নিউজ ডেস্ক: সাত বছর আগে হারিয়ে গিয়েছিল ছোট্ট বিশাল। সেই হারিয়ে যাওয়া সন্তানকে এত বছর পর ফিরে পেয়ে আনন্দের কান্নায় চোখের জলে ভাসলেন পরিবারের সদস্যারা। না,এটা কোনো সিনেমার কাহিনী নয়, এই ঘটনা শিলিগুড়ি সংলগ্ন ফুলবাড়ী এলাকার।
V.O.2. হারিয়ে যাওয়া ছোট্ট সন্তানকে এভাবে এত বছর চোখের সামনে দেখতে পাবেন তা কল্পনাও করতে পারেন নি পরিবারের সদস্যরা।। সাত বছর আগে হারিয়ে যাওয়া আদরের একমাত্র নাতিকে দেখেই কান্নায় ভেঙে পড়েন দাদু দিদা।
জানা গেছে ফুলবাড়ী ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের সিপাইপাড়া এলাকার বিশাল রায় নামের এই কিশোরকে সঙ্গে নিয়ে তাঁর মা বাড়ি ছেড়ে অন্যত্রে চলে গিয়েছিল। তারপর থেকে অনেক খোঁজাখুঁজির পর তার কোনো সন্ধান না পেয়ে একপ্রকার তাকে ফিরে পাওয়ার আশায় ছেড়ে দিয়েছিলেন দাদু দিদা ও মামা।
V.O.3. এই কাহিনী সিনেমার গল্পকেও হার মানায়। জানা গেছে ৭ বছর ধরে বিশাল বিহারে কোনো একটি হোমে ছিল। এবং সেখান থেকে গত ৯ই জানুয়ারি তাকে জলপাইগুড়ির একটি শিশু হোমে নিয়ে আসা হয়। জলপাইগুড়ি শিশু হোম কর্তৃপক্ষ তাকে আধার সেন্টারে নিয়ে গিয়ে কোন রকমে তার ঠিকানা সংগ্রহ করে পরিচয় জানার চেষ্টা করে। অবশেষে আধার কার্ডের ঠিকানার সূত্র ধরে ফোন করা হয় ওই এলাকার পঞ্চায়েত সদস্যা সোমা রায়কে। এদিকে পঞ্চায়েত সোমা রায় দুইদিন ধরে সেই ছেলের ছবি হাতে নিয়ে গোটা এলাকা তন্ন তন্ন করে খুঁজে অবশেষে তার পরিবারের খোঁজ পায়। সবকিছু যাচাই- করার পর বৃহস্পতিবার হোম কর্তৃপক্ষ শিশুটিকে নিয়ে চলে আসে ফুলবাড়িতে। পঞ্চায়েত সদস্য সহ এলাকাবাসীদের উপস্থিতিতে তাদের পরিবারের হাতেই শিশুটিকে তুলে দেয় জলপাইগুড়ির কোরাক শিশুহোম কর্তৃপক্ষ। এভাবে হারিয়ে যাওয়া শিশুকে খুঁজে পেয়ে এলাকার পঞ্চায়েত সদস্য সহ জলপাইগুড়ি হোম কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন শিশুর পরিবার ও প্রতিবেশীরা।
এই কাহিনী সিনেমার গল্পকেও হার মানায়। জানা গেছে ৭ বছর ধরে বিশাল বিহারে
কোনো একটি হোমে ছিল। এবং সেখান থেকে গত ৯ই জানুয়ারি তাকে জলপাইগুড়ির একটি শিশু
হোমে নিয়ে আসা হয়। জলপাইগুড়ি শিশু হোম কর্তৃপক্ষ তাকে আধার সেন্টারে নিয়ে গিয়ে
কোন রকমে তার ঠিকানা সংগ্রহ করে পরিচয় জানার চেষ্টা করে। অবশেষে আধার কার্ডের ঠিকানার সূত্র ধরে ফোন করা হয় ওই
এলাকার পঞ্চায়েত সদস্যা সোমা রায়কে। এদিকে পঞ্চায়েত সোমা রায় দুইদিন ধরে সেই
ছেলের ছবি হাতে নিয়ে গোটা এলাকা তন্ন তন্ন করে খুঁজে অবশেষে তার পরিবারের খোঁজ
পায়। সবকিছু যাচাই- করার পর বৃহস্পতিবার হোম কর্তৃপক্ষ শিশুটিকে নিয়ে চলে আসে
ফুলবাড়িতে। পঞ্চায়েত সদস্য সহ এলাকাবাসীদের উপস্থিতিতে তাদের পরিবারের হাতেই
শিশুটিকে তুলে দেয় জলপাইগুড়ির কোরাক শিশুহোম কর্তৃপক্ষ। এভাবে হারিয়ে যাওয়া
শিশুকে খুঁজে পেয়ে এলাকার পঞ্চায়েত সদস্য সহ জলপাইগুড়ি হোম কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ
জানিয়েছেন শিশুর পরিবার ও প্রতিবেশীরা।