবনের উত্তরায়ণের সামনে বসানো শ্বেতপাথরের ফলককে ঘিরেই বিতর্কের সূত্রপাত।
কারণ UNESCO হেরিটেজ হওয়ার পর বিশ্বভারতী চত্বরে যে ফলকগুলি বসানো হয়, তাতে UNESCO-র স্বীকৃতিপ্রাপ্তির কথা উল্লেখের পাশাপাশি, আচার্য হিসেবে প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং উপাচার্য হিসেবে বিদ্যুতের নাম লেখা হয়। কিন্তু যে রবীন্দ্রনাথ তিল তিল জমা করে বিশ্বভারতীকে দাঁড় করিয়েছিলেন, কোথাও তাঁর নামের উল্লেখ নেই। বিষয়টি সামনে আসতেই তাই বিতর্ক শুরু হয়।