Friday, September 20, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

diamond harbour

Hilsa Fish: মরসুমের প্রথম ইলিশ এল রাজ্যে! কত উঠল দাম? 

নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে বর্ষা প্রবেশ করতে না করতেই বাজারে দেখা মিলল ইলিশের (Hilsa Fish)। গতকাল শুক্রবার এই মরসুমের প্রথম ইলিশ ঢুকেছে ডায়মন্ড হারবারের নগেন্দ্রবাজারে। প্রতিকেজি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৪০০ টাকা হিসাবে। ভোজন রসিক বাঙালিদের কাছে পছন্দের মাছ হল ইলিশ। ইলিশের ঝাল, ভাপা, পাতুরি, সর্ষে ইলিশের স্বাদ অতুলনীয়। বর্ষার মরশুমে ইলিশ মাছ পাতে না পড়লে যেন রসনা তৃপ্তি বাঙালির ভোজন সম্পূর্ণ হয় না। তাই ইলিশের নাম শুনলেই জিভে জল চলে আসে। যদিও মাত্র কয়েকদিন আগে গিয়েছে বাঙালির জামাইষষ্ঠীর উৎসব। কিন্তু সেই সময় টাটকা ইলিশের খোঁজ মেলেনি। তাতে অনেকেরই মন খারাপ ছিল। এইবার বর্ষা আসতেই ইলিশের নিয়ে আশার কথা শোনালেন মৎস্যজীবীরা।

উল্লেখ্য গত দুই মাস সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধ ছিল। অবশ্য এই দুই মাস মাছ ধরার জন্য সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। কারণ এই সময় পরিণত মাছগুলি ডিম দেয়। সেই জন্য মাছের বংশ বিস্তার এবং ছোট মাছ পরিণত হওয়ার সময় সমুদ্রে মাছ ধরার উপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এই বছর ১৫ জুনের পর থেকে মাছ ধরতে ট্রলার নিয়ে পাড়ি দিয়েছেন মৎস্যজীবীরা। ডায়মন্ডহারবারের মৎস্যজীবীদের জালে উঠেছে প্রচুর ইলিশ (Hilsa Fish)। নগেন্দ্রনগর বাজারের আড়তদার এবং ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, শুক্রবার প্রায় ৩০০০ কেজি ইলিশ ঢুকেছে বাজারে।

নগেন্দ্রনগর বাজার সমিতির সম্পাদক জগন্নাথ সরকার বলেছেন, “এই বছর ইলিশের (Hilsa Fish) মরসুমের শুরুতেই জালে ইলিশ ধরা পড়েছে। তবে মাছের পরিমাণ কম হলেও ইলিশের আকার অনেক বড় বড় ছিল। দুই মাস সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধ ছিল। মৎস্যজীবীরা সমুদ্রে পাড়ি দিয়েছেন আবার। ভালো সাইজের মাছ ধরা পড়েছে। গত বছরের তুলনায় এই বছর ভালো পরিমাণে ইলিশ পাওয়ার অনেক সম্ভাবনা রয়েছে।”

Sweta Chakrabory | 15:08 PM, Sat Jun 22, 2024

Diamond Harbour: ভোটে মুখে ডায়মন্ড হারবারে চলল গুলি! আহত শিশু-সহ দুই

নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে উত্তপ্ত ডায়মন্ড হারবার(Diamond Harbour), পড়ল বোমা, চলল গুলি। ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের রবীন্দ্রনগরের চার নম্বর ওয়ার্ডের গুলজার বাগ এলাকায় দুই তৃণমূল গোষ্ঠীর মধ্যে জমি দখলকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায়। অশান্তির মাঝেই আচমকাই বোমা পড়তে শুরু করে এলাকায়। প্রায় ২৫টি বোমা পড়ে বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন। একই সঙ্গে চলে গুলিও। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, শূন্যে তিন রাউন্ড গুলি চালানো হয়। বোমার স্প্লিন্টার ছিটকে এসে একটি শিশুও আহত হয় বলে অভিযোগ। আরও এক ব্যক্তি মারাত্মক আহত হন। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

 এই ঘটনায় তৃণমূলের(TMC) এক পক্ষের অভিযোগ, জমি দখলে বাধা দিলে অপরপক্ষের লোকজন ঝামেলা শুরু করে তারপরেই শুরু হয় মারধর, আশান্তি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় রবীন্দ্রনগর থানার বিশাল বাহিনী। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশের সঙ্গে নামানো হয় RAF ও। এরপর অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে তাজা বোমা উদ্ধার করে রবীন্দ্রনগর থানার পুলিশ।

এ ঘটনার প্রসঙ্গে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “গোলাব, মিনু আরও এক জন ছিল। বোমা ফেলছিল। হুমকি দিচ্ছিল গোটা পাড়া মেরে ফেলব। আমার বাড়ির পাশে বোমা ফেলে। আমার ঘরে বৃদ্ধ মা রয়েছে। বলছে উড়িয়ে দেব সব।” উল্লেখ্য এর আগেও গত ১৮ই মার্চে ওই একই জায়গায় বোমা বাজির ঘটনা ঘটেছিল। আর এবার ফের একই ঘটনায় আতঙ্কে এলাকাবাসী। তবে প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। কেন বারবার অভিষেক বন্ধ্যোপাধ্যায়ের(abhisekh banerjee) গড়ে এমন বোমাবাজি অশান্তির ঘটনা ঘটছে? নাকি ভোটের মুখে এসব বোমাবাজি, গোলাগুলির ঘটনা কি ইচ্ছে করেই ঘটাচ্ছে রাজ্যের শাসক দল! যদিও গোটা ঘটনায় এখনও পর্যন্ত স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

Sweta Chakrabory | 21:34 PM, Sun Apr 14, 2024

Diamond Harbour : কালী প্রতিমা নিরঞ্জনের সময় অশান্ত সরিষা

নিউজ ডেস্ক: রক্ষাকালী পুজোর বিসর্জনের সময় রাম-গান বাজানোয় হামলা ডায়মন্ড হারবারে (Diamond Harbour), রাম নবমীর আগে এই ধরনের ঘটনায় ইতিমধ্যেই বাংলাজুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করল বঙ্গ বিজেপি।

এক্সে বিজেপি ঘটনার ভিডিয়ো পোস্ট করে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে মমতা সরকারকে কড়া আক্রমণ করেছে। বিজেপি সূত্রে খবর, প্রতি বছরই ডায়মন্ড হারবারের সরিষার কলাগাছিয়া এলাকায় গ্রামের বাসিন্দাদের তরফে রক্ষাকালী পুজোর আয়োজন করা হয়। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। আর সেই কালী প্রতিমা নিরঞ্জনের(Kali Idol Immersion ) সময় দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে বচসা শুরু হয়। ক্রমে তা হাতাহাতিতে পরিণত হয়।

জানা গিয়েছে, কালী প্রতিমা নিরঞ্জনের সময় এক যুবক গেরুয়া জামা পরেছিলেন। বাজছিল রামকে নিয়ে লেখা বিভিন্ন গান(Ram Song)। অভিযোগ, সেই সময় আচমকা তাঁদের উপর হামলা চালায় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের একদল যুবক। পুড়িয়ে দেওয়া গেরুয়া গেঞ্জি। নিরঞ্জনে অংশ নেওয়া যুবকদের বেধড়ক মারধরও করা হয় বলে অভিযোগ। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় একাধিক বাড়িতে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। প্রায় ১১ জন বিজেপি(BJP) সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়।

এ প্রসঙ্গে এক্স হ্যান্ডেলে রাজ্য বিজেপি(BJP) দাবি করেছে, পুলিশ ঘটনাস্থলে এলেও তাঁরা কার্যত নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে। দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করার পরিবর্তে পুলিশ বিজেপির নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করেছে। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে গেরুয়া শিবির। তাদের দাবি, এগুলি পরিকল্পিত হিংসা। ভোটের কথা মাথায় রেখেই এগুলি করা হয়েছে। বিজেপির অভিযোগ, গতবারও রামনবমীর(ram navami) আগে উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাদের আরও অভিযোগ, পুলিশ অভিযুক্তদের না ধরে বেছে বেছে বিজেপি সদস্যদের গ্রেফতার করছে। নির্বাচনে যাতে ভাইপো(abhisekh banerjee) জেতেন তার জন্যই পরিকল্পনা করে এই সব করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, চলতি বছর ১৭ এপ্রিল রামনবমী। সেদিনও রাজ্যে অশান্তির ছবি ধরা পড়বে বলে মনে করছেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য(amit malviya)। সেই সময় যাতে কোনও অশান্তি না হয় তার জন্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনের(election commission) কাছে বাড়তি কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি জানিয়েছেন তিনি।

Sweta Chakrabory | 17:42 PM, Tue Apr 09, 2024

Basirhat ISF Candidate: ডায়মন্ড হারবারে লড়ছেন না নওশাদ! তবে অভিষেকের বিপক্ষে কে?


নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে ডায়মন্ড হারবারে(diamond harbour) তৃনমূল প্রার্থী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে লড়ছেন না আইএসএফের নওশাদ সিদ্দিকি(nawsad siddique), বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ফুরফুরা শরিফে সাংবাদিক বৈঠক করে পাঁচটি লোকসভা আসনে নিজেদের দলের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করলেন আইএসএফ নেতৃত্ব। সেখানে ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্রের জন্য প্রার্থী হিসেবে নাম ছিলনা নওশাদের। এবারের নির্বাচনে ডায়মন্ড হারবারে আইএসএফ প্রার্থী করা হয়েছে মজনু লস্করকে। অর্থাৎ তৃণমূলের অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের(abhisekh banerjee) বিপরীতে লড়বেন আইএসএফ প্রার্থী অ্যাডভকেট মজনু লস্কর।

প্রসঙ্গত, গত কয়েক মাস ধরেই ডায়মন্ড হারবারে নওশাদ প্রার্থী হবেন বলে জল্পনা ছিল। যেহেতু তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ওই এলাকার সাংসদ, তাই ওই আসনে সংখ্যালঘু নেতা নওশাদের প্রার্থী হওয়া নিয়ে জোর গুঞ্জন ছিল। এর আগে অভিষেকের বিরুদ্ধে প্রার্থী হওয়া নিয়ে নওশাদ জানিয়েছিলেন, তাঁর দল তাঁকে মনোনয়ন দিলে তিনি ডায়মন্ড হারবারে প্রার্থী হবেন। কিন্তু আইএসএফ নেতৃত্ব তাঁকে প্রার্থী হওয়ার অনুমতি দেয়নি বলেই জানিয়েছেন তিনি।

অন্যদিকে একই সঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, "আমরা লোকসভা নির্বাচনে বামেদের সঙ্গে কোনও জোট করছি না। ওদের অনেক সময় দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু যা বুঝলাম, তাতে ওরা জোটে আগ্রহী নয়।" এই সিদ্ধান্ত ঘোষণার ফলে তিন রাজনৈতিক পক্ষের জোট আলোচনা কার্যত ভেস্তে গিয়েছে। যদিও, মুর্শিদাবাদ আসনে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমের বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছে আইএসএফ।

নওশাদের দলের এমন অবস্থানে বেজায় ক্ষুব্ধ সিপিএম। তারা জানিয়েছিল, মুর্শিদাবাদের সঙ্গে শ্রীরামপুর আসনে আইএসএফ প্রার্থী প্রত্যাহার করলেই জোটের আলোচনা সম্ভব হবে। পাল্টা নওশাদের(nawsad siddique) যুক্তি ছিল, আলোচনা করলেই সব সমস্যার সমাধান করা যেত। কিন্তু সিপিএমের একতরফা ভাবে প্রার্থীঘোষণাকে কোনও ভাবেই মেনে নিতে পারেনি আইএসএফ। তাই শেষ পর্যন্ত যাদবপুরেও(jadavpur) প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে বলেই দলের দাবি।

যাদবপুরে প্রার্থী করা হয়েছে আইনজীবী নুর আলম খান, বালুরঘাটে মোজাম্মেল হক, উলুবেড়িয়ায় মফিকুল ইসলাম এবং ব্যারাকপুরে প্রার্থী করা হয়েছে আইনজীবী জামির হোসেনকে। বসিরহাট(basirhat) লোকসভা কেন্দ্রে আবার প্রার্থী বদল করেছে আইএসএফ। নতুন প্রার্থী আখতার আলি বিশ্বাস। এর আগে প্রার্থী হয়েছিলেন শহিদুল ইসলাম মোল্লা।

উল্লেখ্য, আইএসএফ তাদের প্রথম প্রার্থী তালিকায় বসিরহাটের নাম রেখেছিল। প্রার্থী করেছিল শহিদুল ইসলাম মোল্লাকে। তবে বৃহস্পতিবার নওশাদ সিদ্দিকীর দলের দ্বিতীয় তালিকা সামনে আসার পরই শহিদুল জানিয়ে দিলেন, বসিরহাট থেকে তিনি ভোটে লড়ছেন না। কারণ হিসেবে জানিয়েছেন, সিপিএমের সঙ্গে আইএসএফের জোট না হওয়া। এর পরেই বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রে আবার নতুন করে প্রার্থী বদল করেছে আইএসএফ(ISF ).

Sweta Chakrabory | 12:40 PM, Fri Apr 05, 2024
upload
upload