Friday, September 20, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

bat

Terrorist Attack: জঙ্গিদের ছবি প্রকাশ্যে এল, মাথার দাম পাঁচ লাখ টাকা

নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে সেনার ওপর হামলায় (Terrorist Attack) জড়িত তিন জঙ্গির ছবি প্রকাশ করল পুলিশ। প্রত্যেকের মাথার দাম ৫ লক্ষ টাকা ঘোষণা করা হয়েছে। শনিবার স্কেচ প্রকাশ করে পুলিশ জানিয়েছে, “ডোডা এবং ডেসরা এলাকায় এই তিনজন জঙ্গি সক্রিয় রয়েছে। জঙ্গির কার্যকলাপের এই তিনজনই যুক্ত ছিল।” পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয়দের কাছে ওই জঙ্গিদের ছবি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। জঙ্গিদের খোঁজ নেওয়ার জন্য একটি ফোন নম্বর চালু করা হয়েছে।

উর্দু ও পস্তো জানে জঙ্গিরা (Kupwara Encounter)

জানা গিয়েছে জঙ্গিরা উর্দু এবং পাস্তো ভাষায় সাবলীলভাবে কথা বলতে পারে। পাকিস্তানের উত্তর পশ্চিম সীমান্ত এলাকা থেকে এই জঙ্গিদের নিয়োগ করা হয়েছে। জঙ্গিরা “জৈশ-এ-মোহাম্মদের” সঙ্গে যুক্ত। পাকিস্তানের সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁরা তাঁদের হ্যান্ডেলারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। তাঁদের অবস্থান যাতে চিহ্নিত না করতে পারে সেনা এবং পুলিশ, সেই কারণে নিজেদের ফোন ব্যবহার না করে অনেক ক্ষেত্রে জঙ্গিরা স্থানীয় বাসিন্দাদের ফোন এবং পাকিস্তানে যোগাযোগের জন্য হটস্পট নেটওয়ার্ক ব্যবহার করছে।

সেনার উপর ফের হামলা (Terrorist Attack)

এদিকে জম্মু-কাশ্মীরের কুপওয়ারা (Kupwara Encounter) জেলার কুমকাডি ছাউনি লক্ষ্য করে পাক জঙ্গি ও সীমান্ত বাহিনীর যৌথ হামলায় (Terrorist Attack) এক ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়েছে। মেজর পর্যায়ের পদমর্যাদার এক অফিসার সহ আরও চারজন সেনা পাকিস্তানের দিক থেকে ছুটে আসা গুলিতে আহত হয়েছেন। সংঘর্ষে একজন পাক জঙ্গিও খতম হয়েছে বলে সেনা সুত্রে খবর। ইতিমধ্যেই সীমান্ত লাগোয়া বিভিন্ন এলাকায় জঙ্গিদের খতম করতে অপারেশন সর্পবিনাশ শুরু করেছে সেনা। ৪০ থেকে ৫০ জন জঙ্গি সীমান্ত লাগোয়া জঙ্গলঘেরা ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করেছে, এমনই খবর পেয়েছে সেনাবাহিনী। এমতাবস্থায় পাকিস্তানকে তাঁদের ভাষাতেই জবাব দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।





Pankaj Kumar Biswas | 18:32 PM, Sat Jul 27, 2024

Jammu Kashmir: অশান্ত উপত্যকা! বাত্তাল সেক্টরে অনুপ্রবেশের চেষ্টা রুখল সেনা, আহত জওয়ান



নিউজ ডেস্ক: আবারও অশান্ত উপত্যকা। এবার জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) বাত্তাল সেক্টরে (Battal Sector) জঙ্গি অনুপ্রবেশের চেষ্টা রুখল ভারতীয় সেনা। মঙ্গলবার ভোর থেকে জঙ্গিদের সঙ্গে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলির লড়াই শুরু হয়েছে ওই অঞ্চলে। দু’পক্ষের গুলির লড়াইয়ে এক জন জওয়ান গুরুতর জখম হয়েছেন। তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

সেনাবাহিনী সূত্রে জানা গিয়েছে, বাত্তাল এলাকায় (Battal Sector) জঙ্গিদের অনুপ্রবেশের খবর পেয়ে অভিযান চালিয়েছিল ভারতীয় সেনা। পাহাড়ি (Jammu Kashmir) এলাকায় জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে জঙ্গিরা প্রবেশ করার চেষ্টা করলেই জওয়ানরা গুলি চালান। পাল্টা জঙ্গিদের দিক থেকেও ধেয়ে আসে গোলাগুলি। জঙ্গিদের ছোড়া গুলি লাগে এক সেনা জওয়ানের গায়ে। মঙ্গলবার ভোর ৩টে থেকে জঙ্গি এবং ভারতীয় সেনার মধ্যে গুলির লড়াই চলছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর হোয়াইট নাইট কর্পস এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে পোস্ট করে এই অভিযানের কথা জানিয়েছে। তারা আরও জানিয়েছে, ভারতীর সেনার সাহসিকতার সামনে পড়ে জঙ্গিরা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে। জঙ্গিদের অনুপ্রবেশ আটকানো গিয়েছে। তবে এখনও ওই এলাকায় অভিযান চালাচ্ছে ভারতীয় সেনা।

বিগত কিছুদিন ধরে বারেবারে অশান্ত হয়ে উঠছে জম্মু কাশ্মীর (Jammu Kashmir)। কখনও সেনা ক্যাম্পে, কখনও আবার সেনা কনভয়ে হামলা চালাচ্ছে জঙ্গিরা। পাল্টা জবাব দিচ্ছে ভারতীয় সেনাও। দু'পক্ষের লড়াইয়ে প্রাণ দিয়েছেন বেশ কয়েকজন ভারতীয় সেনা। অন্যদিকে সেনার গুলিতে নিকেশ হয়েছে কয়েকজন জঙ্গি। এরই মধ্যে জম্মুর পাহাড়ি অঞ্চলে লুকিয়ে থাকা ৪০ থেকে ৫০ জন জঙ্গির খোঁজে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে ভারতীয় সেনা। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, পাকিস্তান থেকে অনুপ্রবেশ করেছে তারা। তাদের সঙ্গে আধুনিক অস্ত্রও রয়েছে। তাদের কাছে অত্যাধুনিক নাইট ভিশন যুক্ত মার্কিন রাইফেল রয়েছে। রয়েছে রাবার বুলেট সহ একাধিক অস্ত্র। সেই কারণেই যে কোনও সময়ে বড়সড় হামলার ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই আগে থেকেই সর্তকতা অবলম্বনে নানা ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। চলছে গোপন অভিযান।

Sweta Chakrabory | 09:58 AM, Tue Jul 23, 2024

Brain Eating Amoeba: কেরলে রহস্যজনকভাবে শিশুদের বাড়ছে মস্তিষ্কের সংক্রমণ! কীভাবে রুখবেন বিপদ? 


নিউজ ডেস্ক: ফের সংক্রমণের ভ্রুকুটি। মস্তিষ্কের সংক্রমণে (Brain Eating Amoeba) ফের শিশুমৃত্যুর ঘটনায় উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য মন্ত্রক। কেরলে একের পর এক শিশুমৃত্যুর ঘটনায় উদ্বেগ বাড়ছে। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আনতে পারলে, বিপদ বাড়বে।

কেরলে তিন শিশুর রহস্যজনকভাবে মস্তিষ্কের সংক্রমণ থেকে মৃত্যু হয়েছে। পাঁচ বছর বয়সি একটি মেয়ে এবং ১৩ বছর বয়সি আরেক কিশোরীর মৃত্যুর পরে, সম্প্রতি ১৪ বছর বয়সি আরেক কিশোর মারা যায়। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, মস্তিষ্কে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ (Brain Eating Amoeba) থেকেই এই মৃত্যু হচ্ছে। সংক্রমণের জেরে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তার জেরে শরীরের নানান অঙ্গের জটিলতা তৈরি হচ্ছে। সম্প্রতি ওই ১৪ বছরের কিশোর এই উপসর্গ নিয়েই কেরলের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। সংশ্লিষ্ট ওই হাসপাতালের চিকিৎসকেরা জানান, দ্রুত চিকিৎসা শুরু হয়েছিল। পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতিও হয়েছিল। কিন্তু তারপরে হঠাৎ শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। আর তার জেরেই ছেলেটি মারা যায়। এর আগে আরও দুই শিশু এক ভাবে মারা যায়। আর তার জন্যই উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।

স্বাস্থ্য মন্ত্রক থেকে জানানো হয়েছে, প্রত্যেক রাজ্যে এই নিয়ে সতর্কতা জারি করা জরুরি। শিশুরা এই সমস্যায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। তাই মন্ত্রকের তরফ থেকে শিশুস্বাস্থ্যের দিকেও বাড়তি নজরদারি দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মস্তিষ্কের এই সংক্রমণ এক ধরনের অ্যামিবা থেকে হচ্ছে। তাঁরা আশঙ্কা করছেন, পুকুরের জল থেকেই এই সংক্রমণ হচ্ছে। পুকুর থেকেই ওই ব্যাকটেরিয়া নাকের মাধ্যমে মস্তিষ্কে প্রবেশ করছে। আর তার জেরেই বিপদ বাড়ছে। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমছে। আর হঠাৎ করেই প্রাণহানির মতো বিপদও ঘটছে।  চিকিৎসকদের পরামর্শ, শিশুদের বিশেষত পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের, আপাতত পুকুরের জলে (Pond Water) স্নান না করানোই ভালো। কারণ, এদের কতখানি সংক্রামক ক্ষমতা রয়েছে, সে বিষয়েও এখনও নিশ্চিত কিছু বোঝা যাচ্ছে না। তাই কয়েকটি বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা নেওয়া জরুরি বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

১০ বছরের উর্ধ্বে শিশুদের পুকুরে (Pond Water) স্নানের ক্ষেত্রে ডুব দিয়ে নিঃশ্বাস নেওয়া এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বহু কিশোর-কিশোরী খুব ভালো সাঁতার কাটতে পারে। তারা স্নানের সময় দীর্ঘক্ষণ পুকুরের ভিতরে ডুবসাঁতার দেয়। এই ধরনের ব্যাকটেরিয়া (Brain Eating Amoeba) সহজেই নাকের মাধ্যমে তখন মস্তিষ্কে পৌঁছতে পারে। আর তার থেকেই বড় বিপদ ঘটতে পারে। তাই আপাতত এই ধরনের কাজ থেকে আপাতত বন্ধ রাখা উচিত। সুইমিং পুলে নামার ক্ষেত্রে শিশুদের জন্য সতর্কতা জরুরি বলে মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

Sweta Chakrabory | 09:53 AM, Wed Jul 10, 2024
upload
upload