Wednesday, October 23, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

ayodhya ram mandir

Ram Mandir: পোশাকে বদল, বন্ধ হল স্মার্টফোন! অযোধ্যার রাম মন্দিরে একগুচ্ছ নতুন নিয়ম

নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ayodhya Ram Mandir) পুরোহিতদের জন্য একগুচ্ছ নতুন নিয়ম আনল মন্দির কর্তৃপক্ষ। এত দিন মন্দিরের পুরোহিতেরা গেরুয়া রঙের পোশাক পরতেন। এ বার তাঁদের পরতে হবে হলুদ রঙের পোশাক। তবে কেবল রঙেই নয়, বদল আসছে পোশাকের ধরনেও। বুধবার পোশাকবিধি নিয়ে নয়া নির্দেশিকা দিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে জানানো হয়েছে, এখন থেকে রাম মন্দিরের পুরোহিতরা আর গর্ভগৃহে স্মার্টফোন নিয়ে যেতে পারবেন না।

রাম মন্দির সূত্রে খবর, পুরোহিতদের মধ্যে যাতে অভিন্নতা বজায় থাকে এবং মন্দির (Ayodhya Ram Mandir) চত্বরে উপস্থিত অন্যান্যদের থেকে তাদের আলাদাভাবে চেনা যায়, তার জন্যই এই নয়া সিদ্ধান্ত। রাম মন্দিরের সহকারী পুরোহিত, সন্তোষ কুমার তিওয়ারি জানিয়েছেন, প্রধান পুরোহিত, চার সহকারী পুরোহিত এবং ২০ জন শিক্ষানবিশ পুরোহিত-সহ রাম মন্দিরের সকল পুরোহিতদেরই এখন থেকে মাথার বাঁধতে হবে হলুদ রঙের সাফা, পরতে হবে হলুদ রঙের চৌবন্দি এবং ধুতি। এর আগে, মন্দিরের অধিকাংশ পুরোহিতই গেরুয়া রঙের পোশাক পরতেন। সন্তোষ কুমার তিওয়ারি বলেন, “কয়েকজন পুরোহিত এর আগেও হলুদ পোশাক পরে আসতেন, তবে এটা বাধ্যতামূলক ছিল না।” তাঁর মতে, সনাতন ধর্ম অনুসারে পুরোহিতদের এমন পোশাক পরা উচিত, যা, প্রথমে মাথা গলাতে হয় এবং তারপর হাত গলাতে হয়। এই রীতি মেনেই নতুন পোশাক বিধি জারি করা হয়েছে।

এতদিন অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ayodhya Ram Mandir) কেবল মাত্র পুরোহিতরাই স্মার্ট ফোন নিয়ে প্রবেশ করতে পারতেন। কিন্তু এবার তাঁরাও সেটা করতে পারবেন না। সেই সঙ্গে ৫ ঘণ্টার শিফটে কাজ করবেন সেখানকার কর্মীরা। এমনই জানানো হয়েছে নয়া নির্দেশিকায়। মন্দির কর্তৃপক্ষের একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, নিরাপত্তার কারণে ফোন নিয়ে মন্দির চত্বরে ঢুকতে পারবেন না কোনও পুরোহিত। সম্প্রতি মন্দিরের ভিতরের কিছু ছবি সমাজমাধ্যমে ‘ফাঁস’ হয়ে গিয়েছিল। তার পরেই ফোন নিয়ে কড়াকড়ির পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। পুরোহিতদের কাজ শুরু হবে ভোর সাড়ে ৩টেয়। শেষ হবে রাত ১১টায়। পুরোহিতদের এক একটি দলকে দিনে সর্বোচ্চ পাঁচ ঘণ্টা মন্দিরের কাজে নিযুক্ত থাকতে হবে, বলে জানিয়েছে রাম মন্দির ট্রাস্ট।


Sweta Chakrabory | 16:12 PM, Thu Jul 04, 2024

Ayodhya Ram Mandir: রাম মন্দির উড়িয়ে দেওযার হুমকি পাক জঙ্গি সংগঠনের!

নিউজ ডেস্ক: বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া হবে অযোধ্যার রাম মন্দির (Ayodhya Ram Mandir)। এমনই হুমকি দিল পাকিস্তান ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ (Jaish-e-Mohammad)। অডিও-বার্তা মারফত হুমকি পেয়ে আঁটসাঁট করা হয়েছে মন্দির চত্বরের নিরাপত্তা। সতর্ক রয়েছে নিরাপত্তা সংস্থাগুলি। শুরু হয়েছে তদন্ত। ২০০১ সালে একবার রাম মন্দিরে হামলার হুমকি দিয়েছিল জইশ-ই-মহম্মদ। এতদিন পরে ফের হুমকি-বার্তা। 

চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে উদ্বোধন হয় অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir)। তার পর থেকে মাঝেমধ্যেই হুমকি দিচ্ছে পাকিস্তান ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন। ২২ জানুয়ারি মন্দির প্রতিষ্ঠার দিন যাঁরা উপস্থিত ছিলেন, সেই হিন্দুত্ব শক্তিকে হুমকি দিয়েছে পাকিস্তানের একাধিক জঙ্গি (Jaish-e-Mohammad)। একটি হুমকি এসেছিল পলাতক ভারতীয় জঙ্গি ফারহাতুল্লা ঘাউরি, অন্যটি এসেছিল দ্য রেসিস্ট্যান্স ফোর্সের তরফে। দুটিই হুমকি দেওয়া হয়েছিল রামলালার বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে। বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানকে ‘শয়তানের ঘটনা’ বলে উল্লেখ করেছে ওই জঙ্গি গোষ্ঠী। এটিকে প্রতিশোধের ঘটনা বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। 

রাম মন্দির (Ayodhya Ram Mandir) প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানের পরে পরেই একটি ভিডিও-বার্তা প্রকাশ করেছিল ঘাউরি। শিরোনাম ছিল ‘রাম মন্দির : ডিক্লারেশন অফ ওয়ার’। বিজেপি এবং আরএসএসের বিরুদ্ধে একে সে জিহাদ বলেই জানিয়েছিল। ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করা হবে বলেও হুমকি দিয়েছিল সে। ভিডিওতে ঘৌরির কণ্ঠস্বরের পাশাপাশি ছবি দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, প্রাক্তন বিজেপি নেত্রী নুপূর শর্মা এবং নবীন কুমার জিন্দলের। আরও পড়ুন: “স্পিকার পদে বিজেপি প্রার্থীকেই সমর্থন করবে জেডিইউ”, বললেন ত্যাগী প্রফেট মহম্মদকে নিয়ে ২০২২ সালে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন নুপূর। ভিডিওটিতে রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir) ছবি দেওয়া হয়েছিল। দেওয়া হয়েছিল হ্যান্ড গ্রেনেড, ছুরি, সুইসাইড জ্যাকেট, বুলেট, বন্দুক এবং বুলডোজারের ছবিও। ভিডিওটিতে সাংবাদিকদেরও হুমকি দেওয়া হয়েছিল। ঘাউরি মুক্তমনা মুসলমানদেরও সমালোচনা করেছিল। জিহাদ পরিত্যাগ করায় সমালোচনা করা হয়েছিল মুক্তমনা পণ্ডিত ফিয়াজ সইদ এবং প্রাক্তন সাংসদ মাহমুদ আশাদ মাদানির (Jaish E Mohammad)।

Sweta Chakrabory | 17:25 PM, Sat Jun 15, 2024

Rambhakti in West Bengal: অযোধ্যায় ভক্তি বাংলায় জুড়ে পরিলক্ষিত হচ্ছে

নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার রামমন্দিরের জোয়ার আছড়ে পড়েছে বাংলায়। শুধু রাজধানী কলকাতা নয় দক্ষিণ ও উত্তরবঙ্গেও প্রাণ প্রতিষ্ঠা ঘিরে যেন উৎসবের মেজাজ।


কলকাতা সংলগ্ন বাগুইআটির চক্রবর্তী পরিবারে সকাল থেকে পুজোর আয়োজন চলছে। হোমযজ্ঞ সহকারে নানান আচার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সংস্কার ভারতী দক্ষিণবঙ্গের ব্যানারে স্থানীয়রা সারাদিনব্যাপী কর্মসূচির আয়োজন করে। অন্যদিকে বৈকুণ্ঠ নাথ মন্দির গণেশ টকিজে ভক্তদের ভিড় চোখে পড়ার মত। এখান থেকেই শুভেন্দু অধিকারী নেতৃত্বে একটি মিছিল রওনা দেয়। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ এর রাম মন্দির সেজে ওঠে। অযোধ্যায় ৫০০ বছর পরে রাম ঘরে ফিরেছেন। এই শুভক্ষণকে ঘিরে উন্মাদনা সারা দেশ ও বিশ্বে। সকাল সকাল অগণিত রামভক্তরা ছিলেন কল্লোলিনী তিলোত্তমার রাজপথে।

অযোধ্যার রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার দিন সকালে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়গপুর শহরের ওল্ড সেটেলমেন্ট বালাজি মন্দিরে ২৭ কেজি গাওয়া ঘি দিয়ে তিন ফুটের প্রদীপ জ্বালিয়ে আজ সকালে মন্দিরের পুজো শুরু হয়। প্রদীপ প্রজ্বলন করলেন মেদিনীপুরের বিজেপির সাংসদ দিলীপ ঘোষ।


উত্তর ভারতের অযোধ্যায় যখন রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার কর্মযজ্ঞ শুরু হয়। সেই সময় উত্তর পূর্ব ভারতে তিস্তা পাড়ের জলপাইগুড়ি শহরের বুকে ম্যারাথন দৌড় থেকে শুরু করে, বিভিন্ন মন্দিরে রামের বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়। শহরের অলিগলিতে ভেসে যাচ্ছে রাম ভজনের ঝঙ্কার। অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধনের আনন্দে শহরের বেশকিছু ক্রীড়া প্রেমী হাতে জাতীয় পতাকা সহ রাম মন্দির শোভিত গেরুয়া ঝান্ডা হাতে সতস্পূর্ত ভাবে মূখে জয় শ্রী রাম ধ্বনি দিয়ে ১৫ থেকে ১৬ কিলোমিটার পথ পরিক্রমা করে চলেছে মাঘের কনকনে শীতের সকালে।
আসানসোল পুরনিগমের ৯৯ নং ওয়ার্ড তথা কুলটির ভরতচক গ্রামে অযোধ‍্যার রাম মন্দিরে রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠাকে ঘিরে সোমবার যে ভব‍্য পুজোর আয়োজন করা হয়েছে সেই উপলক্ষ‍্যে ১৩৫ বছরের প্রাচীন মন্দিরে রামের পুজো পাঠের আয়োজন হয়। এদিন ভরতচক গ্রামে উপস্থিত হয়ে দেখা যায়, রাম মন্দিরে রাম সীতা, ভরত, লক্ষণ, শত্রুঘ্ন হনুমান, জাম্বুবানের মূর্তির খড়ের মেড় রয়েছে। এই উপলক্ষ‍্যে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিজেপি নেতা অমিত গরাই জানিয়েছেন, “ভরতচক গ্রামে রামের পুজা প্রায় ১৫০ বছরের বেশি সময় ধরে আয়োজিত হয়ে আসছে। মূলত মাঘী পূর্ণিমাতে প্রতি বছর মূর্তি গড়ে আট দিন ধরে রামের পুজোর আয়োজন করা হয়”।

Editor | 14:03 PM, Mon Jan 22, 2024
upload
upload