নিউজ ডেস্ক: মন্দারমণির ১৪০টি হোটেল ভাঙার যে নির্দেশ জেলা প্রশাসন দিয়েছিল, তাতে আপাতত স্থগিতাদেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তবে, তাতে স্বস্তি পাচ্ছেন না হোটেল মালিকরা। আদালতের পরবর্তী রায়ের দিকে তাকিয়ে আছেন সবাই। এরই মধ্যে নবান্নে ডেকে খোঁজ খবর নেওয়া হল হোটেল মালিকদের কাছ থেকে।
এ প্রসঙ্গে ‘হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন’-এর সভাপতি মীর মোমরেজ আলি জানিয়েছেন, আমফান, ইয়াস, আয়লার মতো ঘূর্ণিঝড়ের পরে সমুদ্র এগিয়ে এসেছে। তাই বর্তমানে হোটেলগুলি সমুদ্রের কাছে বলে মনে হচ্ছে। আগে সৈকতের উপর দিয়ে যাতায়াত হতো বলেও জানানো হয়েছে। এখন রাস্তা তৈরি হয়ে গিয়েছে। ফলে সৈকত দিয়ে যাতায়াত করা যায় হয়না। পুরো বিষয়গুলি জানার পরেই আইন বাঁচিয়ে কীভাবে হোটেল রক্ষা করা যায় সেই বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হয়েছে।