নিউজ ডেস্ক: তথ্য লুকিয়েই সুরক্ষিত শহরের তকমা পেয়েছে কলকাতা। দাবি করলেন রাজ্য
বিজেপি-র মুখপাত্র শমিক ভট্টাচার্য ।
ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর (এনসিআরবি) রেকর্ড
অনুযায়ী, ২০২২ সালেও দেশের
প্রধান শহরগুলির মধ্যে নিরাপদতম শহরের তকমা পেয়েছে কলকাতা। রিপোর্ট মোতাবেক,
২০২০ এবং ২১ সালের থেকে কলকাতায় ২০২২ সালে অপরাধের সংখ্যা কমেছে।
অপরাধের হার লাখ প্রতি জনসংখ্যায় সবথেকে কম কলকাতার। এই রিপোর্টে বলা হয়েছে,
শহর কলকাতার জনসংখ্যা ১৪.১১ কোটি। সেখানে অপরাধ হয়েছে ১১ হাজার ৩৮।
অনুযায়ী, ২০২২ সালেও দেশের
প্রধান শহরগুলির মধ্যে নিরাপদতম শহরের তকমা পেয়েছে কলকাতা। রিপোর্ট মোতাবেক,
২০২০ এবং ২১ সালের থেকে কলকাতায় ২০২২ সালে অপরাধের সংখ্যা কমেছে।
অপরাধের হার লাখ প্রতি জনসংখ্যায় সবথেকে কম কলকাতার। এই রিপোর্টে বলা হয়েছে,
শহর কলকাতার জনসংখ্যা ১৪.১১ কোটি। সেখানে অপরাধ হয়েছে ১১ হাজার ৩৮।
এ ব্যাপারে শমীকবাবু বলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গ সরকার সঠিক তথ্য তুলে
ধরছে না। তথ্য ধামা চাপা দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সেফ সিটির জায়গায় আসছে। কলকাতায় মানুষ
দেখছে, পুলিশ কিয়স্কের সামনে মানুষকে কুপিয়ে মারছে।’’
ধরছে না। তথ্য ধামা চাপা দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সেফ সিটির জায়গায় আসছে। কলকাতায় মানুষ
দেখছে, পুলিশ কিয়স্কের সামনে মানুষকে কুপিয়ে মারছে।’’
যদিও এই রিপোর্টে বলা হয়েছে, শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট তথ্যের উপর
নির্ভর করে কোনও রাজ্যের সঙ্গে সুরক্ষার নিরিখে অন্য কোনও রাজ্য বা শহরের তুলনা
টানা ভিত্তিহীন। থানায় যে সমস্ত অভিযোগ দায়ের হয়, তার
ভিত্তিতে এই রিপোর্টটি তৈরি করা হয়েছে। যদি কোনও ক্ষেত্রে পুলিশ রিপোর্ট দায়ের
করতে না চায়, সেক্ষেত্রে তা অনুল্লেখিতই থেকে যাবে।
নির্ভর করে কোনও রাজ্যের সঙ্গে সুরক্ষার নিরিখে অন্য কোনও রাজ্য বা শহরের তুলনা
টানা ভিত্তিহীন। থানায় যে সমস্ত অভিযোগ দায়ের হয়, তার
ভিত্তিতে এই রিপোর্টটি তৈরি করা হয়েছে। যদি কোনও ক্ষেত্রে পুলিশ রিপোর্ট দায়ের
করতে না চায়, সেক্ষেত্রে তা অনুল্লেখিতই থেকে যাবে।
এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যা, যদি কোনও রাজ্যে অপরাধের সংখ্যা বেশি
দেখা যায় তার মানে এই নয় যে সেখানে অপরাধ প্রবণতা বেশি। বরং তা পুলিশের সদিচ্ছার
একটি প্রতিফলন হতে পারে। সব মিলিয়ে এই নিয়ে রাজনৈতিক তরজা চরমে উঠেছে।
দেখা যায় তার মানে এই নয় যে সেখানে অপরাধ প্রবণতা বেশি। বরং তা পুলিশের সদিচ্ছার
একটি প্রতিফলন হতে পারে। সব মিলিয়ে এই নিয়ে রাজনৈতিক তরজা চরমে উঠেছে।