Wednesday, October 04, 2023

Odisha-365

সাজসজ্জা

upload

Dengue: পুজোর কেনাকাটা করতে গিয়ে ডেঙ্গুর মুখে পড়বেন না! বাঁচতে হলে মেনে চলুন এই টিপস

নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গিতে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যুও। এই পরিস্থিতিতে বারবার চিকিৎসকেরা সতর্ক থাকার কথা বলছেন। সাধারণত দিনের বেলা কামড়ায় এই রোগবাহী মশা। বর্ষার মরসুমে এই মশার দাপট বাড়ে। কিন্তু পুজোর মুখে কেনাকাটা করতে বেরিয়েও মশার হাত থেকে সতর্ক থাকবেন কীভাবে? কয়েকটি সহজ উপায় মেনে চললে ডেঙ্গির এই প্রাদুর্ভাবেও সুস্থ থাকবেন সকলে।

১) ডেঙ্গি ভাইরাস ঘটিত রোগ। এই ভাইরাস বহল করে এডিস মশা। মূলত সকালের দিকে ডেঙ্গির বাহক এডিস মশার প্রকোপ বাড়ে। তাই কেনাকাটা করতে সকালের বদলে বিকেলের দিকেই বেরোনো ভাল। রাতে বেরোলেই যে এই মশা কামড়াবে না, এমনটা কিন্তু নয়। তবে রাতে বেরোলে ঝুঁকি খানিকটা কম থাকে।

২) বাইরে বেরোলেই ফুল হাতা জামা ও ট্রাউজার পরে বেরোনো ভালো। শরীরের যতটা অংশ ঢেকে রাখবেন, ততই মশা কামড়ানোর আশঙ্কা কম হবে।

৩) বাড়ি থেকে বেরোনোর আগে অবশ্যই মশা তাড়ানোর ক্রিম মাখতে হবে। শরীরের খোলা জায়গাগুলিতে ভাল করে এই ক্রিম মেখে নিন। পোশাকের উপরেও মশা তাড়ানোর এই দাওয়াই দেওয়া যায়। এর জন্য রোল-অনও পাওয়া যায়। মশার কামড় থেকে রেহাই পেতে পোশাকে রোল-অন ব্যবহার করে নিন।

৪) বাজারে আবর্জনা কিংবা জমা জলের জায়গা থেকে দূরে থাকুন।

৫) জ্বর হলে তা উপেক্ষা করে বাড়ি থেকে বেরোবেন না। দু’দিনের মধ্যে জ্বর না কমলে ডেঙ্গি পরীক্ষা করাতে হবে। বেশি করে জল খেতে হবে। ডেঙ্গিতে শরীরে জলের ঘাটতি হলেই মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে।

West-Bengal | Updated: 17:48 PM, Mon Oct 02, 2023

Neem Face Mask: পুজোর আগেই ব্রণ উঁকি দিয়েছে গালে? নিমের ফেসপ্যাকেই মিলবে সুরাহা

নিউজ ডেস্ক: পুজো আসতে বাকি হাতে গোনা আর মাত্র  কয়েক দিন। এর মধ্যেই চলছে দেদার কেনাকাটা। পুজোর কটা দিন সাজেও খামতি রাখতে চান না কেউ। তাই রূপচর্চাও চলছে জোরকদমে। অফিসের সময় বাঁচিয়ে অনেকেই পার্লারে যাওয়ার ফুরসত পাচ্ছেন না। এদিকে ঠিক উৎসবের মরসুমের আগেই মুখে ব্রণর মেলা লেগে যায়। এই সমস্যা দূর করতে পারে নিমের ফেসপ্যাক। সেই সঙ্গে ত্বকও হবে উজ্জ্বল ও জেল্লাদার। নিম পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, যা ত্বকের প্রদাহ কমায়, সিবাম নিঃসরণ কমাতে সাহায্য করে, ত্বক ভিতর থেকে সুস্থ এবং সতেজ করে তোলে। রূপচর্চায় কী ভাবে ব্যবহার করবেন নিম পাতা?

নিম পাতা ও মুলতানি মাটি

মুলতানি মাটি ত্বকের যত্নে অত্যন্ত উপকারী। এক মুঠো নিম পাতা বেটে কিংবা নিমের পাউডার নিয়ে তার সঙ্গে মিশিয়ে মুখে মাখলে ত্বকের জেল্লা ফেরানো থেকে ব্রণ তাড়ানো দুই-ই কাজ দেবে। অল্প গোলাপ জল দিয়ে নিমের পাউডার, মুলতানি মাটির মিশ্রণ তৈরি করে মুখে লাগিয়ে মিনিট ১৫ রাখুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ব্ল্যাকহেডসেরও সমস্যা কমবে এই ফেস প্যাকের ব্যবহারে।

নিম এবং চন্দন

ত্বকের যত্নে চন্দন অত্যন্ত উপকারী। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে রূপচর্চায় চন্দনের ব্যবহার দীর্ঘদিনের। চন্দনের কয়েক দিনের ব্যবহারে ত্বকে জেল্লা আসতে বাধ্য। চন্দন বেটে তার সঙ্গে কিছুটা গোলাপ জল মেশান। এর সঙ্গে নিম পাতা বাটা মিশিয়ে এই মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে রাখুন। ত্বকে ব্রণর সমস্যা অচিরেই দূর হবে।

নিম এবং হলুদ 

হলুদ ছাড়া খাবারে ঠিক স্বাদ হয় না। তবে খাবার ছাড়াও হলুদের প্রচুর গুণাগুণ। ত্বকের দেখাশোনায় হলুদের জুড়ি মেলা ভার। পুজোর আগে ত্বকের জেল্লা ফেরাতে ভরসা রাখতে পারেন হলুদের উপর। হলুদে থাকা অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান ত্বকের দাগছোপ কমায়, আবার প্রদাহ কমায়। নিম পাতা বেটে তার সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে নিন। স্নানের আগে কয়েক মিনিট মুখে মেখে রাখলে ত্বক হবে জেল্লাদার।

West-Bengal | Updated: 16:01 PM, Mon Oct 02, 2023

Jewellery Guide: অষ্টমীতে শাড়ির সঙ্গে কোন গয়না পরবেন ভাবছেন? নেকলেস কিনতে মাথায় রাখুন নেকলাইনের

নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় এসে গিয়েছে পুজো। সেই সঙ্গে তুঙ্গে পুজোর প্রস্তুতি। কোন দিন কোন জামা পরা হবে তার সঙ্গে ম্যাচিং গয়নাও কেনা হয়ে গিয়েছে অনেকের। আবার অষ্টমীর জন্য চলছে শাড়ি বাছার পর্ব। বাঙালি মেয়েদের কাছে অষ্টমীর সকালের অঞ্জলির জন্য শাড়ি ভীষণই গুরুত্বপূর্ণ। সেই সঙ্গে একদম মাস্ট বলা চলে মানানসই ব্লাউজ ও গয়না। তবে যেকোনো গয়না কিন্তু যেকোনো শাড়ির সঙ্গে মানায় না। তাই অবশ্যই ব্লাউজের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে গয়না কেনা জরুরি। 

এই বছর শাড়ির মধ্যে ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে রকি অউর রানি কি প্রেম কাহিনি ছবির আলিয়ার শাড়িগুলি। পুজোর দিনে শিফন অতটাও জনপ্রিয় না হলেও ঠাকুর দেখতে বেরোনোর জন্য় ভীষণই আরামদায়ক হতে পারে এই শাড়িগুলি। এছাড়াও যেকোনো শাড়ির সঙ্গেই পরা যায় বিভিন্ন ডিজাইনের ব্লাউজ। তার মধ্যে অন্যতম ভি নেকলাইন কাট, চৌকো নেকলাইন কাট ও বোট নেকলাইন কাটের ব্লাউজগুলি। এই কাটিংয়ের ব্লাউজগুলির সঙ্গে কোন গয়না মানাবে, এক নজরে দেখে নিন গয়নার এই স্টাইল গাইড।

ভি নেকলাইন- ইংরেজি হরফের ভি এর মতো কাট থাকে এই ব্লাউজে। এর ধরণের ব্লাউজের সঙ্গে পেনডেন্ট নেকলেস খুব ভালো মানায়। এছাড়া টেম্পল জুয়েলারিও খুব ভালো মানায় ভি কাটের ব্লাউজের সঙ্গে।

চৌকো নেকলাইন- এই ধরণের ব্লাউজের সঙ্গে সবসময় চোকার পরা উচিত। যেকোনো ধরণের চোকার নেকলেস এই ব্লাউজের সঙ্গে মানায়।

বোট লেকলাইন- শাড়ির সঙ্গে পরার জন্য বোট নেকলাইন খুবই ট্রেন্ডিং একটি ডিজাইন। এই ধরণের ব্লাউজের সঙ্গে লেয়ার করা নেকলেস কিংবা ওয়াটারফল নেকলেস খুব ভালো মানায়। শাড়ির রংয়ের সঙ্গে ম্যাচিং ওয়াটারফল নেকলেস ও কালার প্যালেট অনুযায়ী শাড়ির রংয়ের ঠিক উল্টো রংয়ের ব্লাউজের সঙ্গে এই গয়না খুব ভালো মানাবে।

West-Bengal | Updated: 14:01 PM, Wed Sep 27, 2023

Tan Remove Remedies: বাড়িতে পড়ে থাকা এই উপকরণগুলি দূর হবে রোদে পোড়া দাগ! রোজ রাতে মাখুন এই প্যাকগুলি

নিউজ ডেস্ক: সানস্ক্রিন মাখলেও পড়তে পারে সানট্যান। সারাদিনের ব্যস্ততা ও কাজের চাপে নিজের দিকে সময় দিতে অনেকেই ভুলে যান। অফিস বেরোনোর আগে ত্বকের যত্ন বলতে শুধুমাত্র সানস্ক্রিন মাখার সুযোগ হয়। কিন্তু তাতেও রোদে পুড়ে কালো হয়ে যায় মুখ ও শরীরের অন্যান্য খোলা অংশ। সময় মতো এই দাগ ছোপ দূর করার ব্যবস্থা না নিলে তা ক্রমশই গাঢ় হয়ে যায়। বাজার চলতি রাসায়নিক প্রসাধনী ও ডিট্যান ফেসপ্যাকের বদলে ঘরোয়া উপায়ে সানট্যান দূর করা সম্ভব। জেনে নিন এমনই তিনটে ভীষণ উপযোগী রূপচর্চার টোটকা।

গ্রিন টি মুলতানি মাটি ফেসপ্যাক

প্রাকৃতিক উপায়ে ট্যান দূর করতে ভালো কাজ করে গ্রিন টি। গ্রিন টি খাওয়ার পরে সেই ব্যাগটি ফেলে না দিয়ে তার সঙ্গে এক চামচ মুলতানি মাটি মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে লাগালে ট্যান দূর হয়।

শসা ও টমেটোর প্যাক

শসার মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান ত্বককে আর্দ্রতা দেয়। আবার টমেটোর মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান রোদে পোড়া ভাব দূর করতে সাহায্য করে। তাই শসা ও টমেটোর রসে তুলো চুবিয়ে মুখে মেখে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখতে পারেন।তারপর ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন।

আলুর রস

আলুর রস ডার্ক সার্কেল দূর করতে সাহায্য করে। রোদে পুড়ে চোখের নিচেও কালি জমে। তাই সেটা দূর করতে আলু থেতো করে বা গ্রেটার দিয়ে ছেঁচে নিয়ে সেই রস তুলে ভিজিয়ে চোখের তলায় ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখলে তা চোখের নিচের কালি দূর করে।

West-Bengal | Updated: 18:31 PM, Thu Sep 21, 2023

Hair Cutting: পুজোর সাজে নজর কাড়তে খেয়াল রাখুন চুলের দিকেও, চুল কাটুন মুখমন্ডল অনুযায়ী

নিউজ ডেস্ক: পুজোর আর বাকি মাত্র ২৯ দিন। এর মধ্যেই তুঙ্গে উঠেছে সাজ গোজের প্রস্তুতি। পার্লারের লাইন এড়াতে আগে ভাগেই অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে রাখছেন অনেকেই। ফেসিয়াল, ত্বকের যত্ন, বাহারি নখ তৈরি করার জন্য সবথেকে সেরাটা বেছে নিচ্ছেন সকলে। তবে শুধুমাত্র ত্বকের যত্ন, জামাজুতো মেকআপ করলেই তো চলবে না। চুল পরিপাটি না থাকলে মাটি হতে পারে সব সাজ। তাই পুজো আসার আগেই চুলে দিন নতুনত্বের ছোঁয়া। তবে যা তা চুল কাটলেও চলবে না। নিজের ফেস শেপ অনুযায়ী কাটতে হবে চুল। কিন্তু নিজের ফেসশেপে কোন হেয়ার কাট মানাবে বা নিজের ফেসশেপ কেমন তা বুঝবেন কিভাবে? চলুন জেনে নেওয়া যাক কতকগুলি সহজ উপায়।

নিজের ফেসশেপ কীভাবে বুঝবেন?

এখন বিভিন্ন ধরণের এআই টুল আছে যার মাধ্যমে ক্যামেরার সামনে মুখ রাখলেই ফেসশেপ বলে দেবে এআই। ফলে নিজের ফেসশেপ সহজেই বুঝতে পারবেন। এবার শুধু কোন মুখে কোন হেয়ার কাট মানায় তা বুঝে নেওয়ার অপেক্ষা। তাতেই ফুটে উঠবে সৌন্দর্য।

কোন ফেসশেপে কোন হেয়ার কাট?

চৌকো- চৌকো মুখের আকৃতিতে ভালো মানাবে টোসেলড বব, লম্বা ফোলা ফোলা ওয়েভ, চোয়াল অবধি ববকাট, অ্যাঙ্গেলড ববকাট।

গোল- লম্বা লেয়ার্স, এক পাশ করা পিক্সি, লব, শ্য়াগ, সিমেট্রিক্যাল লেন্থ জাতীয় হেয়ার কাট ভালো মানায় গোল মুখে।

ডায়মন্ড ফেসশেপ- ব্লান্ট বব, লম্বা লেয়ার্স, অ্যাঙ্গেল, ন্যাচরাল কার্ল হেয়ারকাট ভালো মানায় ডায়মন্ড ফেসশেপে।

হার্ট ফেসশেপ- ফেস ফ্রেম করা লেয়ার্স, বেবি ব্যাঙ্গস ইত্যাদি ভালো মানায় এই ধরণের মুখ মন্ডলে। 

ওভাল ফেসশেপ- মিডিয়াম লেন্থের লেয়ার্স হেয়ারকাট বেশি মানায় এই রণের ফেসশেপে।

West-Bengal | Updated: 17:51 PM, Thu Sep 21, 2023

Multani Mitti Face Pack: পুজোর আগে স্যালোঁয় ছুটছেন? ত্বকের জেল্লা ফেরাতে ভরসা রাখুন মুলতানি মাটিতে

নিউজ ডেস্ক: বহু যুগ ধরেই রূপচর্চায় মুলতানি মাটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বাজার চলতি প্রসাধনীর বদলে ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারি মুলতানি মাটি। মূলত সব ধরনের ত্বকের খেয়াল রাখতে সাহায্য করে মুলতানি মাটি। তৈলাক্ত ত্বকের যাবতীয় সমস্যা দূর করতে মুলতানি মাটির জুড়ি মেলা ভার কারণ এই মাটি ত্বকের গভীর থেকেই সেবামের জন্য উৎপন্ন হওয়া তেল শুষে নেয়। শুধু গোলাপজলের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে মাখার বদলে এই মাটির সেরা গুণাগুণ পেতে তৈরি করতে পারেন কয়েকটি ফেসপ্যাক। মুলতানি মাটি দিয়ে বানানো ফেসপ্যাকগুলি সবধরণের ত্বকের জন্যই প্রযোজ্য। পুজোয় ত্বকে জেল্লা পেতে ভরসা রাখতেই পারেন এই প্যাকগুলির উপর। 

মুলতানি মাটি ও টম্যাটো ফেসপ্যাক

তৈলাক্ত ত্বকের জন্য খুব ভাল এই প্যাক। অতিরিক্ত তেল শুষে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ফিরিয়ে আনে। দুই চা চামচ মুলতানি মাটি, এক চা চামচ বেসন ও একটি টোম্যাটো ব্লেন্ড করে একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিন। মুখে গলায় এই প্যাক ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে এলে ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন।

মুলতানি মাটি ও ডিমের ফেসপ্যাক

ত্বকে ঝলমলে ভাব আনতে এই প্যাক খুব উপকারী। দুই চা চামচ মুলতানি মাটি, এক চা চামচ দই ও একটি ডিমের সাদা অংশ একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫-২০ মিনিট রাখলেই যথেষ্ট। সম্পূর্ণ শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জলে মুখ ধুয়ে নিতে হবে।

মুলতানি মাটি, মধু ও গোলাপজলের ফেসপ্যাক

শুষ্ক ত্বকের জন্য এই প্যাক খুব উপযোগী। একটি শসার খোসা ছাড়িয়ে রস বার করে নিন। এর সঙ্গে দুই চা চামচ মুলতানি মাটি, এক চা চামচ মধু ও এক চা চামচ গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে মুখ ও গলায় লাগিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে ২-৩ দিন এই প্যাক ব্যবহার করলে শুষ্ক ত্বকে লাবণ্য ফিরে আসবে। মধুতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শুষ্ক ত্বকের রুক্ষতা দূর করে।

মুলতানি মাটি এবং অ্যালোভেরার রস

ত্বকে তাৎক্ষণিক জেল্লা আনার জন্য সবচেয়ে ভাল কাজে দেয় অ্যালোভেরা। তাই অ্যালোভেরা ও মুলতানি মাটির এই প্যাক ত্বকে জেল্লা ফেরাতে সাহায্য করে। দুই চা চামচ মুলতানি মাটির সঙ্গে চার টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে নিন। এই প্যাক মুখে, গলায় ২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। অ্যালোভেরার গুণাগুণ বলে শেষ করা যায় না। ত্বক ভিতর থেকে সতেজ এবং চনমনে দেখায়।

West-Bengal | Updated: 13:54 PM, Sat Sep 16, 2023

Serum For Skincare: কোরিয়ান গ্লাস স্কিন পেতে চান? এই পাঁচ সিরাম হতে পারে মহৌষধ!

নিউজ ডেস্ক: পুজোর আর মাত্র এক মাস বাকি। সারা বছর কাজের চাপে কিংবা ব্যস্ত জীবনের মাঝে নিজের জন্য সময় পান না অনেকেই। কিন্তু পুজো মানেই ছিক ফাঁকে ফোকরে এক আধটা দিন বের করে পার্লারে ছোটেন অনেকেই। এক মাস কিংবা দুই মাস আগে থেকেই একটা দুটো দামি ফেসিয়াল করেন অনেকেই। এতে চেহারায় অল্প লাবণ্য এলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয় না। বিশেষত ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা থাকলে এক আধবার ফেসিয়ালে কাজ হয় না কিছুই। এর জন্য প্রয়োজন ত্বকের সমস্যা বুঝে প্রতিদিন যত্ন করা। তার জন্য অনেক রকম স্কিন কেয়ার পণ্য ব্যবহার করতে হবে তার কোনো মানে নেই। ত্বকের ধরণ অনুযায়ী কয়েকটি সিরাম নিয়মিত মাখলেই সারাবছর ত্বক থাকবে উজ্জ্বল।

১) হায়ালুরোনিক অ্যাসিডযুক্ত সিরাম

শুষ্ক ত্বকের জন্য এই সিরাম উপযুক্ত। ত্বকে আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনতে এই সিরাম খুবই ভালো। ত্বকে মসৃণ ভাব বজায় রাখতেও সাহায্য করে এই অ্যাসিড।

২) ভিটামিন সি সিরাম

ত্বকের যাবতীয় সমস্যা সমাধানে সবচেয়ে ভালো কাজ দেয় ভিটামিন সি। ভিটামিন সি-যুক্ত সিরাম ত্বকে ব্যবহার করলে জেল্লা ফিরবেই। তা ছাড়াও ত্বকের দাগছোপ দূর করতেও সাহায্য করে এই সিরাম।

৩) নায়াসিনামাইড সিরাম

তৈলাক্ত ত্বকের মূল সমস্যা হল ব্রণ। এই ব্রণ নিয়ন্ত্রণে নায়াসিনামাইডযুক্ত সিরাম ব্যবহার করলে সুফল পাওয়া যায়। তবে শুধু ব্রণ নয়, ত্বকে হওয়া ওপেন পোর্‌সের সমস্যা সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে নায়াসিনামাইড সিরাম।

৪) গ্লাইকোলিক অ্যাসিডযুক্ত সিরাম

ত্বকে ব্ল্যাকহেড্‌স বা হোয়াইটহেড্সের সমস্যা থাকলে, গ্লাইকোলিক অ্যাসিড ব্যবহার করা যেতে পারে। বয়সের ছাপ পড়তে শুরু করলে তা-ও রুখে দিতে পারে এই সিরাম।

৫) পেপটাইডযুক্ত সিরাম

ত্বকের তারুণ্য ভাব বজায় রাখতে প্রয়োজন কোলাজেন। এই কোলাজেন হল ত্বকের এক প্রকার প্রোটিন যা ত্বকের টানটান ভাব ধরে রাখতে সাহায্য় করে। বয়স বাড়লে স্বাভাবিক ভাবেই ত্বকে কোলাজেন উৎপাদনের মাত্রা কমতে থাকে। পেপটাইড দেওয়া সিরাম বাইরে থেকে ত্বকে কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে।

West-Bengal | Updated: 12:44 PM, Sat Sep 16, 2023

Anti-Dandruff DIY: মাথায় খুশকির জন্য নাজেহাল? নিমের জাদুতেই মিলবে সুরাহা!

নিউজ ডেস্ক: বর্ষাকাল শেষের মুখে তা সত্তেও প্যাচপ্যাচে গরম থেকে মুক্তি নেই শহরবাসীর। সকাল বেলাতেই অফিস যাওয়ার পথে ঘেমে যাচ্ছে সারা দেহ। মাথা থেকেও ঘাম গড়িয়ে পড়ছে কপালে। ফলে চুলের গোড়াতে ঘাম বসে ধুলো-ময়লা জমছে। আবার ঠিক মতো পরিস্কার না হলে সেখান থেকেই তৈরি হচ্ছে খুশকি। আবার খুশকির সমস্যা শুরু হলে এর হাত থেকে নিস্তার পাওয়া কঠিন। বাজারচলতি বিভিন্ন রকমের অ্যান্টি-ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করলেও খুশকি ফিরে আসে। তবে জানেন কি খুশকি তাড়াতে অব্যর্থ ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা যায় নিম পাতা? নিমের অ্যান্টি ফাঙ্গাল গুণ খুশকি তাড়াতে দারুণ কাজে লাগে। তাই নির্দিষ্ট নিয়মে মেনে ব্য়বহার করুন নিমপাতা।

নিমতেল- মাথায় খুশকির উপদ্রব থাকলে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সপ্তাহে তিনদিন নিম তেল মাথার ত্বকে মালিশ করতে হবে। বাড়িতেই বানানো যায় এই তেল। পরিমাণমতো লারকেল তেলে নিমপাতা ফুটিয়ে নিতে হবে। এরপর তাতে কয়েকফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিলেই তৈরি নিমতেল।

নিমের হেয়ার প্যাক- এক কাপ দইয়ের মধ্যে একমুঠো নিমপাতা বাটা মিশিয়ে নিন। চুলে ও মাথার ত্বকে এই প্যাক মিশিয়ে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।

নিম হেয়ারমাস্ক- নিমের তৈরি হেয়ারমাস্কেও খুশকির উপদ্রব কমে। একমুঠো নিমপাতা বাটার সঙ্গে ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে একটি ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। মাথার ত্বকে এই মাস্কটি ভাল করে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে দিন। শুকিয়ে গেলে জল দিয়ে ধুয়ে ফেললেই খুশকি কমবে।

West-Bengal | Updated: 14:08 PM, Tue Sep 12, 2023

DIY Shampoo: পুজোর আগেই চুলের হাল ফেরাতে ঘরেই বানিয়ে নিন অ্যালোভেরা শ্যাম্পু! এক মাসেই বাড়বে জেল্লা

নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় এসে গিয়েছে পুজো। বাকি আর মাত্র দেড় মাস। কিন্তু ইতোমধ্যেই বর্ষার জলে ভিজে চুলের অবস্থা শোচনীয় অনেকেরই। চুল পড়ার পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে। আর তাই পুজোর আগে পার্লারে গেলেই টান পড়ছে পকেটে। সেই সঙ্গে চুলে ব্যবহার করা বিষাক্ত রাসায়নিক দ্রব্য ও রাসায়নিক যুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করে শেষ পর্যন্ত আরো বেশি ক্ষতি হচ্ছে চুলের। তাই পুজোর আগেই একমাস প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন। অ্যালোভেরা, রিঠা ফল ও গ্রিন টি দিয়ে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন সালফেট মুক্ত এই শ্যাম্পু। শুধু মাত্র চুলের স্বাস্থ্যই ভালোরাখবে না বরং স্ক্যাল্পও ভালো রাখতে সাহায্য করে এই শ্যাম্পু।

উপকরণ

অ্যালোভেরা- চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে ও স্বাস্থ্য ভালো রাখতে অ্যালোভেরার জুড়ি মেলা ভার। অ্যালোভেরাকে ম্যাজিক প্ল্যান্ট বলা হয়ে থাকে। এতে আছে ভিটামিন বি১২, ভিটামিন সি, এ এবং ই। এছাড়াও অ্যালোভেরায় উপস্থিত অ্য়ান্টিইনফ্ল্যামেটরি উপাদান স্ক্যাল্পের প্রদাহ কমাতে সাহায্য় করে ফলে চুল পড়া কমে যায়।

গ্রিন টি-  গ্রিন টি যেমন স্বাস্থ্যের জন্যে উপকারী, তেমনই চুলের যত্নেও এর ভূমিকা অপরিসীম। এতে উপস্থিত পলিফেনল চুলের সজীবতা ফেরাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও এটি চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।

রিঠা ফল- প্রাকৃতিক শ্যাম্পু হিসেবে ব্যবহৃত হয় রিঠা। স্ক্যাল্পের ময়লা পরিস্কার করতে এটি ভালো ক্লেনজার। যদিও ফ্যানা হয় না বলে অনেকেই মনে করেন এতে চুল পরিস্কার হয় না কিন্তু আসলে তা নয়। রাসায়নিক মুক্ত শ্যাম্পু বানাতে গেলে তাই রিঠা আবশ্যক।

  • ব্যবহৃত গ্রিন টি ব্যাগ ৩টি
  • ২০০ মিলি লিটার জল
  • ৪ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল
  • ১ চামচ আমন্ড অয়েল 
  • ১০০ মিলি রিঠা নির্যাস

শ্যাম্পু বানানোর নিয়ম

একটি সসপ্যানে ২০০ মিলি লিটার জল নিয়ে অল্প আঁচে গরম করুন এবং এর মধ্যেই মিশিয়ে দিন ৩টি গ্রিন টি ব্যাগ। ২০ মিনিট তা ফুটিয়ে নেওয়ার পরে জল কমে এলে মেশাতে হবে রিঠার নির্যাস। ২০০ মিলি জলে ৭-৮টি রিঠা ফল ভেঙে ভিজিয়ে রাখতে হবে সারারাত। তারপর সেই জল ফুটিয়ে নিয়ে অর্ধেক হয়ে এলে ঠান্ডা করে নিতে হবে। তারপর সেই নির্যাস মেশাতে হবে শ্যাম্পু বানানোর সসপ্যানে। গ্রিন টি ও রিঠার নির্যাস মিশে গেলে তা নামিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে। এর পরে সেই মিশ্রণে ৪ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল ও ১ চামচ আমন্ড অয়েল মিশিয়ে নিতে হবে। ইচ্ছে হলে এই শ্যাম্পুতে কয়েক ফোঁটা পছন্দের এসেনসিয়াল অয়েল মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এই শ্যাম্পুটি তিন সপ্তাহ পর্যন্ত ফ্রিজে রেখে ব্যবহার করা যেতে পারে। সপ্তাহে তিন দিন এই শ্যাম্পু ব্যবহার করলেই ফিরবে চুলের জেল্লা।

West-Bengal | Updated: 12:44 PM, Tue Sep 12, 2023

Special Hair Care: পুজোর আগে নিন ঘরোয়া উপায়ে চুলের স্পেশাল যত্ন! জেল্লা হার মানাবে পার্লারের দামি ট্রিটমেন্টকেও

নিউজ ডেস্ক: পুজোর আর দুমাসও বাকি নেই! এর মধ্যেই পুজোতে নিজেকে সাজিয়ে তোলার জন্য পার্লারমুখী হচ্ছেন বেশির ভাগ মহিলারা। পুজোর মরসুমে চুলের যত্নের দিকেও নজর দেন অনেকেই। তাই বিভিন্ন রকমের কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট করার জন্যও বলেন অনেক হেয়ার স্টাইলিস্টরা। তবে তা কতটা কাজে দেবে এবং মাস খানেক পরে চুলের উপর কেমন প্রভাব ফেলবে তা বলা শক্ত। তাই এখন থেকেই বাড়িতেই যত্ন নিতে পারেন চুলের। ঠিকঠাক যত্ন নিলে এক মাসেই ভোল পাল্টে যাবে চুলের। জেনে নিন কীভাবে পুজোর আগের কয়েক সপ্তাহ যত্ন নেবেন চুলের।

সপ্তাহে ৩-৪ দিন শ্যাম্পু

রোজের অফিসে যাওয়ার সময় ধুলো বালিতে চুলের ভীষণ ক্ষতি হয়। তাই সপ্তাহে অন্তত তিন থেকে চার দিন শ্যাম্পু করা জরুরি। স্ক্যাল্প পরিষ্কার থাকলে চুল পড়া কমে, ঝলমলে হয় চুল। তাই সপ্তাহে তিন চার বার সালফেট মুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।

সপ্তাহে ২ বার হেয়ার মাস্ক

চুলের জেল্লা বাড়াতে হেয়ার মাস্কের জুড়ি নেই। তাই সপ্তাহে দু'বার চুলে প্রোটিন হেয়ার মাস্ক লাগান। বাজার চলতি মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন কিংবা বাড়িতেই পছন্দের প্রোটিন হেয়ার মাস্ক ব্য়বহার করতে পারেন।

চুলের সমস্যা সমাধান

চুলে যদি কোনো সমস্যা থেকে থাকে তাহলে যাই করুন না কেন চুলে প্রভাব পড়বে না। চুল পড়ে যাওয়া, খুশকি বা অন্যান্য সমস্যার জন্য ডাক্তারের সাহায্য নিন।

ভেষজ উপাদানে চুলের যত্ন

চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে বাজার চলতি জিনিস পত্র আছেই তবে ভরসা রাখুন ভেষজ উপাদানেও। রোজের ব্যবহৃত তেলে মেথি, জবা ফুল, আমলকি, কারি পাতা মিশিয়ে গরম করে মাখতে পারেন। এতে খুশকি দুর হয় আবার চুলে জেল্লা ফিরে আসে।

ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা

চুলের যত্নে কিন্তু ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতারও ভূমিকা রয়েছে। মাথার বালিশের খোল নিয়মিত পরিষ্কার করুন। দিনে দুই থেকে তিন বার চুল আঁচড়ান। এতে চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। ব্যবহৃত চিরুনি পরিষ্কার করতে হবে নিয়মিত। এছাড়া চুলের যত্নে জল খেতে হবে নিয়ম করে। দিনে অন্তত ২-৩ লিটার জল খাওয়া উচিত।

West-Bengal | Updated: 15:10 PM, Fri Sep 01, 2023

upload
upload

ঘর-গেরস্থালি

upload

Dengue: পুজোর কেনাকাটা করতে গিয়ে ডেঙ্গুর মুখে পড়বেন না! বাঁচতে হলে মেনে চলুন এই টিপস

নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গিতে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যুও। এই পরিস্থিতিতে বারবার চিকিৎসকেরা সতর্ক থাকার কথা বলছেন। সাধারণত দিনের বেলা কামড়ায় এই রোগবাহী মশা। বর্ষার মরসুমে এই মশার দাপট বাড়ে। কিন্তু পুজোর মুখে কেনাকাটা করতে বেরিয়েও মশার হাত থেকে সতর্ক থাকবেন কীভাবে? কয়েকটি সহজ উপায় মেনে চললে ডেঙ্গির এই প্রাদুর্ভাবেও সুস্থ থাকবেন সকলে।

১) ডেঙ্গি ভাইরাস ঘটিত রোগ। এই ভাইরাস বহল করে এডিস মশা। মূলত সকালের দিকে ডেঙ্গির বাহক এডিস মশার প্রকোপ বাড়ে। তাই কেনাকাটা করতে সকালের বদলে বিকেলের দিকেই বেরোনো ভাল। রাতে বেরোলেই যে এই মশা কামড়াবে না, এমনটা কিন্তু নয়। তবে রাতে বেরোলে ঝুঁকি খানিকটা কম থাকে।

২) বাইরে বেরোলেই ফুল হাতা জামা ও ট্রাউজার পরে বেরোনো ভালো। শরীরের যতটা অংশ ঢেকে রাখবেন, ততই মশা কামড়ানোর আশঙ্কা কম হবে।

৩) বাড়ি থেকে বেরোনোর আগে অবশ্যই মশা তাড়ানোর ক্রিম মাখতে হবে। শরীরের খোলা জায়গাগুলিতে ভাল করে এই ক্রিম মেখে নিন। পোশাকের উপরেও মশা তাড়ানোর এই দাওয়াই দেওয়া যায়। এর জন্য রোল-অনও পাওয়া যায়। মশার কামড় থেকে রেহাই পেতে পোশাকে রোল-অন ব্যবহার করে নিন।

৪) বাজারে আবর্জনা কিংবা জমা জলের জায়গা থেকে দূরে থাকুন।

৫) জ্বর হলে তা উপেক্ষা করে বাড়ি থেকে বেরোবেন না। দু’দিনের মধ্যে জ্বর না কমলে ডেঙ্গি পরীক্ষা করাতে হবে। বেশি করে জল খেতে হবে। ডেঙ্গিতে শরীরে জলের ঘাটতি হলেই মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে।

West-Bengal | Updated: 17:48 PM, Mon Oct 02, 2023

Home Decor: বর্ষায় ঘরে ভ্যাপসা গন্ধ কাটছে না? এই পাঁচটি টোটকায় হবে মুশকিল আসান

নিউজ ডেস্ক: ঘরদোর সাজিয়ে-গুছিয়ে রাখতে পছন্দ করেন অনেকেই। কিন্তু ঘরবাড়ির গুছিয়ে রাখাই শেষ নয়। সারাদিনের শেষে বাড়ি এসে মন ভালো হয়ে যায়। তবে বর্ষা কালে সূর্যের দেখা পাওয়া ভার। ফলে সারাদিন ঘর বন্ধ থাকলে দিনশেষে ভ্যাপসা গন্ধ বেরোয়।  তাই ঘর গুছিয়ে রাখার সঙ্গে দরকার ভ্যাপসা গন্ধ দূর করার। বিশেষ করে এই মরসুমে। পাঁচটি ঘরোয়া টোটকার উপর ভরসা রাখলেই ঘরের ভ্যাপসা গন্ধ দূর হবে।

১) ঘরে রুম ফ্রেশনার ব্যবহার করুন। অনেক ক্ষণ স্থায়ী হবে এমন গন্ধযুক্ত ফ্রেশনার কিনুন। তার পর সারা ঘরে স্প্রে করে দিন। ঘরের গন্ধ কাটবে।

২) বৃষ্টির ঝাপটা এলে জানলা বন্ধ রাখলেও বৃষ্টি থেমে গেলে জানলা খুলে দিন। বাইরের ঠান্ডা হাওয়া এসে ভ্যাপসা ভাব অনেকটা কেটে যাবে। ঘরের গরম হাওয়া বাইরে বেরিয়ে যাবে।

৩) বৃষ্টির ঝাপটা লেগে জানলা-দরজার পর্দা  ভিজে গেলে সেখান থেকেও গন্ধ ছড়াতে পারে। তাই একই পর্দা বেশি দিন ব্যবহার না করে বর্ষাকালে প্রতি সপ্তাহে এক বার করে পর্দা কেচে নিন। কিংবা অন্য পর্দা বদলে দিন।

৪) ভ্যাপসা গন্ধ দূর করতে ঘরের কোনও একটি উঁচু জায়গায় বাটিতে কিছুটা ভিনিগার ঢেলে রেখে দিন। ভিনিগার ঘরের ভ্যাপসা গন্ধ শুষে নেবে।

৫) বাজারে বিভিন্ন সুগন্ধি মোমবাতি কিনতে পাওয়া যায়। সেগুলি মাঝেমাঝে জ্বালিয়ে রাখতে পারেন। ঘরের শোভাও বাড়বে, আবার গন্ধও দূর হবে।

West-Bengal | Updated: 16:30 PM, Fri Sep 15, 2023

Easy Recipe: বাদাম চিবিয়ে খাওয়ার বদলে বানাতে পারেন ভর্তা, গরম ভাতের সঙ্গে জমে যাবে খাওয়া-দাওয়া

নিউজ ডেস্ক: কম সময়ে রান্না করতে কে না পছন্দ করে! আবার কম সময়ে রান্না করতে গিয়ে রোজ রোজ একই খাবার খেতে ভালো লাগে না। তাই স্বাদ বদল করতে চাই নতুন কিছু খাবার যা বানাতেও কম সময় লাগবে আবার খেতেও হবে সুস্বাদু। সেক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো খাবার হল ভর্তা। বাংলাদেশে বিভিন্ন উপাদানের ভর্তা বানানো হয় কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে ভর্তা তেমন একটা প্রসিদ্ধ নয়। ভর্তা বলতে এখানে কেবল আলুমাখা বোঝায়। কিন্তু জানেন কি বাদাম ভর্তাও বানানো যায়। গরম গরম ভাত দিয়ে এই ভর্তা খেতে বেশ ভালো লাগে।

উপকরণ

  • বাদাম ২ কাপ
  • শুকনো লঙ্কা ২টি
  • পেঁয়াজ কুচি আধ কাপ
  • নুন স্বাদ অনুযায়ী
  • ধনেপাতা কুচি
  • সরষের তেল ১ টেবিল চামচ
  • আমিষ ভর্তার জন্য় কাঁটা ছাড়িয়ে একটি মাছ ভাজাও দেওয়া যায়

প্রণালী

১. বাদামগুলি প্রথমেই জলে ভিজিয়ে রাখুন আধ ঘণ্টা। তারপর খোসা নরম হয়ে এলে তা ছাড়িয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।

২. এরপর কড়াইতে এক টেবিল চামচ তেল দিয়ে শুকনো লঙ্কা ভেজে তুলে রাখুন।

৩. এরপর ওই তেলেই পেঁয়াজ ও বাদামগুলি ভেজে নিন। 

৪. সবকিছু ভাজা হয়ে গেলে কড়াই থেকে নামিয়ে নিয়ে একটি মিক্সিতে বাদাম, পেঁয়াজ ভাজা, শুকনো লঙ্কা ভাজা, স্বাদমতো নুন দিয়ে বেটে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যাতে দানা দানা না থাকে। মিহি করে বাটতে হবে সব উপাদান। এই সময়ই চাইলে মাছ ভাজাও দেওয়া যাবে।

৫. বাটা হয়ে গেলে মিক্সি থেকে বের করে ধনেপাতা মিশিয়ে নিয়ে হাত দিয়ে মেখে মণ্ড করে নিতে হবে। 

৬. পরিবেশন করার সময় অল্প একটু তেল ছড়িয়ে দিলেই হবে।

West-Bengal | Updated: 15:59 PM, Tue Sep 12, 2023

Home Remedies for Cough: বৃষ্টিতে ভিজে গলা ব্যথা? ঘরোয়া টোটকাতেই মিলবে আরাম

নিউজ ডেস্ক: বর্ষাকালে মাঝেমধ্যে না চাইলেও বৃষ্টিতে ভিজে যেতে হয় অনেক সময়। তবে বৃষ্টিতে ভিজে ঠান্ডা লেগে যায় হামেশাই। আর যাদের ঠান্ডা লাগার ধাত আছে তাঁদের কাছে বর্ষাকাল মানেই আতঙ্ক। ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গুই নয়, বৃষ্টিতে ভিজে অফিসে দীর্ঘক্ষণ এসির মধ্যে থাকলে ঠান্ডা জাঁকিয়ে ধরে। তারপরে ঠান্ডা বসে গিয়ে গলা ব্যথা আর শেষে কফ জমে যায়। সর্দি-কাশির পাশাপাশি গলা ব্যথা, ঢোক গিলতে ও খাবার খেতেও কষ্ট হয়। তবে ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সমস্যায় ওষুধের চেয়েও ভালো কাজ দেয় কিছু ঘরোয়া টোটকা।

নুন-জল: গলা ব্যথায় প্রথমেই মনে আসে নুন জলের কথা। উষ্ণ গরম জলে নুন মিশিয়ে গারগেল করলে গলা ব্যথা অনেকটাই কমে। এছাড়াও ফুটন্ত গরম জলের ভাপ নিলে সাইনাসে আটকে থাকা সর্দি ও কফ বেরিয়ে আসে।

গরম দুধ: বর্ষায় বৃষ্টিতে ভিজে ঠান্ডা লাগলে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক কাপ গরম দুধ খেলে উপকার পাওয়া যায়। এই দুধে অল্প হলুদ ও মেশানো যেতে পারে।  হলুদে থাকা কারকিউমিন উপাদান সর্দি কাশির হাত থেকে দেহকে বাঁচায় ও দেহে ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে।

আদা-চা: দেহকে সুস্থ রাখতে আদার জুড়ি মেলা ভার। চায়ের সাথে আদা জলে ফুটিয়ে তাতে হালকা চিনি ও এক চিমটি নুন মিশিয়ে খেলে ঠান্ডা লাগায় উপকার পাওয়া যায়। আদায় উপস্থিত জিনজেরল উপাদানটি অ্যান্টিইনফ্লামেটরি ও অ্যান্টিক্সিডেন্টে ভরপুর। যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করার সঙ্গে সঙ্গে ইমিউনিটি ও হজমের ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে।

প্রাণায়াম: ঠান্ডা লেগে সর্দি হলে ও কফ জমে গেলে প্রাণায়াম খুব উপকারি। ১০ মিনিট প্রাণায়াম করলে নাক বন্ধ থাকলে তা খুলে যায়।

West-Bengal | Updated: 18:03 PM, Tue Aug 29, 2023

Skin Care: রাখি পূ্র্ণিমায় উৎসবের আমেজে নিন ত্বকের যত্ন! জেল্লা পেতে রাতেই মাখুন এই পাঁচ ফেসপ্যাক

নিউজ ডেস্ক: রাত পেরোলেই রাখি পূর্ণিমা। সুন্দর করে সেজেগুজে ভাইয়ের হাতে শুধু রাখি পরিয়ে দিলেই তো হবে না, তার সঙ্গে ডজন খানেক সেলফিও পোস্ট করা চাই সোশ্যাল মিডিয়াতে। তবে ছবি তুলতে ফিল্টারে আটকে থাকবেন কেন? রাতেই সেরে ফেলুন কয়েকটি ঘরোয়া রূপচর্চার টোটকা। ফল পাবেন হাতেনাতে। সুন্দর উজ্জ্বল ত্বকে তাক লাগিয়ে দিন আশেপাশের সকলকে। উৎসবের দিনে নিজেকে সবচেয়ে সুন্দর দেখানোর জন্য আজই সেরে ফেলতে পারেন কতগুলি রূপচর্চা। তবে তার জন্য আহামরি তেমন কোন উপাদানের প্রয়োজন নেই। রান্নাঘরের তাক খুঁজলেই পেয়ে যাবেন উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য। ঘরোয়া কয়েকটি উপাদানে তৈরি প্যাক লাগিয়ে দেখুন, সবরকম স্কিনের জন্য উপযোগী এই প্যাকগুলি।

কফি ফেসপ্যাক

কফি ত্বকের যত্নে দারুণ একটি উপাদান। ত্বককে এক্সফোলিয়েট করতে কফির জুড়ি মেলা ভার। তাই মুখে কফি লাগাতে চাইলে কফি ও মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগান। ১৫ মিনিট রাখার পর হালকা গরম জলে ধুয়ে ফেলুন। ব্যস ত্বক ববে টানটান উজ্জ্বল।

বেসন ফেসপ্যাক

বেসনের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে ফেসপ্যাক বানাতে এই প্যাকে জল বা দুধ যোগ করে পেস্ট তৈরি করে নিন। মুখে মেখে পনেরো মিনিট রেখে প্যাক শুকিয়ে গেলে হালকা হাতে ম্যাসাজ করে তুলে ফেলুন। এই প্যাক ত্বক এক্সফোলিয়েট করে মৃত কোষ তুলে ট্যানও সরিয়ে দেয়। মুখ তৎক্ষণাৎ উজ্জ্বল করে তোলে।

রাইস ফেসপ্যাক

কোরিয়ান মহিলাদের মতো গ্লাস স্কিন পেতে চাল দারুণ উপযোগী। এই ফেসপ্যাক বানাতে চালের আটার সঙ্গে চাল ধোয়া জল মিশিয়ে মুখে মাখুন। এরপর প্যাকটি শুকিয়ে গেলে চাল ধোয়া জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।

দইপ্যাক

দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিক ত্বকের জন্য চমৎকার একটি উপাদান। এটি শুধু ত্বক ময়েশ্চারাইজ করে না বরং কালো দাগ দূর করে এমনকি মুখের ফোলা ভাবও কমায়। তাই দইয়ের সঙ্গে বেসন মিশিয়ে মুখে লাগান। ১০ থেকে ১৫ মিনিট রাখার পর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। 

মধু

মধু নিজেই একটি দারুণ ফেসপ্যাক। তাই কোমল ত্বক পেতে মুখে হালকা করে মধু লাগান। কিছুক্ষণ রাখার পর ধুয়ে ফেলুন।

West-Bengal | Updated: 17:13 PM, Tue Aug 29, 2023

Hair Care Tips: চুল পড়ছে বলে অ্যান্টি হেয়ারফল শ্যাম্পু মাখছেন? তাহলে সর্বনাশ! এই সব রাসায়নিকে বারোটা বাজবে চুলের

নিউজ ডেস্ক: বর্ষাকালে চুল পড়া ও খুসকির সমস্যা বেড়ে যায় অনেকখানি। বৃষ্টি থেকে মাথা বাঁচিয়েও লাভ হচ্ছে না। তাই ভরসা রাখতে হচ্ছে নামিদামি ব্র্যান্ডের অ্যান্টি হেয়ার ফল শ্যাম্পুর উপর। ব্যবহারের পর চুল পড়া কমার আশা রাখলেও ফল হতে পারে ঠিক উল্টো! অভিজ্ঞদের মতে চুল পড়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। দিনে ৫০ থেকে ১০০টি চুল পড়া স্বাভাবিক। কিন্তু তার চেয়ে বেশি চুল পড়লে তখন বেশি যত্ন নিতে হয়। তবে অভিজ্ঞদের মতে আবহাওয়া  ও শারীরিক কারণ ছাড়াও চুল পড়তে পারে। তার জন্য দায়ী শ্যাম্পুতে থাকা ক্ষতিকর রাসায়নিক। তাই শ্যাম্পু রৃকেনার আগে অবশ্যই দেখে নেবেন এই তিন রাসায়নিক নেই তো?

সালফেট

সালফেট হল একপ্রকার সিন্থেটিক যৌগ যা সাধারণত পরিষ্কার করার কাজে লাগে। মাথার স্ক্যাল্পে জমে থাকা ধুলো বালি ময়লা ও অতিরিক্ত তেল পরিষ্কার করতে শ্যাম্পুতে সোডিয়াম লরেট সালফেট ও সোডিয়াম লরেথ সালফেট নামক দুটি যৌগ দেওয়া হয়। এটি থেকেই ফেনা হয় শ্যাম্পুতে। কিন্তু এই যৌগগুলি চুলের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব ক্ষতিকর। যা চুলের গোড়া আলগা করে দেয়। পরোক্ষ ভাবে যা চুল পড়া বাড়িয়ে তোলে। 

সিলিকন

চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত সিল্কি ভাব ও আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য সিলিকন ব্যবহার করা হয়। শ্যাম্পুতে তো বটেই কন্ডিশনারেও এই রাসায়নিক দেওয়া হয়ে থাকে। এই রাসায়নিকটি চুলের গোড়ায় থেকে গেলে ফলিকলের মুখ বন্ধ করে দেয়। যা খুশকি বাড়িয়ে তোলে।

প্যারাবিন

প্রিজারভেটিভ হিসেবে কাজ করে প্যারাবিন। দীর্ঘদিন বোতলবন্দি হয়ে থাকলে ব্যক্টেরিয়া বা ছত্রাক আক্রমণ হয়। সেটা রুখতেই এই রাসায়নিক দেওয়া হয়। তবে এটিও চুল পড়াকে ত্বরান্বিত করে। তাই চুল পড়া রুখতে চাইলে অবশ্যই এই সব রাসায়নিক বাদে শ্যাম্পু কিনুন।

West-Bengal | Updated: 17:26 PM, Fri Aug 18, 2023

Toothbrush Recycle: দাঁত মাজার পুরোনো ব্রাশ শিল্পীদের বেশ পছন্দের, কারণ জানেন? 

নিউজ ডেস্ক: রোজ সকালে উঠে প্রাতঃরাশের আগে দাঁত মাজা জরুরি। আগে আঙুলের সাহায্যে কাঠ কয়লা গুঁড়ো দিয়ে দাঁত মাজতেন সকলে। আবার নিম দাঁতনের ব্যবহারও ছিল বহুল প্রচলিত। এখন সেই ধারা বদলে এসেছে ব্রাশ ও মাজনের ব্যবহার। তবে একটি ব্রাশ তিনমাসের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। তাই তিন মাস অন্তর পুরোনো ব্রাশ বদলে ফেলে দিতে হয়। তবে জানেন কি পুরোনো ব্রাশ ফেলে না দিয়ে ফের ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন ভাবে। এর ফলে পরিবেশ দূষণও কম হয়। চলুন জেনে জেনে নেওয়া যাক এমনই কিছু পদ্ধতি।

ব্যবহৃত জিনিস পরিষ্কার

পুরোনো ব্রাশ দিয়ে জুতো পরিষ্কার করে নিতে পারেন অনায়াসে। জুতোয় অনেক সময় এমন জায়গা থাকে যেখানে পরিষ্কার করা যায় না, কিন্তু টুথব্রাশ দিয়ে তা অনায়াসে করা যায়। এমনকি জানলার গ্রিলের খাঁজ বা স্লাইডিং দরজার খাঁজও পরিষ্কার করা যায়।

গয়না পরিষ্কার

অনেক সময় সোনা রুপোর গয়নার সূক্ষ্ম খাঁজ গুলিতে ময়লা জমে তা পরিষ্কার করা যায় না। ফলে দীর্ঘদিন ময়লা জমে গয়নার ঔজ্জ্বল্যতা কমে যায়। চবে নরম ব্রাশ দিয়ে গয়না পরিষ্কার করা যায়।

আঁকার সরঞ্জাম

অনেক শিল্পীই আঁকার ক্যানভাসে রং করতে বা ছিটিয়ে দিতে পুরোনো টুথব্রাশ ব্যবহার করেন।

চুলের কলপ

চুলে রং করার ব্রাশ হিসেবে পুরোনো ব্রাশের ব্যবহার কাউকে বলে দিতে লাগেনা। চুলে কলপ করতে পুরোনো ব্রাশ অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন।

West-Bengal | Updated: 14:26 PM, Fri Aug 18, 2023

Saffron Tea: স্বাদে-গন্ধে শুধু স্ট্রেস দূর করে না, বয়সও আটকে রাখে এই চা!

নিউজ ডেস্ক: ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় পানীয়গুলির মধ্যে একটি হল চা। স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয় দার্জিলিং চায়ের পাশাপাশি জায়গা করে নিয়েছে আরো অনেক রকমের সুগন্ধি চা। এই পানীয় ভালোবাসেনা এমন মানুষ খুব কম। কড়া করে লিকার চা কিংবা আদা দিয়ে গাঢ় দুধের চা, খেতে ভালো লাগে বলে চা-প্রেমী মানুষেরা বিভিন্ন চা টেস্ট করতে পছন্দ করেন। হরেক রকমের উপকরণ সহযোগে চায়ের রেসিপি বানিয়ে ফেলেন অনেকেই। সকালে ঘুমের রেশ কাটাতে বা সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে এক কাপ চায়ের কোন বিকল্প নেই। দার্জিলিং চা, আসাম চা, গ্রিন টি আবার হালেফিলের বাটারফ্লাই পি টি বা অপরাজিতা ফুলের চা- তালিকা থেকে বাদ যায়নি কোনটাই।

তবে কখনো কেশর চা খেয়েছেন? কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন এবং খনিজে ভরপুর কেশরের গুনাগুন অনেক। কেশর চা বানানোর বিভিন্ন রকম উপায় রয়েছে তার মধ্যে রয়েছে অথেনটিক কাশ্মীরি কেশর চা আবার একটু বাঙালিআনা বজায় রেখে আদা দিয়েও এই চা বানানো যায়। কেশর চা খেলে তাই উপকার পাওয়া যায়।

অবসাদ কাটাতে কেশর চা

সারাদিনের ক্লান্তির পরে শরীরকে চাঙ্গা করে তুলতে কেশর চায়ের জুড়ি মেলা ভার। স্বাদ ও গন্ধে ভরপুর এই চা খেলে নিমেষে ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। কেশরের মিষ্টি গন্ধে মানসিক অবসাদও কেটে যায় দিনের শেষে।

ক্যান্সার প্রতিরোধে কেশর চা

ক্যান্সার প্রতিরোধে অন্যতম একটি যৌগ হল আন্টিকারসিনোজেন। তাই অনেকের মতে কেশরের মধ্যে থাকা এই যৌগ ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কেশর চা

কেশরের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। ফলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও সাহায্য করে। হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও নিয়মিত কেশর চা খাওয়া যায়।

স্বাস্থ্যজ্জল ত্বকের চাবিকাঠি

রূপচর্চায় কেশরের ব্যবহার বহু দিনের। তাই কেশর চা খেলেও সেই ছাপ পড়ে চেহারাতে। ত্বকে কোলাজেন তৈরি করতে সাহায্য করে কেশর। তাই বলিরেখার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় নিয়মিত কেশর চা খেলে।

West-Bengal | Updated: 17:57 PM, Wed Aug 16, 2023

Budget Interior Decoration: ঘর সাজাতে প্রয়োজন নেই খুব দামি জিনিস! সামান্য পরিবর্তনেই হবে নকশা বদল

নিউজ ডেস্ক: নিজের বাড়ির প্রতি মায়া বাড়ে যখন তাকে সাজানো হয় নিজের হাতে। যদিও এখন ইন্টেরিয়র ডিজাইন করাতে পছন্দ করেন অনেকেই। তবে এতে খরচ হয় অনেকটাই তাই যারা বাজেটের মধ্যে ঘর সাজাতে চান তাঁদের জন্য রইলো কয়েকটি টিপস।

রঙের পরিবর্তন

ঘরের অন্দর সজ্জায় সামান্য রঙের পরিবর্তন ঘরে এনে দিতে পারে নতুন লুক। তার জন্য সারা বাড়ি রঙ করার প্রয়োজন নেই। বাড়ির পর্দায়, বসার ঘরের সোফায় কুশন কভারে উজ্জ্বল রঙের ছোঁয়া এনে দিতে পারে সুন্দরতা।

আলো

বাড়িতে রাতে যেমন উজ্জ্বল আলো প্রয়োজনীয়, তেমনই প্রয়োজন অন্ধকারের। আলো-আঁধারির খেলা ঘরে এক্সপেনসিভ লুক নিয়ে আসে। তার জন্য কাজে দিতে পারে টেপ লাইট, মিনি বাল্ব, টুনি লাইট কিংবা ডিজাইনার ল্যাম্পশেড।

পর্দা বদল

জানেন কী ঘরের পর্দার মধ্যেই লুকিয়ে থাকে ঘরের সৌন্দর্য? অন্দরসজ্জায় বদল আনতে বদলে ফেলতে পারেন পর্দা। রঙিন পর্দার মাঝে স্বচ্ছ পর্দা লাগিয়ে দিলে সৌন্দর্য বেড়ে যায় অনেকটাই। কিংবা বসার ঘরের পর্দায় লাগিয়ে ফেলতে পারেন পমপমও। 

ওয়ালপেপার

ঘরে রঙ না করতে চাইলে ওয়ালপেপার লাগাতে পারেন। বিভিন্ন ধরণের ওয়ালপেপারের ম্যাজিকে বদলে যাবে ঘরের অন্দরসজ্জা। একটু দামি হলেও অন্দরসজ্জায় ভালো ইনভেস্টমেন্ট হল ওয়ালপেপার।

ইনডোর প্লান্ট

ঘরের ভিতরে অল্প সবুজের ছোঁয়া বদলে ফেলতে পারে অন্দরসজ্জার রসায়ন। ঘরের ভিতরে যেমন অক্সিজেনের মাত্রা বাড়ায় বেশ কিছু গাছ আবার বেশি যত্নেরও প্রযোজন হয় না এদের। স্নেক প্ল্যান্ট, স্পাইডার প্ল্যান্ট বা অন্য বাহারি গাছও থাকতে পারে এই তালিকায়। রঙিন টবে গাছ লাগিয়ে ঘরের কোনায় রাখলে শোভা বাড়বে বৈ কমবে না।

West-Bengal | Updated: 17:35 PM, Thu Aug 10, 2023

Conjunctivitis: চোখ ওঠা সেরে গেলে ভুলেও করবেন না এই কাজ! ফের হতে পারে জোরালো সংক্রমণ

নিউজ ডেস্ক: বর্ষায় জ্বর-সর্দি-কাশির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে কনজাংটিভাইটিস। এই চোখ ওঠা রোগটিকে বাংলায় 'জয় বাংলা' ও বলা হয়। ভীষণ ছোঁয়াচে এই রোগ প্রতিরোধে বেশ কিছু বিষয় মেনে চললেও হতে পারে জয় বাংলা। তবে তিন চার দিনের মধ্যেই নিজে থেকেই এই রোগ সেরে যায়। চোখের সাদা অংশ বা কর্নিয়াতে রক্ত জমাট বেঁধে চোখ লাল হয়ে থাকে। মূলত বর্ষার শুরুতেই এর প্রকোপ বাড়ে, আবার বর্ষা কেটে গেলে এর প্রকোপ কমে যায়। চোখ জ্বালা করা, লাল হয়ে যাওয়া বা চোখ থেকে জল কাটলে তখনই চিকিৎসা শুরু করা উচিত। আবার কিছু ক্ষেত্রে পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়ে যায় যে শীঘ্রই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া দরকার হয়ে পড়ে। প্রয়োজনে অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্যান্য ওষুধ দরকার হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রেই এমন হয় এই রোগ থেকে সেরে ওঠার পরেও ফের এই রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন রোগীরা। নিজেদের অজান্তেই এবং অসতর্কতার ফলে ফের আক্রান্ত হচ্ছেন তা বুঝতে পারেন না অনেকেই। কনজাংটিভাইটিস যেহেতু একটি ছোঁয়াচে রোগ তাই সেরে ওঠার পরেও কয়েকটি জিনিস মাথায় রাখা প্রয়োজন। নইলে ফের সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

  • বর্তমানে অনেকেই কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করেন কিন্তু কনজাংটিভাইটিস হলে যে লেন্সটি আপনি সেই সময় ব্যবহার করতেন বা রোগে আক্রান্ত হওয়ার একদিন দু'দিন আগেও পড়তেন তা ফেলে দিতে হবে। ওই লেন্স, লেন্সের সলিউশন এবং কেস আবার ব্যবহার করলে ফের সংক্রমণের ঝুঁকি হতে পারে।
  • জয় বাংলা হওয়ার সময় যে রুমাল, গামছা, টাওয়াল, বালিশের কভার বা সানগ্লাস ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়েছিল তা ভালোভাবে পরিষ্কার করলেও অনেক সময় জীবাণু থেকে যায়। ফলে সেই সমস্ত জিনিস আবার না ব্যবহার করাই ভালো।
  • মহিলাদের সাজগোজের সময় অন্যতম বিষয় হচ্ছে চোখকে সাজিয়ে তোলা। এর জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে কাজল পেন্সিল, আইলাইনার, মাস্কারা ইত্যাদি। কিন্তু চোখ উঠলে সেই সময় ব্যবহার করা এই সমস্ত প্রসাধনী ফেলে দেওয়া উচিত, নইলে ফের সংক্রমণ হতে পারে।

West-Bengal | Updated: 17:42 PM, Thu Aug 03, 2023

upload
upload

ঘোরা-বেড়ানো

upload

Dengue: পুজোর কেনাকাটা করতে গিয়ে ডেঙ্গুর মুখে পড়বেন না! বাঁচতে হলে মেনে চলুন এই টিপস

নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গিতে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যুও। এই পরিস্থিতিতে বারবার চিকিৎসকেরা সতর্ক থাকার কথা বলছেন। সাধারণত দিনের বেলা কামড়ায় এই রোগবাহী মশা। বর্ষার মরসুমে এই মশার দাপট বাড়ে। কিন্তু পুজোর মুখে কেনাকাটা করতে বেরিয়েও মশার হাত থেকে সতর্ক থাকবেন কীভাবে? কয়েকটি সহজ উপায় মেনে চললে ডেঙ্গির এই প্রাদুর্ভাবেও সুস্থ থাকবেন সকলে।

১) ডেঙ্গি ভাইরাস ঘটিত রোগ। এই ভাইরাস বহল করে এডিস মশা। মূলত সকালের দিকে ডেঙ্গির বাহক এডিস মশার প্রকোপ বাড়ে। তাই কেনাকাটা করতে সকালের বদলে বিকেলের দিকেই বেরোনো ভাল। রাতে বেরোলেই যে এই মশা কামড়াবে না, এমনটা কিন্তু নয়। তবে রাতে বেরোলে ঝুঁকি খানিকটা কম থাকে।

২) বাইরে বেরোলেই ফুল হাতা জামা ও ট্রাউজার পরে বেরোনো ভালো। শরীরের যতটা অংশ ঢেকে রাখবেন, ততই মশা কামড়ানোর আশঙ্কা কম হবে।

৩) বাড়ি থেকে বেরোনোর আগে অবশ্যই মশা তাড়ানোর ক্রিম মাখতে হবে। শরীরের খোলা জায়গাগুলিতে ভাল করে এই ক্রিম মেখে নিন। পোশাকের উপরেও মশা তাড়ানোর এই দাওয়াই দেওয়া যায়। এর জন্য রোল-অনও পাওয়া যায়। মশার কামড় থেকে রেহাই পেতে পোশাকে রোল-অন ব্যবহার করে নিন।

৪) বাজারে আবর্জনা কিংবা জমা জলের জায়গা থেকে দূরে থাকুন।

৫) জ্বর হলে তা উপেক্ষা করে বাড়ি থেকে বেরোবেন না। দু’দিনের মধ্যে জ্বর না কমলে ডেঙ্গি পরীক্ষা করাতে হবে। বেশি করে জল খেতে হবে। ডেঙ্গিতে শরীরে জলের ঘাটতি হলেই মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে।

West-Bengal | Updated: 17:48 PM, Mon Oct 02, 2023

Solo Trip Destinations: প্রথম সোলো ট্রিপে কোথায় যাবেন? একা মহিলার জন্য় সুরক্ষিত হতে পারে এই পাঁচটি জায়গা...

নিউজ ডেস্ক: দল বেধে ঘুরতে যাওয়া তো রয়েছে, তবে নতুন প্রজন্মের মধ্যে এখন বাড়ছে একা একা বেড়াতে যাওয়া বা সোলো ট্রিপের প্রবণতা। একা বেড়াতে যাওয়ার মধ্যে নিজেকে খুঁজে পাওয়ার আনন্দ রয়েছে। সোলো ট্রিপে গেলে পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন অবস্থা থেকে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করা যায়। রাতারাতি বদলে যেতে পারে জীবন! এমনকি নিজের ভাবনাচিন্তাও। তাই সোলো ট্রিপ এখন ভীষণই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন মানুষের কাহিনি এখন দেখা যায় ৩০ সেকেন্ডের ভিডিওতেই। একা মেয়েদের এমন পথচলা অনুপ্রেরণা যোগায় আরো ৩০ জনকে। তবে একা ঘুরতে যেতে মনে চাইলেই তো যাওয়া যায় না, তার আগে মাথায় রাখতে হয় নিজের নিরাপত্তার বিষয়টি। প্রথমবার সোলো ট্রিপে গেলে তাই বেছে নিতে পারেন এই পাঁচটি জায়গা যা মহিলাদের জন্য নিরাপদ। 

সিকিম

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং ট্যুরিজমের জন্য সিকিম অন্যতম পছন্দের জায়গা। সেই সঙ্গে সিকিমে চালু হয়েছে বিভিন্ন হোস্টেল সিস্টেম যেখানে সোলো ট্রাভেলারদের থাকার সুবিধা রয়েছে। তাই প্রথমবার সোলো ট্রিপে সিকিমকে রাখতে পারেন তালিকায়। 

নৈনিতাল

জনপ্রিয় হিল স্টেশনগুলির মধ্যে অন্যতম নৈনিতাল। উত্তরাখণ্ডের এই শহরে উঠেছে ট্রাভেলারদের জন্য নিরাপদ ব্যবস্থা। তাই মহিলা সোলো ট্রাভেলারদের জন্য নৈনিতাল বেড়ানোর জন্য উপযুক্ত শৈল শহর হতে পারে।

হাম্পি

পাহাড় মানেই নিরাপদ এমনটা প্রচলিত ধারণা হলেও দাক্ষিণাত্যের মালভূমিও একা বেড়ানোর জন্য নিরাপদ এলাকা। তার মধ্যে অন্যতম কর্নাটকের হাম্পি। প্রাচীন পাথর কেটে মন্দির এবং স্থাপত্যের জন্য নজর করা অফবিট বেড়ানোর জায়গা হল হাম্পি। ভারতীয় মুদ্রার নোটেও এই হাম্পির পাথরের মন্দিরের ছবি রয়েছে।

উদয়পুর

রাজস্থানের রাজকীয় স্বাদ পেতে বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার পর্যটক উড়ে আসেন এই বালু শহরে। আমি শুধুমাত্র জয়পুর বা জয়সলমির নয়, উদয়পুর হতে পারে একা বেড়ানোর সেরা জায়গা। আরাবল্লি পর্বতের পাদদেশে কৃত্রিম জলাশয় নিয়ে গঠিত এই শহরে রয়েছে একাধিক দুর্গ। সব মিলিয়ে প্রথম সোলো ট্রাভেলের জন্য আদর্শ হতে পারে রাজস্থানের উদয়পুর।

কালিম্পং

পশ্চিমবঙ্গের পার্বত্য অঞ্চলে দার্জিলিং বাদেও আরো অনেকগুলো সেগুলো শহর রয়েছে যার মধ্যে কালিম্পং অন্যতম। বিভিন্ন হোস্টেল এবং হোমস্টে নিয়ে গঠিত পাহাড়ের কোলে এই ছোট্ট শহর হতে পারে প্রথম সোলো ট্রাভেলের জন্য আদর্শ জায়গা। পাহাড়ি জনপদ এবং কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্যের মাঝে নিরাপত্তার অভাব বোধ করবেন না তরুণীরা।

West-Bengal | Updated: 17:48 PM, Mon Aug 14, 2023

Monsoon Tour: বর্ষায় পাহাড়ে যেতে চান? পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন এই তিন জায়গা

নিউজ ডেস্ক: 'রিমঝিম ধারাতে চায় মন হারাতে', বৃষ্টি পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুব কমই দেখা যায়। বৃষ্টিবিলাস অসম্ভব রকমের ভালোবাসেন একদল মানুষ যারা পাহাড়ের কোলে বৃষ্টি দেখতে ছুটে যান কখনো ডুয়ার্স আবার কখনো চিরপরিচিত দার্জিলিং। তবে ভারতে আরও অনেক জায়গা আছে যেখানে বর্ষা বদলে ফেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। বৃষ্টিবিলাসের জন্য তালিকায় রাখতে পারেন এই তিনটি স্থান।

মুন্নার

ঈশ্বরের নিজের দেশ বলা হয় কেরালাকে। যেকোনো সময়েই কোরালায় যাওয়া যায়। তবে বৃষ্টিতে পশ্চিমঘাট পর্বতমালার সৌন্দর্য বেড়ে যায় বহুগুণে।

কুর্গ

কর্ণাটকের কুর্গ বেড়াতে যাওয়ার জন্য় বর্ষায় আদর্শ। বৃষ্টির জলে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে জলপ্রপাতগুলি। যা এককথায় অপরূপ।

ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স

ট্রেকিং প্রেমীদের ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স লিস্টে সবসময় উপরের দিকে থাকে। আর বর্ষায় ফুলে ফুলে ভরে ওঠে উত্তরাখন্ডে এই পাহাড়ের কোল।

West-Bengal | Updated: 17:48 PM, Wed Aug 09, 2023

Islands In India:  অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ?  তা হলে বেড়ানোর তালিকায় রাখতে পারেন এই তিনটি দ্বীপ

নিউজ ডেস্ক: বইয়ের দুনিয়ায় বিশ্বভ্রমণ! যারা পড়তে ভালোবাসেন তাঁদের মতো ভ্রমণপিপাসু খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। বইয়ের পাতায় ভেসে তাঁরা যে কত অ্যাডভেঞ্চারে গিয়েছেন তা কল্পনার বাইরে। ছোটো বেলায় কখনো কাকাবাবুর সঙ্গী আবার কখনো সমবয়সী পাণ্ডব গোয়েন্দার সঙ্গে ছোটনাগপুরের মালভূমিতে চড়াই-উৎরাই বা শব্দের ছন্দে কখনো ফেলুদার পাশে বেনারসের অলিগলি, তাঁদের যাতায়াত সর্বত্র। তবে অ্যাডভেঞ্চারের সঙ্গে দ্বীপের সম্পর্ক চিরসবুজ। আর দ্বীপের কথা বললেই মনে পড়ে ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় দ্বীপ আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ।

বইয়ের পাতায় আন্দামানের উল্লেখ রয়েছে প্রচুর। কালাপানি পেরিয়ে বন্দিদের রাখতে হোক বা সবুজদ্বীপের রাজাই হোক। দ্বীপ ঘুরতে যেতে চাইলে আন্দামান প্রথম পছন্দ। তবে জানেন কী ভারতে আরো অনেক এমন দ্বীপ আছে যেখানে বেড়াতে যেতে পারবেন। নির্জন নিরিবিলিতে খুব কম খরচে ঘুরে বেড়িয়ে আসতে পারবেন। তালিকায় রাখতে পারেন এই পাঁচটি দ্বীপ।

মাজুলি দ্বীপ

দ্বীপ শুধু মাত্র সমুদ্রের ধারেই নয় নদীতেও হয়। পৃথিবীর বৃহত্তম নদীদ্বীপ রয়েছে ভারতেই। আসামে ব্রহ্মপুত্র নদের উপর মাজুলি দ্বীপ। অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে সেরা সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায় এই দ্বীপে।

সেন্ট মেরিস দ্বীপ

কর্ণাটকের মালপে থেকে নৌকা করে ঘুরে আসা যায় এই দ্বীপ থেকে। চারটি দ্বীপ নিয়ে গঠিত এই দ্বীপে নারকেল বাগান রয়েছে।

লাক্ষাদ্বীপ

নীল জলের জন্য আন্দামান সেরা হলেও এখন অনেকেরই পছন্দের দ্বীপ আরব সহাসাগরের লাক্ষাদ্বীপ। সেখানেই দিগন্ত বিস্তৃত নীল জলরাশি।

West-Bengal | Updated: 16:51 PM, Wed Aug 09, 2023

Three Places to Visit in Monsoon: মন কেমন করা বৃষ্টিতে হারিয়ে যেতে চান প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে? তালিকায় রাখুন এই তিন জায়গা

নিউজ ডেস্ক: 'রিমঝিম ধারাতে চায় মন হারাতে', বৃষ্টি পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুব কমই দেখা যায়। বৃষ্টিবিলাস অসম্ভব রকমের ভালোবাসেন একদল মানুষ যারা পাহাড়ের কোলে বৃষ্টি দেখতে ছুটে যান কখনো ডুয়ার্স আবার কখনো চিরপরিচিত দার্জিলিং। তবে ভারতে আরও অনেক জায়গা আছে যেখানে বর্ষা বদলে ফেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। বৃষ্টিবিলাসের জন্য তালিকায় রাখতে পারেন এই তিনটি স্থান।

কুর্গ

কর্ণাটকের কুর্গ বেড়াতে যাওয়ার জন্য় বর্ষায় আদর্শ। বৃষ্টির জলে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে জলপ্রপাতগুলি। যা এককথায় অপরূপ।

ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স

ট্রেকিং প্রেমীদের ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স লিস্টে সবসময় উপরের দিকে থাকে। আর বর্ষায় ফুলে ফুলে ভরে ওঠে উত্তরাখন্ডে এই পাহাড়ের কোল।

মুন্নার

ঈশ্বরের নিজের দেশ বলা হয় কেরালাকে। যেকোনো সময়েই কোরালায় যাওয়া যায়। তবে বৃষ্টিতে পশ্চিমঘাট পর্বতমালার সৌন্দর্য বেড়ে যায় বহুগুণে।

West-Bengal | Updated: 17:49 PM, Tue Jul 25, 2023

Offbeat Location In Demand for Travelling: পুজোর ছুটিতে বেড়াতে যাবেন? বিদেশের এই জায়গাগুলি রাখতে পারেন লিস্টে

নিউজ ডেস্ক: বাঙালির পায়ের তলায় সর্ষে। কথাটি শুধুমাত্র প্রচলিতই নয় বরং এক কথায় সত্যই। করোনা মহামারীর জেরে বিগত দুইবছর ঘরবন্দী দশায় কাটানোর পরেই বেড়াতে যাওয়ার ধুম উঠেছে বেশির ভাগ বাঙালির মধ্যেই। ফলে গরমের ছুটির বেড়ানোর পরেই এবার পালা পুজোর ছুটিতে বেড়াতে যাওয়ার। আর তাতেই বিপত্তি টিকিট না পাওয়ার। উত্তরবঙ্গে যাওয়ার ট্রেনগুলিতে পুজোর ছুটির টিকিট ইতোমধ্যেই শেষ। নভেম্বরের টিকিটও দ্রুত শেষ হয়ে যাচ্ছে। তাই উত্তরবঙ্গ বাদ দিয়ে এবার অনেকেই পাশের রাজ্যের বিভিন্ন অফবিট জায়গাও বেছে নিচ্ছেন। মোট কথা বেড়াতে যাওয়া চাই-ই চাই।

এর মধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে আরেক তথ্য। দেশের ভেতরে তো বটেই দেশের বাইরে বেড়াতে যাওয়ারও বুকিং হচ্ছে দ্রুত। বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি যেখানে ভারতীয় মুদ্রার দাম বেশি সেখানে পুজোয় বেড়াতে যাচ্ছেন অনেকেই। এর মধ্যে প্রথমেই রয়েছে ভিয়েতনাম। এছাড়াও সেই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ার মতো দেশগুলি। সিঙ্গাপুরের বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে খবর, ২০২৩ এর শুরুতে প্রায় ১.৯ লক্ষ টুরিস্ট ভারত থেকে সিঙ্গাপুর বেড়াতে গিয়েছিল।

আবার শুধু দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াই নয়, মধ্য প্রাচ্যের বিভিন্ন জায়গাও এই বছর জায়গা করে নিয়েছে বাঙালিদের মধ্যে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল রাস আল খাইমা। দুবাইয়ের পরে মধ্যে আরব দেশে অন্যতম পছন্দের ঘোরার জায়গা তৈরি হচ্ছে এই দেশটি। এছাড়াও কাজাকিস্থান, আজের্বাইজান ও উজবেকিস্থানও বেড়াতে যাওয়ার অন্যতম আকর্ষণে পরিণত হয়েছে।

এই সব নতুন জায়গা ছাড়াও বরাবরের মতো ইউরোপও লিস্টে রয়েছে। আর নতুন পপুলার বেড়ানোর জায়গা হিসেবে প্রাচ্যের জাপানও জায়গা করে নিয়েছে বাঙালিদের মনে।

West-Bengal | Updated: 17:01 PM, Thu Jul 20, 2023

Monsoon Essentials: ভারী বর্ষায় অফিস যাচ্ছেন? ব্যাগে রাখুন এই ক'টি জিনিস

নিউজ ডেস্ক: বর্ষাকালে রোমান্টিক মুড নষ্ট হয়ে যায় অফিস যাওয়ার কথা মনে পড়লেই। সকালের চা খেতে খেতে বৃষ্টি দেখার বদলে ওই জল কাদায় বাইরে বেরোতে গেলেই বৃষ্টিকে ভালো লাগার পরিবর্তে গালমন্দ করতে ইচ্ছে হয়। তবুও কি করা যাবে আর! বৃষ্টি মাথায় নিয়েই রোজ সকালে অফিস দৌড়াতে হয় অনেককেই। তবে এই বর্ষাকালে রোজ বৃষ্টি ভিজে শরীর খারাপ হওয়ার আগেই অফিসের ব্যাগে এই জিনিসগুলি রাখতে ভুলবেন না। 

ছাতা বা রেনকোট: বর্ষাকালে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বস্তুটি হচ্ছে ছাতা ও রেনকোট। যখন তখন বৃষ্টি হতে পারে আর তাই ব্যাগে ছাতা না থাকলে মুশকিল। তাই আগেই ছাতা ব্যাগে নিতে ভুলবেন না।

বাড়তি পোশাক: বৃষ্টিতে ভিজে শরীর খারাপ হওয়ার হাত থেকে বাঁচতে ব্যাগে বাড়তি শুকনো পোশাক রাখুন। ভিজে পোশাক পাল্টে নিলেই হবে। আর ঠান্ডা লেগে যাওয়ার ভয় থাকবে না।

প্লাস্টিক ব্যাগ: ভিজে ছাতা থেকে জল পড়ে ব্যাগের দফারফা শেষ হতে পারে। তাই এক্সট্রা প্লাস্টিক ব্যাগ অফিস যাওয়ার ব্যাগে রেখে দিন। ভিজে ছাতা ও ভিজে পোশাক দুটোই রাখা যাবে দরকারের সময়।

পাওয়ার ব্যাংক: বৃষ্টিতে পাওয়ার কাটের সমস্যা সব সময়ই দেখা যায় তাই পাওয়ার ব্যাংকে চার্জ দিয়ে রাখলে অসময়ে মোবাইল চার্জ দেওয়া যাবে। 

পারফিউম: বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়ার পরে বা দীর্ঘ সময় রেনকোটে থাকার ফলে ঘামের দুর্গন্ধ হতে পারে। সেটা দূর করতে ব্যাগে ছোট বোতলে পারফিউম রাখতে পারেন।

ওয়াটার প্রুফ ব্যাগ: বৃষ্টির হাত থেকে মোবাইল ফোন, মানিব্যাগ ও অন্যান্য দরকারি কাগজ পত্র বাঁচাতে একটি ওয়াটার প্রুফ ব্যাগ রাখতে ভুলবেন না।

ফার্স্ট এড ও স্যানিটাইজার: বর্ষা কালে জল কাদায় পিছলে পড়ে যাওয়া খুবই সাধারণ। কিন্তু পড়ে গিয়ে চোট লাগলে তৎক্ষণাৎ ফার্স্ট এড দেওয়া দরকার। তাই ছোট ব্যাগে স্যানিটাইজার, ন্যাপকিন, ভলিনি বা মুভ স্প্রে রাখতে ভুলবেন না।

West-Bengal | Updated: 17:10 PM, Mon Jul 17, 2023

Healthy Relationship Tips: সম্পর্কের একঘেয়েমি দূর করতে এই তিনটি ডেট আইডিয়া হতে পারে গেম-চেঞ্জার

নিউজ ডেস্ক: স্কুল পেরিয়ে সদ্য কলেজে উঠে প্রেমে পড়ার যে অনুভূতি  তা ভাষায় প্রকাশ করা বেশ কষ্টসাধ্য। কিন্তু এর চেয়েও বেশি কষ্টকর প্রেম টিকিয়ে রাখা। কলেজ শেষে কর্মজীবনে পা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বদলে যেতে থাকে সম্পর্কের সমীকরণ। তবে সম্পর্ক ভালো রাখতে মাঝেমধ্যেই একান্তে সময় কাটানো উচিত সব কাপলদের। প্রতিদিনের স্ট্রেস ও সম্পর্কে একঘেয়েমি কাটাতে আদর্শ হতে পরে নিভৃতে দুজনে সময় কাটানো বা ডেট করা। এই তিনটি ডেট আইডিয়া হতে পারে আপনার সঙ্গী।

১. গ্রসারি শপিং: লিভ ইন রিলেশনশিপ আজকালকার দিনে খুবই সাধারণ একটা বিষয়। এরকম সম্পর্কে থাকলে বাড়ির নিত্য দিনের বাজার হাটের দায়িত্ব একজনের ঘাড়ে না দিয়ে সপ্তাহের শেষে দুজনেই চলে যান বাজারে। টুকটাক কেনাকাটার মাঝে সময় কাটানো যায় বেশ ভালো। 

২. পুরনো ছবি বা অ্যালবাম দেখুন: ছবি ১০০০ শব্দের সমান। এই কথাটি মাথায় রেখে মাঝে মাঝেই আপনাদের পুরনো ছবি দেখুন। পারিবারিক অ্যালবাম, একে অপরের ছোট বেলার ছবি দেখার মধ্যে আলাদাই আনন্দ আছে। কলেজ জীবনের একসঙ্গে কাটানো সময়টাও পুরনো ছবি দেখে মনে পড়ে যায়।

৩. অচেনা অ্যাডভেঞ্চার: প্রেম করার সময় পুরো শহরের আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়ানো এখন আর হয় না। সময় কই? একদিন হুট করেই দুজনে বেরিয়ে পরুন। যে বাস পাবেন উঠে পড়ুন, বাসের শেষ যাত্রী হয়ে নামুন শহরের শেষ প্রান্তে। অদ্ভুত ডেট আইডিয়া তাই না? বা টিকিট কেটে উঠে পড়ুন কোনো এক লোকাল ট্রেনে যে স্টেশন দেখে ভালো লাগবে নেমে পড়ুন। তারপর ইতিউতি ঘুরে ফের বাড়ি। সম্পর্কের একঘেয়েমি কাটাতে অব্যর্থ দাওয়াই হতে পারে।

West-Bengal | Updated: 17:04 PM, Mon Jul 17, 2023

upload
upload

সঞ্চয়

upload

Side Hustle for Students: পুজোর আগে হাতখরচা নিয়ে ভাবছেন! আয়ের জন্য রইল পাঁচটি কাজের হদিশ

নিউজ ডেস্ক: পুজোর সময় সকলেরই অল্পবিস্তর খরচা হয়। পুজোর এই কটা দিন হিসেবের বাইরে খরচা হয়ে যায়। ফলে পরের মাসে ভালো মতোই হাতটান পড়ে। তবে ছাত্রাবস্তায় থাকাকালীন পুজোর সময় ছাড়াও প্রায় সারা বছরই বুঝে শুনে খরচা করতে হয় প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীকেই। ফলে কলেজে পড়ার সময়কাল থেকেই টিউশানি করে অর্থ উপার্জন করে অনেক ছাত্রই। কিন্তু পড়ানো বেশ সময় সাপেক্ষ কাজ আবার ছোটোবাচ্চাদের পড়ানো ততধিক কষ্টকর। তাই বাড়ি বসেই নিজের স্মার্টফোন কিংবা ল্যাপটপের সাহায্যে আয় করার পাঁচটি উপায় জেনে রাখুন।

ফ্রিল্যান্স রাইটিং- লেখালিখি ভালো লাগলে ফ্রিল্যান্স রাইটার হিসেবে কাজ করা যায়। ফ্রিল্যান্স রাইটিংয়ের জন্য বিভিন্ন সাইট রয়েছে যার মধ্যে একাউন্ট খুলে প্রতি শব্দ হিসেবে আয় করা যায়।

পেইড সারভে- অনলাইনে বিভিন্ন সার্ভেতে অংশগ্রহণ করে আয় করা যায়। এর জন্য বিভিন্ন অনলাইন সার্ভে কোম্পানিতে নিজের অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে হবে। নিজের সময় মতো সার্ভেতে অংশগ্রহণ করলে ভালোই আয় করা যায়।

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার- সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে এখন প্রত্যেক নতুন নতুন কন্টেন্ট ক্রিয়েটররা সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারের সাহায্য চায়। কলেজে পড়াকালীনই সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারের কিংবা ডিজিটার মার্কেটিংয়ের একটি কোর্স করে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।

ব্লগিং- ব্লগ লেখা এখনো জনপ্রিয় একটি আয়ের মাধ্যম। নির্দিষ্ট শব্দসংখ্যা অনুযায়ী লিখে আয় করা যায়।

স্টক ফটো বিক্রি- ছবি তুলতে ভালোবাসলে স্টক ফটো বিক্রি করতে পারেন। নিজের ছবি দিয়ে প্রোফাইল তৈরি করে তা নির্দিষ্ট মূল্যে ক্লায়েন্টদের কাছে বিক্রি করতে পারেন।

West-Bengal | Updated: 17:24 PM, Mon Sep 18, 2023

Savings Tips: খরচের ঠেলায় নাজেহাল! মাসিক ব্যয়ে লাগাম টানুন এই ১০টি উপায়ে

নিউজ ডেস্ক: স্কুল পেরিয়ে কলেজে উঠলেই নিজের খরচ বা হাত খরচা চালানো একটা বড় ঝক্কির কাজ হয়ে দাঁড়ায়। হিসেব নিকেশ করে পথচলার শুরুই হয় এই সময়।  এই খরচ কমানোর উপায় অনেকেরই জানা থাকে না তখন মাসের শেষে সমস্যায় পড়েন অনেক কলেজ পড়ুয়া। এই টিপস গুলো মেনে চললে খরচ কমানো যাবে অনেকটাই। শুধু কলেজ পড়ুয়ারাই নয়, এই টিপস যে কোনো মানুষই মানতে পারবেন।

১. রেস্তোঁরাতে কম যাওয়া

কলেজে ওঠা মানেই ফূর্তির প্রাণ গড়ের মাঠ। নতুন বন্ধুদের সঙ্গে হইহুল্লোড় করে আনন্দ করতে প্রায়ই বাইরে রেস্তোঁরাতে খাওয়া দাওয়া হয়ে থাকে। তবে এতে মাসের শেষে অনেক টাকাই খরচ হয়ে যায় হিসেবের বাইরে। তাই খরচ কমাতে বাইরে খেতে যাওয়া কমাতে হবে।

২. সময়ে বিল মিটিয়ে দেওয়া

কলেজের ফি হোক বা ভাড়া বাড়ির টাকা কিংবা ইলেকট্রিক বিল সময়ের মধ্যে মিটিয়ে দিলে লেট চার্জ দিতে লাগে না। তাই বিলের সঙ্গে অহেতুক টাকা দেওয়ার হাত থেকে বাঁচা যায়।

৩. পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার

যাতায়াতে সুবিধার্থে অনেকেই অ্যাপ ক্যাব বা বাইক ট্যাক্সি আজকাল ব্যবহার করেন। তাতে ভাড়া অনেকটাই বেশি লাগে। হাতে সময় নিয়ে বেরিয়ে পাবলিক বাস, মেট্রো বা লোকাল ট্রেনে যাতায়াত করলে খরচ বাঁচবে।  

৪. স্প্লিট দ্য বিল

একা বাইরে ঘর ভাড়া করে থাকলে খরচা বেশি হয়। পিজিতে থাকতে না তাইলে কয়েকজন বন্ধুরা মিলে ঘর ভাড়া করুন। ফলে থাকা খাওয়ার খরচ বাঁচবে। কর্মসূত্রে প্রবাসীদের জন্য এটি অনেক বেশি প্রযোজ্য।

৫. অপ্রয়োজনীয় সাবস্ক্রিপশন বাদ দিন

সিনেমা ওয়েবসিরিজ দেখার জন্য অনেক সময় বিভিন্ন ওটিটি প্ল্যাটফর্মের সাবস্ক্রিপশন নেওয়া থাকে। কিন্তু সময়ের অভাবে তা দেখতে না পেলে মাসিক সাবস্ক্রিপশন বাদ দিন। এতে অহেতুক টাকা নষ্ট হয়।

৬. স্টুডেন্ট ডিসকাউন্ট ব্যবহার করুন

অনেক দোকান আছে যারা স্টুডেন্ট আইডি-র উপরে ছাড় দেয়। জানা থাকলে ভালো নইলে কেনাকাটা করার সময় জিগ্গেস করতে ক্ষতি কী?

৭. অপ্রয়োজনীয় জিনিস বিক্রয় করুন

কলেজে পড়াকালীন প্রত্যেক বছরই অমন কিছু জিনিষপত্র বা বই কিনতে হয় যা পরের বছর আর কাজে লাগে না। একান্তই সেগুলো কাজে না লাগলে বিক্রি করে দিন। এতে অন্যজনও একটু কম দামে বই কিনতে পারবে আর আপনারও লাভ হবে।

৮. ব্র্যান্ড কিনবেন না

 কলেজে ওঠার পরেই একটা বৃহৎ দুনিয়ার দরজা খুলে যায়। অন্যের দেখাদেখি তখন নামিদামি ব্র্যান্ডের প্রতি ঝোঁক বাড়ে। সাধ্যের মধ্যে না কুলালে ব্র্যান্ডেড জিনিসপত্র না কেনাই ভালো। এতে অনেক টাকা সাশ্রয় হয়।

৯. চাহিদা ও প্রয়োজনের মধ্য়ে পার্থক্য বুঝুন

অনেক সময় হঠাৎ করেই মনে কোনো জিনিস প্রয়োজন আবার কিছু হয় চাহিদা। কোনো জিনিস কেনার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন যে এটা এখনই নাগবে কিনা! যদি উত্তর না হয় তাহলে কেনার দরকার নেই।

১০. বাড়ির খাবার খাওয়া

বাইরে একা থাকলে অনেক সময় রান্না করতে ইচ্ছে করে না। আবার কেউ বাড়ি থেকে যাতায়াত করলেও বাইরে খেতে পছন্দ করে। প্রতিদিন এমন বাইরে খেলে মাসের শেষে অনেক টাকাই খরচা হয়। তাই চেষ্টা করুন বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে যেতে বা যতটা সম্ভব বাড়ির খাবার খেতে।

West-Bengal | Updated: 12:09 PM, Thu Jul 20, 2023

UGC proposes to make four-year UG courses must for degree with honoursunique177unique177

When Parkash Singh Badal reigned supreme in Punjab, his outreach was unrivalled. When he fail

West-Bengal | Updated: 15:50 PM, Fri May 26, 2023

UGC proposes to make four-year UG courses must for degree with honoursunique176unique176

When Parkash Singh Badal reigned supreme in Punjab, his outreach was unrivalled. When he fail

West-Bengal | Updated: 15:48 PM, Fri May 26, 2023

UGC proposes to make four-year UG courses must for degree with honoursunique169unique169

When Parkash Singh Badal reigned supreme in Punjab, his outreach was unrivalled. When he fail

West-Bengal | Updated: 15:39 PM, Fri May 26, 2023

UGC proposes to make four-year UG courses must for degree with honoursunique168unique168

When Parkash Singh Badal reigned supreme in Punjab, his outreach was unrivalled. When he fail

West-Bengal | Updated: 15:37 PM, Fri May 26, 2023

UGC proposes to make four-year UG courses must for degree with honoursunique167unique167

When Parkash Singh Badal reigned supreme in Punjab, his outreach was unrivalled. When he fail

West-Bengal | Updated: 15:36 PM, Fri May 26, 2023

UGC proposes to make four-year UG courses must for degree with honoursunique165unique165

When Parkash Singh Badal reigned supreme in Punjab, his outreach was unrivalled. When he fail

West-Bengal | Updated: 15:32 PM, Fri May 26, 2023

upload
upload

কী খাবেন, কী খাবেন না

upload

Alia Bhatt Special Raita: পুজোয় আলিয়ার মতো ঝলমলে চেহারা পেতে রোজ খান বিটের রায়তা, শেখালেন খোদ অভিনেত্রী

নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগে সুস্থ থাকতে ভালো ও সুষম খাবার খাওয়ার বিকল্প নেই। আবার বেশ কিছু খাবার আছে যা পেট ভালো রাখার সঙ্গে সঙ্গে লো ক্যালোরি হওয়ায় ওজন কমাতেও সাহায্য করে। এর মধ্য়ে অন্যতম বলি ডিভা আলিয়া ভাটের পছন্দের একটি খাবার বিটের রায়তা। এই বিটের রায়তা বানানো তিনি নিজে শিখিয়েছেন তাঁর অনুরাগীদের। চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে বানাবেন এই রেসিপি।

উপকরণ

আধ কাপ সেদ্ধ ও গ্রেট করা বিট

এক কাপ টকদই

স্বাদ মতো নুন

এক টেবিল চামচ গোল মরিচ গুঁড়ো

এক টেবিল চামচ চাট মসলা

এক টেবিল চামচ জিরে গুঁড়ো

এক টেবিল চামচ ধনে পাতা কুচানো

ফোড়ন

এক টেবিল চামচ ঘি বা তেল

এক টেবিল চামচ সরষে দানা

এক টেবিল চামচ জিরে

এক চিমচে হিং

কারি পাতা

প্রথমেই একটি প্যানে এক চামচ ঘি বা তেল গরম করে তার মধ্যে সরষে, জিরে, হিং এবং কারি পাতা দিয়ে অল্প গরম করে নিতে হবে। ফোড়ন তৈরি হয়ে গেলে তা গ্যাস থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে। এর মধ্য়ে বিট সেদ্ধ করে তা গ্রেটারের মাধ্যমে গ্রেট করে নিতে হবে। একটি পাত্রে বিট, দই, স্বাদ মতো নুন, গোল মরিচ গুঁড়ো, চাট মসলা, জিরে গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে।

এই মিশ্রণে এবার আগে থেকে তৈরি করে রাখা ফোড়নটি ঢেলে মিশিয়ে নিতে হবে। পরিবেশন করার সময়ে উপরে ধনে পাতা ছড়িয়ে দিলেই তৈরি আলিয়া ভাটের পছন্দের বিটের রায়তা। লো ক্যালোরির এই রায়তা খেতেও সুস্বাদু এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে।

West-Bengal | Updated: 15:19 PM, Mon Oct 02, 2023

Caramel Tea: ক্যারামেল পপকর্ন এখন অতীত, জেনে নিন কীভাবে বানাবেন ভাইরাল ক্যারামেল চা

নিউজ ডেস্ক: চা ভালোবাসে না এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া কঠিন। বৃষ্টি ভেজা দিনেই হোক কিংবা বিকেলের গঙ্গার ঘাটে ফুরফুরে মেজাজে এক কাপ চা হলে জমে যায়। মাটির ভাঁড়ে হলে তো কথাই নেই। প্রধানমন্ত্রী চায় পে চর্চা করলেও সাধারণ মানুষও কিন্তু পিছিয়ে নেই। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় অনেক কিছুই। তার মধ্যে বেশ কিছু রেসিপিও ভাইরাল হয়েছিল। কোভিডের লকডাউনের সময় ডালগোনা কফি হোক বা হালফিলের ক্যারামেল পপকর্ণ। এবার ভাইরাল ক্যারামেল চা। এক নজরে দেখে নিন বাড়িতে কীভাবে বানাবেন এই চা।

উপকরণ:

চা পাতা: ১ চা চামচ

চিনি: ২ চা চামচ

দুধ: আধ কাপ

জল: আধ কাপ

ছোট এলাচ: ১টি

পদ্ধতি:

১) প্রথমে একটি সসপ্যানে চিনি গলিয়ে নিন।

২) সামান্য একটু জল দেওয়া যেতে পারে।

৩) এ বার প্যানের মধ্যে দিন দুধ। ফোটাতে শুরু করুন।

৮) এই সময়ে ছোট এলাচ থেঁতো করে দিয়ে দিন দুধের মধ্যে। সামান্য একটু জল দেওয়া যেতে পারে।

৯) ক্যারামেলাইজড চিনি দুধের মধ্যে মিশে রং পাল্টাতে শুরু করলে, এ বার চা পাতা দিয়ে দিন।

১০) ফুটে উঠলে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে নিন।

১১) কাপে ঢেলে বিস্কুট কিংবা কুকিজ দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।

West-Bengal | Updated: 15:39 PM, Sat Sep 30, 2023

Blood Circulation: উচ্চ রক্তচাপের কারণে কড়া ডায়েট মানছেন? এই তিন খাবার রোজ খেলে রক্তচাপ থাকবে বশে!

নিউজ ডেস্ক: দেহে ঠিকঠাক রক্ত সঞ্চালন না হলে সমস্যা দেখা যায় নান রকম শারীরবৃত্তীয় কাজে। বর্তমান যুগে মানুষের অন্যতম কাজের অংশই হল দিনের অনেকটা সময় চেয়ার টেবিলে বসে কাজ করা। ফলে পা ঝুলিয়ে বসে থাকলে পায়ে ঝিঁঝিঁ ধরে যায় আবার অনেক সময় পা অবশ হয়ে আসে। এর কারণ হল হৃৎপিণ্ড থেকে পরিস্রুত রক্ত ঠিকমতো পায়ে না পৌঁছানো। শুধু ঝিঁঝিঁ ধরাই নয়, রক্ত প্রবাহের গতি শ্লথ হলে পায়ে সূচ ফোটার মতো অনুভূতি হয় আবার প্রায় সারাদিনই দেহে ক্লান্তি ভাব থাকে। শরীর সুস্থ রাখতে তাই প্রয়োজন হৃৎপিণ্ডের কার্যকারীতা সঠিক রাখার চেষ্টা করা। নিয়মিত শরীরচর্চা করলে এই সমস্যা নিয়ন্ত্রনে রাখা যায়। অন্যদিকে কিছু খাবার আছে যা নিয়মিত খেলে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়।

টক জাতীয় ফল

প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় টক জাতীয় ফল যেমন লেবু, আমলকি, আঙুর রাখা উচিত। সাইট্রাস ফলে থাকা ভিটামিন সি এবং ফ্ল্যাভোনয়েডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও, রক্তবাহিকায় প্রদাহ কমাতেও সাহায্য করে সাইট্রাস ফল।

লাল রঙের ফল ও সবজি

বেদানা, বিট, কালো আঙুর, পেঁয়াজ, গাজর, লাল বেল পেপার, লাল নটে শাকের মতো সব্জি ও ফল নিয়মিত খাবারের তালিকায় রাখলে রক্তচাপ কমে। বেদানায় রয়েছে পরিফেলন এবং নাইট্রেট যা রক্ত সঞ্চালনের পাশাপাশি রক্তে অক্সিজেনের মাত্রাও বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। এছাড়াও রক্ত তৈরি করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে লাল রংয়ের সবজি। বিট, গাজরের মতো সবজিতেও নাইট্রেটের পরিমাণ বেশি। যা সহজেই নাইট্রিক অক্সাইডে রূপান্তরিত হয়ে যায়। মানব দেহে এই যৌগ শরীরের বিভিন্ন পেশির কোশে রক্তের প্রবাহ উন্নত করতে সাহায্য করে।

বাদাম এবং বিভিন্ন রকম বীজ

প্রতি দিন নিয়ম করে পাঁচটি করে আমন্ড বাদাম, একটি আখরোট এবং বিভিন্ন ধরনের বীজ খেলেও রক্তের চাপ নিয়ন্ত্রনে থাকে। বাদামে এবং যেকোনো বীজে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন ই এবং ফলিক অ্যাসিড থাকে। এই সমস্ত উপাদান দেহে রক্ত সঞ্চালনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

West-Bengal | Updated: 13:44 PM, Mon Sep 18, 2023

Thyroid Treatment: এই খাবারগুলি থেকে দূরে থাকলে Bye Bye বলবে থাইরয়েড! 

নিউজ ডেস্ক: Hypothyroidism অর্থাৎ থাইরয়েড রোগটি বেড়ে চলেছে উত্তরোত্তর। সবচেয়ে বড় কথা পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের ক্ষেত্রে অধিক দেখা যাচ্ছে এই সমস্যাটি। রোগটির সমস্যার মূলে আসলে হরমোন। আমাদের গলার কাছে অবস্থিত থাইরয়েড গ্ল্যান্ড থেকে ক্ষরিত হওয়া হরমোনের পরিমাণ অধিক হয়ে পড়লে দেখা দেয় এই রোগ। গর্ভাবস্থায় মহিলাদের শরীরে হরমোন সংক্রান্ত বেশকিছু পরিবর্তন লক্ষ্যণীয়, যে কারণে এই সময় মহিলাদের অধিক আক্রান্ত হতে দেখা যায় এই সমস্যায়। 

থাইরয়েড হলে বেশ কিছু সাধারণ লক্ষণ লক্ষ্যণীয়:

১. হঠাৎ করে ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস 

২. ক্লান্তি এবং পেশি-দৌর্বল্য 

৩. অনিদ্রা অর্থাৎ ঘুমের পরিমাণ কম

৪. কোষ্ঠকাঠিন্য 

৫. খসখসে ত্বক

৬. খিটখিটে মেজাজ 

৭. চুল পড়ার প্রবণতা 

উল্লেখ্য, থাইরয়েড ধরা পড়লে আন্দাজে ঘরোয়া চিকিৎসা না করে অবশ্যই উচিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া। চিকিৎসকের কথা মতো নিয়মিত ওষুধ নেওয়া। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, থাইরয়েডের সমস্যা দেখা দিলে নিয়ন্ত্রণ করা আশু আবশ্যক দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের। সেই সঙ্গে উচিত বেশ কয়েকটি খাবারের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা:

১. অতিরিক্ত চা, কফি 

২. অধিক চিনিজাতীয় খাবার 

৩. দুধ, পনির 

৪. রেড মিট 

৫. ময়দার তৈরি খাবার 

সঠিক খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি প্রয়োজন নিয়মিত শরীর চর্চা করা, নিয়ম করে হাঁটাহাঁটি করা। এই সব কিছু সঠিকভাবে মেনে চললে নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব থাইরয়েড নামক এই উটকো সমস্যাটিকে।

West-Bengal | Updated: 17:07 PM, Tue Sep 12, 2023

Easy Recipe: বাদাম চিবিয়ে খাওয়ার বদলে বানাতে পারেন ভর্তা, গরম ভাতের সঙ্গে জমে যাবে খাওয়া-দাওয়া

নিউজ ডেস্ক: কম সময়ে রান্না করতে কে না পছন্দ করে! আবার কম সময়ে রান্না করতে গিয়ে রোজ রোজ একই খাবার খেতে ভালো লাগে না। তাই স্বাদ বদল করতে চাই নতুন কিছু খাবার যা বানাতেও কম সময় লাগবে আবার খেতেও হবে সুস্বাদু। সেক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো খাবার হল ভর্তা। বাংলাদেশে বিভিন্ন উপাদানের ভর্তা বানানো হয় কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে ভর্তা তেমন একটা প্রসিদ্ধ নয়। ভর্তা বলতে এখানে কেবল আলুমাখা বোঝায়। কিন্তু জানেন কি বাদাম ভর্তাও বানানো যায়। গরম গরম ভাত দিয়ে এই ভর্তা খেতে বেশ ভালো লাগে।

উপকরণ

  • বাদাম ২ কাপ
  • শুকনো লঙ্কা ২টি
  • পেঁয়াজ কুচি আধ কাপ
  • নুন স্বাদ অনুযায়ী
  • ধনেপাতা কুচি
  • সরষের তেল ১ টেবিল চামচ
  • আমিষ ভর্তার জন্য় কাঁটা ছাড়িয়ে একটি মাছ ভাজাও দেওয়া যায়

প্রণালী

১. বাদামগুলি প্রথমেই জলে ভিজিয়ে রাখুন আধ ঘণ্টা। তারপর খোসা নরম হয়ে এলে তা ছাড়িয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।

২. এরপর কড়াইতে এক টেবিল চামচ তেল দিয়ে শুকনো লঙ্কা ভেজে তুলে রাখুন।

৩. এরপর ওই তেলেই পেঁয়াজ ও বাদামগুলি ভেজে নিন। 

৪. সবকিছু ভাজা হয়ে গেলে কড়াই থেকে নামিয়ে নিয়ে একটি মিক্সিতে বাদাম, পেঁয়াজ ভাজা, শুকনো লঙ্কা ভাজা, স্বাদমতো নুন দিয়ে বেটে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যাতে দানা দানা না থাকে। মিহি করে বাটতে হবে সব উপাদান। এই সময়ই চাইলে মাছ ভাজাও দেওয়া যাবে।

৫. বাটা হয়ে গেলে মিক্সি থেকে বের করে ধনেপাতা মিশিয়ে নিয়ে হাত দিয়ে মেখে মণ্ড করে নিতে হবে। 

৬. পরিবেশন করার সময় অল্প একটু তেল ছড়িয়ে দিলেই হবে।

West-Bengal | Updated: 15:59 PM, Tue Sep 12, 2023

Home Remedies for Cough: বৃষ্টিতে ভিজে গলা ব্যথা? ঘরোয়া টোটকাতেই মিলবে আরাম

নিউজ ডেস্ক: বর্ষাকালে মাঝেমধ্যে না চাইলেও বৃষ্টিতে ভিজে যেতে হয় অনেক সময়। তবে বৃষ্টিতে ভিজে ঠান্ডা লেগে যায় হামেশাই। আর যাদের ঠান্ডা লাগার ধাত আছে তাঁদের কাছে বর্ষাকাল মানেই আতঙ্ক। ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গুই নয়, বৃষ্টিতে ভিজে অফিসে দীর্ঘক্ষণ এসির মধ্যে থাকলে ঠান্ডা জাঁকিয়ে ধরে। তারপরে ঠান্ডা বসে গিয়ে গলা ব্যথা আর শেষে কফ জমে যায়। সর্দি-কাশির পাশাপাশি গলা ব্যথা, ঢোক গিলতে ও খাবার খেতেও কষ্ট হয়। তবে ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সমস্যায় ওষুধের চেয়েও ভালো কাজ দেয় কিছু ঘরোয়া টোটকা।

নুন-জল: গলা ব্যথায় প্রথমেই মনে আসে নুন জলের কথা। উষ্ণ গরম জলে নুন মিশিয়ে গারগেল করলে গলা ব্যথা অনেকটাই কমে। এছাড়াও ফুটন্ত গরম জলের ভাপ নিলে সাইনাসে আটকে থাকা সর্দি ও কফ বেরিয়ে আসে।

গরম দুধ: বর্ষায় বৃষ্টিতে ভিজে ঠান্ডা লাগলে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক কাপ গরম দুধ খেলে উপকার পাওয়া যায়। এই দুধে অল্প হলুদ ও মেশানো যেতে পারে।  হলুদে থাকা কারকিউমিন উপাদান সর্দি কাশির হাত থেকে দেহকে বাঁচায় ও দেহে ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে।

আদা-চা: দেহকে সুস্থ রাখতে আদার জুড়ি মেলা ভার। চায়ের সাথে আদা জলে ফুটিয়ে তাতে হালকা চিনি ও এক চিমটি নুন মিশিয়ে খেলে ঠান্ডা লাগায় উপকার পাওয়া যায়। আদায় উপস্থিত জিনজেরল উপাদানটি অ্যান্টিইনফ্লামেটরি ও অ্যান্টিক্সিডেন্টে ভরপুর। যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করার সঙ্গে সঙ্গে ইমিউনিটি ও হজমের ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে।

প্রাণায়াম: ঠান্ডা লেগে সর্দি হলে ও কফ জমে গেলে প্রাণায়াম খুব উপকারি। ১০ মিনিট প্রাণায়াম করলে নাক বন্ধ থাকলে তা খুলে যায়।

West-Bengal | Updated: 18:03 PM, Tue Aug 29, 2023

Skin Care: রাখি পূ্র্ণিমায় উৎসবের আমেজে নিন ত্বকের যত্ন! জেল্লা পেতে রাতেই মাখুন এই পাঁচ ফেসপ্যাক

নিউজ ডেস্ক: রাত পেরোলেই রাখি পূর্ণিমা। সুন্দর করে সেজেগুজে ভাইয়ের হাতে শুধু রাখি পরিয়ে দিলেই তো হবে না, তার সঙ্গে ডজন খানেক সেলফিও পোস্ট করা চাই সোশ্যাল মিডিয়াতে। তবে ছবি তুলতে ফিল্টারে আটকে থাকবেন কেন? রাতেই সেরে ফেলুন কয়েকটি ঘরোয়া রূপচর্চার টোটকা। ফল পাবেন হাতেনাতে। সুন্দর উজ্জ্বল ত্বকে তাক লাগিয়ে দিন আশেপাশের সকলকে। উৎসবের দিনে নিজেকে সবচেয়ে সুন্দর দেখানোর জন্য আজই সেরে ফেলতে পারেন কতগুলি রূপচর্চা। তবে তার জন্য আহামরি তেমন কোন উপাদানের প্রয়োজন নেই। রান্নাঘরের তাক খুঁজলেই পেয়ে যাবেন উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য। ঘরোয়া কয়েকটি উপাদানে তৈরি প্যাক লাগিয়ে দেখুন, সবরকম স্কিনের জন্য উপযোগী এই প্যাকগুলি।

কফি ফেসপ্যাক

কফি ত্বকের যত্নে দারুণ একটি উপাদান। ত্বককে এক্সফোলিয়েট করতে কফির জুড়ি মেলা ভার। তাই মুখে কফি লাগাতে চাইলে কফি ও মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগান। ১৫ মিনিট রাখার পর হালকা গরম জলে ধুয়ে ফেলুন। ব্যস ত্বক ববে টানটান উজ্জ্বল।

বেসন ফেসপ্যাক

বেসনের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে ফেসপ্যাক বানাতে এই প্যাকে জল বা দুধ যোগ করে পেস্ট তৈরি করে নিন। মুখে মেখে পনেরো মিনিট রেখে প্যাক শুকিয়ে গেলে হালকা হাতে ম্যাসাজ করে তুলে ফেলুন। এই প্যাক ত্বক এক্সফোলিয়েট করে মৃত কোষ তুলে ট্যানও সরিয়ে দেয়। মুখ তৎক্ষণাৎ উজ্জ্বল করে তোলে।

রাইস ফেসপ্যাক

কোরিয়ান মহিলাদের মতো গ্লাস স্কিন পেতে চাল দারুণ উপযোগী। এই ফেসপ্যাক বানাতে চালের আটার সঙ্গে চাল ধোয়া জল মিশিয়ে মুখে মাখুন। এরপর প্যাকটি শুকিয়ে গেলে চাল ধোয়া জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।

দইপ্যাক

দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিক ত্বকের জন্য চমৎকার একটি উপাদান। এটি শুধু ত্বক ময়েশ্চারাইজ করে না বরং কালো দাগ দূর করে এমনকি মুখের ফোলা ভাবও কমায়। তাই দইয়ের সঙ্গে বেসন মিশিয়ে মুখে লাগান। ১০ থেকে ১৫ মিনিট রাখার পর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। 

মধু

মধু নিজেই একটি দারুণ ফেসপ্যাক। তাই কোমল ত্বক পেতে মুখে হালকা করে মধু লাগান। কিছুক্ষণ রাখার পর ধুয়ে ফেলুন।

West-Bengal | Updated: 17:13 PM, Tue Aug 29, 2023

Saffron Tea: স্বাদে-গন্ধে শুধু স্ট্রেস দূর করে না, বয়সও আটকে রাখে এই চা!

নিউজ ডেস্ক: ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় পানীয়গুলির মধ্যে একটি হল চা। স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয় দার্জিলিং চায়ের পাশাপাশি জায়গা করে নিয়েছে আরো অনেক রকমের সুগন্ধি চা। এই পানীয় ভালোবাসেনা এমন মানুষ খুব কম। কড়া করে লিকার চা কিংবা আদা দিয়ে গাঢ় দুধের চা, খেতে ভালো লাগে বলে চা-প্রেমী মানুষেরা বিভিন্ন চা টেস্ট করতে পছন্দ করেন। হরেক রকমের উপকরণ সহযোগে চায়ের রেসিপি বানিয়ে ফেলেন অনেকেই। সকালে ঘুমের রেশ কাটাতে বা সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে এক কাপ চায়ের কোন বিকল্প নেই। দার্জিলিং চা, আসাম চা, গ্রিন টি আবার হালেফিলের বাটারফ্লাই পি টি বা অপরাজিতা ফুলের চা- তালিকা থেকে বাদ যায়নি কোনটাই।

তবে কখনো কেশর চা খেয়েছেন? কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন এবং খনিজে ভরপুর কেশরের গুনাগুন অনেক। কেশর চা বানানোর বিভিন্ন রকম উপায় রয়েছে তার মধ্যে রয়েছে অথেনটিক কাশ্মীরি কেশর চা আবার একটু বাঙালিআনা বজায় রেখে আদা দিয়েও এই চা বানানো যায়। কেশর চা খেলে তাই উপকার পাওয়া যায়।

অবসাদ কাটাতে কেশর চা

সারাদিনের ক্লান্তির পরে শরীরকে চাঙ্গা করে তুলতে কেশর চায়ের জুড়ি মেলা ভার। স্বাদ ও গন্ধে ভরপুর এই চা খেলে নিমেষে ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। কেশরের মিষ্টি গন্ধে মানসিক অবসাদও কেটে যায় দিনের শেষে।

ক্যান্সার প্রতিরোধে কেশর চা

ক্যান্সার প্রতিরোধে অন্যতম একটি যৌগ হল আন্টিকারসিনোজেন। তাই অনেকের মতে কেশরের মধ্যে থাকা এই যৌগ ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কেশর চা

কেশরের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। ফলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও সাহায্য করে। হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও নিয়মিত কেশর চা খাওয়া যায়।

স্বাস্থ্যজ্জল ত্বকের চাবিকাঠি

রূপচর্চায় কেশরের ব্যবহার বহু দিনের। তাই কেশর চা খেলেও সেই ছাপ পড়ে চেহারাতে। ত্বকে কোলাজেন তৈরি করতে সাহায্য করে কেশর। তাই বলিরেখার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় নিয়মিত কেশর চা খেলে।

West-Bengal | Updated: 17:57 PM, Wed Aug 16, 2023

One Pot Meal: রোজের রান্নায় অরুচি? আলসে মেজাজে এক পাত্রে বানাতে পারেন এই পদটি

নিউজ ডেস্ক: ছুটির দিনে অনেক সময়ই অলস লাগতে পারে। ঘড়িতে বাঁধাধরা অ্যালার্ম থাকে না। ফলে একটু দেরিতে ঘুম ভাঙলেও ক্ষতি নেই। আবার ঘুম ভাঙার পরে আলসেমি ছাড়তে চায় না। যারা একা থাকে তাঁদের হয় মুসকিল। ছুটির দিনে রান্না করা বড় ঝক্কির কাজ। কখনো ইচ্ছা করে না আবার কখনো শুধুমাত্র আলসেমির জন্যই মনে হয় একদিন বাইরে থেকে খাবার আনিয়ে খাই। তবে রোজ রোজ তো তা সম্ভব নয়। তাই রান্না করতে ইচ্ছে না করলে ১০ মিনিটেই বানিয়ে ফেলতে পারেন এক চাপানে রান্না বা ওয়ান পট মিল কিংবা ডিশ। প্রেসার কুকারে মাত্র দশ মিনিটে এক চাপানে বানিয়ে ফেলতে পারেন পনির পোলাও। ঝটপট রান্নায় এর জুড়ি মেলা ভার। খেতেও ভারি সুস্বাদু। এক নজরে জেনে নিন এই রান্নার প্রণালী।

উপকরণ

টক দই এক কাপ

পনির ২৫০ গ্রাম

চাল এক কাপ

আদা-রসুন বাটা এক চামচ

গোলমরিচ গুঁড়ো

লেবুর রস

লবণ

গোটা গরম মশলা

কাঁচা লঙ্কা

প্রণালী

পনির কেটে টুকরো করে নিতে হবে। একটি পাত্রে এক কাপ দই, আদা-রসুন বাটা, পরিমাণ মতো লবণ, গোলমরিচ গুঁড়ো দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে। এর পরে ওই পাত্রে কেটে রাখা পনির দিয়ে লেবুর রস দিয়ে মাখিয়ে নিতে হবে। পাত্রটিকে ঢাকা দিয়ে পাশে রেখে চাল ধুয়ে নিতে হবে। এর পর প্রেসার কুকারে এক চামচ তেল ও এক টুকরো মাখন দিয়ে গরম করে নিয়ে তাতে গোটা গরম মশলা দিতে হবে।

এরপর তেলের মধ্যে পনিরের মিশ্রণটি ঢেলে নিয়ে হালকা আঁচে ভাজতে হবে। দই থেকে তেল ছেড়ে এলে তার মধ্যে ধুয়ে রাখা চাল দিয়ে দুই কাপ গরম জল দিতে হবে। সব উপকরণ ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে কুকারের ঢাকনা আটকে মিনিট দশেক ফুটিয়ে নিলেই তৈরি ওয়ান পট পনির পোলাও। সার্ভ করার আগে উপরে ধনেপাতা কুচিও দেওয়া যায়। রায়তা বা আলুর দমের সঙ্গে খেতে ভালো লাগে এই পদটি।

West-Bengal | Updated: 13:14 PM, Wed Aug 16, 2023

upload
upload