Sunday, October 13, 2024

Logo
Loading...

সুস্থতার চাবিকাঠি

upload

সাজসজ্জা

upload

Foot Crack Cream: শীত পড়তে না পড়তেই পা ফাটতে শুরু করেছে? এই ঘরোয়া টোটকায় মসৃণ হবে গোড়ালি...

নিউজ ডেস্ক: শীতের শুরুতেই জ্বর-সর্দি-কাশির মতোই শুরু হয় আরেক উপদ্রব। ত্বকের রুক্ষতা, ঠোঁট ফাটা ও গোড়ালি ফাটার মতো সমস্যা। অনেকেই পায়ের গোড়ালি ফাটার সমস্যায় নাজেহাল হন কিন্তু পরিচর্চা করার মতো সময় থাকে না। কিন্তু বাড়িতেই মাত্র পাঁচ মিনিটে তৈরি প্যাক মাখলেই সমস্যার সমাধান সম্ভব। এক নজরে শিখে নিন এই তিনটি প্যাক তৈরি। সারা শীতকাল আর গোড়ালি ফাটার সমস্যায় ভুগতে হবে না।

কলার প্যাক: শুধু মাত্র কলা চটকে ফাটা গোড়ালিতে লাগিয়ে রাখলেই উপকার মেলে। কলার খোসা গোড়ালিতে ঘষে নিলেও পা ফাটা কমে।

মধুর প্যাক: গোড়ালির ফাটা ত্বক জুড়তে মধুর জুড়ি মেলা ভার। প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপ্টিক উপাদান হল মধু। মধু এবং গরম জল একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে পায়ে মেখে মোজা পরে নিন। মিনিট দশেক পরে ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিলেই হবে। সপ্তাহে তিন-চার দিন ব্যবহার করা যায়।

লেবুর প্যাক: লেবু ও পেট্রোলিয়াম জেলি মিশিয়ে পায়ে মাখলে গোড়ালি ফাটা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

| 18:28 PM, Thu Nov 02, 2023

Fashion Tips For Earrings: পুজোয় ভারী দুল পরে কানে ব্যথা? এই টিপসগুলো মানলেই হবে মুশকিল আসান!

নিউজ ডেস্ক: দুর্গা পুজো হোক বা লক্ষ্মীপুজো গোটা অক্টোবর মাস ধরেই চলে উৎসবের মরসুম। আর এই উৎসবের মানেই নানান সাজের বাহার। তার মধ্যে নতুন জামা-জুতো-শাড়ি ছাড়াও রয়েছে প্রচুর গয়না। গয়না পরতে ভাল না বাসলেও সাজের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কানের দুল পরতে ভোললে না কেউই। শাড়ির সঙ্গে একটা সুন্দর দুল কিংবা ঝুমকো পরে নিলেই সাজে আসে চমক। দুর্গাপুজোর পাঁচ দিন কানে ভারী ভারী দুল পরার জন্য পরে অবশ্য অনেকেরই কানের লতিতে ব্যথা। সামনেই ফের লক্ষ্মী পুজো ও কালী পুজো। তাই কানে ভারী দুল পরার আগে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখলেই ভারী ঝুমকো পরলেও কানে ব্যথা হবে না, রইল তার হদিস।

১. বড় দুল বা ঝুমকো পরার আগে কানের লতিতে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। কানে হাত দেবেন না বা দুল পরার সময় কান টানাটানি করবেন না। শুকিয়ে এলে সাবধানে দুলটি পরে নিন। এতে কানে ব্যথাও হবে না। আবার কানে চাপও পড়বে না।

২. ওষুধের দোকানে অবশ করার জন্য বেশ কিছু ক্রিম পাওয়া যায়। নামিং ক্রিম বলেও পরিচিত সেই ক্রিম। এই ধরনের ক্রিমও কানের লতিতে লাগিয়ে নিতে পারেন। এতে কানের লতি অল্প অবশ হয়ে থাকলে ভারী দুল পরলেও ব্যথা করবে না।

৩. বেশির ভাগ সময় ভারী কানের দুলের সঙ্গে ছোট স্টিল রঙের একটি প্যাচ থাকে যা কানের লতিতে বেশি চাপ সৃষ্টি করে। ফলে কানে ব্যথা হয়। ভারী দুল পরলে এই ধরনের প্যাচের বদলে রবারের তৈরি প্যাচ ব্যবহার করুন। এটি কানের লতির উপর আলাদা চাপ সৃষ্টি করে না, আবার দুলটি শক্ত ভাবে ধরেও রাখে। ফলে খুলে পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না।

৪. শাড়ির সঙ্গে ঝুমকো না পরলে মনে হয় সাজ অপূর্ণ থেকে গেল। কিন্তু কানে ব্যথা হওয়ার ভয়ে অনেকেই ভারী দুল বা ঝুমকো পরতে চান না। এ ক্ষেত্রে বড় অথচ হালকা দুল বেছে নিতে পারেন।

| 16:24 PM, Thu Oct 26, 2023

Essential Skin Care: অফিস যাওয়ার পথেই রোদে কাহিল? ব্যাগে রাখুন এই সাতটি জিনিস, নিমেষেই দূর হবে ক্লান্তি

নিউজ ডেস্ক: কাজের ব্যস্ততার মাঝেও জিম যেতে ভোলেননা অনেকেই। সকাল বেলা জিম সেরে চট করে রেডি হয়ে অফিস ছুটতে হয়। সময়ের ব্যস্ততার মাঝে সবদিক তাল মেলাতে হিমশিম খেতে হয়। তাই মাঝে মধ্যেই বাদ পড়ে যান স্কিন কেয়ার, আবার কখনো ফ্রেস লাগেনা নিজেকে। কিন্তু জানেন কি অফিসের ব্যাগে কয়েকটি দৈনন্দিন জিনিসপত্র রেখে দিলেই মিলবে সমাধান। টুক করে ফ্রেস হয়ে নিতে পারবেন অফিসের ওয়াসরুমেই।

ডিওডোরেন্ট

ভিড় বাসে অফিস যেতে যেতেই ঘেমে চান হন অনেকেই। সেই থেকে হতে পারে দেহে দুর্গন্ধ। আর তাই অফিসের ব্যাগে অবশ্যই ডিওডোরেন্ট রাখতে হবে। বেশ কিছুক্ষণ গন্ধ থাকবে এরকম ডিও ব্যবহার করতে পারেন।

ফেস ওয়াশ

অফিসের ব্যাগে রাখার জন্য ফেসওয়াস অন্যতম দরকারি একটি জিনিস।

ক্লিনসিং ওয়াইপ

অনেক সময় মুখ ধোয়া মোছা করার জন্য অসুবিধা হয়, সেক্ষেত্রে ভেজা টিস্যু খুব ভালো কাজ দেয়।

ক্রিম

অফিসে সারাদিন এসির মধ্যে থাকতে হয়, সেক্ষেত্রে হাত মুখ শুকিয়ে যায় অনেকখানি। তাই ব্যাগে সবসময় ক্রিম রাখা জরুরি।

লিপ বাম

ত্বকের পাশাপাশি সারাদিন এসিতে থাকলে ঠোঁট ফাটার সমস্যা বাড়ে। এক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে লিপ বাম।

ড্রাই শ্য়াম্পু

সকাল বেলা অফিস যাওয়ার আগে শ্যাম্পু করার সময় পান না অনেকেই। আবার সারাদিন রোদে-ধুলোয় চুল চিটচিট করতে পারে। তাই ব্যাগে ড্রাই শ্যাম্পু রাখা ভালো। অফিস ফেরত কোথাও যাওয়ার থাকলে চট করে চুল ফুরফুরে করো ফেলতে পারেন।

ফেস মিস্ট

ত্বকের পিএইচ ব্যালান্স ঠিক রাখে ফেস মিস্ট। অফিসে যাতায়াতের সময় রোদে ও ধুলোবালিতে চোখ মুখ শুকিয়ে যায়। তাই সে সময় ফেস মিস্ট ব্যবহার করলে ত্বক উজ্জ্বল দেখায়।

| 18:15 PM, Tue Oct 10, 2023

Skin Care Routine During Puja: ত্বকের তেলতেলে ভাব কমিয়ে জেল্লা ফেরাতে মেনে চলুন এই পাঁচটি ধাপ

নিউজ ডেস্ক: পুজোর বাকি মাত্র হাতে গোনা কয়েকটা দিন। এর মধ্যে শপিং চলছে দেদার। জামা-কাপড়ের পাশাপাশি সাজার জিনিসপত্র, কসমেটিকস এবং স্কিন কেয়ারের সামগ্রীও কিনছে সকলে। তবে শুধুমাত্র পুজোর কয়েকটা দিনের জন্যই নয়, সারা বছর মাত্র পাঁচটি ধাপে ত্বকের যত্ন নিলে ত্বক হবে উজ্জ্বল, ফিরবে জেল্লাও। নাকের দুপাশ ও কপাল জুড়ে তেল বেরোতে থাকে। অতিরিক্ত সিবাম নিঃসরণের জন্য এমনটা হয়। আবার অনেকের ব্রণ, হোয়াইটহেডস, ওপেন পোরসের সমস্যা থাকে। সমস্যা যাই হোক না কেন সমাধানে এই পাঁচটি ধাপই যথেষ্ঠ।

ক্লিনজার: ত্বক পরিস্কার করার জন্য ক্লেনজিং জরুরি। দিনে দু’বার মুখ ধোয়া দরকার। রাতে মুখ পরিষ্কার করার সময়, প্রথমে স্যালিসলিক অ্যাসিড বা বেঞ্জল পারঅক্সাইডযুক্ত ক্লিনজিং অয়েল বা বাম দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন। তারপর ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এতে মুখের উপর জমে থাকা সমস্ত ময়লা, তেল, মরা কোষ পরিষ্কার হয়ে যাবে।

টোনার: অতিরিক্ত পরিমাণে সিবাম উৎপাদনকে কমায় টোনার। গ্লাইসোলিক অ্যাসিড বা স্যালিসিলিক অ্যাসিড , নিয়াসিনামাইড বা হাইল্যুরনিক অ্যাসিডযুক্ত টোনার বেছে নিন। মুখ ধোয়ার পর অবশ্যই টোনার লাগিয়ে নিন মুখে।

সিরাম: অতিরিক্ত পরিমাণে সিবাম উৎপাদনকে কম করতে এবং ত্বকের অন্যান্য সমস্যা দূর করার জন্য ত্বকের ট্রিটমেন্টে সিরাম ব্যাবহার করা দরকার। ত্বকের ধরণ অনুযায়ী গ্লাইসোলিক অ্যাসিড বা স্যালিসিলিক অ্যাসিড , নিয়াসিনামাইড বা হাইল্যুরনিক অ্যাসিডযুক্ত সিরাম ব্যাবহার করা দরকার। ত্বকের বলিরেখা দূর করতে ও কোলাজেন উৎপাদন বাড়াতে রেটিনলযুক্ত সিরাম ব্যাবহার করা যায়।

ময়েশ্চারাইজার: ময়েশ্চারাইজার সব ত্বকেই প্রয়োজনীয়। ত্বক ডিহাইড্রেটেট হয়ে গেলে সিবাম তৈরি হয় ত্বককে হাইড্রেট করার জন্য। তাই ত্বকের যত্নে অন্যতম অঙ্গ হল ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা।

সানস্ক্রিন: ত্বকের ধরন যেমনই হোক, সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরি। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য জেল বা ওয়াটার-বেসড সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। অয়েল-ফ্রি ফর্মুলার সানস্ক্রিনও ব্যবহার করতে পারেন। এই ৫ ধাপ নিয়মিত মেনে চললে আপনার ত্বকের তেলতেলে ভাব নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং ব্রণ, হোয়াইটহেডসের সমস্যাও কমবে। 

| 19:06 PM, Wed Oct 04, 2023

Dengue: পুজোর কেনাকাটা করতে গিয়ে ডেঙ্গুর মুখে পড়বেন না! বাঁচতে হলে মেনে চলুন এই টিপস

নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গিতে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যুও। এই পরিস্থিতিতে বারবার চিকিৎসকেরা সতর্ক থাকার কথা বলছেন। সাধারণত দিনের বেলা কামড়ায় এই রোগবাহী মশা। বর্ষার মরসুমে এই মশার দাপট বাড়ে। কিন্তু পুজোর মুখে কেনাকাটা করতে বেরিয়েও মশার হাত থেকে সতর্ক থাকবেন কীভাবে? কয়েকটি সহজ উপায় মেনে চললে ডেঙ্গির এই প্রাদুর্ভাবেও সুস্থ থাকবেন সকলে।

১) ডেঙ্গি ভাইরাস ঘটিত রোগ। এই ভাইরাস বহল করে এডিস মশা। মূলত সকালের দিকে ডেঙ্গির বাহক এডিস মশার প্রকোপ বাড়ে। তাই কেনাকাটা করতে সকালের বদলে বিকেলের দিকেই বেরোনো ভাল। রাতে বেরোলেই যে এই মশা কামড়াবে না, এমনটা কিন্তু নয়। তবে রাতে বেরোলে ঝুঁকি খানিকটা কম থাকে।

২) বাইরে বেরোলেই ফুল হাতা জামা ও ট্রাউজার পরে বেরোনো ভালো। শরীরের যতটা অংশ ঢেকে রাখবেন, ততই মশা কামড়ানোর আশঙ্কা কম হবে।

৩) বাড়ি থেকে বেরোনোর আগে অবশ্যই মশা তাড়ানোর ক্রিম মাখতে হবে। শরীরের খোলা জায়গাগুলিতে ভাল করে এই ক্রিম মেখে নিন। পোশাকের উপরেও মশা তাড়ানোর এই দাওয়াই দেওয়া যায়। এর জন্য রোল-অনও পাওয়া যায়। মশার কামড় থেকে রেহাই পেতে পোশাকে রোল-অন ব্যবহার করে নিন।

৪) বাজারে আবর্জনা কিংবা জমা জলের জায়গা থেকে দূরে থাকুন।

৫) জ্বর হলে তা উপেক্ষা করে বাড়ি থেকে বেরোবেন না। দু’দিনের মধ্যে জ্বর না কমলে ডেঙ্গি পরীক্ষা করাতে হবে। বেশি করে জল খেতে হবে। ডেঙ্গিতে শরীরে জলের ঘাটতি হলেই মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে।

| 17:48 PM, Mon Oct 02, 2023

Neem Face Mask: পুজোর আগেই ব্রণ উঁকি দিয়েছে গালে? নিমের ফেসপ্যাকেই মিলবে সুরাহা

নিউজ ডেস্ক: পুজো আসতে বাকি হাতে গোনা আর মাত্র  কয়েক দিন। এর মধ্যেই চলছে দেদার কেনাকাটা। পুজোর কটা দিন সাজেও খামতি রাখতে চান না কেউ। তাই রূপচর্চাও চলছে জোরকদমে। অফিসের সময় বাঁচিয়ে অনেকেই পার্লারে যাওয়ার ফুরসত পাচ্ছেন না। এদিকে ঠিক উৎসবের মরসুমের আগেই মুখে ব্রণর মেলা লেগে যায়। এই সমস্যা দূর করতে পারে নিমের ফেসপ্যাক। সেই সঙ্গে ত্বকও হবে উজ্জ্বল ও জেল্লাদার। নিম পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, যা ত্বকের প্রদাহ কমায়, সিবাম নিঃসরণ কমাতে সাহায্য করে, ত্বক ভিতর থেকে সুস্থ এবং সতেজ করে তোলে। রূপচর্চায় কী ভাবে ব্যবহার করবেন নিম পাতা?

নিম পাতা ও মুলতানি মাটি

মুলতানি মাটি ত্বকের যত্নে অত্যন্ত উপকারী। এক মুঠো নিম পাতা বেটে কিংবা নিমের পাউডার নিয়ে তার সঙ্গে মিশিয়ে মুখে মাখলে ত্বকের জেল্লা ফেরানো থেকে ব্রণ তাড়ানো দুই-ই কাজ দেবে। অল্প গোলাপ জল দিয়ে নিমের পাউডার, মুলতানি মাটির মিশ্রণ তৈরি করে মুখে লাগিয়ে মিনিট ১৫ রাখুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ব্ল্যাকহেডসেরও সমস্যা কমবে এই ফেস প্যাকের ব্যবহারে।

নিম এবং চন্দন

ত্বকের যত্নে চন্দন অত্যন্ত উপকারী। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে রূপচর্চায় চন্দনের ব্যবহার দীর্ঘদিনের। চন্দনের কয়েক দিনের ব্যবহারে ত্বকে জেল্লা আসতে বাধ্য। চন্দন বেটে তার সঙ্গে কিছুটা গোলাপ জল মেশান। এর সঙ্গে নিম পাতা বাটা মিশিয়ে এই মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে রাখুন। ত্বকে ব্রণর সমস্যা অচিরেই দূর হবে।

নিম এবং হলুদ 

হলুদ ছাড়া খাবারে ঠিক স্বাদ হয় না। তবে খাবার ছাড়াও হলুদের প্রচুর গুণাগুণ। ত্বকের দেখাশোনায় হলুদের জুড়ি মেলা ভার। পুজোর আগে ত্বকের জেল্লা ফেরাতে ভরসা রাখতে পারেন হলুদের উপর। হলুদে থাকা অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান ত্বকের দাগছোপ কমায়, আবার প্রদাহ কমায়। নিম পাতা বেটে তার সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে নিন। স্নানের আগে কয়েক মিনিট মুখে মেখে রাখলে ত্বক হবে জেল্লাদার।

| 16:01 PM, Mon Oct 02, 2023

Jewellery Guide: অষ্টমীতে শাড়ির সঙ্গে কোন গয়না পরবেন ভাবছেন? নেকলেস কিনতে মাথায় রাখুন নেকলাইনের

নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় এসে গিয়েছে পুজো। সেই সঙ্গে তুঙ্গে পুজোর প্রস্তুতি। কোন দিন কোন জামা পরা হবে তার সঙ্গে ম্যাচিং গয়নাও কেনা হয়ে গিয়েছে অনেকের। আবার অষ্টমীর জন্য চলছে শাড়ি বাছার পর্ব। বাঙালি মেয়েদের কাছে অষ্টমীর সকালের অঞ্জলির জন্য শাড়ি ভীষণই গুরুত্বপূর্ণ। সেই সঙ্গে একদম মাস্ট বলা চলে মানানসই ব্লাউজ ও গয়না। তবে যেকোনো গয়না কিন্তু যেকোনো শাড়ির সঙ্গে মানায় না। তাই অবশ্যই ব্লাউজের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে গয়না কেনা জরুরি। 

এই বছর শাড়ির মধ্যে ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে রকি অউর রানি কি প্রেম কাহিনি ছবির আলিয়ার শাড়িগুলি। পুজোর দিনে শিফন অতটাও জনপ্রিয় না হলেও ঠাকুর দেখতে বেরোনোর জন্য় ভীষণই আরামদায়ক হতে পারে এই শাড়িগুলি। এছাড়াও যেকোনো শাড়ির সঙ্গেই পরা যায় বিভিন্ন ডিজাইনের ব্লাউজ। তার মধ্যে অন্যতম ভি নেকলাইন কাট, চৌকো নেকলাইন কাট ও বোট নেকলাইন কাটের ব্লাউজগুলি। এই কাটিংয়ের ব্লাউজগুলির সঙ্গে কোন গয়না মানাবে, এক নজরে দেখে নিন গয়নার এই স্টাইল গাইড।

ভি নেকলাইন- ইংরেজি হরফের ভি এর মতো কাট থাকে এই ব্লাউজে। এর ধরণের ব্লাউজের সঙ্গে পেনডেন্ট নেকলেস খুব ভালো মানায়। এছাড়া টেম্পল জুয়েলারিও খুব ভালো মানায় ভি কাটের ব্লাউজের সঙ্গে।

চৌকো নেকলাইন- এই ধরণের ব্লাউজের সঙ্গে সবসময় চোকার পরা উচিত। যেকোনো ধরণের চোকার নেকলেস এই ব্লাউজের সঙ্গে মানায়।

বোট লেকলাইন- শাড়ির সঙ্গে পরার জন্য বোট নেকলাইন খুবই ট্রেন্ডিং একটি ডিজাইন। এই ধরণের ব্লাউজের সঙ্গে লেয়ার করা নেকলেস কিংবা ওয়াটারফল নেকলেস খুব ভালো মানায়। শাড়ির রংয়ের সঙ্গে ম্যাচিং ওয়াটারফল নেকলেস ও কালার প্যালেট অনুযায়ী শাড়ির রংয়ের ঠিক উল্টো রংয়ের ব্লাউজের সঙ্গে এই গয়না খুব ভালো মানাবে।

| 14:01 PM, Wed Sep 27, 2023

Tan Remove Remedies: বাড়িতে পড়ে থাকা এই উপকরণগুলি দূর হবে রোদে পোড়া দাগ! রোজ রাতে মাখুন এই প্যাকগুলি

নিউজ ডেস্ক: সানস্ক্রিন মাখলেও পড়তে পারে সানট্যান। সারাদিনের ব্যস্ততা ও কাজের চাপে নিজের দিকে সময় দিতে অনেকেই ভুলে যান। অফিস বেরোনোর আগে ত্বকের যত্ন বলতে শুধুমাত্র সানস্ক্রিন মাখার সুযোগ হয়। কিন্তু তাতেও রোদে পুড়ে কালো হয়ে যায় মুখ ও শরীরের অন্যান্য খোলা অংশ। সময় মতো এই দাগ ছোপ দূর করার ব্যবস্থা না নিলে তা ক্রমশই গাঢ় হয়ে যায়। বাজার চলতি রাসায়নিক প্রসাধনী ও ডিট্যান ফেসপ্যাকের বদলে ঘরোয়া উপায়ে সানট্যান দূর করা সম্ভব। জেনে নিন এমনই তিনটে ভীষণ উপযোগী রূপচর্চার টোটকা।

গ্রিন টি মুলতানি মাটি ফেসপ্যাক

প্রাকৃতিক উপায়ে ট্যান দূর করতে ভালো কাজ করে গ্রিন টি। গ্রিন টি খাওয়ার পরে সেই ব্যাগটি ফেলে না দিয়ে তার সঙ্গে এক চামচ মুলতানি মাটি মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে লাগালে ট্যান দূর হয়।

শসা ও টমেটোর প্যাক

শসার মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান ত্বককে আর্দ্রতা দেয়। আবার টমেটোর মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান রোদে পোড়া ভাব দূর করতে সাহায্য করে। তাই শসা ও টমেটোর রসে তুলো চুবিয়ে মুখে মেখে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখতে পারেন।তারপর ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন।

আলুর রস

আলুর রস ডার্ক সার্কেল দূর করতে সাহায্য করে। রোদে পুড়ে চোখের নিচেও কালি জমে। তাই সেটা দূর করতে আলু থেতো করে বা গ্রেটার দিয়ে ছেঁচে নিয়ে সেই রস তুলে ভিজিয়ে চোখের তলায় ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখলে তা চোখের নিচের কালি দূর করে।

| 18:31 PM, Thu Sep 21, 2023

Hair Cutting: পুজোর সাজে নজর কাড়তে খেয়াল রাখুন চুলের দিকেও, চুল কাটুন মুখমন্ডল অনুযায়ী

নিউজ ডেস্ক: পুজোর আর বাকি মাত্র ২৯ দিন। এর মধ্যেই তুঙ্গে উঠেছে সাজ গোজের প্রস্তুতি। পার্লারের লাইন এড়াতে আগে ভাগেই অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে রাখছেন অনেকেই। ফেসিয়াল, ত্বকের যত্ন, বাহারি নখ তৈরি করার জন্য সবথেকে সেরাটা বেছে নিচ্ছেন সকলে। তবে শুধুমাত্র ত্বকের যত্ন, জামাজুতো মেকআপ করলেই তো চলবে না। চুল পরিপাটি না থাকলে মাটি হতে পারে সব সাজ। তাই পুজো আসার আগেই চুলে দিন নতুনত্বের ছোঁয়া। তবে যা তা চুল কাটলেও চলবে না। নিজের ফেস শেপ অনুযায়ী কাটতে হবে চুল। কিন্তু নিজের ফেসশেপে কোন হেয়ার কাট মানাবে বা নিজের ফেসশেপ কেমন তা বুঝবেন কিভাবে? চলুন জেনে নেওয়া যাক কতকগুলি সহজ উপায়।

নিজের ফেসশেপ কীভাবে বুঝবেন?

এখন বিভিন্ন ধরণের এআই টুল আছে যার মাধ্যমে ক্যামেরার সামনে মুখ রাখলেই ফেসশেপ বলে দেবে এআই। ফলে নিজের ফেসশেপ সহজেই বুঝতে পারবেন। এবার শুধু কোন মুখে কোন হেয়ার কাট মানায় তা বুঝে নেওয়ার অপেক্ষা। তাতেই ফুটে উঠবে সৌন্দর্য।

কোন ফেসশেপে কোন হেয়ার কাট?

চৌকো- চৌকো মুখের আকৃতিতে ভালো মানাবে টোসেলড বব, লম্বা ফোলা ফোলা ওয়েভ, চোয়াল অবধি ববকাট, অ্যাঙ্গেলড ববকাট।

গোল- লম্বা লেয়ার্স, এক পাশ করা পিক্সি, লব, শ্য়াগ, সিমেট্রিক্যাল লেন্থ জাতীয় হেয়ার কাট ভালো মানায় গোল মুখে।

ডায়মন্ড ফেসশেপ- ব্লান্ট বব, লম্বা লেয়ার্স, অ্যাঙ্গেল, ন্যাচরাল কার্ল হেয়ারকাট ভালো মানায় ডায়মন্ড ফেসশেপে।

হার্ট ফেসশেপ- ফেস ফ্রেম করা লেয়ার্স, বেবি ব্যাঙ্গস ইত্যাদি ভালো মানায় এই ধরণের মুখ মন্ডলে। 

ওভাল ফেসশেপ- মিডিয়াম লেন্থের লেয়ার্স হেয়ারকাট বেশি মানায় এই রণের ফেসশেপে।

| 17:51 PM, Thu Sep 21, 2023

Multani Mitti Face Pack: পুজোর আগে স্যালোঁয় ছুটছেন? ত্বকের জেল্লা ফেরাতে ভরসা রাখুন মুলতানি মাটিতে

নিউজ ডেস্ক: বহু যুগ ধরেই রূপচর্চায় মুলতানি মাটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বাজার চলতি প্রসাধনীর বদলে ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারি মুলতানি মাটি। মূলত সব ধরনের ত্বকের খেয়াল রাখতে সাহায্য করে মুলতানি মাটি। তৈলাক্ত ত্বকের যাবতীয় সমস্যা দূর করতে মুলতানি মাটির জুড়ি মেলা ভার কারণ এই মাটি ত্বকের গভীর থেকেই সেবামের জন্য উৎপন্ন হওয়া তেল শুষে নেয়। শুধু গোলাপজলের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে মাখার বদলে এই মাটির সেরা গুণাগুণ পেতে তৈরি করতে পারেন কয়েকটি ফেসপ্যাক। মুলতানি মাটি দিয়ে বানানো ফেসপ্যাকগুলি সবধরণের ত্বকের জন্যই প্রযোজ্য। পুজোয় ত্বকে জেল্লা পেতে ভরসা রাখতেই পারেন এই প্যাকগুলির উপর। 

মুলতানি মাটি ও টম্যাটো ফেসপ্যাক

তৈলাক্ত ত্বকের জন্য খুব ভাল এই প্যাক। অতিরিক্ত তেল শুষে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ফিরিয়ে আনে। দুই চা চামচ মুলতানি মাটি, এক চা চামচ বেসন ও একটি টোম্যাটো ব্লেন্ড করে একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিন। মুখে গলায় এই প্যাক ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে এলে ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন।

মুলতানি মাটি ও ডিমের ফেসপ্যাক

ত্বকে ঝলমলে ভাব আনতে এই প্যাক খুব উপকারী। দুই চা চামচ মুলতানি মাটি, এক চা চামচ দই ও একটি ডিমের সাদা অংশ একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫-২০ মিনিট রাখলেই যথেষ্ট। সম্পূর্ণ শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জলে মুখ ধুয়ে নিতে হবে।

মুলতানি মাটি, মধু ও গোলাপজলের ফেসপ্যাক

শুষ্ক ত্বকের জন্য এই প্যাক খুব উপযোগী। একটি শসার খোসা ছাড়িয়ে রস বার করে নিন। এর সঙ্গে দুই চা চামচ মুলতানি মাটি, এক চা চামচ মধু ও এক চা চামচ গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে মুখ ও গলায় লাগিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে ২-৩ দিন এই প্যাক ব্যবহার করলে শুষ্ক ত্বকে লাবণ্য ফিরে আসবে। মধুতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শুষ্ক ত্বকের রুক্ষতা দূর করে।

মুলতানি মাটি এবং অ্যালোভেরার রস

ত্বকে তাৎক্ষণিক জেল্লা আনার জন্য সবচেয়ে ভাল কাজে দেয় অ্যালোভেরা। তাই অ্যালোভেরা ও মুলতানি মাটির এই প্যাক ত্বকে জেল্লা ফেরাতে সাহায্য করে। দুই চা চামচ মুলতানি মাটির সঙ্গে চার টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে নিন। এই প্যাক মুখে, গলায় ২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। অ্যালোভেরার গুণাগুণ বলে শেষ করা যায় না। ত্বক ভিতর থেকে সতেজ এবং চনমনে দেখায়।

| 13:54 PM, Sat Sep 16, 2023

upload
upload

ঘর-গেরস্থালি

upload

Teflon Flu: নন-স্টিক কুকওয়্যারে রান্না করেন! আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়ছে ‘টেফলন ফ্লু

নিউজ ডেস্ক: স্মার্ট হেঁসেলে বহু দিনই ঠাঁই করে নিয়েছে নন-স্টিক রান্নার বাসনপত্র। কড়াই, চাটু বা সসপ্যান— অল্প তেলে রান্না করতে হলে নন-স্টিকের বাসনই পছন্দ। তেল-মশলার চিটে না পড়া এবং সহজেই পরিষ্কার করার সুবিধে থাকায় রসুইঘরে জনপ্রিয় এই নন-স্টিক কুকওয়্যার। কিন্তু তার মধ্যেই রয়েছে বিপদের হাতছানি। মার্কিন গবেষণা কেন্দ্রগুলি গত কয়েক বছর ধরে ননস্টিক প্যানে রান্না নিয়ে গবেষণা করছে। সেখানেই তারা দেখেছে যারা গত ২০ বছর ধরে ননস্টিক প্যানে রান্না করে তাদের মধ্যে ফ্লুজাতীয় অসুস্থতা বেশি। হতে পারে টেফলন ফ্লু (Teflon Flu)।

টেফলন ফ্লু, (Teflon Flu) পলিমার ফিউম ফিভার নামেও পরিচিত, একটি অস্থায়ী অবস্থা যা উত্তপ্ত টেফলন (PTFE) থেকে বেরনো ধোঁয়া নিঃশ্বাসের সঙ্গে গ্রহণ করার ফলে হয়। ননস্টিক কুকওয়্যার অতিরিক্ত গরম করার কারণে এই যৌগ নির্গত হয়। যখন ননস্টিক প্যানগুলি, বিশেষত পলিটেট্রাফ্লুরোইথিলিন (PTFE) দিয়ে লেপা, যা সাধারণত টেফলন নামে পরিচিত, ৫০০°ফারেনহাইট (২৬০°সেন্টিগ্রেড) এর উপরে তাপমাত্রায় উত্তপ্ত হয়, তখন তার থেকে ধোঁয়া বেরোয়। এই ধোঁয়ায় বিষাক্ত রাসায়নিক থাকে যেমন পারফ্লুরোওকটানোয়িক অ্যাসিড (PFOA) এবং অন্যান্য ফ্লোরিনযুক্ত যৌগ, যা শ্বাস নেওয়ার সময় ক্ষতিকারক হতে পারে।

বিশ্বের নানা স্টাডিতে দেখা গিয়েছে, উনুনের আঁচে নন-স্টিক প্যান বা কড়াই তেতে উঠলে বাসনের টেফ্লন কোটিং (যা দিয়ে সেগুলি মোড়া থাকে) থেকে ধোঁয়ার মতো এক ধরনের বাষ্প বেরোয়। সেই ধোঁয়া খাবারে মেশে এবং রাঁধুনির নাকেও ঢুকে পড়ে, যা অত্যন্ত ক্ষতিকর। এটি লাগাতার শরীরে ঢুকলে শ্বাসনালীর সমস্যা, থাইরয়েডের গোলমাল থেকে ক্যান্সারের ঝুঁকিও থেকে যায়। ননস্টিকের বাসন ব্যবহারের ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্টে ইতিমধ্যেই পলিমার ফিউম ফিভার বা টেফলন ফ্লু-এর (Teflon Flu in US) মতো রোগে প্রায় ৩৬০০ জন আক্রান্ত। ২০২৩ সালে এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২৬৭। দেখা যাচ্ছে ২০০০ সাল থেকে এই রোগের প্রকোপ বাড়ছে।

টেফলন ফ্লু-এর লক্ষণগুলি সাধারণ ইনফ্লুয়েঞ্জার মতোই। টেফলন ফ্লু হলে অসহ্য  মাথাব্যাথা করতে পারে। বার বার ঠান্ডা লাগতে পারে। জ্বরের সঙ্গে বমিবমি ভাব, বুকে ব্যাথা, কাশি, গলা ব্যাথা হতে পারে। একই সঙ্গে নিঃশ্বাস নিতেও সাময়িকভাবে সমস্যা হতে পারে।

'টেফলন ফ্লু'-এর (Teflon Flu) ঝুঁকি কমাতে ননস্টিক কুকওয়্যারের নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। রান্নার সময় ননস্টিক প্যান অতিরিক্ত গরম করা যাবে না। রান্নার জায়গায় যাতে বায়ু চলাচল সঠিকভাবে হয় তা খেয়াল রাখতে হবে। এতে করে রান্নার সময় নির্গত ধোঁয়া বা গ্যাস ঘর থেকে বেরিয়ে যাবে। ননস্টিক প্যান পুরানো হয়ে গেলে বা তাতে স্ক্র্যাচ পড়লে সেগুলি প্রতিস্থাপন করতে হবে। খালি ননস্টিক প্যান আগে থেকে গরম করা যাবে না। কারণ এটি দ্রুত উচ্চ তাপমাত্রায় পৌঁছাতে পারে। প্রিহিট করার সময় আঁচ কমিয়ে রাখা উচিত। পারলে একটু জল দিয়ে দিলেও অসুবিধা নেই।

কেন্দ্রীয় চিকিৎসা গবেষণা সংস্থা ‘আইসিএমআর’-এর অধীন ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ নিউট্রিশন’ (এনআইএন)-এর এক্সপার্ট কমিটির সদস্যরা বহুদিন আগেই ননস্টিক বাসন ব্যবহারে সাবধানী হতে বলছেন। বলা হয়েছে, ১৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এই কুকওয়্যার থেকে পার-ফ্লুওরো-অক্টানোয়িক অ্যাসিড (পিএফওএ) এবং পার-ফ্লুওরো-অক্টেন-সালফোনিক অ্যাসিড (পিএফওএস)-এর ক্ষতিকারক ধোঁয়া বেরোয়। টেফলন (Teflon Flu) কোটিংয়ের মূল উপাদান এই দু’টি পার এবং পলি ফ্লুওরো-অ্যালকাইল সাবস্ট্যান্স গোত্রের রাসায়নিক। ধূমপান বা অন্য নির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই ক্যান্সারের নজির আজকাল ভীষণ বেড়ে গিয়েছে, তার কারণও কিয়দাংশে ননস্টিকে রান্না করা। নন-স্টিক প্যান কিছু দিন ব্যবহারের পরেই রং উঠতে শুরু করে। ননস্টিকের পরত উঠতে থাকলে তাতে থাকা মাইক্রোপ্লাস্টিক খাবারের সঙ্গে মিশে যায়, সেগুলি শরীরের মারাত্মক ক্ষতি করে। ইতিমধ্যেই আমেরিকায় (Teflon Flu in US) পিএফসি যৌগকে ‘কার্সিনোজেনিক’ বলে চিহ্নিত করেছে। অর্থাৎ, ক্যানসারের মতো মারণরোগের আশঙ্কা বাড়ে এই যৌগের ব্যবহারে। শুধু ক্যানসারই নয়, চিকিৎসকদের মতে থাইরয়েড, বন্ধ্যত্বের মতো রোগেরও কারণ এই পিএফসি।

Sweta Chakrabory | 09:47 AM, Thu Jul 25, 2024

Eye Care Tips: শীতের শুরুতেই দূষণের প্রকোপে চোখ ঝাপসা শহরবাসীর, ঠিক করবেন কোন উপায়ে?

নিউজ ডেস্ক: শহরে হেমন্তের পরশ পড়তে শুরু করছে ধীরে ধীরে। বেলা বাড়লে অল্প গরম অনুভূত হলেও বিকেল গড়াতে না করাতেই ঠান্ডা হাওয়া গা ছুঁয়ে যাচ্ছে। মরশুম বদলের এই সময়টায় তাই বাড়ছে অসুখ-বিসুখ। জ্বর-সর্দি-কাশি, গা-হাত-পা ব্যথা এসব উপসর্গ এখন প্রতিটা ঘরে ঘরে। চিকিৎসকরা ও তাই এই সময়টা সাবধানে থাকতে বলছেন সকলকে। তবে পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর নেপথ্যে রয়েছে দূষণ। শীতের শুষ্কতা আর কিছুদিন পরেই দীপাবলির বাজি ফাটানোর দূষণ সব মিলেই নাভিশ্বাস উঠবে কলকাতাবাসীর।চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, দূষণের কারণে চোখে অস্বস্তি, চোখ থেকে জল পড়া, ড্রাই আইজ, চোখের পাতা ফুলে যাওয়া, দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যাওয়া ও চোখে চুলকানির মতো নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন মানুষ। বাতাসে কার্বন-ডাই অক্সাইড, নাইট্রোজেনের মতো গ্যাসের প্রকোপ বাড়লে চোখের প্রদাহ বাড়ে। দূষণের হাত থেকে চোখকে বাঁচাতে কী ভাবে সতর্ক হবেন?

১. ঘন ঘন চোখে আঙুল দিয়ে ঘষাঘষি করবেন না। এতে চোখ আরও শুষ্ক হয়ে যায়। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আই ড্রপ ব্যবহার করুন।

রাস্তায় বেরোলে সানগ্লাস ব্যবহার করুন, চোখ সুরক্ষিত থাকবে।

২. শরীরে জলের ঘাটতি হলেও চোখের সমস্যা বেড়ে যায়, তাই পর্যাপ্ত জল খেতে হবে। ফলও খেতে হবে বেশি করে।

৩. কালীপুজোর আগে এবং পরে বাতাসে দূষণের পরিমাণ আরও বেড়ে যাবে। ওই সময় যতটা সম্ভব বাড়ির ভিতরে থাকার চেষ্টা করুন। বাইরে বেরোলেও সানগ্লাস ও মাস্ক পরে তবেই বেরোন।

৪. চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও রকম আইড্রপ ব্যবহার করবেন না। চোখ লাল হলে, ফুলে গেলে, চুলকানি হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। চোখে কোনও রকম সংক্রমণ হলে ফেলে রাখবেন না।

| 16:23 PM, Sat Nov 04, 2023

Food in Winter: শীতের শুরুতেই প্রকোপ বাড়ে ভাইরাল জ্বরের, সুস্থ থাকতে কোন খাবারগুলি খাবেন...

নিউজ ডেস্ক: যাদের ঠান্ডা লাগার ধাত আছে সারা বছরই তারা কম বেশি জ্বর সর্দি কাশিতে ভোগেন। শীতের শুরুতে এই মরশুম বদলের সময় তাদের সংক্রমণের ঝুঁকি কয়েকগুণ বেড়ে যায়। শীতের আবহে এমনিতেও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ফলে সহজেই ঠান্ডা লাগার মতো রোগ বা ভাইরাল জ্বর জাঁকিয়ে ধরে। তাই এইসময় জীবনযাত্রায় কিছুটা বদল আনা উচিত। বিশেষ করে খাওয়াদাওয়ার বিষয়ে সচেতন থাকলে সহজেই এই সমস্ত রোগের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করা যায়। এই আবহাওয়ায় সুস্থ থাকতে তাই পাতে রাখুন এই পাঁচটি খাবার।

১. কাঁচা হলুদ

হলুদের গুণ সকলেরই জানা। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান দেহের মধ্যে থাকা ক্ষতিকর ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচায়। বিভিন্ন সংক্রমণের হাত থেকে শরীরকে সুস্থ রাখে কাঁচা হলুদ। তাই শুধু  শীতকালেই নয়, সারা বছর সুস্থ থাকতে কাঁচা হলুদ খেতে পারেন।

২. রসুন

ফ্লু জাতীয় কোনও সমস্যা বা ভাইরাসজনিত রোগের সঙ্গে লড়তে শক্তি জোগায় রসুন। দেহ উষ্ণ রেখে শীতকালীন গলা ব্যথার হাত থেকেও নিমেষে মুক্তি দেয় রসুন। গরম ভাতে কাঁচা রসুন বেশ উপকারী। তবে কাঁচা রসুন খেতে সমস্যা হলে রান্নায় বেশি করে রসুন দিতে পারেন।

৩. আদা

ভিটামিন, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ সমৃদ্ধ আদা বিপাক পদ্ধতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। আদার অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন সংক্রমণের হাত থেকে শরীরকে রক্ষা করে। সেই সঙ্গে হজমের গোলমাল থেকেও দূরে রাখতে সাহায্য করে আদা।

৪. দুধ

দুধ শুধু মাত্র দেহ উষ্ণ রাখতেই সাহায্য করে না বরং গলা ব্যাথাতেও আরাম পেতে সাহায্য করে। দুধের পুষ্টিগুণ অসুস্থ হয়ে পড়লে দেহে শক্তি যোগান দেয়। তাই সুস্থ থাকতে রোজ ইষদুষ্ণ দুধ খাওয়া ভালো।

৫. ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ভিটামিন সি শরীরের জন্য খুবই উপকারী। কমলালেবু, পালং শাক, লঙ্কা, লেটুস ইত্যাদি ফল এবং শাকসব্জিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। অনেকে আবার ভিটামিনের সাপ্লিমেন্টও খান। তবে চিকিৎসকরা বলেন, সাপ্লিমেন্টের বদলে ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল ও সব্জি খাওয়াই বেশি উপকারী।

| 14:36 PM, Fri Nov 03, 2023

Dengue: পুজোর কেনাকাটা করতে গিয়ে ডেঙ্গুর মুখে পড়বেন না! বাঁচতে হলে মেনে চলুন এই টিপস

নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গিতে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যুও। এই পরিস্থিতিতে বারবার চিকিৎসকেরা সতর্ক থাকার কথা বলছেন। সাধারণত দিনের বেলা কামড়ায় এই রোগবাহী মশা। বর্ষার মরসুমে এই মশার দাপট বাড়ে। কিন্তু পুজোর মুখে কেনাকাটা করতে বেরিয়েও মশার হাত থেকে সতর্ক থাকবেন কীভাবে? কয়েকটি সহজ উপায় মেনে চললে ডেঙ্গির এই প্রাদুর্ভাবেও সুস্থ থাকবেন সকলে।

১) ডেঙ্গি ভাইরাস ঘটিত রোগ। এই ভাইরাস বহল করে এডিস মশা। মূলত সকালের দিকে ডেঙ্গির বাহক এডিস মশার প্রকোপ বাড়ে। তাই কেনাকাটা করতে সকালের বদলে বিকেলের দিকেই বেরোনো ভাল। রাতে বেরোলেই যে এই মশা কামড়াবে না, এমনটা কিন্তু নয়। তবে রাতে বেরোলে ঝুঁকি খানিকটা কম থাকে।

২) বাইরে বেরোলেই ফুল হাতা জামা ও ট্রাউজার পরে বেরোনো ভালো। শরীরের যতটা অংশ ঢেকে রাখবেন, ততই মশা কামড়ানোর আশঙ্কা কম হবে।

৩) বাড়ি থেকে বেরোনোর আগে অবশ্যই মশা তাড়ানোর ক্রিম মাখতে হবে। শরীরের খোলা জায়গাগুলিতে ভাল করে এই ক্রিম মেখে নিন। পোশাকের উপরেও মশা তাড়ানোর এই দাওয়াই দেওয়া যায়। এর জন্য রোল-অনও পাওয়া যায়। মশার কামড় থেকে রেহাই পেতে পোশাকে রোল-অন ব্যবহার করে নিন।

৪) বাজারে আবর্জনা কিংবা জমা জলের জায়গা থেকে দূরে থাকুন।

৫) জ্বর হলে তা উপেক্ষা করে বাড়ি থেকে বেরোবেন না। দু’দিনের মধ্যে জ্বর না কমলে ডেঙ্গি পরীক্ষা করাতে হবে। বেশি করে জল খেতে হবে। ডেঙ্গিতে শরীরে জলের ঘাটতি হলেই মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে।

| 17:48 PM, Mon Oct 02, 2023

Home Decor: বর্ষায় ঘরে ভ্যাপসা গন্ধ কাটছে না? এই পাঁচটি টোটকায় হবে মুশকিল আসান

নিউজ ডেস্ক: ঘরদোর সাজিয়ে-গুছিয়ে রাখতে পছন্দ করেন অনেকেই। কিন্তু ঘরবাড়ির গুছিয়ে রাখাই শেষ নয়। সারাদিনের শেষে বাড়ি এসে মন ভালো হয়ে যায়। তবে বর্ষা কালে সূর্যের দেখা পাওয়া ভার। ফলে সারাদিন ঘর বন্ধ থাকলে দিনশেষে ভ্যাপসা গন্ধ বেরোয়।  তাই ঘর গুছিয়ে রাখার সঙ্গে দরকার ভ্যাপসা গন্ধ দূর করার। বিশেষ করে এই মরসুমে। পাঁচটি ঘরোয়া টোটকার উপর ভরসা রাখলেই ঘরের ভ্যাপসা গন্ধ দূর হবে।

১) ঘরে রুম ফ্রেশনার ব্যবহার করুন। অনেক ক্ষণ স্থায়ী হবে এমন গন্ধযুক্ত ফ্রেশনার কিনুন। তার পর সারা ঘরে স্প্রে করে দিন। ঘরের গন্ধ কাটবে।

২) বৃষ্টির ঝাপটা এলে জানলা বন্ধ রাখলেও বৃষ্টি থেমে গেলে জানলা খুলে দিন। বাইরের ঠান্ডা হাওয়া এসে ভ্যাপসা ভাব অনেকটা কেটে যাবে। ঘরের গরম হাওয়া বাইরে বেরিয়ে যাবে।

৩) বৃষ্টির ঝাপটা লেগে জানলা-দরজার পর্দা  ভিজে গেলে সেখান থেকেও গন্ধ ছড়াতে পারে। তাই একই পর্দা বেশি দিন ব্যবহার না করে বর্ষাকালে প্রতি সপ্তাহে এক বার করে পর্দা কেচে নিন। কিংবা অন্য পর্দা বদলে দিন।

৪) ভ্যাপসা গন্ধ দূর করতে ঘরের কোনও একটি উঁচু জায়গায় বাটিতে কিছুটা ভিনিগার ঢেলে রেখে দিন। ভিনিগার ঘরের ভ্যাপসা গন্ধ শুষে নেবে।

৫) বাজারে বিভিন্ন সুগন্ধি মোমবাতি কিনতে পাওয়া যায়। সেগুলি মাঝেমাঝে জ্বালিয়ে রাখতে পারেন। ঘরের শোভাও বাড়বে, আবার গন্ধও দূর হবে।

| 16:30 PM, Fri Sep 15, 2023

Easy Recipe: বাদাম চিবিয়ে খাওয়ার বদলে বানাতে পারেন ভর্তা, গরম ভাতের সঙ্গে জমে যাবে খাওয়া-দাওয়া

নিউজ ডেস্ক: কম সময়ে রান্না করতে কে না পছন্দ করে! আবার কম সময়ে রান্না করতে গিয়ে রোজ রোজ একই খাবার খেতে ভালো লাগে না। তাই স্বাদ বদল করতে চাই নতুন কিছু খাবার যা বানাতেও কম সময় লাগবে আবার খেতেও হবে সুস্বাদু। সেক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো খাবার হল ভর্তা। বাংলাদেশে বিভিন্ন উপাদানের ভর্তা বানানো হয় কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে ভর্তা তেমন একটা প্রসিদ্ধ নয়। ভর্তা বলতে এখানে কেবল আলুমাখা বোঝায়। কিন্তু জানেন কি বাদাম ভর্তাও বানানো যায়। গরম গরম ভাত দিয়ে এই ভর্তা খেতে বেশ ভালো লাগে।

উপকরণ

  • বাদাম ২ কাপ
  • শুকনো লঙ্কা ২টি
  • পেঁয়াজ কুচি আধ কাপ
  • নুন স্বাদ অনুযায়ী
  • ধনেপাতা কুচি
  • সরষের তেল ১ টেবিল চামচ
  • আমিষ ভর্তার জন্য় কাঁটা ছাড়িয়ে একটি মাছ ভাজাও দেওয়া যায়

প্রণালী

১. বাদামগুলি প্রথমেই জলে ভিজিয়ে রাখুন আধ ঘণ্টা। তারপর খোসা নরম হয়ে এলে তা ছাড়িয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।

২. এরপর কড়াইতে এক টেবিল চামচ তেল দিয়ে শুকনো লঙ্কা ভেজে তুলে রাখুন।

৩. এরপর ওই তেলেই পেঁয়াজ ও বাদামগুলি ভেজে নিন। 

৪. সবকিছু ভাজা হয়ে গেলে কড়াই থেকে নামিয়ে নিয়ে একটি মিক্সিতে বাদাম, পেঁয়াজ ভাজা, শুকনো লঙ্কা ভাজা, স্বাদমতো নুন দিয়ে বেটে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যাতে দানা দানা না থাকে। মিহি করে বাটতে হবে সব উপাদান। এই সময়ই চাইলে মাছ ভাজাও দেওয়া যাবে।

৫. বাটা হয়ে গেলে মিক্সি থেকে বের করে ধনেপাতা মিশিয়ে নিয়ে হাত দিয়ে মেখে মণ্ড করে নিতে হবে। 

৬. পরিবেশন করার সময় অল্প একটু তেল ছড়িয়ে দিলেই হবে।

| 15:59 PM, Tue Sep 12, 2023

Home Remedies for Cough: বৃষ্টিতে ভিজে গলা ব্যথা? ঘরোয়া টোটকাতেই মিলবে আরাম

নিউজ ডেস্ক: বর্ষাকালে মাঝেমধ্যে না চাইলেও বৃষ্টিতে ভিজে যেতে হয় অনেক সময়। তবে বৃষ্টিতে ভিজে ঠান্ডা লেগে যায় হামেশাই। আর যাদের ঠান্ডা লাগার ধাত আছে তাঁদের কাছে বর্ষাকাল মানেই আতঙ্ক। ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গুই নয়, বৃষ্টিতে ভিজে অফিসে দীর্ঘক্ষণ এসির মধ্যে থাকলে ঠান্ডা জাঁকিয়ে ধরে। তারপরে ঠান্ডা বসে গিয়ে গলা ব্যথা আর শেষে কফ জমে যায়। সর্দি-কাশির পাশাপাশি গলা ব্যথা, ঢোক গিলতে ও খাবার খেতেও কষ্ট হয়। তবে ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সমস্যায় ওষুধের চেয়েও ভালো কাজ দেয় কিছু ঘরোয়া টোটকা।

নুন-জল: গলা ব্যথায় প্রথমেই মনে আসে নুন জলের কথা। উষ্ণ গরম জলে নুন মিশিয়ে গারগেল করলে গলা ব্যথা অনেকটাই কমে। এছাড়াও ফুটন্ত গরম জলের ভাপ নিলে সাইনাসে আটকে থাকা সর্দি ও কফ বেরিয়ে আসে।

গরম দুধ: বর্ষায় বৃষ্টিতে ভিজে ঠান্ডা লাগলে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক কাপ গরম দুধ খেলে উপকার পাওয়া যায়। এই দুধে অল্প হলুদ ও মেশানো যেতে পারে।  হলুদে থাকা কারকিউমিন উপাদান সর্দি কাশির হাত থেকে দেহকে বাঁচায় ও দেহে ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে।

আদা-চা: দেহকে সুস্থ রাখতে আদার জুড়ি মেলা ভার। চায়ের সাথে আদা জলে ফুটিয়ে তাতে হালকা চিনি ও এক চিমটি নুন মিশিয়ে খেলে ঠান্ডা লাগায় উপকার পাওয়া যায়। আদায় উপস্থিত জিনজেরল উপাদানটি অ্যান্টিইনফ্লামেটরি ও অ্যান্টিক্সিডেন্টে ভরপুর। যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করার সঙ্গে সঙ্গে ইমিউনিটি ও হজমের ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে।

প্রাণায়াম: ঠান্ডা লেগে সর্দি হলে ও কফ জমে গেলে প্রাণায়াম খুব উপকারি। ১০ মিনিট প্রাণায়াম করলে নাক বন্ধ থাকলে তা খুলে যায়।

| 18:03 PM, Tue Aug 29, 2023

Skin Care: রাখি পূ্র্ণিমায় উৎসবের আমেজে নিন ত্বকের যত্ন! জেল্লা পেতে রাতেই মাখুন এই পাঁচ ফেসপ্যাক

নিউজ ডেস্ক: রাত পেরোলেই রাখি পূর্ণিমা। সুন্দর করে সেজেগুজে ভাইয়ের হাতে শুধু রাখি পরিয়ে দিলেই তো হবে না, তার সঙ্গে ডজন খানেক সেলফিও পোস্ট করা চাই সোশ্যাল মিডিয়াতে। তবে ছবি তুলতে ফিল্টারে আটকে থাকবেন কেন? রাতেই সেরে ফেলুন কয়েকটি ঘরোয়া রূপচর্চার টোটকা। ফল পাবেন হাতেনাতে। সুন্দর উজ্জ্বল ত্বকে তাক লাগিয়ে দিন আশেপাশের সকলকে। উৎসবের দিনে নিজেকে সবচেয়ে সুন্দর দেখানোর জন্য আজই সেরে ফেলতে পারেন কতগুলি রূপচর্চা। তবে তার জন্য আহামরি তেমন কোন উপাদানের প্রয়োজন নেই। রান্নাঘরের তাক খুঁজলেই পেয়ে যাবেন উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য। ঘরোয়া কয়েকটি উপাদানে তৈরি প্যাক লাগিয়ে দেখুন, সবরকম স্কিনের জন্য উপযোগী এই প্যাকগুলি।

কফি ফেসপ্যাক

কফি ত্বকের যত্নে দারুণ একটি উপাদান। ত্বককে এক্সফোলিয়েট করতে কফির জুড়ি মেলা ভার। তাই মুখে কফি লাগাতে চাইলে কফি ও মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগান। ১৫ মিনিট রাখার পর হালকা গরম জলে ধুয়ে ফেলুন। ব্যস ত্বক ববে টানটান উজ্জ্বল।

বেসন ফেসপ্যাক

বেসনের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে ফেসপ্যাক বানাতে এই প্যাকে জল বা দুধ যোগ করে পেস্ট তৈরি করে নিন। মুখে মেখে পনেরো মিনিট রেখে প্যাক শুকিয়ে গেলে হালকা হাতে ম্যাসাজ করে তুলে ফেলুন। এই প্যাক ত্বক এক্সফোলিয়েট করে মৃত কোষ তুলে ট্যানও সরিয়ে দেয়। মুখ তৎক্ষণাৎ উজ্জ্বল করে তোলে।

রাইস ফেসপ্যাক

কোরিয়ান মহিলাদের মতো গ্লাস স্কিন পেতে চাল দারুণ উপযোগী। এই ফেসপ্যাক বানাতে চালের আটার সঙ্গে চাল ধোয়া জল মিশিয়ে মুখে মাখুন। এরপর প্যাকটি শুকিয়ে গেলে চাল ধোয়া জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।

দইপ্যাক

দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিক ত্বকের জন্য চমৎকার একটি উপাদান। এটি শুধু ত্বক ময়েশ্চারাইজ করে না বরং কালো দাগ দূর করে এমনকি মুখের ফোলা ভাবও কমায়। তাই দইয়ের সঙ্গে বেসন মিশিয়ে মুখে লাগান। ১০ থেকে ১৫ মিনিট রাখার পর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। 

মধু

মধু নিজেই একটি দারুণ ফেসপ্যাক। তাই কোমল ত্বক পেতে মুখে হালকা করে মধু লাগান। কিছুক্ষণ রাখার পর ধুয়ে ফেলুন।

| 17:13 PM, Tue Aug 29, 2023

Hair Care Tips: চুল পড়ছে বলে অ্যান্টি হেয়ারফল শ্যাম্পু মাখছেন? তাহলে সর্বনাশ! এই সব রাসায়নিকে বারোটা বাজবে চুলের

নিউজ ডেস্ক: বর্ষাকালে চুল পড়া ও খুসকির সমস্যা বেড়ে যায় অনেকখানি। বৃষ্টি থেকে মাথা বাঁচিয়েও লাভ হচ্ছে না। তাই ভরসা রাখতে হচ্ছে নামিদামি ব্র্যান্ডের অ্যান্টি হেয়ার ফল শ্যাম্পুর উপর। ব্যবহারের পর চুল পড়া কমার আশা রাখলেও ফল হতে পারে ঠিক উল্টো! অভিজ্ঞদের মতে চুল পড়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। দিনে ৫০ থেকে ১০০টি চুল পড়া স্বাভাবিক। কিন্তু তার চেয়ে বেশি চুল পড়লে তখন বেশি যত্ন নিতে হয়। তবে অভিজ্ঞদের মতে আবহাওয়া  ও শারীরিক কারণ ছাড়াও চুল পড়তে পারে। তার জন্য দায়ী শ্যাম্পুতে থাকা ক্ষতিকর রাসায়নিক। তাই শ্যাম্পু রৃকেনার আগে অবশ্যই দেখে নেবেন এই তিন রাসায়নিক নেই তো?

সালফেট

সালফেট হল একপ্রকার সিন্থেটিক যৌগ যা সাধারণত পরিষ্কার করার কাজে লাগে। মাথার স্ক্যাল্পে জমে থাকা ধুলো বালি ময়লা ও অতিরিক্ত তেল পরিষ্কার করতে শ্যাম্পুতে সোডিয়াম লরেট সালফেট ও সোডিয়াম লরেথ সালফেট নামক দুটি যৌগ দেওয়া হয়। এটি থেকেই ফেনা হয় শ্যাম্পুতে। কিন্তু এই যৌগগুলি চুলের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব ক্ষতিকর। যা চুলের গোড়া আলগা করে দেয়। পরোক্ষ ভাবে যা চুল পড়া বাড়িয়ে তোলে। 

সিলিকন

চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত সিল্কি ভাব ও আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য সিলিকন ব্যবহার করা হয়। শ্যাম্পুতে তো বটেই কন্ডিশনারেও এই রাসায়নিক দেওয়া হয়ে থাকে। এই রাসায়নিকটি চুলের গোড়ায় থেকে গেলে ফলিকলের মুখ বন্ধ করে দেয়। যা খুশকি বাড়িয়ে তোলে।

প্যারাবিন

প্রিজারভেটিভ হিসেবে কাজ করে প্যারাবিন। দীর্ঘদিন বোতলবন্দি হয়ে থাকলে ব্যক্টেরিয়া বা ছত্রাক আক্রমণ হয়। সেটা রুখতেই এই রাসায়নিক দেওয়া হয়। তবে এটিও চুল পড়াকে ত্বরান্বিত করে। তাই চুল পড়া রুখতে চাইলে অবশ্যই এই সব রাসায়নিক বাদে শ্যাম্পু কিনুন।

| 17:26 PM, Fri Aug 18, 2023

Toothbrush Recycle: দাঁত মাজার পুরোনো ব্রাশ শিল্পীদের বেশ পছন্দের, কারণ জানেন? 

নিউজ ডেস্ক: রোজ সকালে উঠে প্রাতঃরাশের আগে দাঁত মাজা জরুরি। আগে আঙুলের সাহায্যে কাঠ কয়লা গুঁড়ো দিয়ে দাঁত মাজতেন সকলে। আবার নিম দাঁতনের ব্যবহারও ছিল বহুল প্রচলিত। এখন সেই ধারা বদলে এসেছে ব্রাশ ও মাজনের ব্যবহার। তবে একটি ব্রাশ তিনমাসের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। তাই তিন মাস অন্তর পুরোনো ব্রাশ বদলে ফেলে দিতে হয়। তবে জানেন কি পুরোনো ব্রাশ ফেলে না দিয়ে ফের ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন ভাবে। এর ফলে পরিবেশ দূষণও কম হয়। চলুন জেনে জেনে নেওয়া যাক এমনই কিছু পদ্ধতি।

ব্যবহৃত জিনিস পরিষ্কার

পুরোনো ব্রাশ দিয়ে জুতো পরিষ্কার করে নিতে পারেন অনায়াসে। জুতোয় অনেক সময় এমন জায়গা থাকে যেখানে পরিষ্কার করা যায় না, কিন্তু টুথব্রাশ দিয়ে তা অনায়াসে করা যায়। এমনকি জানলার গ্রিলের খাঁজ বা স্লাইডিং দরজার খাঁজও পরিষ্কার করা যায়।

গয়না পরিষ্কার

অনেক সময় সোনা রুপোর গয়নার সূক্ষ্ম খাঁজ গুলিতে ময়লা জমে তা পরিষ্কার করা যায় না। ফলে দীর্ঘদিন ময়লা জমে গয়নার ঔজ্জ্বল্যতা কমে যায়। চবে নরম ব্রাশ দিয়ে গয়না পরিষ্কার করা যায়।

আঁকার সরঞ্জাম

অনেক শিল্পীই আঁকার ক্যানভাসে রং করতে বা ছিটিয়ে দিতে পুরোনো টুথব্রাশ ব্যবহার করেন।

চুলের কলপ

চুলে রং করার ব্রাশ হিসেবে পুরোনো ব্রাশের ব্যবহার কাউকে বলে দিতে লাগেনা। চুলে কলপ করতে পুরোনো ব্রাশ অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন।

| 14:26 PM, Fri Aug 18, 2023

upload
upload

ঘোরা-বেড়ানো

upload

Tourism: পর্যটনের নতুন ঠিকানা গড়ভবানীপুরের রায়বাঘিনী রানী ভবশঙ্করী স্মৃতি পর্যটন কেন্দ্র

নিউজ ডেস্ক উদয়নারায়ণপুরের গড়ভবানীপুর রাজ্যের অন্যতম ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ন স্থান। এলাকার এই ঐতিহাসিক স্মৃতি সংরক্ষন ও এলাকাটিকে ঘিরে রায়বাঘিনী রানী ভবশঙ্করী স্মৃতি পর্যটন কেন্দ্র তৈরী করা হচ্ছে। প্রশাসন সূত্রে খবর ১০ একর জায়গাটিকে নিয়ে একটি পর্যটন কেন্দ্র তৈরী করার পরিকল্পনা করেছে হাওড়া জেলা প্রশাসন (পর্যটন উন্নয়ন বিভাগ)।

প্রায় ৪.৬ কোটি টাকা ব্যায়ে এই পর্যটন কেন্দ্রে ইকো পার্ক, শিশু উদ্যান, অর্কিড বাগান, নার্সারী, প্রজাপতি উদ্যান, রঙিন মাছের পুকুর, বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের আড্ডা দেওয়ার জায়গা তৈরী করা হবে। পাশাপাশি ইকো পার্কে ক্যাফেটেরিয়া, পুকুর সৌন্দর্যায়ন, মাটি ও গাছ বাড়ির আদলে পর্যটক আবাস, ভগ্নপ্রায় গোপীনাথ জিউ মন্দিরের সংরক্ষন ও সৌন্দার্যায়ন করা হবে। রাজবাড়ির আদলে মডেল শো বাড়ি ও মিউজিয়াম ও বাংলার হস্তশিল্পের প্রদর্শনী কক্ষ গড়ে তোলা হবে। পাশাপাশি মুক্ত সংস্কৃতি চর্চা মঞ্চ, ডরমেটরিসম্মেলন কক্ষ নির্মান,ঝিলে মাছ ধরা ও বোটিং এর ব্যবস্থা ছাড়াও রাজস্থানের চিতোর গড় দুর্গের প্রবেশ দ্বারের আদলে মুল এলাকার প্রবেশ তোরন নির্মান করা হচ্ছে।

রায়বাঘিনী রানী ভবশঙ্করী স্মৃতিরক্ষা সমিতির সভাপতি তথা উদয়নারায়ণপুরের বিধায়ক সমীর পাঁজা জানান, “সাংসদ, বিধায়ক, স্থানীয় পঞ্চায়েত পঞ্চায়েত সমিতি সহ প্রশাসনের বিভিন্ন বিভাগের সহযোগিতায় এই এলাকা রাজ্যের অন্যতম একটা পর্যটনস্থল হিসাবে গড়ে উঠছে। ইতিমধ্যে এই নিয়ে রাজ্য পর্যটন বিভাগের কাছে একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। পর্যটন কেন্দ্রটি তৈরী হয়ে গেলে রাজ্যের মধ্যে গড়ভবানীপুর অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে উঠবে

Editor | 18:14 PM, Thu Nov 30, 2023

Islands Tour In Puja: পুজোয় পাহাড়ে দারুণ ভিড়, নিরিবিলিতে ঘুরতে যেতে পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন দ্বীপ

নিউজ ডেস্ক: পুজোর সময় ঘুরতে যাওয়ার জন্য মন উসখুস করছে সকলের। পাহাড়ে ভিড় রয়েছে বেশ তাই পাহাড় এড়িয়ে অন্য কোথায় যাওয়া যায় তা নিয়ে ভাবনা চিন্তা করছেন অনেকেই। পাহাড় পছন্দ হলেও সমুদ্রের ধারও কিন্তু মন্দ নয়। চাইলে পুজোর ডেস্টিনেশন হতে পারে দ্বীপ।

আন্দামান 

বইয়ের পাতায় আন্দামানের উল্লেখ রয়েছে প্রচুর। কালাপানি পেরিয়ে বন্দিদের রাখতে হোক বা সবুজদ্বীপের রাজাই হোক। দ্বীপ ঘুরতে যেতে চাইলে আন্দামান প্রথম পছন্দ। তবে জানেন কী ভারতে আরো অনেক এমন দ্বীপ আছে যেখানে বেড়াতে যেতে পারবেন। নির্জন নিরিবিলিতে খুব কম খরচে ঘুরে বেড়িয়ে আসতে পারবেন। তালিকায় রাখতে পারেন এই পাঁচটি দ্বীপ।

মাজুলি দ্বীপ

দ্বীপ শুধু মাত্র সমুদ্রের ধারেই নয় নদীতেও হয়। পৃথিবীর বৃহত্তম নদীদ্বীপ রয়েছে ভারতেই। আসামে ব্রহ্মপুত্র নদের উপর মাজুলি দ্বীপ। অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে সেরা সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায় এই দ্বীপে।

সেন্ট মেরিস দ্বীপ

কর্ণাটকের মালপে থেকে নৌকা করে ঘুরে আসা যায় এই দ্বীপ থেকে। চারটি দ্বীপ নিয়ে গঠিত এই দ্বীপে নারকেল বাগান রয়েছে।

লাক্ষাদ্বীপ

নীল জলের জন্য আন্দামান সেরা হলেও এখন অনেকেরই পছন্দের দ্বীপ আরব সহাসাগরের লাক্ষাদ্বীপ। সেখানেই দিগন্ত বিস্তৃত নীল জলরাশি।

| 18:23 PM, Tue Oct 10, 2023

Safety Tips in Hotels: বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে এই ভুলগুলি করলেই বিপদ! জেনে নিন পাঁচটি নিরাপত্তার বিষয়

নিউজ ডেস্ক: এক সপ্তাহের জন্য বেড়াতে যাওয়া মানে বছরের বাকি দিনগুলি থেকে একটু আলাদা বিশ্রাম পাওয়া যায়। ফলে হোটেলে গিয়ে দাম বেশি হলেও স্বচ্ছন্দে থাকতে পছন্দ করেন অনেকেই। কোন জায়গায় বেড়াতে যেতে চান তা খুঁজে নেওয়ার পরেই শুরু হয় পছন্দসই হোটেল খোঁজার পালা। এক সপ্তাহের ছুটিতে মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকু মনের মত না হলেই পুরো মজাটাই মাটি। তবে অবশ্যই মনে রাখা দরকার হোটেল এবং বাড়ি দুটো জায়গা আলাদা। বিলাসবহুল হোক বা মধ্যবিত্ত মানের হোটেলে ঢুকেই তা নিজের বাড়ি মনে করা উচিত নয়। নতুন জায়গায় গিয়ে সব সময় সতর্ক থাকা উচিত। তাই হোটেল ঘরে প্রবেশ করার পরে কিছু জিনিস অবশ্যই যাচাই-বাছাই করা দরকার।

শৌচালয় - সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে এখন নিত্য নতুন জিনিস শিখতে পারা যায়। হোটেলে ঢুকেই শৌচালয় ব্যবহার করার আগে অবশ্যই গরম জল কমোডের মধ্যে ঢেলে দেওয়া উচিত। এতে জীবাণুনাশ হয়।

নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস- নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের বেশ কিছু হোটেলের ঘরে আগে থেকেই দেওয়া থাকে। যেমন গ্লাস, জলের বোতল এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস। এগুলি না ধুয়ে কখনোই ব্যবহার করা ঠিক নয়।

দরজার তালা- হোটেলের ঘরে দরজার লক ঠিক আছে কিনা পরীক্ষা করে নিন। ঘুরতে যাওয়ার সময় নিজের যাবতীয় সামগ্রী ঘরেই রেখে যাওয়ার দস্তুর। ফলে সে সকল জিনিসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে লক ঠিকঠাক আছে কিনা দেখা দরকার।

লুকানো ক্যামেরা - বর্তমান প্রযুক্তির ঝুঁকে দাঁড়িয়ে আড়ি পাতা খুবই সহজ একটি বিষয়। বিশেষ করে লুকানো ক্যামেরা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা অবশ্যই হোটেল ঘরে ঢোকার পর যাচাই করা দরকার। ফোনের মাধ্যমে এই ক্যামেরা খুঁজে পাওয়া যায়। আজকাল বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ রয়েছে যা লুকানো ক্যামেরা খুঁজতে সাহায্য করে। সেই ধরনের অ্যাপের সাহায্য নিয়ে ঘর ভালো করে খুঁজে নেওয়া প্রয়োজন।

ছারপোকা- হোটেলের বিছানায় ছারপোকার কামড় খাওয়ার অভিজ্ঞতা অনেকেরই আছে। তাই বিছানাটা এক বার দেখে নিন। অল্প বিস্তর ঝাড়াঝাড়ি করলেই ছারপোকা থাকলে তা বেরিয়ে আসবে।

| 17:18 PM, Sat Oct 07, 2023

Dengue: পুজোর কেনাকাটা করতে গিয়ে ডেঙ্গুর মুখে পড়বেন না! বাঁচতে হলে মেনে চলুন এই টিপস

নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গিতে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে মৃত্যুও। এই পরিস্থিতিতে বারবার চিকিৎসকেরা সতর্ক থাকার কথা বলছেন। সাধারণত দিনের বেলা কামড়ায় এই রোগবাহী মশা। বর্ষার মরসুমে এই মশার দাপট বাড়ে। কিন্তু পুজোর মুখে কেনাকাটা করতে বেরিয়েও মশার হাত থেকে সতর্ক থাকবেন কীভাবে? কয়েকটি সহজ উপায় মেনে চললে ডেঙ্গির এই প্রাদুর্ভাবেও সুস্থ থাকবেন সকলে।

১) ডেঙ্গি ভাইরাস ঘটিত রোগ। এই ভাইরাস বহল করে এডিস মশা। মূলত সকালের দিকে ডেঙ্গির বাহক এডিস মশার প্রকোপ বাড়ে। তাই কেনাকাটা করতে সকালের বদলে বিকেলের দিকেই বেরোনো ভাল। রাতে বেরোলেই যে এই মশা কামড়াবে না, এমনটা কিন্তু নয়। তবে রাতে বেরোলে ঝুঁকি খানিকটা কম থাকে।

২) বাইরে বেরোলেই ফুল হাতা জামা ও ট্রাউজার পরে বেরোনো ভালো। শরীরের যতটা অংশ ঢেকে রাখবেন, ততই মশা কামড়ানোর আশঙ্কা কম হবে।

৩) বাড়ি থেকে বেরোনোর আগে অবশ্যই মশা তাড়ানোর ক্রিম মাখতে হবে। শরীরের খোলা জায়গাগুলিতে ভাল করে এই ক্রিম মেখে নিন। পোশাকের উপরেও মশা তাড়ানোর এই দাওয়াই দেওয়া যায়। এর জন্য রোল-অনও পাওয়া যায়। মশার কামড় থেকে রেহাই পেতে পোশাকে রোল-অন ব্যবহার করে নিন।

৪) বাজারে আবর্জনা কিংবা জমা জলের জায়গা থেকে দূরে থাকুন।

৫) জ্বর হলে তা উপেক্ষা করে বাড়ি থেকে বেরোবেন না। দু’দিনের মধ্যে জ্বর না কমলে ডেঙ্গি পরীক্ষা করাতে হবে। বেশি করে জল খেতে হবে। ডেঙ্গিতে শরীরে জলের ঘাটতি হলেই মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে।

| 17:48 PM, Mon Oct 02, 2023

Solo Trip Destinations: প্রথম সোলো ট্রিপে কোথায় যাবেন? একা মহিলার জন্য় সুরক্ষিত হতে পারে এই পাঁচটি জায়গা...

নিউজ ডেস্ক: দল বেধে ঘুরতে যাওয়া তো রয়েছে, তবে নতুন প্রজন্মের মধ্যে এখন বাড়ছে একা একা বেড়াতে যাওয়া বা সোলো ট্রিপের প্রবণতা। একা বেড়াতে যাওয়ার মধ্যে নিজেকে খুঁজে পাওয়ার আনন্দ রয়েছে। সোলো ট্রিপে গেলে পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন অবস্থা থেকে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করা যায়। রাতারাতি বদলে যেতে পারে জীবন! এমনকি নিজের ভাবনাচিন্তাও। তাই সোলো ট্রিপ এখন ভীষণই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন মানুষের কাহিনি এখন দেখা যায় ৩০ সেকেন্ডের ভিডিওতেই। একা মেয়েদের এমন পথচলা অনুপ্রেরণা যোগায় আরো ৩০ জনকে। তবে একা ঘুরতে যেতে মনে চাইলেই তো যাওয়া যায় না, তার আগে মাথায় রাখতে হয় নিজের নিরাপত্তার বিষয়টি। প্রথমবার সোলো ট্রিপে গেলে তাই বেছে নিতে পারেন এই পাঁচটি জায়গা যা মহিলাদের জন্য নিরাপদ। 

সিকিম

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং ট্যুরিজমের জন্য সিকিম অন্যতম পছন্দের জায়গা। সেই সঙ্গে সিকিমে চালু হয়েছে বিভিন্ন হোস্টেল সিস্টেম যেখানে সোলো ট্রাভেলারদের থাকার সুবিধা রয়েছে। তাই প্রথমবার সোলো ট্রিপে সিকিমকে রাখতে পারেন তালিকায়। 

নৈনিতাল

জনপ্রিয় হিল স্টেশনগুলির মধ্যে অন্যতম নৈনিতাল। উত্তরাখণ্ডের এই শহরে উঠেছে ট্রাভেলারদের জন্য নিরাপদ ব্যবস্থা। তাই মহিলা সোলো ট্রাভেলারদের জন্য নৈনিতাল বেড়ানোর জন্য উপযুক্ত শৈল শহর হতে পারে।

হাম্পি

পাহাড় মানেই নিরাপদ এমনটা প্রচলিত ধারণা হলেও দাক্ষিণাত্যের মালভূমিও একা বেড়ানোর জন্য নিরাপদ এলাকা। তার মধ্যে অন্যতম কর্নাটকের হাম্পি। প্রাচীন পাথর কেটে মন্দির এবং স্থাপত্যের জন্য নজর করা অফবিট বেড়ানোর জায়গা হল হাম্পি। ভারতীয় মুদ্রার নোটেও এই হাম্পির পাথরের মন্দিরের ছবি রয়েছে।

উদয়পুর

রাজস্থানের রাজকীয় স্বাদ পেতে বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার পর্যটক উড়ে আসেন এই বালু শহরে। আমি শুধুমাত্র জয়পুর বা জয়সলমির নয়, উদয়পুর হতে পারে একা বেড়ানোর সেরা জায়গা। আরাবল্লি পর্বতের পাদদেশে কৃত্রিম জলাশয় নিয়ে গঠিত এই শহরে রয়েছে একাধিক দুর্গ। সব মিলিয়ে প্রথম সোলো ট্রাভেলের জন্য আদর্শ হতে পারে রাজস্থানের উদয়পুর।

কালিম্পং

পশ্চিমবঙ্গের পার্বত্য অঞ্চলে দার্জিলিং বাদেও আরো অনেকগুলো সেগুলো শহর রয়েছে যার মধ্যে কালিম্পং অন্যতম। বিভিন্ন হোস্টেল এবং হোমস্টে নিয়ে গঠিত পাহাড়ের কোলে এই ছোট্ট শহর হতে পারে প্রথম সোলো ট্রাভেলের জন্য আদর্শ জায়গা। পাহাড়ি জনপদ এবং কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্যের মাঝে নিরাপত্তার অভাব বোধ করবেন না তরুণীরা।

| 17:48 PM, Mon Aug 14, 2023

Monsoon Tour: বর্ষায় পাহাড়ে যেতে চান? পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন এই তিন জায়গা

নিউজ ডেস্ক: 'রিমঝিম ধারাতে চায় মন হারাতে', বৃষ্টি পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুব কমই দেখা যায়। বৃষ্টিবিলাস অসম্ভব রকমের ভালোবাসেন একদল মানুষ যারা পাহাড়ের কোলে বৃষ্টি দেখতে ছুটে যান কখনো ডুয়ার্স আবার কখনো চিরপরিচিত দার্জিলিং। তবে ভারতে আরও অনেক জায়গা আছে যেখানে বর্ষা বদলে ফেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। বৃষ্টিবিলাসের জন্য তালিকায় রাখতে পারেন এই তিনটি স্থান।

মুন্নার

ঈশ্বরের নিজের দেশ বলা হয় কেরালাকে। যেকোনো সময়েই কোরালায় যাওয়া যায়। তবে বৃষ্টিতে পশ্চিমঘাট পর্বতমালার সৌন্দর্য বেড়ে যায় বহুগুণে।

কুর্গ

কর্ণাটকের কুর্গ বেড়াতে যাওয়ার জন্য় বর্ষায় আদর্শ। বৃষ্টির জলে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে জলপ্রপাতগুলি। যা এককথায় অপরূপ।

ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স

ট্রেকিং প্রেমীদের ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স লিস্টে সবসময় উপরের দিকে থাকে। আর বর্ষায় ফুলে ফুলে ভরে ওঠে উত্তরাখন্ডে এই পাহাড়ের কোল।

Editor | 17:48 PM, Wed Aug 09, 2023

Islands In India:  অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ?  তা হলে বেড়ানোর তালিকায় রাখতে পারেন এই তিনটি দ্বীপ

নিউজ ডেস্ক: বইয়ের দুনিয়ায় বিশ্বভ্রমণ! যারা পড়তে ভালোবাসেন তাঁদের মতো ভ্রমণপিপাসু খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। বইয়ের পাতায় ভেসে তাঁরা যে কত অ্যাডভেঞ্চারে গিয়েছেন তা কল্পনার বাইরে। ছোটো বেলায় কখনো কাকাবাবুর সঙ্গী আবার কখনো সমবয়সী পাণ্ডব গোয়েন্দার সঙ্গে ছোটনাগপুরের মালভূমিতে চড়াই-উৎরাই বা শব্দের ছন্দে কখনো ফেলুদার পাশে বেনারসের অলিগলি, তাঁদের যাতায়াত সর্বত্র। তবে অ্যাডভেঞ্চারের সঙ্গে দ্বীপের সম্পর্ক চিরসবুজ। আর দ্বীপের কথা বললেই মনে পড়ে ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় দ্বীপ আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ।

বইয়ের পাতায় আন্দামানের উল্লেখ রয়েছে প্রচুর। কালাপানি পেরিয়ে বন্দিদের রাখতে হোক বা সবুজদ্বীপের রাজাই হোক। দ্বীপ ঘুরতে যেতে চাইলে আন্দামান প্রথম পছন্দ। তবে জানেন কী ভারতে আরো অনেক এমন দ্বীপ আছে যেখানে বেড়াতে যেতে পারবেন। নির্জন নিরিবিলিতে খুব কম খরচে ঘুরে বেড়িয়ে আসতে পারবেন। তালিকায় রাখতে পারেন এই পাঁচটি দ্বীপ।

মাজুলি দ্বীপ

দ্বীপ শুধু মাত্র সমুদ্রের ধারেই নয় নদীতেও হয়। পৃথিবীর বৃহত্তম নদীদ্বীপ রয়েছে ভারতেই। আসামে ব্রহ্মপুত্র নদের উপর মাজুলি দ্বীপ। অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে সেরা সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায় এই দ্বীপে।

সেন্ট মেরিস দ্বীপ

কর্ণাটকের মালপে থেকে নৌকা করে ঘুরে আসা যায় এই দ্বীপ থেকে। চারটি দ্বীপ নিয়ে গঠিত এই দ্বীপে নারকেল বাগান রয়েছে।

লাক্ষাদ্বীপ

নীল জলের জন্য আন্দামান সেরা হলেও এখন অনেকেরই পছন্দের দ্বীপ আরব সহাসাগরের লাক্ষাদ্বীপ। সেখানেই দিগন্ত বিস্তৃত নীল জলরাশি।

Editor | 16:51 PM, Wed Aug 09, 2023

Three Places to Visit in Monsoon: মন কেমন করা বৃষ্টিতে হারিয়ে যেতে চান প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে? তালিকায় রাখুন এই তিন জায়গা

নিউজ ডেস্ক: 'রিমঝিম ধারাতে চায় মন হারাতে', বৃষ্টি পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুব কমই দেখা যায়। বৃষ্টিবিলাস অসম্ভব রকমের ভালোবাসেন একদল মানুষ যারা পাহাড়ের কোলে বৃষ্টি দেখতে ছুটে যান কখনো ডুয়ার্স আবার কখনো চিরপরিচিত দার্জিলিং। তবে ভারতে আরও অনেক জায়গা আছে যেখানে বর্ষা বদলে ফেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। বৃষ্টিবিলাসের জন্য তালিকায় রাখতে পারেন এই তিনটি স্থান।

কুর্গ

কর্ণাটকের কুর্গ বেড়াতে যাওয়ার জন্য় বর্ষায় আদর্শ। বৃষ্টির জলে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে জলপ্রপাতগুলি। যা এককথায় অপরূপ।

ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স

ট্রেকিং প্রেমীদের ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স লিস্টে সবসময় উপরের দিকে থাকে। আর বর্ষায় ফুলে ফুলে ভরে ওঠে উত্তরাখন্ডে এই পাহাড়ের কোল।

মুন্নার

ঈশ্বরের নিজের দেশ বলা হয় কেরালাকে। যেকোনো সময়েই কোরালায় যাওয়া যায়। তবে বৃষ্টিতে পশ্চিমঘাট পর্বতমালার সৌন্দর্য বেড়ে যায় বহুগুণে।

Editor | 17:49 PM, Tue Jul 25, 2023

Offbeat Location In Demand for Travelling: পুজোর ছুটিতে বেড়াতে যাবেন? বিদেশের এই জায়গাগুলি রাখতে পারেন লিস্টে

নিউজ ডেস্ক: বাঙালির পায়ের তলায় সর্ষে। কথাটি শুধুমাত্র প্রচলিতই নয় বরং এক কথায় সত্যই। করোনা মহামারীর জেরে বিগত দুইবছর ঘরবন্দী দশায় কাটানোর পরেই বেড়াতে যাওয়ার ধুম উঠেছে বেশির ভাগ বাঙালির মধ্যেই। ফলে গরমের ছুটির বেড়ানোর পরেই এবার পালা পুজোর ছুটিতে বেড়াতে যাওয়ার। আর তাতেই বিপত্তি টিকিট না পাওয়ার। উত্তরবঙ্গে যাওয়ার ট্রেনগুলিতে পুজোর ছুটির টিকিট ইতোমধ্যেই শেষ। নভেম্বরের টিকিটও দ্রুত শেষ হয়ে যাচ্ছে। তাই উত্তরবঙ্গ বাদ দিয়ে এবার অনেকেই পাশের রাজ্যের বিভিন্ন অফবিট জায়গাও বেছে নিচ্ছেন। মোট কথা বেড়াতে যাওয়া চাই-ই চাই।

এর মধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে আরেক তথ্য। দেশের ভেতরে তো বটেই দেশের বাইরে বেড়াতে যাওয়ারও বুকিং হচ্ছে দ্রুত। বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি যেখানে ভারতীয় মুদ্রার দাম বেশি সেখানে পুজোয় বেড়াতে যাচ্ছেন অনেকেই। এর মধ্যে প্রথমেই রয়েছে ভিয়েতনাম। এছাড়াও সেই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ার মতো দেশগুলি। সিঙ্গাপুরের বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে খবর, ২০২৩ এর শুরুতে প্রায় ১.৯ লক্ষ টুরিস্ট ভারত থেকে সিঙ্গাপুর বেড়াতে গিয়েছিল।

আবার শুধু দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াই নয়, মধ্য প্রাচ্যের বিভিন্ন জায়গাও এই বছর জায়গা করে নিয়েছে বাঙালিদের মধ্যে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল রাস আল খাইমা। দুবাইয়ের পরে মধ্যে আরব দেশে অন্যতম পছন্দের ঘোরার জায়গা তৈরি হচ্ছে এই দেশটি। এছাড়াও কাজাকিস্থান, আজের্বাইজান ও উজবেকিস্থানও বেড়াতে যাওয়ার অন্যতম আকর্ষণে পরিণত হয়েছে।

এই সব নতুন জায়গা ছাড়াও বরাবরের মতো ইউরোপও লিস্টে রয়েছে। আর নতুন পপুলার বেড়ানোর জায়গা হিসেবে প্রাচ্যের জাপানও জায়গা করে নিয়েছে বাঙালিদের মনে।

Editor | 17:01 PM, Thu Jul 20, 2023

Monsoon Essentials: ভারী বর্ষায় অফিস যাচ্ছেন? ব্যাগে রাখুন এই ক'টি জিনিস

নিউজ ডেস্ক: বর্ষাকালে রোমান্টিক মুড নষ্ট হয়ে যায় অফিস যাওয়ার কথা মনে পড়লেই। সকালের চা খেতে খেতে বৃষ্টি দেখার বদলে ওই জল কাদায় বাইরে বেরোতে গেলেই বৃষ্টিকে ভালো লাগার পরিবর্তে গালমন্দ করতে ইচ্ছে হয়। তবুও কি করা যাবে আর! বৃষ্টি মাথায় নিয়েই রোজ সকালে অফিস দৌড়াতে হয় অনেককেই। তবে এই বর্ষাকালে রোজ বৃষ্টি ভিজে শরীর খারাপ হওয়ার আগেই অফিসের ব্যাগে এই জিনিসগুলি রাখতে ভুলবেন না। 

ছাতা বা রেনকোট: বর্ষাকালে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বস্তুটি হচ্ছে ছাতা ও রেনকোট। যখন তখন বৃষ্টি হতে পারে আর তাই ব্যাগে ছাতা না থাকলে মুশকিল। তাই আগেই ছাতা ব্যাগে নিতে ভুলবেন না।

বাড়তি পোশাক: বৃষ্টিতে ভিজে শরীর খারাপ হওয়ার হাত থেকে বাঁচতে ব্যাগে বাড়তি শুকনো পোশাক রাখুন। ভিজে পোশাক পাল্টে নিলেই হবে। আর ঠান্ডা লেগে যাওয়ার ভয় থাকবে না।

প্লাস্টিক ব্যাগ: ভিজে ছাতা থেকে জল পড়ে ব্যাগের দফারফা শেষ হতে পারে। তাই এক্সট্রা প্লাস্টিক ব্যাগ অফিস যাওয়ার ব্যাগে রেখে দিন। ভিজে ছাতা ও ভিজে পোশাক দুটোই রাখা যাবে দরকারের সময়।

পাওয়ার ব্যাংক: বৃষ্টিতে পাওয়ার কাটের সমস্যা সব সময়ই দেখা যায় তাই পাওয়ার ব্যাংকে চার্জ দিয়ে রাখলে অসময়ে মোবাইল চার্জ দেওয়া যাবে। 

পারফিউম: বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়ার পরে বা দীর্ঘ সময় রেনকোটে থাকার ফলে ঘামের দুর্গন্ধ হতে পারে। সেটা দূর করতে ব্যাগে ছোট বোতলে পারফিউম রাখতে পারেন।

ওয়াটার প্রুফ ব্যাগ: বৃষ্টির হাত থেকে মোবাইল ফোন, মানিব্যাগ ও অন্যান্য দরকারি কাগজ পত্র বাঁচাতে একটি ওয়াটার প্রুফ ব্যাগ রাখতে ভুলবেন না।

ফার্স্ট এড ও স্যানিটাইজার: বর্ষা কালে জল কাদায় পিছলে পড়ে যাওয়া খুবই সাধারণ। কিন্তু পড়ে গিয়ে চোট লাগলে তৎক্ষণাৎ ফার্স্ট এড দেওয়া দরকার। তাই ছোট ব্যাগে স্যানিটাইজার, ন্যাপকিন, ভলিনি বা মুভ স্প্রে রাখতে ভুলবেন না।

Editor | 17:10 PM, Mon Jul 17, 2023

upload
upload

সঞ্চয়

upload

Side Hustle for Students: পুজোর আগে হাতখরচা নিয়ে ভাবছেন! আয়ের জন্য রইল পাঁচটি কাজের হদিশ

নিউজ ডেস্ক: পুজোর সময় সকলেরই অল্পবিস্তর খরচা হয়। পুজোর এই কটা দিন হিসেবের বাইরে খরচা হয়ে যায়। ফলে পরের মাসে ভালো মতোই হাতটান পড়ে। তবে ছাত্রাবস্তায় থাকাকালীন পুজোর সময় ছাড়াও প্রায় সারা বছরই বুঝে শুনে খরচা করতে হয় প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীকেই। ফলে কলেজে পড়ার সময়কাল থেকেই টিউশানি করে অর্থ উপার্জন করে অনেক ছাত্রই। কিন্তু পড়ানো বেশ সময় সাপেক্ষ কাজ আবার ছোটোবাচ্চাদের পড়ানো ততধিক কষ্টকর। তাই বাড়ি বসেই নিজের স্মার্টফোন কিংবা ল্যাপটপের সাহায্যে আয় করার পাঁচটি উপায় জেনে রাখুন।

ফ্রিল্যান্স রাইটিং- লেখালিখি ভালো লাগলে ফ্রিল্যান্স রাইটার হিসেবে কাজ করা যায়। ফ্রিল্যান্স রাইটিংয়ের জন্য বিভিন্ন সাইট রয়েছে যার মধ্যে একাউন্ট খুলে প্রতি শব্দ হিসেবে আয় করা যায়।

পেইড সারভে- অনলাইনে বিভিন্ন সার্ভেতে অংশগ্রহণ করে আয় করা যায়। এর জন্য বিভিন্ন অনলাইন সার্ভে কোম্পানিতে নিজের অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে হবে। নিজের সময় মতো সার্ভেতে অংশগ্রহণ করলে ভালোই আয় করা যায়।

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার- সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে এখন প্রত্যেক নতুন নতুন কন্টেন্ট ক্রিয়েটররা সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারের সাহায্য চায়। কলেজে পড়াকালীনই সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারের কিংবা ডিজিটার মার্কেটিংয়ের একটি কোর্স করে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।

ব্লগিং- ব্লগ লেখা এখনো জনপ্রিয় একটি আয়ের মাধ্যম। নির্দিষ্ট শব্দসংখ্যা অনুযায়ী লিখে আয় করা যায়।

স্টক ফটো বিক্রি- ছবি তুলতে ভালোবাসলে স্টক ফটো বিক্রি করতে পারেন। নিজের ছবি দিয়ে প্রোফাইল তৈরি করে তা নির্দিষ্ট মূল্যে ক্লায়েন্টদের কাছে বিক্রি করতে পারেন।

| 17:24 PM, Mon Sep 18, 2023

Savings Tips: খরচের ঠেলায় নাজেহাল! মাসিক ব্যয়ে লাগাম টানুন এই ১০টি উপায়ে

নিউজ ডেস্ক: স্কুল পেরিয়ে কলেজে উঠলেই নিজের খরচ বা হাত খরচা চালানো একটা বড় ঝক্কির কাজ হয়ে দাঁড়ায়। হিসেব নিকেশ করে পথচলার শুরুই হয় এই সময়।  এই খরচ কমানোর উপায় অনেকেরই জানা থাকে না তখন মাসের শেষে সমস্যায় পড়েন অনেক কলেজ পড়ুয়া। এই টিপস গুলো মেনে চললে খরচ কমানো যাবে অনেকটাই। শুধু কলেজ পড়ুয়ারাই নয়, এই টিপস যে কোনো মানুষই মানতে পারবেন।

১. রেস্তোঁরাতে কম যাওয়া

কলেজে ওঠা মানেই ফূর্তির প্রাণ গড়ের মাঠ। নতুন বন্ধুদের সঙ্গে হইহুল্লোড় করে আনন্দ করতে প্রায়ই বাইরে রেস্তোঁরাতে খাওয়া দাওয়া হয়ে থাকে। তবে এতে মাসের শেষে অনেক টাকাই খরচ হয়ে যায় হিসেবের বাইরে। তাই খরচ কমাতে বাইরে খেতে যাওয়া কমাতে হবে।

২. সময়ে বিল মিটিয়ে দেওয়া

কলেজের ফি হোক বা ভাড়া বাড়ির টাকা কিংবা ইলেকট্রিক বিল সময়ের মধ্যে মিটিয়ে দিলে লেট চার্জ দিতে লাগে না। তাই বিলের সঙ্গে অহেতুক টাকা দেওয়ার হাত থেকে বাঁচা যায়।

৩. পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার

যাতায়াতে সুবিধার্থে অনেকেই অ্যাপ ক্যাব বা বাইক ট্যাক্সি আজকাল ব্যবহার করেন। তাতে ভাড়া অনেকটাই বেশি লাগে। হাতে সময় নিয়ে বেরিয়ে পাবলিক বাস, মেট্রো বা লোকাল ট্রেনে যাতায়াত করলে খরচ বাঁচবে।  

৪. স্প্লিট দ্য বিল

একা বাইরে ঘর ভাড়া করে থাকলে খরচা বেশি হয়। পিজিতে থাকতে না তাইলে কয়েকজন বন্ধুরা মিলে ঘর ভাড়া করুন। ফলে থাকা খাওয়ার খরচ বাঁচবে। কর্মসূত্রে প্রবাসীদের জন্য এটি অনেক বেশি প্রযোজ্য।

৫. অপ্রয়োজনীয় সাবস্ক্রিপশন বাদ দিন

সিনেমা ওয়েবসিরিজ দেখার জন্য অনেক সময় বিভিন্ন ওটিটি প্ল্যাটফর্মের সাবস্ক্রিপশন নেওয়া থাকে। কিন্তু সময়ের অভাবে তা দেখতে না পেলে মাসিক সাবস্ক্রিপশন বাদ দিন। এতে অহেতুক টাকা নষ্ট হয়।

৬. স্টুডেন্ট ডিসকাউন্ট ব্যবহার করুন

অনেক দোকান আছে যারা স্টুডেন্ট আইডি-র উপরে ছাড় দেয়। জানা থাকলে ভালো নইলে কেনাকাটা করার সময় জিগ্গেস করতে ক্ষতি কী?

৭. অপ্রয়োজনীয় জিনিস বিক্রয় করুন

কলেজে পড়াকালীন প্রত্যেক বছরই অমন কিছু জিনিষপত্র বা বই কিনতে হয় যা পরের বছর আর কাজে লাগে না। একান্তই সেগুলো কাজে না লাগলে বিক্রি করে দিন। এতে অন্যজনও একটু কম দামে বই কিনতে পারবে আর আপনারও লাভ হবে।

৮. ব্র্যান্ড কিনবেন না

 কলেজে ওঠার পরেই একটা বৃহৎ দুনিয়ার দরজা খুলে যায়। অন্যের দেখাদেখি তখন নামিদামি ব্র্যান্ডের প্রতি ঝোঁক বাড়ে। সাধ্যের মধ্যে না কুলালে ব্র্যান্ডেড জিনিসপত্র না কেনাই ভালো। এতে অনেক টাকা সাশ্রয় হয়।

৯. চাহিদা ও প্রয়োজনের মধ্য়ে পার্থক্য বুঝুন

অনেক সময় হঠাৎ করেই মনে কোনো জিনিস প্রয়োজন আবার কিছু হয় চাহিদা। কোনো জিনিস কেনার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন যে এটা এখনই নাগবে কিনা! যদি উত্তর না হয় তাহলে কেনার দরকার নেই।

১০. বাড়ির খাবার খাওয়া

বাইরে একা থাকলে অনেক সময় রান্না করতে ইচ্ছে করে না। আবার কেউ বাড়ি থেকে যাতায়াত করলেও বাইরে খেতে পছন্দ করে। প্রতিদিন এমন বাইরে খেলে মাসের শেষে অনেক টাকাই খরচা হয়। তাই চেষ্টা করুন বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে যেতে বা যতটা সম্ভব বাড়ির খাবার খেতে।

Editor | 12:09 PM, Thu Jul 20, 2023

upload
upload

কী খাবেন, কী খাবেন না

upload

Vitamin D: আমাদের শরীরে কতটা ভিটামিন-ডি প্রয়োজন? এর উৎস কী কী?

নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে ভিটামিন-ডি (Vitamin D) এর অভাবজনিত সমস্যায় অনেক মানুষই ভোগেন। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ভিটামিন-ডি মূলত ক্যালসিয়ামকে শরীরে শোষণ করতে প্রয়োজন হয়। আমরা সবাই জানি, ক্যালসিয়াম হাড়কে শক্ত করে। এ ছাড়া ক্যালসিয়ামের আরও অনেক কাজ মানবদেহে রয়েছে। ভিটামিন-ডি (Vitamin D) এর অভাবে শিশুদের রিকেট রোগ হয়। শিশুদের পা ধনুকের মতো বেঁকে যায় এবং মাথার খুলি বড় হয়ে পড়ে। দীর্ঘদিন এই রোগে ভুগলে দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধিও ব্যাহত হয়। এর পাশাপাশি শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কমে যায়। দেহে ভিটামিন-ডি এর অভাবে চোয়ালের গঠনও ঠিকঠাক হয় না, অসময়ে দাঁত পড়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা যায়। বড়দের অস্টিওম্যালেসিয়া নামের এক প্রকার রোগ হয় ভিটামিন-ডি এর অভাবে। এই রোগে বয়স্কদের হাড় থেকে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস ক্ষয় হয়ে পড়ে। কখনও কখনও কোমরে ও মেরুদণ্ডে বাতের ব্যথার মতো ব্যথা অনুভূত হয়। অনেক ক্ষেত্রে মেরুদণ্ডও বেঁকে যায়।

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ১৯ থেকে ৭০ বছর বয়সি প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতিদিন নিয়মিত (Health Tips) করে ১৫ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন-ডি গ্রহণ করা উচিত। বিভিন্ন খাদ্যের মাধ্যমে, পিলের মাধ্যমে ভিটামিন-ডি নেওয়া যেতেই পারে। এর পাশাপাশি রোদেও প্রচুর ভিটামিন-ডি থাকে। তবে ভিটামিন-ডি এর পরিমাণ শরীরে বেড়ে যাওয়াও ঠিক নয়, এমনটাই বলছেন চিকিৎসকরা। কারণ এর প্রভাবে হাইপারক্যালসেমিয়া রোগ হতে পারে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছেন, দৈনিক ছোট ছোট ভিটামিন-ডি এর ডোজ আপনারা নিতেই পারেন। ডি-২, ডি-৩ সাপ্লিমেন্ট নেওয়া যেতেই পারে। কিন্তু অবশ্যই তা যে কোনও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিতে হবে। কারণ এর সঙ্গে অনেক কিছু ফ্যাক্টর কাজ করে, যেমন আপনার শরীরের অবস্থা কেমন, আপনি কোন পরিবেশে থাকেন- এ সমস্ত কিছুই। তবে শরীরে মারাত্মক পরিমাণে ভিটামিন-ডি এর ঘাটতি হলে সাপ্তাহিক বড় ডোজ নেওয়া যেতে পারে।

২০২৩ সালের একটি গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, কোভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তিদের মৃত্যুহার কমিয়ে দিয়েছে ভিটামিন-ডি এর বড় পরিমাণের সাপ্তাহিক ডোজ (Health Tips)। অন্যদিকে, সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় দেখা যাচ্ছে যে বেশিরভাগ আমেরিকার নাগরিকই ভিটামিন-ডি (Vitamin D) এর অভাবে ভোগেন বা পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন-ডি তাঁরা পান না। ২০২২ সালে এই সমীক্ষাটি হয়। যেখানে দেখা যাচ্ছে ৪১ শতাংশ আমেরিকার নাগরিকের শরীরে ভিটামিন-ডি এর অভাব রয়েছে। এর মধ্যে বেশিরভাগ জনেরই বয়স ২০ থেকে ২৯ বছরের মধ্যে। ভিটামিন-ডি এর অভাবে ক্লান্তি দেখা যায় শরীরে, কাজে অনীহা থাকে, হাড়ের ব্যথার মতো নানা রকমের উপসর্গও দেখা যায়। তবে কখনও আপনি বুঝতে পারবেন না যে আপনার ভিটামিন-ডি এর অভাবের জন্য শরীরে এইগুলি রোগগুলি হচ্ছে। আপনার শরীরে ভিটামিন-ডি এর অভাব রয়েছে কিনা তা জানতে আপনাকে রক্ত পরীক্ষা করতেই হবে। তবে প্রতিবেদনে শুরুতেই যেমন বলা হয়েছে, শরীরে উচ্চ পরিমাণে ভিটামিন-ডি নিলে হাইপারক্যালসেমিয়া হতে পারে। এই হাইপারক্যালসেমিয়া রোগে ঘনঘন প্রস্রাব, দুর্বলতা ভাব, বমি বমি ভাব ইত্যাদি দেখা যায়।  ভিটামিন-ডি এর অত্যধিক পরিমাণের ফলে কিডনিতে পাথরও হতে পারে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। এর পাশাপাশি নানা রকমের কিডনির জটিলতাও হতে পারে।

ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ অনেক খাবারই রয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে আপনি নিতে পারেন পনির, ডিমের কুসুম, চর্বিযুক্ত যে কোনও মাছ, যেমন ম্যাকরাল, স্যামন, টুনা ইত্যাদি। এর পাশাপাশি প্রাতঃরাশের টেবিল আপনি রাখতে পারেন দুধ, কমলার রস, মাশরুম ইত্যাদি। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, অ্যাভোকাডো এবং বাদামেও ভরপুর পরিমাণে ভিটামিন-ডি থাকে। অনেক মানুষই সকালে ঘুম থেকে উঠে অথবা রাতে শোবার আগে ভিটামিন-ডি সাপ্লিমেন্ট নিতে বেশি পছন্দ করেন। তবে এর ফলে ভিটামিন-ডি এর কার্যকারিতা বাড়ে নাকি, তা নিয়ে চিকিৎসকরা কিছু বলতে পারছেন না।

সূর্যালোক থেকে কীভাবে নেবেন ভিটামিন-ডি

১) চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, রোদে আপনার ছায়া আপনার তুলনায় যখন ছোট হেব সেসময়ই আপনার ত্বক সবচেয়ে বেশি ভিটামিন ‘ডি’ তৈরি করতে পারবে।  ২) অতিবেগুনি রশ্মি কাচ ভেদ করতে পারে না। তাই গাড়ি বা ঘরের ভেতর জানালা বন্ধ অবস্থায় রোদ এলেও লাভ নেই, পর্যাপ্ত ভিটামিন-ডি মিলবে না। ৩) পোশাক ও সানস্ক্রিন ত্বকে সরাসরি ভিটামিন-ডি লাগতে বাধা দেয়। তাই আপাদমস্তক ঢেকে বাইরে বের হয়ে লাভ নেই। অন্তত হাত-পা বা মুখের কিছু অংশ খোলা রাখুন। ৪) বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে  ত্বকের ভিটামিন-ডি তৈরি করার ক্ষমতা কমতে থাকে। তাই বয়স্কদের বেশি পরিমাণে ভিটামিন-ডি এর প্রয়োজন হয়। সূর্যালোকে দিনে অন্তত ২০ মিনিট কাটাতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Sweta Chakrabory | 14:29 PM, Tue Jul 23, 2024

Home Remedies: ভাইফোঁটার দিন ভূরিভোজের পর পেট ভার? রান্নাঘরে থাকা এই উপাদানেই মিলবে আরাম!

নিউজ ডেস্ক: ভাইফোঁটার দিন মানেই দিনভর ভূরিভোজ। এই দিন সারাদিন নানান পদ খাওয়াদাওয়ার কারণে গ্যাস, অম্বল, পেট জ্বালার সমস্যা বেড়ে ওঠে। এই ধরনের অসুস্থতা থেকে দ্রুত রেহাই পেতে অনেকেই ভরসা রাখেন অ্যান্টাসিডে। তবে ঘন ঘন গ্যাসের ওষুধ খাওয়া আবার শরীরের জন্য ঠিক নয়। সে ক্ষেত্রে চটজলদি স্বস্তি পেতে ভরসা হতে পারে হাতের কাছে থাকা হেঁশেলের কয়েকটি উপকরণ।

দারচিনি

দারচিনি গ্যাসের সমস্যা এবং পেট জ্বালা উপশমে দারুণ কার্যকরী। ঈষদুষ্ণ জলে আধ চা-চামচ দারচিনি গুঁড়ো মেশান। খানিকটা মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন। এই মিশ্রণ গ্যাসের সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি দেবে।

অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার

বদহজমের অব্যর্থ ওষুধ। দ্রুত স্বস্তি পাওয়া যায়। হাতের কাছে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার না থাকলে সাধারণ ভিনিগারও ব্যবহার করতে পারেন। এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জলে দু’চা-চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে নিন। ঠান্ডা করে খেয়ে নিন। উপকার পাবেন।

বেকিং সোডা ও লেবু

গ্লাসে গোটা একটা পাতিলেবুর রস আর বেকিং সোডা জলে মিশিয়ে ফ্রিজে ঠান্ডা হতে দিন। ঠান্ডা হলে ধীরে ধীরে চুমুক দিয়ে খেয়ে ফেলুন। এই ঘরোয়া অ্যান্টাসিডে সহজেই অম্বলের হাত থেকে রেহাই মিলবে।

| 14:17 PM, Wed Nov 15, 2023

Winter Immunity Booster: শীতকালে ঠাণ্ডা লাগার হাত থেকে বাঁচাতে পারে দুধ! শুধু মিশিয়ে নিন কয়েকটি উপকরণ

নিউজ ডেস্ক: শীতকাল মানেই মরশুম বদলের আগে ঠাণ্ডা-গরমে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়া। সর্দি কাশি তো বটেই এই সময় ফুলের রেণু থেকেও সংক্রমিত হন অনেকেই। তাই শরীর সুস্থ রাখতে প্রয়োজন দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলা। গোটা শীতকাল সুস্থ থাকতে তাই খাদ্য তালিকায় বদল করতে হবে। তবে সেই তালিকা দীর্ঘ না করেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলা যায় মাত্র একটি উপাদানে। প্রতিদিন এক গ্লাস করে গরম দুধ খেলেই মিলবে সুফল। তবে শুধু দুধ নয়, এর মধ্যে প্রয়োজন অনুযায়ী রান্না ঘরে থাকা কয়েকটি উপকরণ মিশিয়ে স্বাস্থ্যকর পানীয় বানিয়ে ফেলতে পারেন সহজেই।

হলুদ দুধ

ঠাণ্ডা লাগার অব্যর্থ দাওয়াই হলুদ দুধ। এক গ্লাস দুধে এক চিমটে হলুদ ও মধু মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে রোজ রাতে। ঠাণ্ডা লেগে থাকলে এক মধ্যে এক চিমটে গোল মরিচগুড়ো মেশানো যায়।

কেশর ও কাঠবাদাম দুধ

শীতে দেহে চনমনে ভাব বজায় রাখতে কাঠবাদাম মেশানো দুধ খাওয়া যেতে পারে। এর সঙ্গে অল্প কেশর মেশালে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কেশরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও কাঠবাদামের স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং ভিটামিন দেহ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। 

দারচিনি দুধ

শীতপ্রধান দেশে দারচিনি দুধ বেশ জনপ্রিয়। দারচিনি ড্রাই রোস্ট করে মিক্সিতে গুড়ো করে নিতে হবে। এক গ্লাস গরম দুধের সঙ্গে এক চামচ দারচিনি গুড়ো মিশিয়ে নিতে হবে। শীত কালে দেহ গরম রাখতে দারচিনি দুধ অন্যতম পানীয় হতে পারে।

| 16:19 PM, Mon Nov 13, 2023

Food in Winter: শীতের শুরুতেই প্রকোপ বাড়ে ভাইরাল জ্বরের, সুস্থ থাকতে কোন খাবারগুলি খাবেন...

নিউজ ডেস্ক: যাদের ঠান্ডা লাগার ধাত আছে সারা বছরই তারা কম বেশি জ্বর সর্দি কাশিতে ভোগেন। শীতের শুরুতে এই মরশুম বদলের সময় তাদের সংক্রমণের ঝুঁকি কয়েকগুণ বেড়ে যায়। শীতের আবহে এমনিতেও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ফলে সহজেই ঠান্ডা লাগার মতো রোগ বা ভাইরাল জ্বর জাঁকিয়ে ধরে। তাই এইসময় জীবনযাত্রায় কিছুটা বদল আনা উচিত। বিশেষ করে খাওয়াদাওয়ার বিষয়ে সচেতন থাকলে সহজেই এই সমস্ত রোগের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করা যায়। এই আবহাওয়ায় সুস্থ থাকতে তাই পাতে রাখুন এই পাঁচটি খাবার।

১. কাঁচা হলুদ

হলুদের গুণ সকলেরই জানা। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান দেহের মধ্যে থাকা ক্ষতিকর ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচায়। বিভিন্ন সংক্রমণের হাত থেকে শরীরকে সুস্থ রাখে কাঁচা হলুদ। তাই শুধু  শীতকালেই নয়, সারা বছর সুস্থ থাকতে কাঁচা হলুদ খেতে পারেন।

২. রসুন

ফ্লু জাতীয় কোনও সমস্যা বা ভাইরাসজনিত রোগের সঙ্গে লড়তে শক্তি জোগায় রসুন। দেহ উষ্ণ রেখে শীতকালীন গলা ব্যথার হাত থেকেও নিমেষে মুক্তি দেয় রসুন। গরম ভাতে কাঁচা রসুন বেশ উপকারী। তবে কাঁচা রসুন খেতে সমস্যা হলে রান্নায় বেশি করে রসুন দিতে পারেন।

৩. আদা

ভিটামিন, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ সমৃদ্ধ আদা বিপাক পদ্ধতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। আদার অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন সংক্রমণের হাত থেকে শরীরকে রক্ষা করে। সেই সঙ্গে হজমের গোলমাল থেকেও দূরে রাখতে সাহায্য করে আদা।

৪. দুধ

দুধ শুধু মাত্র দেহ উষ্ণ রাখতেই সাহায্য করে না বরং গলা ব্যাথাতেও আরাম পেতে সাহায্য করে। দুধের পুষ্টিগুণ অসুস্থ হয়ে পড়লে দেহে শক্তি যোগান দেয়। তাই সুস্থ থাকতে রোজ ইষদুষ্ণ দুধ খাওয়া ভালো।

৫. ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ভিটামিন সি শরীরের জন্য খুবই উপকারী। কমলালেবু, পালং শাক, লঙ্কা, লেটুস ইত্যাদি ফল এবং শাকসব্জিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। অনেকে আবার ভিটামিনের সাপ্লিমেন্টও খান। তবে চিকিৎসকরা বলেন, সাপ্লিমেন্টের বদলে ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল ও সব্জি খাওয়াই বেশি উপকারী।

| 14:36 PM, Fri Nov 03, 2023

Winter Diseases: কী ভাবে ঠেকাবেন মরশুম বদলের ভাইরাল সংক্রমণ?

নিউজ ডেস্ক: ধীরে ধীরে মরশুম বদলাচ্ছে রাজ্যে। পুজোর পর থকেই হালকা শীতের আমেজ এসে গিয়েছে। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মরশুম বদলের অসুখ। ভাইরাল জ্বরের পাশাপাশি ডেঙ্গুর প্রকোপও রয়েছে বহাল তবিয়তে। আট থেকে আশি এবার ভাইরাল জ্বরের কবলে পড়ছে। এক-দু’দিনের বেশি জ্বর না টিকলেও গলায় খুসখুসে ভাব, শুকনো কাশি থেকে যাচ্ছে বেশ কিছু দিন। অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই ওষুধ দোকান থেকে ওষুধ কিনে খান। এতে জ্বর ছেড়ে গেলেও বাকি উপসর্গ থেকেই যায়। কখনো কখনো তা দুই সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হয়। তাই এই সময়ে মরশুম বদলের ভাইরাল সংক্রমণ ঠেকাতে কী করণীয় জানুন।

কী ভাবে ঠেকাবেন মরশুম বদলের ভাইরাল সংক্রমণ?

১) রাতের দিকে হিম পড়তে শুরু করে এই সময়। তাই রাতের বেলা কান ঢেকে রাস্তায় বেরোন।


২) এই মরসুমে কখনও গরম লাগে, কখনও আবার ঠান্ডা লাগে। গরম লাগলেও এসির তাপমাত্রা খুব বেশি কমিয়ে দেবেন না।


৩) ফ্রিজের ঠান্ডা খাবার কিংবা জল খাবেন না। গলা ব্যাথা হলে ঠান্ডা নরম পানীয়ও এড়িয়ে চলুন।


৪) যাঁদের ঠান্ডার ধাত আছে, তাঁরা এই সময় ঠান্ডা জলের পরিবর্তে ঈষদুষ্ণ গরম জলে স্নান করুন।


৫) ভাইরাল সংক্রমণ হাঁচি-কাশির মাধ্যমেই ছড়ায়। তাই সংক্রমণের হাত থেকে রেহাই পেতে মাস্ক ব্যবহার করুন। বাইরে থেকে বাড়ি ফিরে গরম জলে স্নান করুন। ব্যাগে স্যানিটাইজার রাখুন। 

| 14:31 PM, Fri Nov 03, 2023

বয়স বাড়লেও বলিরেখার ছাপ পড়বে না! পাতে রাখুন এই সকল খাবার...

নিউজ ডেস্ক: বয়স বাড়লে ত্বকে বলিরেখার ছাপ পড়তে শুরু করে তার অন্যতম কারণ ত্বকে কোলাজেনের মাত্রা কমে যাওয়া। ত্বক এবং চুল ভাল রাখতে প্রয়োজন হয় এই উপাদানের। ত্বকের সমস্যা মেটাতে যে প্রোটিনের প্রয়োজন হয় তা কোলাজেন নামে পরিচিত। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কোলাজেনের মাত্রা কমতে থাকে। তাই কোলাজেনর ঘাটতি দেখা দিলেই তার ছাপ পড়ে চেহারায়। ত্বকের টান টান ভাব ধরে রাখতে তাই দেহে কোলাজেন তৈরির উপর জোর দিতে হবে। জানেন কি কোন কোন উপাদান দেহে কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে? খাওয়ার নিয়মে বদল এনে শরীরে কোলাজেনের অভাব পূরণ করা সম্ভব।

১) প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবার

অ্যামাইনো অ্যাসিড শরীরে কোলাজেন উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবার যেমন মাংস, ডিম, বিভিন্ন ধরনের বাদাম, টফু, পনির, মাছ, দুধ খেলে শরীরে অ্যামাইনো অ্যাসিডের মাত্রা বাড়ে। ফলে কোলাজেন উৎপাদনের হারও বেড়ে যায়।

২) জিঙ্ক

কোলাজেন প্রোটিন ধ্বংস হতে বাধা দেয় জিঙ্ক। খাদ্যতালিকায় কুমড়োর বীজ, কাজু, দুগ্ধজাত খাবার রাখতে পারেন। এগুলিতে ভরপুর মাত্রায় জিঙ্ক থাকে। যা কোলাজেন মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য় করে।

৩) ম্যাঙ্গানিজ

শরীরে কোলাজেন উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় উৎসেচকগুলির কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে ম্যাঙ্গানিজ। গোটা শস্য, বাদাম, ব্রাউন রাইস, সবুজ শাকসব্জিতে ভরপুর মাত্রায় থাকে। তাই খাদ্যতালিকাই এই খাবারগুলি রাখতে হবে।

৪) ভিটামিন সি

কোলাজেন তৈরিতে ভিটামিন সি বেশ উপকারী। ত্বক ও চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এই অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টটির জুড়ি মেলা ভার। তাই ত্বকের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে টক জাতীয় ফল, পেঁপে, টমেটো, লাল ও হলুদ বেলপেপার ইত্যাদি খাদ্যতালিকায় রাখতেই হবে।

৫) ভিটামিন ডি

প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া ভিটামিন ডি ত্বকে কোলাজেন উৎপাদনের পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি রয়েছে এমন খাবার যেমন, ডিম, দুধ, পনির, সয়াবিন খাওয়ার পাশাপাশি নিয়ম করে ১০ থেকে ১৫ মিনিট গায়ে রোদ মাখার অভ্যাস করতে পারলে ভাল।

| 18:18 PM, Thu Nov 02, 2023

এই পাঁচ কারণের জন্য শীতকালে গুড় খাওয়া উপযোগী

নিউজ ডেস্ক: শীতকালের মনোরম আবহাওয়ার পাশাপাশি জমিয়ে খাওয়াদাওয়ার কারণে অনেকের কাছেই শীতকাল প্রিয়। আর শীতকাল মানেই গুড়ের মরশুম। পায়েস, পিঠে, গুড়ের তৈরি নানা রকম মিষ্টি সহজে পাওয়া যায় এ সময়ে। বাড়িতেও সারা শীতজুড়ে নলেন গুড় মজুদ থাকে।  পিঠে পুলির সঙ্গে খাওয়ার জন্য গুড়ের বিকল্প নেই। অনেকেই রান্নায় চিনির বদলে গুড় ব্যবহার করেন। পুষ্টিবিদেরা বলেন, শুধু স্বাদের জন্য নয়, শরীর ভাল রাখতেও শীতের শুরু থেকেই অল্প পরিমাণে গুড় খাওয়া উচিত। জেনে নিন এই পাঁচ কারণ যা গুড়কে পুষ্টিগুণে ভরিয়ে তোলে।

১)  প্রতিরোধশক্তি উন্নত করে

শীতে গুড় খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত হয়। অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট এবং বিভিন্ন খনিজের গুণে সাধারণ ঠান্ডা লাগা, সর্দি-কাশি সমস্যা রুখে দেওয়া যায় সহজেই।

২) খনিজে ভরপুর

গুড়ের মধ্যে রয়েছে আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম এবং পটাশিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপাদান। শারীরবৃত্তীয় বিভিন্ন কাজের জন্য এই খনিজগুলি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। দেহের পেশি মজবুত রাখতেও সাহায্য করে গুড়।

৩) হজমে সহায়তা করে

অনেকেই বলেন, গুড় খেলে নাকি পেটের সমস্যা হয়। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, অনেকটা পরিমাণে গুড় খেলে শরীর খারাপ হতেই পারে। তবে এ কথাও ঠিক যে, খাবার হজমে সহায়তা করে এমন উৎসেচক ক্ষরণে সাহায্য করে গুড়।

৪) প্রাকৃতিক মিষ্টি

পুষ্টিবিদেরা বলেন, পরিশোধন করা চিনি খাওয়ার চেয়ে গুড় খাওয়া অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। রক্তে শর্করার মাত্রা না বাড়িয়ে মিষ্টি খাওয়ার সুখ পেতে পারেন ডায়াবিটিসের রোগীরাও।

৫) শরীর উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে

শীতকালে গুড় খেতে বলার কারণ গুড় খেলে দেহের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। ঠান্ডায় গা গরম রাখতে সাহায্য করে গুড়।

| 18:34 PM, Wed Nov 01, 2023

Winter Cold and Cough: শীতকালীন সর্দি-কাশি থেকে দূরে থাকতে মেনে চলুন এই পাঁচ নিয়ম

নিউজ ডেস্ক:  শীতের হিমেল হাওয়া এবার গায়ে লাগতে শুরু করেছে। ফুরফুরে বাতাসে শীতের আমেজ ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে। আর তার সঙ্গে বাড়ছে সর্দি-কাশি, ঠান্ডা লাগার ঝুঁকিও। পুজো শেষ হতে না হতেই সর্দি-জ্বরে কাবু হয়েছেন অনেকেই। প্রতি বছর শীতের শুরুতেই বাড়তে থাকে ফ্লুয়ের প্রভাব। ফ্লু হল শীতকালের সাধারণ একটি সমস্যা। মূলত ভাইরাস সংক্রমণের ফলেই এমন হয়। শীতকালে ঠান্ডা লেগে শ্বাসকষ্টের সমস্যা অনেকেরই বেড়ে যায়। তাই আগে থেকে সতর্ক হওয়া জরুরি। কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখলেই শীত পড়ার আগে ফ্লুয়ের হাত থেকে বাঁচা যায়।

১) হাঁচি, কাশি, জ্বর, নাক বন্ধ, নাক থেকে জল পড়া, গলাব্যথা— এগুলি হল ফ্লু-এর সাধারণ লক্ষণ। এই উপসর্গগুলি যদি তিন দিনের বেশি থাকে, তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। ঠান্ডা লাগলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

২) শ্বাসকষ্টজনিত কোনোরকম সমস্যা হলে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিজের শারীরিক পরিস্থিতি সম্পর্কে যথাসম্ভব খেয়াল রাখুন।

৩) শীতের শুরুতেই ঠান্ডা লাগলে দেহ গরম রাখার ব্যবস্থা করুন। পর্যাপ্ত বিশ্রাম এই সময় দেহ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। হিমেল বাতাসে দেহে আরাম লাগলেও কান চাপা দিয়ে রাখুন। এছাড়াও জ্বর হলে অত্যধিক মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকুন, উদ্বেগের কারণে শরীর আরও কাহিল হয়ে পড়তে পারে।

৪) জ্বর, সর্দি-কাশি হলে মুখরোচক খাবার খেতে ইচ্ছা করে। কিন্তু এই সময় বাড়ির খাবার খাওয়া সবচেয়ে বেশি জরুরি। বাইরের তেল-মশলাদার খাবার খেলে প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে।

৫) বেশি করে জল, সুষম আহার খাওয়া দরকার। ডায়েটে সবুজ শাকসবজি ও ফল রাখতে হবে।

| 17:21 PM, Tue Oct 31, 2023

Alia Bhatt Special Raita: পুজোয় আলিয়ার মতো ঝলমলে চেহারা পেতে রোজ খান বিটের রায়তা, শেখালেন খোদ অভিনেত্রী

নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগে সুস্থ থাকতে ভালো ও সুষম খাবার খাওয়ার বিকল্প নেই। আবার বেশ কিছু খাবার আছে যা পেট ভালো রাখার সঙ্গে সঙ্গে লো ক্যালোরি হওয়ায় ওজন কমাতেও সাহায্য করে। এর মধ্য়ে অন্যতম বলি ডিভা আলিয়া ভাটের পছন্দের একটি খাবার বিটের রায়তা। এই বিটের রায়তা বানানো তিনি নিজে শিখিয়েছেন তাঁর অনুরাগীদের। চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে বানাবেন এই রেসিপি।

উপকরণ

আধ কাপ সেদ্ধ ও গ্রেট করা বিট

এক কাপ টকদই

স্বাদ মতো নুন

এক টেবিল চামচ গোল মরিচ গুঁড়ো

এক টেবিল চামচ চাট মসলা

এক টেবিল চামচ জিরে গুঁড়ো

এক টেবিল চামচ ধনে পাতা কুচানো

ফোড়ন

এক টেবিল চামচ ঘি বা তেল

এক টেবিল চামচ সরষে দানা

এক টেবিল চামচ জিরে

এক চিমচে হিং

কারি পাতা

প্রথমেই একটি প্যানে এক চামচ ঘি বা তেল গরম করে তার মধ্যে সরষে, জিরে, হিং এবং কারি পাতা দিয়ে অল্প গরম করে নিতে হবে। ফোড়ন তৈরি হয়ে গেলে তা গ্যাস থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে। এর মধ্য়ে বিট সেদ্ধ করে তা গ্রেটারের মাধ্যমে গ্রেট করে নিতে হবে। একটি পাত্রে বিট, দই, স্বাদ মতো নুন, গোল মরিচ গুঁড়ো, চাট মসলা, জিরে গুঁড়ো দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে।

এই মিশ্রণে এবার আগে থেকে তৈরি করে রাখা ফোড়নটি ঢেলে মিশিয়ে নিতে হবে। পরিবেশন করার সময়ে উপরে ধনে পাতা ছড়িয়ে দিলেই তৈরি আলিয়া ভাটের পছন্দের বিটের রায়তা। লো ক্যালোরির এই রায়তা খেতেও সুস্বাদু এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে।

| 15:19 PM, Mon Oct 02, 2023

Caramel Tea: ক্যারামেল পপকর্ন এখন অতীত, জেনে নিন কীভাবে বানাবেন ভাইরাল ক্যারামেল চা

নিউজ ডেস্ক: চা ভালোবাসে না এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া কঠিন। বৃষ্টি ভেজা দিনেই হোক কিংবা বিকেলের গঙ্গার ঘাটে ফুরফুরে মেজাজে এক কাপ চা হলে জমে যায়। মাটির ভাঁড়ে হলে তো কথাই নেই। প্রধানমন্ত্রী চায় পে চর্চা করলেও সাধারণ মানুষও কিন্তু পিছিয়ে নেই। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় অনেক কিছুই। তার মধ্যে বেশ কিছু রেসিপিও ভাইরাল হয়েছিল। কোভিডের লকডাউনের সময় ডালগোনা কফি হোক বা হালফিলের ক্যারামেল পপকর্ণ। এবার ভাইরাল ক্যারামেল চা। এক নজরে দেখে নিন বাড়িতে কীভাবে বানাবেন এই চা।

উপকরণ:

চা পাতা: ১ চা চামচ

চিনি: ২ চা চামচ

দুধ: আধ কাপ

জল: আধ কাপ

ছোট এলাচ: ১টি

পদ্ধতি:

১) প্রথমে একটি সসপ্যানে চিনি গলিয়ে নিন।

২) সামান্য একটু জল দেওয়া যেতে পারে।

৩) এ বার প্যানের মধ্যে দিন দুধ। ফোটাতে শুরু করুন।

৮) এই সময়ে ছোট এলাচ থেঁতো করে দিয়ে দিন দুধের মধ্যে। সামান্য একটু জল দেওয়া যেতে পারে।

৯) ক্যারামেলাইজড চিনি দুধের মধ্যে মিশে রং পাল্টাতে শুরু করলে, এ বার চা পাতা দিয়ে দিন।

১০) ফুটে উঠলে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে নিন।

১১) কাপে ঢেলে বিস্কুট কিংবা কুকিজ দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।

| 15:39 PM, Sat Sep 30, 2023

upload
upload

চটজলদি

অন্যান্য