নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার রাজ্যে ফের ইডি হানা। কলকাতা-সহ রাজ্যের বেশ কয়েকটি জায়গায় এদিন হানা দেন ইডি আধিকারিকরা।
এদিন ভোরে বেলুড় থানার ঘুসুড়িতে ইডির হানায় শোরগোল পড়ে। ঘুসুড়ির গিরিশ ঘোষ রোডের একটি আবাসনে তিন-চার জন ইডির আধিকারিক তল্লাশি চালান বলে জানা গিয়েছে। রাসমণি অ্যাপার্টমেন্ট ঘিরে ফেলে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ঘরের ভেতর কোনও আবাসিককেই প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছিল না। আবাসনের একটি ফ্ল্যাটের বাসিন্দা কৈলাস সরাফ। তিনি কয়লার ব্যবসায়ী বলে জানা গেছে। আসানসোলের কয়লা ব্যবসায়ী সঞ্জয় সুরেখার সহযোগী হিসেবে কৈলাশ কাজ করতেন। কী কারণে হানা দিলেন ইডি আধিকারিকরা তা নিয়ে শুরু হয় জল্পনা।
মঙ্গলবার প্রায় একইসময়ে বৈদ্যবাটি চ্যাটার্জি পাড়ায় একটি বাড়িতে হানা দেয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের তদন্তকারী একটি দল। কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের নিয়ে দুটি গাড়িতে করে চারজন আধিকারিক আসেন। জওয়ানদের নিয়ে বাড়িতে ঢোকে তদন্তকারী দলটি। সূত্রের খবর, শান্তনু পোদ্দার ওই বাড়ির মালিক। কলকাতার ধর্মতলায় লোহার যন্ত্রাংশ সরবরাহকারী একটি বেসরকারি সংস্থায় তিনি চাকরি করেন। এর আগেও তাঁর বাড়িতে কেন্দ্রীয় এজেন্সি আয়কর দফতর থেকে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল বলে জানা গেছে। শহরের একটি ব্যাঙ্ক প্রতারণা মামলার তদন্তে গড়িয়াহাট, দমদম ক্যান্টনমেন্ট এলাকাতেও এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট অভিযান চালায়।