RG Kar Hearing Breaking: আরজি কর মামলার শুনানি শুরু সুপ্রিম কোর্টে
Sweta Chakra... | 11:04 AM, Mon Sep 09, 2024
RG Kar BREAKING: সিল বন্ধ খামে আরজি কর কাণ্ডের তদন্তের রিপোর্ট জমা দিল সিবিআই
Sweta Chakra... | 11:39 AM, Thu Aug 22, 2024
Buddhadeb Bhattacharjee: সকালে প্রাতঃরাশ সেরেই অসুস্থ, প্রয়াত বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, বয়স হয়েছিল ৮০
Sweta Chakra... | 11:47 AM, Thu Aug 08, 2024
Astra Mark 1: বিমান বাহিনীর অস্ত্র ভান্ডারে এবার দেশীয় দুরপাল্লার মিসাইল
Pankaj Kumar... | 16:58 PM, Wed Aug 07, 2024
RSS বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তার দাবি আরএসএসের
Pankaj Kumar... | 16:41 PM, Wed Aug 07, 2024
Paris Olympics 2024: প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছ ইতিহাস গড়লেন মানিকা বাত্রা, জাগালেন পদকের আশা
Pankaj Kumar... | 12:50 PM, Tue Jul 30, 2024
Amarnath Yatra: অমরনাথ যাত্রায় হামলার ছক, এবার খলিস্তানীদের ময়দানে নামাচ্ছে পাকিস্তান
Pankaj Kumar... | 18:35 PM, Sat Jul 27, 2024
Terrorist Attack: জঙ্গিদের ছবি প্রকাশ্যে এল, মাথার দাম পাঁচ লাখ টাকা
Pankaj Kumar... | 18:32 PM, Sat Jul 27, 2024
Meerut Police: নির্ভয়ার স্মৃতি ফিরল মেরঠে, গ্রেফতার হাসিন, শাহরুখ, একরামউদ্দিন এবং মহসিন
Pankaj Kumar... | 15:46 PM, Sat Jul 27, 2024
BJP Protest: “অন্য ধর্মে জন্মানো দুর্ভাগ্যের”, ফিরহাদের বিতর্কিত মন্তব্যে তোলপাড় বিধানসভা
Pankaj Kumar... | 15:23 PM, Sat Jul 27, 2024
Indian Army: ১৬ হাজার ফিট উচ্চতায় মোবাইল পরিষেবা, সেনাকে বিজয় দিবসের উপহার কেন্দ্রের
Pankaj Kumar... | 15:19 PM, Sat Jul 27, 2024
Supreme Court Judgement: ‘নিয়োগ দুর্নীতির প্রথম সুবিধাভোগী মমতা’, মন্তব্য প্রাক্তন বিচারপতির
মমতাকে বেনজির আক্রমণ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের
নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High court) ডিভিশন বেঞ্চের প্যানেল বাতিলের রায়কে সুপ্রিম
কোর্টে (Supreme Court Judgement) চ্যালেঞ্জ করে ধাক্কা
খেয়েছে রাজ্য সরকার এবং স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)। সুপ্রিম
কোর্ট স্থগিতাদেশ দেয়নি বরং শুনানি পিছিয়ে দিয়েছে জুন মাস পর্যন্ত। এরই মাঝে
মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি
এবং বর্তমানে তমলুক লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
রাজ্য সরকারের সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া এবং কোর্টের রাজ্য সরকারকে কোনও বাড়তি সুবিধে না দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন,“ কেন অযোগ্যদের চাকরি হল। এর উত্তর আগে দিক ওরা। কেন ওএমআরের তথ্য নষ্ট করে দেওয়া হল এর উত্তর পাওয়া যায়নি।অতিরিক্ত প্যানেল সৃষ্টি করে যাদের বাড়তি নেওয়া হলতাঁরা কেন চাকরি করবেন। নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে কারা সুবিধাভোগী তা পুনরায় খুঁজে দেখার বিষয় উঠছে। এ বিষয়ে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের জবাব,“প্রথম সুবিধাভোগীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর ভাইপো।তাঁদের এখনই সিবিআইইয়ের জিজ্ঞাসাবাদ করা উচিত। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ দাবি করে তমলুকের বিজেপি প্রার্থীবলেন, “মুখ্যমন্ত্রী থাকার কোন অধিকার নেই মমতার বন্দ্যোপাধ্যায়ের।”
হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে চাকরি বাতিলের নির্দেশের পর ক্রুদ্ধ মুখ্যমন্ত্রী বিরোধী দল থেকে বিচারব্যবস্থা কাউকে রেয়াত করেননি। যারা দুর্নীতি করে চাকরি পেয়েছে তাদেরও আশ্বস্ত করেছিলেন তিনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন,“যারা এত গরীব। যারা যোগ্য। কেউ এমএ পাস করেছে, কেউ বিএড করেছে তাঁদের সিস্টেম অনুযায়ী চাকরি দেওয়া হয়েছে। এক দুটো ভুল হয়ে থাকলে আমরা শুধরে নেব। তাই বলে তুমি চাকরি খেয়ে নেবে। আমরা ২ লক্ষ চাকরির রেডি রাখছি। লজ্জা করে না। তোর ভাই বোনের যদি চাকরি চলে যেত তুই তাহলে কি করতিস।তোর টাকা আছে। নিজের টাকা বাঁচাতে ভাজপা মেশিনে গেছিস।”সেদিন বিচারব্যবস্থা থেকে শুরু করে বিরোধী দলকে আক্রমণ করার সময় শালীনতার মাত্রা ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো।
পাল্টা অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন,“ওনারা তো বলেছিলেন হাইকোর্ট নাকি বিজেপির কোর্ট। তাহলে
সুপ্রিম কোর্টকে কি বলবেন। সুপ্রিম কোর্ট ও কি বিজেপির
কোর্ট। যে প্রশ্নগুলি তুলেছে আদালততাঁর উত্তর কোথায়।”
অতিরিক্ত পদ তৈরি সিদ্ধান্ত যারা নিয়েছিলেন তাঁদের উপর সিবিআইয়ের কড়া পদক্ষেপের বিষয়ে আপাতত স্থগিতাদেশ দিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। এ প্রসঙ্গে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের যুক্তি, “সেক্ষেত্রেপুরো মন্ত্রিসভা সিবিআই হেফাজতে চলে যেত। এই ডিভিশন বেঞ্চ পরিষ্কার করে দিয়েছিল যারা অতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করেছিল তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। সুপ্রিম কোর্ট যে পর্যবেক্ষণ দিয়েছে তাতে রাজ্য সরকার মোটেও স্বস্তির জায়গাতে নেই। এমনকি প্যানেলে না থাকা চাকরি প্রাপকদের নিয়ে তাঁদের পর্যবক্ষণে প্রশ্ন তুলেছে সুপ্রিম কোর্ট।” নিয়োগ দুর্নীতিকে ভয়ংকর দুর্নীতি আখ্যা দিয়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
Abhijit Gangopadhyay: অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম! বিতর্কে জড়ালেন পুলিশ আধিকারিক
নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা ভোট। আর ভোটের আগেই আবার বিতর্ক দানা বাঁধল তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে। বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Gangopadhyay) পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে ভোটের মুখে বিতর্কে জড়ালেন তমলুকের এক পুলিশ আধিকারিক। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিও ভাইরাল হওয়া মাত্রই তা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক বিতর্ক।
জানা গেছে, সম্প্রতি তমলুকে প্রচারে যান তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেখানে মাতঙ্গিনী হাজরার মূর্তিতে মাল্যদান করে রাস্তায় ঘুরে ঘুরে আসন্ন লোকসভা ভোটের প্রচার সারেন তিনি। এরপর সেখান থেকে জেলখানা মোড়ের কাছেও প্রচারে যান। সেখানেই বাড়ি তমলুক(tamluk) পুলিশ টেলিকম থানার আধিকারিক অব্ধেশ সিংয়ের। তাঁর দাবি, প্রচারের ফাঁকে বিজেপি প্রার্থীর শৌচালয় ব্যবহারের দরকার পড়ে। এরপর ওই পুলিশ কর্মীর কাছে তাঁর শৌচালয় ব্যবহারের অনুমতি চান তিনি। অনুরোধে সাড়া দিয়ে শৌচালয় ব্যবহার করতে দেন অব্ধেশ।
পুলিশ আধিকারিকের দাবি, সেকারণেই বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর বাড়িতে যান। এরপর বিজেপি প্রার্থী ওই পুলিশ আধিকারীকের মাকে প্রনাম করেন। তারপর তার বাড়ির সকলেই অভিজিৎবাবুকে প্রণাম করেন। তখন তিনিও বাকি সবার সাথেই অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে(Abhijit Gangopadhyay) পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করেন। এই ঘটনার সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ নেই বলেই দাবি তাঁর।
তবে গোটা ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়ে তৃণমূল(TMC) নেতৃত্ব ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনে জানিয়েছেন। অন্যদিকে পাল্টা বিজেপি এই ঘটনাকে সনাতনী কৃষ্টি সংস্কৃতি বলেই দাবি করেছেন। তবে পুলিশ আধিকারিকের এই যুক্তিতে কান দিতে নারাজ রাজনৈতিক মহল।
তবে এই গোটা ঘটনায় বিজেপির(BJP) তমলুক সাংগঠনিক জেলা সভানেত্রী তথা বিধায়িকা তাপসী মণ্ডল বলেন, “ওই সময় ওই অফিসার অন ডিউটিতে ছিলেন না। তাই ব্যক্তিগতভাবে গুরুজন হিসেবে তিনি সম্মান দেখিয়ে কাউকে প্রণাম করতেই পারেন। তাতে বিতর্ক কিংবা অন্যায় কিছু দেখছি না।”
December Deadline: ডিসেম্বরে ভেঙে যাবে তৃণমূল জানিয়ে দিলেন অভিজিৎ
নিউজ ডেস্ক: ময়নার সভা থেকে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের ভবিষ্যদ্বাণী তৃণমূল (TMC)এবছরের মধ্যে ভেঙে যাবে। এপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, “বিজেপি (BJP) প্রার্থীদের জয়ী করুন। তাহলে তৃণমূল কংগ্রেস নিজে থেকেই ভেঙে যাবে। ডিসেম্বর পর্যন্ত তৃণমূল কংগ্রেসের মেয়াদ আমি দেখছি না।” ডিসেম্বরের কথা বলেও বিকল্প ডেডলাইনও দিয়েছেন প্রাক্তন বিচারপতির তথা বিজেপির তমলুকের প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Avijit Gangopadhyay)। প্রসঙ্গত ২০২২ সালে ডিসেম্বর ডেড লাইন দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikary)।এই বক্তব্য রাখার সময় বিরোধী দলনেতাও (LOP) তার পাশেই ছিলেন।
প্রসঙ্গত তৃণমূল ভেঙে যাওয়ার যে ডেডলাইন দিয়েছেন অভিজিৎ বাবু তার পরবর্তী সম্ভাব্য ডেডলাইনও দিয়ে রেখেছেন তিনি। এ বছরের ডিসেম্বরে পর্যন্ত না মিললে দেড় বছর পর ২০২৬-এর বিধানসভা নির্বাচন ভোটের কথা বলে রাখলাম। এই দুর্বৃত্তদের আর একদিনও ক্ষমতায় রাখা যাবে না। এরা পশ্চিমবঙ্গকে শেষ করে দিচ্ছে।
২০২২-এর শুভেন্দু অধিকারীর গলাতেও শোনা গিয়েছিল ডিসেম্বর তত্ত্ব। সে বছর বেশ কয়েকটি তারিখের উপর জোর দিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা। পরে শুভেন্দু অধিকারী বশ্য বলেছিলেন ডেড লাইনের বিষয়টি সংবাদ মাধ্যমের ব্যাখ্যা। এই দিনগুলি রাজনীতি ও সরকারি প্রশাসনে গুরুত্বপূর্ণ দিন ছিল।
West Bengal: দুই অভিজিৎ ও তাপসের ওয়াই, অর্জুন পেলেন জেড নিরাপত্তা
একের পর এক দুর্নীতিতে জর্জরিত তৃণমূল সরকার। বিগত এক বছরে বিভিন্ন দুর্নীতি এবং আর্থিক কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকায় রাজ্যের শাসক দলের বহু নেতাই বিভিন্ন তদন্তকারী সংস্থার হাতে বন্দি। এই আবহেই ঘোষণা হয়েছে আসন্ন লোকসভার নির্বাচন। রাজ্যের শাসক দল নিজেদের জায়গা হারানো নিয়ে এতটাই আশঙ্কিত যে ভোট ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই রাজ্যজুড়ে শুরু হয়েছে একের পর এক অশান্তি, বিশৃঙ্খলা। যা নিয়ে বহু রিপোর্ট জমা পড়েছে নির্বাচন কমিশনের কাছে। রাজ্যজুড়ে বিজেপির বিভিন্ন লোকসভা প্রার্থীর উপর চড়াও হচ্ছে শাসকদলের কর্মীরা। সম্প্রতি দিনহাটায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের উপর উত্তরবঙ্গের উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহর হামলাই তার প্রমাণ। যার জেরে বিজেপির বেশকিছু প্রার্থীকে তথা নেতাকে বিশেষ নিরাপত্তা দিতে বাধ্য হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।
রাজ্যজুড়ে তৃণমূলের সন্ত্রাসের জেরে রাজ্যের চার বিজেপি প্রার্থীকে বিশেষ নিরাপত্তা দিতে বাধ্য হল কেন্দ্রীয় সরকার। এএনআই সুত্রে খবর, এই চারজন হলেন, প্রাক্তন বিচারপতি তথা তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, ব্যারাকপুরের প্রার্থী অর্জুন সিং, বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ বর্মণ এবং কোচবিহারের বিজেপির এগজিকিউটিভ সদস্য তাপস দাস। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি হাইকোর্টের বিচারপতি পদে ইস্তফা দিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, অন্যদিকে লোকসভা ভোটে টিকিট না পেয়ে ক্ষুব্ধ অর্জুন সিংও যোগ দেন পদ্মশিবিরে।
সংবাদসংস্থা এএনআই সূত্রের খবর, তমলুকের প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে ‘ওয়াই’ ক্যাটাগরির সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে অর্জুনকে দেওয়া হয়েছে সর্বোচ্চ ‘জেড’ ক্যাটাগরির সুরক্ষা। এই জেড ক্যাটাগরির সুরক্ষা সাধারণত দেশের মন্ত্রীরা পেয়ে থাকেন। বাকি দুই বিজেপি নেতাকে দেওয়া হবে ‘এক্স’ ক্যাটাগরির সুরক্ষা। জেড ক্যাটাগরির সুরক্ষায় থাকেন ২২জন কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা কর্মী এবং ৪ থেকে ৬ জন সিআরপিএফ বা সিআইএসএফ কম্যান্ডো এবং পুলিশ। পাশাপাশি অর্জুনের এই সুরক্ষা বলয়ে থাকবে অন্তত পাঁচটি গাড়ির কনভয়, যার মধ্যে একটি বুলেটপ্রুফ গাড়িও থাকবে। ওয়াই ক্যাটাগরির সুরক্ষায় থাকবে দুজন কমান্ডো, আটজন জওয়ান এবং কমপক্ষে দুটি গাড়ির কনভয়। এক্স ক্যাটাগরি সুরক্ষা বলয়ে থাকে দুজন জওয়ান এবং একটি বা দুটি গাড়ির কনভয়।
কেন এই সুরক্ষা ব্যবস্থা তা কেন্দ্রের তরফে স্পষ্ট করা হয়নি। তবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের একটি সূত্রের মতে, ভোটের আগে নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থেকেই বঙ্গের বিজেপি নেতাদের রাজনৈতিক গুরুত্ব বিচার করে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। গত ২৭ মার্চ থেকেই অর্জুন এবং অভিজিৎ এই নিরাপত্তা পাচ্ছেন অন্যদিকে বাকি দুই বিজেপি নেতা এই নিরাপত্তা পাচ্ছেন গত ২৯ মার্চ থেকে।
Abhijit Gangopadhyay: মহিষাদলে প্রচারে বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
নিউজ ডেস্ক: ভোট প্রচারে তমলুকের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। মহিষাদলে প্রচারে বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়।
ভোটের দামামা বেজে যেতেই ভোট ময়দানে নেমে পড়েছেন সব দলের প্রার্থীরাই। বুধবার মহিষাদলের দ্বারিবেড়িয়া কালী মন্দিরে পুজো দিয়েই প্রচারে নামলেন অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রসঙ্গত, তমলুক লোকসভায় তিনিই যে প্রার্থী হচ্ছেন, তা একপ্রকার নিশ্চিতই ছিল। তাই নাম ঘোষণার ঢের আগেই হাই কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জেলায় ঘুরে গিয়েছিলেন। এ বার তিনি এলেন নাম ঘোষণার পরে, পদ্ম-প্রার্থী হিসেবে। এবং আগের বারের মতোই মঙ্গলবারও তাঁর গন্তব্য ছিল নন্দীগ্রাম। আর সঙ্গী সেই নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী।
আর মঙ্গলের পর বুধেও তিনি কালী মন্দিরে পুজো দিয়েই শুরু করলেন ভোট প্রচার।
তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে এখনো তার নাম ঘোষণা হয়নি। তার আগেই এই লোকসভা কেন্দ্রের ধনেশ্বরপুর এলাকায় প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নামে শুরু হয়ে গেল দেওয়াল লিখন।
স্থানীয় বিজেপি কর্মীরা বলছেন দু-একদিনের মধ্যেই সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমরা খবর পেয়েছি উনিই প্রার্থী হবেন। তাই আগেভাগেই দেওয়াল লিখন শুরু করে দিয়েছি। স্থানীয় বিজেপি কর্মী শোভন কুমার মন্ডল বলেন,“উনি যেভাবে রায় দিয়েছেন তা অভূতপূর্ব। উনি বিচারকের আসন ছেড়ে আমাদের দলে যোগ দিয়েছেন। আমরা খবর পেয়েছি, উনিই প্রার্থী হচ্ছেন। তৃণমূল সব দেওয়াল আগেভাগে যাতে না দখল করে নিতে পারে তার জন্য আমরা প্রার্থীর হয়ে দেওয়াল লিখন শুরু করে দিয়েছি”।
বিজেপিতে যোগদান করবেন এই খবর নিজ মুখের স্বীকার করার আগেই বিজেপি সুত্রের খবর ছিল তিনি বিজেপিতে যোগ দেবেন এবং তমলুক লোকসভা কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হবেন। প্রথমটা মিলে গেছে দ্বিতীয়টা মেলার অপেক্ষায় রাজনৈতিক মহল। রবিবার তিনি জানান রাজনৈতিক দলে নাম লেখাচ্ছেন। সোমবার শেষবারের মতন কলকাতা হাইকোর্টে বিচারকের আসনে মামলা ছাড়ার জন্য বসেন। এরপর মঙ্গলবার তিনি পদত্যাগ করে দেন। জল্পনা অক্ষরে অক্ষরে মিলিয়ে দিয়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের যোগদান করেন।
প্রসঙ্গত বিজেপির দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করতে ম্যারাথন বৈঠকে বসেছেন বিজেপি নেতারা। মনে করা হচ্ছে খুব শীঘ্রই দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করার জন্য বুধবার গভীর রাত পর্যন্ত বৈঠক করেছেন বিজেপির নির্বাচনী কমিটির নেতারা। শীর্ষ নেতৃত্বের বৈঠকে হরিয়াণা, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান ও পশ্চিমবঙ্গের আসন নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।সপ্তাহান্তে আরো ১৫০ জন প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করতে পারে গেরুয়া শিবির। নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার আগে অন্তত ৩৪৫ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণার পরিকল্পনা রয়েছে। তাতে দ্বিতীয় কিংবা তৃতীয় দফায় বাংলার বেশ কিছু আসনে কারা প্রার্থী হচ্ছেন সেই নামগুলি প্রকাশিত হতে পারে বলে বিজেপি সূত্রের খবর।
Abhijit Gangopadhyay: অভিজিৎ গাঙ্গুলী বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় অকাল হোলি ও মিষ্টি বিতরণ বিজেপি কর্মীদের
সল্টলেকের দলীয় দপ্তরে সদ্য অবসর প্রাপ্ত হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় অনুষ্ঠানিকভাবে বিজেপিতে যোগদান করায় খুশিতে মেতে উঠল বিজেপির কর্মী সমর্থকরা। বৃহস্পতিবার বারুইপুর পূর্ব বিধানসভার গোয়ালবেড়িয়া বাজারের শিবমন্দির এলাকায় অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে স্বাগত জানিয়ে অকাল হোলি ও মিষ্টি বিতরণ করে বিজেপির যাদবপুর সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতি দিলীপ হালদারের নেতৃত্বে বিজেপির কর্মী সর্মথকরা।
যদিও অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিজেপিতে যোগদানের বিষয়ে তৃণমূল যুব নেত্রী সায়নী ঘোষ প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে বলেছেন, “ এখন বোঝা যাচ্ছে ওনার রায়গুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ছিল তা বোঝা যাচ্ছে। এতদিন উনি মানুষের বিচার করেছেন এবার মানুষ ওনার বিচার করবে। বিচারব্যবস্থার উপ মানুষের ভরসা উঠে গেল। উনি বিচারকের আসনে বসে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলছিলেন। ভাল হয়েছে উনি ময়দানে এসেছেন। এবার খেলা হবে”।
Abhijit Gangopadhyay Join BJP: সুকান্ত-শুভেন্দুর হাত ধরেই পদ্মে যোগ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের
নিউজ ডেস্ক: বিচারবিভাগ থেকে রাজনৈতিক ময়দানে আসছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়-একথা জানিয়েছিলেন আগেই। সেই কথা মতোই বৃহস্পতিবার বিজেপিতে যোগ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বিধাননগরে বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর উপস্থিতিতে নতুন দলে যোগদান করলেন তিনি। পার্টি অফিসে পৌঁছোতেই শঙ্খধ্বনি দিয়ে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে স্বাগত জানানো হয়।
উল্লেখ্য, বিচারপতি হিসেবে এর আগে একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ মামলায় রায় দিয়েছিলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কিন্তু ভোটের মুখে আচমকা গত রবিবার তিনি রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। মঙ্গলবার বিচারপতি পদে ইস্তফা দিয়ে তিনি জানান, বিজেপিতে যোগ দেবেন তিনি। একই সঙ্গে কড়া ভাষায় তৃণমূলকে আক্রমণ করেন। এমনকি নাম না করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও আক্রমণ করেন। বলেন, তালপাতার সেপাই রয়েছেন যিনি তৃণমূলের সিনিয়র নেতাদের বিপদে ফেলতেই নারদ-চক্রান্ত করেছিলেন। সবটাই চক্রান্ত বলেও দাবি করেছিলেন। শুধু তাই নয়, ডায়মণ্ডহারবারে দাঁড়িয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারানোর চ্যালেঞ্জও জানান প্রাক্তন বিচারপতি।
তবে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে কি লোকসভা নির্বাচনে টিকিট দেওয়া হবে? দেওয়া হলে কোন কেন্দ্র থেকে? এই প্রশ্নের কোনও স্পষ্ট উত্তর মেলেনি এখনও। তবে কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে এবার লোকসভা ভোটে তমলুক কেন্দ্রে তাঁকে টিকিট দেওয়া হতে পারে। এ প্রসঙ্গে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেছেন, “দল চাইলে ভোটে লড়ব, নাহলে যেখানে দল কাজ দেবে, সেখানে কাজ করব।”
Asit Majumdar: কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর এবার অভিজিৎ গাঙ্গুলীকে তীব্র আক্রমণ চুঁচুড়ার তৃণমূল বিধায়কের
সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে মুখ খুললেন চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার। তিনি বলেন অভিজিৎ গাঙ্গুলী বিচারপতির চেয়ারে বসে বাংলার মানুষের সাথে প্রতারণা করেছেন। বাংলার মানুষকে দীর্ঘদিন বোকা বানিয়ে রাখা যায় না। তিনি যে শেষ দুই বছরের বিভিন্ন মামলায় রায়দান করেছেন সেই রায়দান বিজেপির কথায় পক্ষপাত দুষ্টু ছিল তা আজ প্রমাণিত । তিনি বিজেপিতে জয়েন করবেন এবং নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন সেই কারণেই পরিকল্পনামত নিজের বিচারপতির আসন ব্যবহার করে নিজের রাজনৈতিক ইমেজ তৈরি করার চেষ্টা করেছেন। আমরা মানুষের সঙ্গে থেকে নিজেদের রাজনৈতিক ইমেজ তৈরি করি। তিনি আরো বলেন অভিজিৎ গাঙ্গুলী আইন ব্যবস্থা সহ রাষ্ট্রপতি দেওয়া চেয়ারের অপব্যবহার করেছে । তিনি যে বিজেপির সঙ্গে আঁতাত করেই বিচারব্যবস্থাকে চালিয়েছেন তা আজ স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। একজন ভ্রস্টাচারি তিনি। বিধায়ক অসিত মজুমদার জানান আমি চাই রাজনীতির ময়দানে তাকে দেখার জন্য। যোগ্য জবাব মানুষ শেষ পর্যন্ত দেবে।
Abhijit Gangopadhyay: ময়দানে নেমেই পড়লেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়
ময়দানে নেমেই তৃণমূলকে চাঁছাছোলা আক্রমণ করলেন সদ্য প্রাক্তন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বাংলার জনগণকে তাঁর পরামর্শ “না বলতে শিখুন। শিরদাঁড়া আপনার কাছেই আছে। খোঁজাখুঁজি করার প্রয়োজন নেই”।
মাত্র কয়েক ঘণ্টা হয়েছে তিনি বিচারকের আসন ছেড়েছেন। তাঁর পরেই তাঁর বিরুদ্ধে ধেয়ে আসছে শাসক দলের তরফে একের পর এক আক্রমণ। কিন্তু তাতে দমে যাওয়ার পাত্র যে তিনি নন প্রথম দিনেই বুঝিয়ে দিলেন। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিচারব্যবস্থার এক অংশের কলঙ্ক বলে পাল্টা আক্রমণ করলেন। ২৬ অবধি এই দল থাকবে নাকি? তৃণমূলের অবস্থা ২০০৯ সালের সিপিএমের মত। এই ধরণের নিখাদ রাজনৈতিক মন্তব্য করে তিনি বুঝিয়ে দিলেন তিনি কোমর বেঁধেই ময়দানে নেমেছেন।
তবে কেন তিনি বিজেপিতেই যোগদান করবেন এবিষয়ে তিনি পরিষ্কার ভাবে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেনব। তিনি বলেছেন, “সিপিএম করব না কারণ আমি ভগবানে বিশ্বাসী। ঈশ্বর বিশ্বাস ত্যাগ করতে পারব না। কংগ্রেস করব না ঠিক করেছি কারণ ওখানে পরিবারবাদ আছে। তাই বিজেপি সবচেয়ে ভালো বিকল্প মনে হয়েছে রাজনীতির ময়দানে আসার জন্য।
বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন জানালেন। তবে কোন আসন থেকে লড়বেন সে বিষয়ে খোলসা করে কিছু বলেননি তিনি। ৭ মার্চ বৃহস্পতিবার ভারতীয় জনতা পার্টিতে তাঁর আনুষ্ঠানিক যোগদান। তমলুক আসন থেকে লড়তে পারেন এই জল্পনা রবিবার থেকেই রয়েছে। তবে সেই জল্পনায় সিলমোহর কিংবা জলাঞ্জলি হবে দলের বাকি আসনে প্রার্থী ঘোষণার পরেই। তবে ওয়াকিবহাল মহলের মত কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি যখন আসন ত্যাগ করে ময়দানে নেমেছেন তখন সব বুঝে শুনেই ময়দানে নেমেছেন।
পদত্যাগ করলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। রাষ্ট্রপতির কাছে তিনি পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন বলে জানিয়েছেন। জিপিও মার্ফত তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির চেম্বারে গিয়েও তাঁকেও পদত্যাগপত্র দিয়েছেন তিনি। এদিনই ছিল তাঁর বিচারক হিসেবে কর্মজীবনের শেষ দিন। রবিবার বিচারকের কাজ থেকে সরে আসার ঘোষণা করেছিলেন অভিজিৎ বাবু। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, “বৃহত্তর প্রেক্ষিতে আসতে চাই। তাই বিচারকের আসন ছেড়ে দিতে হবে। শাসক দল আমাকে তাঁদের মুখোমুখি হতে আহ্বান করেছিল। তাই আসছি”। প্রসঙ্গত অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় রাজনীতির ময়দানে নামতে চলেছেন বলে জল্পনা তৈরি হয়েছে। তমলুক আসন থেকে লড়তে পারেন এমন সম্ভাবনা কথা ঘোরা ফেরা করছে রাজনৈতিক মহলে। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বিচারকের আসন ছেড়ে দেওয়ার কথা ঘোষণা করতেই শাসক দলের তরফে তাঁকে আক্রমণ করা শুরু হয়। যদিও সেই সব কথায় আপাতত কান দিতে নারাজ সদ্য প্রাক্তন দুঁদে বিচারক অভিজিৎ বাবু।
শিক্ষা দুর্নীতি মামলায় একের পর এক নজিরবিহীন রায় ও মন্তব্য করেছেন বিচারক অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। একেবারে সময় বেঁধে দিয়ে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ থেকে শুরু করে প্যানেল বাতিলের নির্দেশ নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত ছিল। এছাড়াও তাঁর একের পর মন্তব্য সংবাদ শিরোনামে এসেছে।
বড় সড় অঘটন না ঘটল তিনি রাজনৈতিক দলে যোগ দিচ্ছেন এমনই ইঙ্গিত এসেছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দলের তরফে। তবে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নিজেই এবিষয়ে মন্তব্য করবেন বলে জানিয়েছেন। এখন দেখার মাস্টার দার মুর্তির সামনে এসে তিনি কী বলেন?