নিউজ ডেস্ক: সোমবার সকাল থেকেই বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালের নানা ওয়ার্ড থেকে বাতিল হওয়া স্যালাইন বের করে আনার কাজ শুরু হয়। শুধু মহিলা এবং শিশু বিভাগ থেকেই নয়, অন্যান্য ওয়ার্ড থেকেও স্যালাইন বের করে আনার কাজ চলে। হাসপাতালের কর্মীরা জানান, কর্তৃপক্ষের নির্দেশেই এই কাজ করা হচ্ছে।
আরএল স্যালাইনকে কেন্দ্র করে বিতর্ক। অভিযোগ, এই স্যালাইন আগেই নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। তবে তারপরও কীভাবে তা ব্যবহার করা হল প্রসূতিদের শরীরে? এই স্যালাইনের ‘বিষক্রিয়া’ থেকেই প্রসূতিদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে স্বাস্থ্য দফতর ইতিমধ্যে একটি ১৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তারা মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে গিয়ে তদন্ত করেছে। বেশ কিছু স্যালাইন এবং ওষুধ বাজেয়াপ্ত করে নমুনার জন্য সংগ্রহও করা হয়।
মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে প্রসূতিদের নিম্নমানের স্যালাইন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। সেই আবহে রাজ্যের হাসপাতালগুলিকে কড়া নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ দফতর। জানানো হয়েছে, সুরক্ষার কারণে একটি নির্দিষ্ট সংস্থার স্যালাইন ব্যবহারে আপাতত নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।