Friday, September 20, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

basirhat

Sandeshkhali: রেখা পাত্র ‘সন্দেশখালির বাঘিনী’, বিরাট ইঙ্গিত বিজেপির কেন্দ্রীয় টিমের


নিউজ ডেস্ক: ভোট-পরবর্তী হিংসা পরিদর্শন করতে সন্দেশখালিতে আসলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় টিম। মঙ্গলবার বিকেলে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) সড়বেড়িয়া এলাকায় আসেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জেপি নাড্ডার তৈরি করা ৪ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। এই দলের মধ্যে রয়েছেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব, কেন্দ্রীয় প্রাক্তন আইন মন্ত্রী রবি শংকর প্রসাদ, বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল সহ আরও চারজন। এদিন সন্দেশখালির প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রের কাছ থেকে অত্যাচারের বিবরণ শোনেন প্রতিনিধি দল। এদিন তাঁরা সড়বেড়িয়ার আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ছোট বিট পোলের ৪২, ৪৫ নম্বর বুথের বামন ঘেরি এলাকায় গিয়ে বিজেপি কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে কথা বলেন টিম। তাঁদের বর্তমান অবস্থার কথা জানার চেষ্টা করেন। আক্রান্ত বিজেপি কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে কথা বলে বেশ কিছু তথ্য সংগ্রহ করেন তাঁরা। তথ্য সংগ্রহ করার পাশাপাশি বিজেপি কর্মীদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা।

প্রতিনিধি দলের বক্তব্য (Sandeshkhali)
প্রতিনিধি দলের সদস্য তথা উত্তর প্রদেশের প্রাক্তন ডিজিপি ব্রিজপাল সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) গিয়ে রেখা পাত্রকে বলেন, “রেখা পাত্র সন্দেশখালির বাঘিনী। রেখা যেভাবে লড়াই করেছে, তা বলার মতো। আমি বলে রাখলাম এই মেয়ে অনেক দূর যাবে। আমি এই নিয়ে বাংলায় মোট পাঁচবার এসেছি। এই সন্দেশখালিতে কেবল অত্যাচারই হয়েছে। আমি উর্দি পরেছি। কিন্তু এখানে পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা দেখে দুঃখ পাই।” একই সঙ্গে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদও রেখার সাহসিকতার জন্য বাহবা দেন।

রেখা পাত্রের বক্তব্য

সন্দেশখালির (Sandeshkhali) গদখালিতে তৃণমূল দুষ্কৃতীরা বিজেপি কর্মীদের উপর ব্যাপক অত্যাচার করেছে। আর সেই আক্রান্ত বিজেপি কর্মীদের পাশে থেকে রেখা বলেন, “প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন শক্তিস্বরূপা। আজ প্রাক্তন পুলিশকর্তা বাঘিনী বললেন আমাকে, তবে আমার মনে হয়, এটা শুধু আমাকে বলা নয়, সন্দেশখালির প্রত্যেক মহিলাকে বলা হয়েছে। মানুষে তো বাড়িতেই ফিরতে পারেননি। কাউন্টিং এজেন্টরা এখনও ঘরছাড়া। গ্রামে ঢুকতে পারেননি। তাহলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হল কীভাবে?” তৃণমূলের অত্যাচারে দক্ষিণ ২৪ পরগনার একাধিক গ্রাম জনশূন্যে পরিণত হয়েছে। এই টিম কলকাতা, কোচবিহার এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার একাধিক জায়গায় নিপীড়িত বিজেপির কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেছে। বিজেপির টিম রাজ্যে ভোট-পরবর্তী হিংসায় আক্রান্ত বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে এবং এলাকা পরিদর্শন করে রিপোর্ট দেবেন সর্বভারতীয় সভাপতি জগত প্রকাশ নাড্ডার কাছে। আজই তাঁদের রাতে দিল্লি ফিরে যাওয়ার কথা

Pankaj Kumar Biswas | 19:24 PM, Tue Jun 18, 2024

Basirhat ISF Candidate: ডায়মন্ড হারবারে লড়ছেন না নওশাদ! তবে অভিষেকের বিপক্ষে কে?


নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে ডায়মন্ড হারবারে(diamond harbour) তৃনমূল প্রার্থী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে লড়ছেন না আইএসএফের নওশাদ সিদ্দিকি(nawsad siddique), বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ফুরফুরা শরিফে সাংবাদিক বৈঠক করে পাঁচটি লোকসভা আসনে নিজেদের দলের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করলেন আইএসএফ নেতৃত্ব। সেখানে ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্রের জন্য প্রার্থী হিসেবে নাম ছিলনা নওশাদের। এবারের নির্বাচনে ডায়মন্ড হারবারে আইএসএফ প্রার্থী করা হয়েছে মজনু লস্করকে। অর্থাৎ তৃণমূলের অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের(abhisekh banerjee) বিপরীতে লড়বেন আইএসএফ প্রার্থী অ্যাডভকেট মজনু লস্কর।

প্রসঙ্গত, গত কয়েক মাস ধরেই ডায়মন্ড হারবারে নওশাদ প্রার্থী হবেন বলে জল্পনা ছিল। যেহেতু তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ওই এলাকার সাংসদ, তাই ওই আসনে সংখ্যালঘু নেতা নওশাদের প্রার্থী হওয়া নিয়ে জোর গুঞ্জন ছিল। এর আগে অভিষেকের বিরুদ্ধে প্রার্থী হওয়া নিয়ে নওশাদ জানিয়েছিলেন, তাঁর দল তাঁকে মনোনয়ন দিলে তিনি ডায়মন্ড হারবারে প্রার্থী হবেন। কিন্তু আইএসএফ নেতৃত্ব তাঁকে প্রার্থী হওয়ার অনুমতি দেয়নি বলেই জানিয়েছেন তিনি।

অন্যদিকে একই সঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, "আমরা লোকসভা নির্বাচনে বামেদের সঙ্গে কোনও জোট করছি না। ওদের অনেক সময় দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু যা বুঝলাম, তাতে ওরা জোটে আগ্রহী নয়।" এই সিদ্ধান্ত ঘোষণার ফলে তিন রাজনৈতিক পক্ষের জোট আলোচনা কার্যত ভেস্তে গিয়েছে। যদিও, মুর্শিদাবাদ আসনে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমের বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছে আইএসএফ।

নওশাদের দলের এমন অবস্থানে বেজায় ক্ষুব্ধ সিপিএম। তারা জানিয়েছিল, মুর্শিদাবাদের সঙ্গে শ্রীরামপুর আসনে আইএসএফ প্রার্থী প্রত্যাহার করলেই জোটের আলোচনা সম্ভব হবে। পাল্টা নওশাদের(nawsad siddique) যুক্তি ছিল, আলোচনা করলেই সব সমস্যার সমাধান করা যেত। কিন্তু সিপিএমের একতরফা ভাবে প্রার্থীঘোষণাকে কোনও ভাবেই মেনে নিতে পারেনি আইএসএফ। তাই শেষ পর্যন্ত যাদবপুরেও(jadavpur) প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে বলেই দলের দাবি।

যাদবপুরে প্রার্থী করা হয়েছে আইনজীবী নুর আলম খান, বালুরঘাটে মোজাম্মেল হক, উলুবেড়িয়ায় মফিকুল ইসলাম এবং ব্যারাকপুরে প্রার্থী করা হয়েছে আইনজীবী জামির হোসেনকে। বসিরহাট(basirhat) লোকসভা কেন্দ্রে আবার প্রার্থী বদল করেছে আইএসএফ। নতুন প্রার্থী আখতার আলি বিশ্বাস। এর আগে প্রার্থী হয়েছিলেন শহিদুল ইসলাম মোল্লা।

উল্লেখ্য, আইএসএফ তাদের প্রথম প্রার্থী তালিকায় বসিরহাটের নাম রেখেছিল। প্রার্থী করেছিল শহিদুল ইসলাম মোল্লাকে। তবে বৃহস্পতিবার নওশাদ সিদ্দিকীর দলের দ্বিতীয় তালিকা সামনে আসার পরই শহিদুল জানিয়ে দিলেন, বসিরহাট থেকে তিনি ভোটে লড়ছেন না। কারণ হিসেবে জানিয়েছেন, সিপিএমের সঙ্গে আইএসএফের জোট না হওয়া। এর পরেই বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রে আবার নতুন করে প্রার্থী বদল করেছে আইএসএফ(ISF ).

Sweta Chakrabory | 12:40 PM, Fri Apr 05, 2024

Suvendu Adhikari-Avishek Banerjee: করিমপুরে শুভেন্দু-বারাসাতে অভিষেক , দুই সভা থেকে একে অপরের পাল্টা জবাব

নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে নদিয়ার করিমপুরে নতুন বাস স্ট্যান্ডের পাশে বুথ কর্মী সম্মেলনে হাজির হন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। অন্যদিকে, বৃষ্টি মাথায় করেই লোকসভা নির্বাচনের আগে বসিরহাটে সভা করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

এদিন করিমপুরের জনসভা থেকে তৃণমূলকে নিশানা করে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, "যেদিন গরুর গাড়িতে হেডলাইট লাগবে সেদিন মমতা প্রধানমন্ত্রী হবেন। " করিমপুরে গিয়ে বামেদের জোর নিশানা করলেন শুভেন্দু। বললেন, "সিপিএম ত্রিপুরায় উঠে গেছে বাংলার বিধানসভায় নেই। সিপিএমকে ভোট দেওয়া মানে তৃণমূলের হাত শক্ত করা। বাম-তৃণমূল সেটিং। পুরোনো আমলের অধিকাংশ সিপিএম নেতা কর্মী আমাদের সঙ্গে। তৃণমূলকে সরাতে পারে একমাত্র বিজেপিই। গুজরাত থেকে তৃণমূল প্রার্থী ভাড়া করে এনেছে তৃণমূল।"

পাশাপাশি, বসিরহাটের সভা থেকে ফের বকেয়া তোপ অভিষেকের। একই সঙ্গে বসিরহাটের সভা থেকে তিনি বলেন, "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ পেলে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে জেলে ঢোকানোর ব্যবস্থা করে, এটাই পার্থক্য।" সন্দেশখালিতে যে অভিযোগ উঠেছে, তার ভিত্তিতে শেখ শাহজাহানকে রাজ্য পুলিশই গ্রেফতার করেছে , এদিন সভায় একথাও মনে করিয়ে দেন অভিষেক।

Sweta Chakrabory | 17:37 PM, Wed Mar 20, 2024

Meenakshi Mukherjee: বাম অভিযানে ধুন্ধুমার বসিরহাট


নিউজ ডেস্ক: আবারও ধুন্ধুমার পরিস্থিতি বসিরহাটে। বাম যুব সংগঠন DYFI-এর বসিরহাটে পুলিশ সুপারের অফিস ঘেরাও কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার বাধল। শনিবার বসিরহাট টাউন হল থেকে DYFI-এর মিছিল রওনা দেয় এসপি অফিসের দিকে। কিন্তু মিছিলে পুলিশ বাধা দিলে শুরু হয় ধস্তাধস্তি। এরপর লাঠিচার্জ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে পুলিশ। এরপরেই একেবারে হুলস্থুল বেঁধে যায় এলাকায়।

উল্লেখ্য,সন্দেশখালি সহ একাধিক ইস্যুতে উত্তপ্ত বাংলা। আর এই সমস্ত ইস্যুকে সামনে রেখেই শনিবার বসিরহাট এসপি অফিস অভিযানের ডাক দেয় DYFI। মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে এই অভিযানের ডাক দেওয়া হয়। পুলিশের লাঠি চার্চের পরেই পুলিশের ব্যারিকেডের প্রাচীর ভেঙে সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক মীনাক্ষী মুখার্জির নেতৃত্বে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে DYFI-এর মিছিল। প্রতিবাদে রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখায় বিক্ষোভকারীরা। যার ফলে বসিরহাট তেঁতলিয়া সহ গোটা রাস্তা জুড়ে তুমুল যানজট তৈরি হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে মীনাক্ষী বলেন, বসিরহাটের পুলিশ শাহজাহানকে জামাই আদর করে রাখে। মহিলাদের উপর অত্যাচার হলে থানায় বসে থাকে। আর আমাদের আটকাচ্ছে। শাহজাহানকে ভিতরে যেতে হয়েছে। এর হিসেব নেবে জনতা। প্রসঙ্গত, সংগঠনের কাজে জলপাইগুড়ির লাটাগুড়িতে ছিলেন মিনাক্ষী। শুক্রবার রাতে সেখান থেকে ট্রেনে রওনা দেন তিনি। ভোরে কলকাতা পৌঁছে সরাসরি বসিরহাট রওনা দেন। পুলিশের বাধা পেয়ে রাস্তায় বসে প্রতিবাদ করছিলেন মিনাক্ষীরা। যদিও কিছুক্ষণ পর পুলিশের তরফ থেকে তাঁদের পাঁচ জনকে পুলিশ সুপারের কাছে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। জানানো হয়, সর্বাধিক পাঁচ জন গিয়ে পুলিশ সুপারকে ডেপুটেশন জমা দিতে পারবেন।

Sweta Chakrabory | 17:58 PM, Sat Mar 02, 2024
upload
upload