নিউজ ডেস্ক:
ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্দার মান্তিতস্কি বলেছেন, কিছু পশ্চিমা দেশ বাংলাদেশের
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করছে। বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক
অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
এদিন, স্বাধীনতা সাংবাদিক ফোরাম আয়োজিত ‘টকস উইথ অ্যাম্বাসেডর’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে
বক্তব্য রাখেন রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্দার মান্তিতস্কি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব
করেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খায়রুল আলম।সাংবাদিকদের
মুখোমুখি হয়ে অনুষ্ঠানে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, কিছু
পশ্চিমা দেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করছে। এক প্রশ্নের
উত্তরে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, ইউক্রেন ইস্যুতে পশ্চিমারা
সরব থাকলেও ফিলিস্তিন ইস্যুতে তারা ডাবল স্ট্যান্ডার্ড ভূমিকা নিয়েছে। কেননা তারা
অভিযোগ করেছিলেন, ইউক্রেনে অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে, এটা নিয়ে তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। তবে অক্টোবর থেকে ইজরায়েলে ৬
হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গেছে। এটা নিয়ে তাদের কোনও উদ্বেগ নেই।
বক্তব্য রাখেন রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্দার মান্তিতস্কি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব
করেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খায়রুল আলম।সাংবাদিকদের
মুখোমুখি হয়ে অনুষ্ঠানে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, কিছু
পশ্চিমা দেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করছে। এক প্রশ্নের
উত্তরে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, ইউক্রেন ইস্যুতে পশ্চিমারা
সরব থাকলেও ফিলিস্তিন ইস্যুতে তারা ডাবল স্ট্যান্ডার্ড ভূমিকা নিয়েছে। কেননা তারা
অভিযোগ করেছিলেন, ইউক্রেনে অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে, এটা নিয়ে তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। তবে অক্টোবর থেকে ইজরায়েলে ৬
হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গেছে। এটা নিয়ে তাদের কোনও উদ্বেগ নেই।
তিনি আরও বলেন,
ফিলিস্তিন ইস্যুতে রাশিয়া ও বাংলাদেশের পজিশন একই। আরেক প্রশ্নের
উত্তরে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, স্যাটেলাইট স্থাপনে
বাংলাদেশ সরকার যে দেশকে ভা অংশীদার মনে করবে, তাকেই বেছে
নেবে। এ ক্ষেত্রে আমাদের কিছু বলার নেই। তিনি বলেন, রাশিয়ার
বিরুদ্ধে পশ্চিমারা অবৈধ নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে। তবে এসব নিষেধাজ্ঞা আমলে নেয় না
রাশিয়া। আমরা শুধু রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা আমলে নিই।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলেন,
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে রাশিয়া যে অবদান রেখেছিলো, সেই অবদান কোনওভাবেই পরিশোধ করা যাবে না। বর্তমান ভূরাজনীতিতে বাংলাদেশের
পক্ষে রাশিয়াকে প্রয়োজন।
ফিলিস্তিন ইস্যুতে রাশিয়া ও বাংলাদেশের পজিশন একই। আরেক প্রশ্নের
উত্তরে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, স্যাটেলাইট স্থাপনে
বাংলাদেশ সরকার যে দেশকে ভা অংশীদার মনে করবে, তাকেই বেছে
নেবে। এ ক্ষেত্রে আমাদের কিছু বলার নেই। তিনি বলেন, রাশিয়ার
বিরুদ্ধে পশ্চিমারা অবৈধ নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে। তবে এসব নিষেধাজ্ঞা আমলে নেয় না
রাশিয়া। আমরা শুধু রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা আমলে নিই।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলেন,
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে রাশিয়া যে অবদান রেখেছিলো, সেই অবদান কোনওভাবেই পরিশোধ করা যাবে না। বর্তমান ভূরাজনীতিতে বাংলাদেশের
পক্ষে রাশিয়াকে প্রয়োজন।