Karnataka votes to elect a new government today as stakes are high for the BJP and higher for the Congress with 2,615 candidates in the fray for 224 assembly constituencies. Polling is scheduled across 58,545 polling stations including auxiliary polling stations and a total of 42,48,028 new voters have been registered to vote for the elections.
Read MoreDurand Cup Final: এক ঢিলেই ডার্বি-ডুরান্ড জয়, সবুজ-মেরুন উচ্ছ্বাসে গা ভাসালেন ব্যারেটো
নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘমেয়াদী এবং স্বল্পমেয়াদী হারের বদলা নিয়ে ডার্বি এবং ডুরান্ড জিতল মোহনবাগান। দীর্ঘমেয়াদী অর্থাৎ ১৯ বছর আগে ডুরান্ড ফাইনালে পরাজয়। আর অন্যদিকে ২২ দিন আগের লীগ ম্যাচে ডার্বি হারার স্বল্পমেয়াদী বদলার আগুন তো সঙ্গে ছিলই! হ্যাঁ। বাগান-অধিনায়ক শুভাশিস বোসের মতে, ডার্বি আর ট্রফি দুটোই জিততে হবে, ম্যাচের আগে সেটাই ছিল মোটিভেশন। আর সমর্থকরা যদি এটাকে প্রতিশোধ বলে মনে করেন, তাহলে এটা প্রতিশোধ!
শেষ ৩০ মিনিট ১০ জনে খেলেও দিমিত্রি পেত্রাতসের অসাধারণ গোলটি থেকেই ডার্বি আর ডুরান্ড দুইই জিতে নেয় মোহনবাগান। আর এই খেতাব জেতার পর কলকাতার রাস্তা জুড়ে ধরা পড়ে শুধুই সবুজ -মেরুন উচ্ছ্বাস। সবচেয়ে বড় কথা, গতকাল মোহনবাগানের কাছে ছিল আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন-- জন্মদিন ছিল বাগানের 'সবুজ তোতা' জোস ব্যারেটোর। আর ডার্বি ইতিহাসে মোহনবাগানের হয়ে সর্বাধিক গোলের রেকর্ড রয়েছে তাঁর দখলে। স্বপ্নের দলের এই অসামান্য জয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে আনন্দ ভাগ করে নিলেন ব্যারেটোও।
ডার্বির আগে বাগান সমর্থকদের মধ্যে যে ট্যাগ লাইন জনপ্রিয় হয়েছিল,' এই মাঠেই বদলা নেব', সেই ট্যাগ লাইনের 'নেব' শব্দটি কেটে ব্যারেটো পোস্ট করেছেন 'নিলাম'। যদিও এই পোস্ট তাঁর নিজের চিন্তাপ্রসূত নয় বলেও জানিয়েছেন তিনি। তাঁর এক বন্ধু এমন পোস্ট পাঠিয়েছিলেন তাঁকে। পাশাপাশি তিনি মোহনবাগানকে শুভেচ্ছা জানিয়ে লেখেন, আজকের দিনে এর থেকে ভালো উপহার আমার কাছে আর কিছু হতে পারে না। মেরিনার্স, তোমরা সত্যিই খুব ভালো খেলেছ। জয় মোহনবাগান।'
West-Bengal | Updated: 11:40 AM, Mon Sep 04, 2023
Durand Cup Final: খেলা হবে! ফাইনালের আগে লাল-হলুদ
শিবিরকে বার্তা মোহনবাগান সচিবের
নিউজ ডেস্ক: ফের ডুরান্ড কাপে
মুখোমুখি মোহনবাগান এবং ইস্টবেঙ্গল। চলতি টুর্নামেন্টে ইতিপূর্বে বাংলার এই দুই
চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ফুটবল দল একে অপরের বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিল। সেই ম্যাচে প্রায় ৪
বছর পর ডার্বির ময়দানে মোহনবাগানকে হারিয়ে তাক লাগিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল ফুটবল ক্লাব।
ম্যাচের ফলাফল ১-০। এই ম্যাচে একমাত্র জয়সূচক গোলটি করেছিলেন ইস্টবেঙ্গলের ফুটবলার
নন্দকুমার শেখর। আবারও ডুরান্ডের ফাইনালে মুখোমুখি খেলতে নামছে সবুজ-মেরুন এবং
লাল-হলুদ। ফলে এই খেলা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রবল উত্তেজনা তৈরি হয়েছে শহর জুড়ে।
এর আগে ডুরান্ড কাপের দ্বিতীয়
সেমিফাইনাল ম্যাচে এফসি গোয়ার বিরুদ্ধে ২-১ গোলে জয়লাভ করেছে
মোহনবাগান সুপার জায়ান্টস। এই ম্যাচে মেরিনার্সদের হয়ে গোল করেন জেসন কামিন্স এবং
আর্মান্দো সাদিকু। কিন্তু ফাইনালের আগে এখনই উচ্ছ্বাসের বাঁধ ভাঙেনি মোহনবাগানের
সচিব দেবাশিস দত্তের। তার মতে ফাইনালে যে দলটি জায়গা পেয়েছে সেটি অত্যন্ত দক্ষ, ফলে
ফাইনালের মাঠে খেলা যে ভালোওই জমবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ‘ফাইনালে
যে দলটা উঠেছে, গত ৪ বছরের মধ্যে
এখন তারা সেরা ফর্মে রয়েছে। গত ৪ বছরের মধ্যে এখন তারা দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছে।
কঠিন ম্যাচ হবে, অত্যন্ত কঠিন ম্যাচ হবে। তবে আমাদের
ছেলেরাও লড়াই করবে’, এমনটাই জানিয়েছেন দেবাশিস দত্ত।
এবছর ডুরান্ডে ইস্টবেঙ্গলের পারফরম্যান্সও দেখার মত।
বাংলাদেশ আর্মির বিরুদ্ধে ড্র করে নিজেদের জাত চিনিয়েছে তারা। আর তাই রবিবার ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান
ম্যাচে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের অপেক্ষায় লাল-হলুদ এবং বাগান সমর্থকেরা।
West-Bengal | Updated: 17:53 PM, Fri Sep 01, 2023
Mohun Bagan Super Giants: পাঁচ গোল দিয়ে ডুরান্ডের আকাশে মোহনবাগান
নিউজ ডেস্ক: মোহনবাগান– ৫ | বাংলাদেশ আর্মি– ০ (লিস্টন, মনবীর সিং-পেনাল্টি, সুহেল, হামতে, কিয়ান)
ডুরান্ড কাপের প্রথম ম্যাচে দুর্দান্ত শুরু মোহনবাগানের। বাংলাদেশের আর্মি দলকে দাঁড়াতেই দিল না সবুজ-মেরুন ব্রিগেড।পাঁচ-পাঁচটি গোল হজম করল বাংলাদেশের সেনা দল। প্রথমার্ধে তিন-তিনটি গোল করে মোহনবাগান জয় কার্যত নিশ্চিত করেছিল। দ্বিতীয়ার্ধে দুটি গোল করে সবুজ-মেরুন। এদিন ডুরান্ড কাপের উদ্বোধন করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফুটবলে শট মেরে মুখ্যমন্ত্রী সূচনা করেন ঐতিহ্যবাহী টুর্নামেন্টের। অংশগ্রহণকারী সব দলকে শুভেচ্ছা জানান মমতা।
খেলা শুরু হতেই অন্য অবতারে ধরা দেন লিস্টন কোলাসো, সুহেল ভাটরা। খেলার ১৫ মিনিটে প্রথম গোলটি করেন লিস্টন। ডান প্রান্ত থেকে করা সেন্টার থেকে গোলটি করেন তিনি। ২৯ মিনিটে মনবীর সিং পেনাল্টি থেকে গোল করে ব্যবধান বাড়ান। ৩৯ মিনিটে ফের ব্যবধান বাড়ায় মোহনবাগান। লিস্টন কোলাসো যেন বলের উপরে জাদুদণ্ড ঘোরালেন। তাতেই মায়াজাল বিছোলেন বাংলাদেশ সেনা দলের পেনাল্টি বক্সে। তাঁর পাস থেকে বল পেয়ে গোল করেন সুহেল ভাট। বিরতির ঠিক আগে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন মিজানুর রহমান।
বিরতির পরে হামতে ৪-০ করেন। খেলার বয়স তখন ৫৮ মিনিট। লিস্টন কোলাসোর ফ্রি কিক থেকে ফ্লিক করেন মনবীর। হামতের কাছে বল এলে তিনি ভুল করেননি। ৮৯ মিনিটে কিয়ান নাসিরি ৫-০ করে যান। লিস্টনের শট আশরাফুল রানার হাতে লেগে ছিটকে বেরিয়ে এলে কিয়ান নাসিরি ৫-০ করে যান। পুরো খেলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোনো তেজ ছিল না। ছিল না আক্রমণের কোনও ঝাঁঝ। মোহনবাগান আরও গোল করতে পারতো। কিছু গোল হেলায় নষ্ট হয়েছে স্ট্রাইকারদের ব্যর্থতায়।
West-Bengal | Updated: 00:22 AM, Fri Aug 04, 2023
Mohun Bagan Fan-Followers: এক স্বীকৃতিতে সেলেব, শান্তি ও কমলেশ
নিউজ ডেস্ক: আচমকাই বাগুইহাটির হেলা বটতলা ও মধ্য কলকাতার শান্তি চক্রবর্তী রীতিমতো সেলেব। সকাল থেকেই দু’জনকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া সরব। দৈনিক পত্রিকাগুলোতে ছবি। কোথাও কোথাও তাঁদের জীবনকাহিনি বর্ণিত হয়েছে। দু'জনের মিল এক জায়গায়, তাঁরা মোহনবাগান সমর্থক। অমিল প্রচুর। ৮৮ বছরের শান্তি চক্রবর্তী থাকেন মধ্য কলকাতায়। মোহনবাগান মাঠে খেলা থাকলেই হাজির হন। আর কমলেশ উপাধ্যায় জন্ম থেকে পোলিও আক্রান্ত। হাঁটতেই পারেন না। হাঁটেন দু'হাতে ভর দিয়ে। প্রথমে থাকতেন বেলেঘাটায়। এখন বাগুইহাটিতে। মোহনবাগানের ম্যাচ থাকলে মাঠে যাওয়া চাই। শরীর সেখানে প্রতিবন্ধক নয়। অন্য সকলের মতো তিনি ভিন্ন রাজ্যে প্রিয় দলের খেলা দেখতে যেতে পারেননি। আর্থিক কারণে। কিন্তু সকলের প্রিয় শান্তিদি কটক পর্যন্ত গিয়েছেন মোহনবাগানের জন্য গলা ফাঁটাতে।
৮৮ বছরের শান্তিদি ভরপুর সংসার করেন। ছেলে ও বৌমাকে নিয়ে। আচমকাই মেয়ে মারা গিয়েছেন। সেই শোক নিয়েও তিনি মোহনবাগান মাঠ ছাড়েননি। উল্টে আঁকড়ে থাকেন সবুজ- মেরুন রঙকে। কমলেশ যেমন বলছেন, "আমি পড়াশোনা জানি না। আমাকে কেউ কিছু বললে মনে করি না। কিন্তু মোহনবাগান নিয়ে কোনও কথা শুনতে রাজি নই।" দাদা- বৌদির সংসারে মাকে নিয়ে থাকেন কমলেশ। এলাকায় সকলেই তাঁকে চেনেন আপামর মোহনবাগানী হিসেবে। তাঁরা মোহনবাগান একেবারে ছোট্টবেলা থেকে। লাল-হলুদ বাহিনী জিতলেই অত্যাচার চালাতো নিরীহ মোহন জনতার উপরে। কমলেশের কথায়, "এই অত্যাচার আমি সহ্য করতে পারতাম না। ছোটবেলায় দেখেছি। বড়দের কাছে গল্প শুনেছি। তারপর থেকেই আমি মোহনবাগান সমর্থক।"
আরও পড়ুন: Manipur Violence: মণিপুরে ছাড়খার চিঙ্গলসানার বাড়ি-ঘর, পরিবার পরিবার পালিয়ে আশ্রয় শিবিরে
শান্তিদির মোহনবাগানী হওয়া শ্বশুরের কারণে। তাঁর কথায়, "শ্বশুরমশাই ছিলেন পাক্কা মোহনবাগানী। তাঁর সঙ্গে খেলা দেখতে যেতাম। তারপর অসুস্থ হওয়ার পর আমাকে একাই যেতে হতো খেলা দেখতে। খেলা দেখে পুরোটা বসে বলতে হতো। বহুবছর হল শ্বশুরমশাই চলে গিয়েছেন। কিন্তু মোহনবাগানের প্রতি ভালোবাসা এখনও আছে।" দু’জনেই আজ খুশি। ক্লাবের প্রতি ভালোবাসার পুরস্কার পেয়েছেন। আপ্লুত দুজনেই। কলকাতার দু’প্রধানের সমর্থক পরিবেষ্টিত। সমর্থকের সংখ্যা কত? কেউ বলতে পারবেন না। আর সমর্থক দেখিয়ে দু'প্রধানের কর্তারা এতদিন লালে-ঝোলে ছিলেন। কৃতিত্ব প্রাপ্য মোহনবাগানের। সেই লাল-ঝোলের কিছুটা অংশ তবু দু'জন সমর্থককে দিয়েছে। দেখা যাক, ইস্টবেঙ্গলের চোখ কবে খোলে!
West-Bengal | Updated: 17:39 PM, Mon Jul 31, 2023
Subrata Bhattacharya-Sunil Chhetri: শ্বশুর নয়, কোচ বাবলুকেই পছন্দ সুনীলের
নিউজ ডেস্ক: শনিবারের বিকেলে চাঁদের হাটে মধ্যমনি ছিলেন অবশ্য বাবলু ভট্টাচার্য। তাঁকে বেশি লোক বাবলু নামে চিনতেন, না সুব্রত ভট্টাচার্য? এই বিতর্কের শেষ হবে না। মোহনবাগান ক্লাবে তাঁর আত্মজীবনী প্রকাশের দিনে বহু প্রাক্তন ফুটবলার উপস্থিত ছিলেন। আত্মজীবনী প্রকাশ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন ভারতীয় টিমের ক্যাপ্টেন সুনীল ছেত্রী। যিনি সম্পর্কে আবার সুব্রত ভট্টাচার্যের জামাই। আত্মজীবনী ‘ষোল আনা বাবলু’ প্রকাশের দিনে সুনীলকে নিয়ে ব্যাপক মাতামাতি। যাঁর ফুটবল কেরিয়ার শুরু হয়েছিল মোহনবাগানেই। তখন কোচ সুব্রত ভট্টাচার্য।
আজ অনুষ্ঠানের শুরুতেই সুনীলকে প্রশ্ন করা হয়, কোনও সুব্রত ভট্টাচার্যকে পছন্দ কোচ বাবলুদা, না শ্বশুর বাবলুদা? সুনীলের সংক্ষিপ্ত জবাব, ‘কোচ বাবলুদা আমার পছন্দ। যাঁর কাছে আমি ফুটবলের প্রথম পাঠ নিয়েছি।’ পরে অবশ্য সংযোজন করেন, ‘ফুটবলার বাবলুদার খেলা আমি দেখিনি। কারণ তখন জন্মায়নি। তাঁর খেলার ভিডিয়ো বহু খুঁজেছি, কিন্তু পাইনি। কোচ বাবলুদাকে পেয়েছি।’ ফুটবলার সুব্রত ভট্টাচার্যকে বহু প্রশংসায় ভরিয়ে দেন সকলে। সেই তালিকায় গৌতম সরকার, শ্যাম থাপা, তরুণ বসু থেকে শুরু করে প্রাক্তনদের লম্বা তালিকা। সেই চাঁদের হাটে বাবলুকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। গৌতম ভট্টাচার্যের লেখা এই আত্মজীবনী উদ্ধোধন করেন সকলে মিলে।
আরও পড়ুন: Mohun Bagan Day: মোহনবাগান দিবসে নেই শুভেচ্ছাবার্তা, তোপ গোয়েঙ্কাকেই
বেঙ্গালুরু থেকে এক বিমানে তিনি শহরে পা রাখেন ভারতীয় টিমের ক্যাপ্টেন। সন্ধের বিমানে তিনি ফিরে যান বেঙ্গালুরুতে। ফলে অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার আগেই তিনি মোহনবাগান তাঁবু ছেড়ে যান। যাওয়ার আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘এখানে আমার ট্রেনিং অনেকদিন শেষ হয়ে গিয়েছে। তাই হয়ত বাংলাটা খানিকটা ভুলে গিয়েছি। তবে বাংলায় বলার চেষ্টা করব। প্রথমেই বলব যে বাবলুদার খেলা খুব বেশি দেখিনি। কারণ যখন উনি খেলতেন, সেই সময় আমি জন্মাইনি। আর পরে খুব বেশি একটা ভিডিয়ো খুঁজে পাইনি। তবে এটুকু বলতে পারি, দিল্লি থেকে আমি যখন প্রথমবার আসি, তখন মোহনবাগানের এই ইতিহাস এবং ঐতিহ্য সম্পর্কে আমি খুব বেশি জানতাম না। এই মানুষটাই (সুব্রত ভট্টাচার্য্য) আমাকে মোহনবাগান সম্পর্কে চিনতে এবং জানতে সাহায্য করেছে।' অনুষ্ঠানের একেবারে শেষ পর্যায়ে সুব্রত ভট্টাচার্য্যও সুনীলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে উঠলেন। তিনি বললেন, 'সুনীল ছেত্রী আজ নিজের অধ্যাবসায়ের কারণেই এই সাফল্য অর্জন করেছে। ও অনেক বড় খেলোয়াড়। কারণ যথেষ্ট অনুশীলন করে। নিজের সাধনার মধ্যে দিয়ে আজ ও নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে।'
সবুজ-মেরুণের মঞ্চেই সুনীলকে সংবর্ধনা দেওয়া ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের পক্ষ থেকে। অতীতে যা ভাবা যেত না। বর্তমানে তা বাস্তব। উল্লেখ্য, ২০০২-০৩ মরশুমে সুনীল ছেত্রী মোহনবাগান ক্লাবের হয়ে খেলতে এসেছিলেন। ২০০৮-০৯ সালে খেলেছেন লাল-হলুদ জার্সি গায়ে। মোহনবাগানে তিনি খেলেছেন তিন বছর। লাল-হলুদে ছিলেন মাত্র একটি মরসুম।
West-Bengal | Updated: 22:38 PM, Sat Jul 29, 2023
Mohun Bagan Day: মোহনবাগান দিবসে নেই শুভেচ্ছাবার্তা, তোপ গোয়েঙ্কাকেই
নিউজ ডেস্ক: মোহনবাগান সমর্থকদের কাছে '২৯ জুলাই' দিনটা যথেষ্ট গর্বের। কারণ ১৯১১ সালে এই দিনেই ইস্ট ইয়র্কশায়ার রেজিমেন্টকে হারিয়ে আইএফএ শিল্ড জয় করেছিল শিবদাস ভাদুড়ি অ্যান্ড কোম্পানি। গর্বের এই দিনটা সবুজ-মেরুন সমর্থকেরা যথেষ্ট উচ্ছ্বাসের সঙ্গেই পালন করে থাকেন। কিন্তু, এমন আনন্দের দিনেও বাগান সমর্থকদের গলায় কাঁটার মতো বিঁধে রইল সুপার জায়ান্টস ফ্র্যাঞ্চাইজি। সকাল পেরিয়ে দুপুর হয়ে গেলেও মোহন বাগান সুপার জায়ান্টসের পক্ষ থেকে ক্লাবকে কোনও শুভেচ্ছা জানানো হল না। পাশাপাশি নিজেদের অফিশিয়াল টুইটার পেজেও এই বিশেষ দিনের ব্যাপারে কোনও উল্লেখ করা হল না। আর বিষয়টা মোহনবাগান সমর্থকেরা যে একেবারেই ভালোভাবে গ্রহণ করেননি, তা বলাই বাহুল্য।
এখনও পর্যন্ত কোনও বার্তা না থাকায় রীতিমতো ক্ষোভে ফেটে পড়ছেন সমর্থকরা। সমাজমাধ্যমে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন। খোদ সঞ্জীব গোয়েঙ্কার প্রতিও ক্ষোভ উগরে দেওয়া হচ্ছে। প্রতিবছর ২৯ জুলাই ক্লাবে বিরাট অনুষ্ঠান করা হয়। মহরম থাকায় শনিবার ক্লাব প্রাঙ্গনে শুধু সুব্রত ভট্টাচার্যের এক বই উদ্ধোধন হওয়ার কথা। জামাই সুনীল ছেত্রীর আসার কথা সেখানে। রবিবার ক্লাব তাঁবুতে বসছে বিরাট অনুষ্ঠান। গৌতম সরকারকে দেওয়া হচ্ছে মোহনবাগান রত্ন। তারপরে গানের আসর।
West-Bengal | Updated: 16:34 PM, Sat Jul 29, 2023
Carl McHugh: মোহনবাগান ছেড়ে ম্যাকহিউ, যোগ দিলেন গোয়ায়
নিউজ ডেস্ক: চার-চারটি মরশুম কলকাতায় কাটানোর পরে আইএসএল চ্যাম্পিয়ন মোহনবাগানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করলেন কার্ল ম্যাকহিউ। আইরিশ ফুটবলার যদিও আইএসএলের আঙিনা ছেড়ে যাচ্ছেন না। নতুন মরশুমে তাঁকে দেখা যেতে চলেছে এফসি গোয়ার জার্সিতে।
ম্যাকহিউ মৌখিক সম্মতির ভিত্তিতে মোহনবাগানের চুক্তি থেকে বেরিয়ে এসেছেন বলে খবর। অন্যদিকে গোয়া এমন একজন বিদেশি ফুটবলারের খোঁজে ছিল, যিনি ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হওয়া সত্ত্বেও প্রয়োজনে সেন্ট্রাল ডিফেন্ডারের ভূমিকাও পালন করতে পারবেন। ম্যাকহিউ সেক্ষেত্রে গোয়ার চাহিদার সঙ্গে এক্কেবারে মানানসই। দ্রুতই ম্যাকহিউয়ের সঙ্গে চুক্তি সেরে ফেলার পথে গোয়া। ম্যাকহিউ যোগ দিলে গোয়ার বিদেশি ফুটবলারের কোটা পূর্ণ হবে। তারা ইতিমধ্যেই দলে নিয়েছে ভিক্টর রডরিগেজ, ওদেই, কার্লোস মার্টিনেজ, পাউলো রেত্রের মতো ফুটবলারদের।
আরও পড়ুন: East Bengal vs Eastern Rail: লাল-হলুদের পাঁচ গোল
ম্যাকহিউয়ের প্রসঙ্গে এফসি গোয়ার কর্তুপক্ষ ‘গোয়া একজন ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারের খোঁজে ছিল, যে দরকার পড়লে সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার হিসেবেও খেলতে পারবে। ম্যাকহিউ সেই চাহিদা পূরণ করতে পারবে। ম্যাকহিউ চার বছর ভারতে রয়েছে। ওর বয়স সবে ৩০। এখনও ওর মধ্যে এখনও পর্যাপ্ত ফুটবল বাকি রয়েছে।’
West-Bengal | Updated: 13:12 PM, Fri Jul 28, 2023
Mohun Bagan Super Giant: হার বাঁচাল মোহনবাগান
নিউজ ডেস্ক: কালীঘাট এম এস-১; মোহনবাগান-১
জয়ের যাবতীয় মশলা মজুত ছিল। মাঠ ভর্তি উপচে পড়া দর্শক ছিল। গ্যালারিতে বসে মোহনবাগান সুপার জায়ান্টসের তারকারা। তাঁদের সামনেই থমকে বাগানের বিজয়রথ। ঘরের মাঠে আর্মান্দো সাদিকু, অনিরুদ্ধ থাপা, জেসন কামিংন্সদের সামনে জিততে পারল না মোহনবাগান। প্রথমে পিছিয়ে থেকেও পরে তারা কামব্যাক করে। তবে ওখানেই শেষ। আর গোল করে দলকে জেতাতে পারেনি বাস্তব রায়ের ছেলেরা। ম্যাচ শেষ হল ১-১ গোলে। তবে ম্যাচে দুই দলই দুর্দান্ত ফুটবল খেলেছে। পুরো ম্যাচ জুড়ে কালীঘাট মিলন সংঘ চাপে রেখেছিল মোহনবাগান রক্ষণকে। একটা অসহায় লেগেছে বাগানের রক্ষণকে।
বর্তমানে কলকাতা লিগে ভালো ছন্দে রয়েছে মোহনবাগান। এবার তারা তরুণ প্লেয়ারদের নিয়ে দল তৈরি করেছে। দলে বেশিরভাগ অনূর্ধ্ব ২১ প্লেয়ার রয়েছেন। আছে অনূর্ধ্ব ১৭ দলের বিশ্বকাপারও। তথাকথিত ছোট দল হলেও কালীঘাটের মতো টিমকে আটকাতে মোহনবাগানকে বেশ বেগ পেতে দেখা যায়। ম্যাচের শুরুতেই কর্নার পায় কালীঘাট মিলন সংঘ। কিন্তু তা আটকে যায় মোহনবাগান ডিফেন্সে। ৫ মিনিটের মাথায় ফ্রি কিক পায় কালীঘাট মিলন সংঘ। ৪০ মিটার দূর থেকে শট নেয় কালীঘাট, কিন্তু তা বাইরে যায়। ৯ মিনিটে অপর একটি সুযোগ পেয়েছিল কালীঘাট। কৌস্তভ একটি বল পান বাঁদিক থেকে তিনি বলটি ক্রস বাড়ান, কিন্তু সেই সময় বক্সে কোনও প্লেয়ার না থাকায় তা মিস হয়।
আরও পড়ুন: Mohunbagan FC: পাঁচ নকশা থেকে নয়া জার্সি মোহনবাগানের
সুহেল কালীঘাটের ডিফেন্সে বলটা পান। আর সঙ্গে সঙ্গে তিনি শট নেন। তবে ব্যালেন্স করতে না পারায় তা সঠিক জায়গায় রাখতে পারেননি। এরপর আক্রমণ শুরু করে মোহনবাগান, কিন্তু কালীঘাটের ডিফেন্সের সামনে তারা আটকে যায়। ২৯ মিনিটের মাথায় মোহনবাগানের মিডফিল্ডার হ্যান্ডবল করে বসেন পেনাল্টি বক্সের ভিতরে, পেনাল্টি পায় কালীঘাট। চাঁদ মূর্মু বলটা সহজেই গোলে ঢুকিয়ে দেন। পিছিয়ে যায় মোহনবাগান।
এরপর দুই দলই একেরপর এক আক্রমণ করতে থাকে। মোহনবাগান বেশ কয়েকটা আক্রমণ শানালেও তা কালীঘাটের ডিফেন্স আটকে যায়। ৪৩ মিনিটের মাথায় পেনাল্টি পায় মোহনবাগান। সুহেল গোল করে সমতা ফেরান। হাফটাইমে ম্যাচের স্কোর ১-১ থাকে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুটা দুই দল কিছুটা ধীরে করে। দুই দল বেশ কিছুটা পরিবর্তন করে। ৫৩ মিনিটের মাথায় গোলের সুযোগ পায় মোহনবাগানের সুহেল, কিন্তু তিনি সঠিক পাস দিতে পারেননি। ৫৬ মিনিটের মাথায় নাওরেম বল পান, কিন্তু বলের দখল রাখতে পারেননি। ৬৮ মিনিটের মাথায় মোহনবাগানের একটি নিশ্চিত গোল আটকে দেন কালীঘাটের গোলকিপার অভিজিৎ সর্দার। ফ্রি কিক ডানদিকে ঝাঁপিয়ে বাঁচিয়ে দেন তিনি।
৮৫ মিনিটে কালীঘাটের দুর্দান্ত আক্রমণ বাঁচান মোহনবাগান গোলরক্ষক আর্শ। সৌরভ সাব্বারের একটি শট আটকে দেন আর্শ। এতেই কালীঘাট তেতে ওঠে। অতিরিক্ত সময়ের ২ মিনিটে মোহনবাগানের দীপেন্দু বিশ্বাস দুর্দান্ত শটে গোল করেন, কিন্তু সেটা অফসাইডের কবলে পড়ে। কালীঘাটের গোল নাকচ করে দিয়েছে রেফারি। তা নিয়ে ব্যাপক ক্ষুব্ধ কালীঘাটের কর্তারা।
West-Bengal | Updated: 13:25 PM, Thu Jul 27, 2023
West-Bengal | Updated: 11:24 AM, Thu Sep 14, 2023
Nipah Virus: আতঙ্ক বাড়াচ্ছে নিপা ভাইরাস, বিপদ এড়ানোর উপায় কী?
West-Bengal | Updated: 18:17 PM, Thu Aug 31, 2023
Mumbai News: একই সঙ্গে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া ও লেপ্টোস্পাইরোসিসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু কিশোরের
West-Bengal | Updated: 15:08 PM, Mon Jul 17, 2023
Monsoon Health Tips: পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জ্বর-সর্দি-কাশি? রান্নাঘরেই আছে সুস্থ থাকার টোটকা!
West-Bengal | Updated: 17:46 PM, Thu Jul 13, 2023
Hand Sanitizer: করোনা গেলেও ব্যবহার হচ্ছে স্যানিটাইজার, অজান্তে বাড়ছে না তো বিপদ?
West-Bengal | Updated: 16:54 PM, Wed Jul 12, 2023
Chronic cough causes: কফ জমে গলায়? জেনে নিন সর্দি জমার লক্ষণ আর প্রতিকারের উপায়
West-Bengal | Updated: 12:23 PM, Mon Jun 05, 2023
This is other culture news
West-Bengal | Updated: 12:23 PM, Mon Jun 05, 2023
This is culture news
West-Bengal | Updated: 17:47 PM, Fri Jun 02, 2023
Rahul Gandhi's remarks on condition of Dalits, Muslims in India 'bitter truth': Mayawati
West-Bengal | Updated: 17:40 PM, Fri Jun 02, 2023
An open letter to the Indian film industry
West-Bengal | Updated: 17:39 PM, Fri Jun 02, 2023
Shri Goyal asks States/UTs to leverage Public Distribution System ads132
West-Bengal | Updated: 17:37 PM, Fri Jun 02, 2023
Shri Goyal asks States/UTs to leverage Public Distribution System dsf342
West-Bengal | Updated: 17:36 PM, Fri Jun 02, 2023
Girl Finds Strange Eggs Under Her Bed - When Expert Sees It, He Turns
West-Bengal | Updated: 17:33 PM, Fri Jun 02, 2023
Shri Goyal asks States/UTs to leverage Public Distribution System 687342