Thursday, September 19, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

environment

Bengaluru: ভারতের এই অফিস দেখতে ক্রুজ জাহাজের মতো! রয়েছে ছাদ বাগান, লেক আরও কত কী...


নিউজ ডেস্ক: মনে করুন আপনি অফিসে বসে ল্যাপটপে কাজ করছেন, আর কাজের ফাঁকে জানলার বাইরে তাকালেই ঘন সবুজে ঘেরা প্রকৃতি দেখতে পাচ্ছেন। না আমি কোনও অবাস্তব কথা বলছিনা, আমি বলছি ব্যাঙ্গালুরুর মাইন্ডস্পেস আর্কিটেক্টসের (Mindspace Architects) কথা। ব্যাঙ্গালুরুর (Bengaluru) এই অফিসকে ঘিরে রয়েছে শতাধিক গাছ, যার ফলে এই অসিফে কোনও এসির প্রয়োজন হয়না, প্রাকৃতিক উপায়েই শীতল থাকে অফিসের পরিবেশ।

মাইন্ডস্পেস আর্কিটেক্টস আসলে ব্যাঙ্গালুরুতে (Bengaluru) অবস্থিত একটা স্থাপত্য। এর গঠন অনেকটা ভাসমান ক্রুজের মতো। অফিসটি পূর্ব দিকে ৬.৫ একর জায়গায জুড়ে একটি হ্রদ অবস্থিত। ২০০৪ সালের অক্টোবরে সঞ্জয় মোহে, বাসুকি প্রকাশ, সূর্যনারায়ণন এবং স্বেতার হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এই মাইন্ডস্পেস আর্কিটেক্টস। তবে মাইন্ডস্পেস বর্তমানে সঞ্জয় মোহে, মেদাপ্পা, সূর্যনারায়ণন, অমিত সোয়াইন এবং স্বেতা সহ ২১ জন কর্মী নিয়ে গঠিত, যাদের সকলেই একটি দল হিসাবে কাজ করে।

এ প্রসঙ্গে মাইন্ডস্পেসের (Mindspace Architects) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা স্বেতা জানিয়েছেন, তাদের এই স্থাপত্যে আবহাওয়ার একটা বিরাট ভূমিকা রয়েছে। যেহেতু এই অফিসের আকার ক্রুজের মতো তাই, এর প্রত্যেকটা ফ্লোরের ছাদেই সবুজে ঘেরা বাগান রয়েছে। এর ফলে অফিসের কোনও ছাদেই সরাসরি সূর্যের আলো পড়ে গরম করতে পারেনা। স্বাভাবিকভাবেই এর জন্য সব ফ্লোরই প্রাকৃতিক উপায়ে ঠাণ্ডা থাকে। অন্যদিকে, ছাদের ওপর সবুজ ঘাসের ৬৫০ মিটারের লম্বা রাস্তাও রয়েছে। মন চাইলে খালি পায়ে সবুজে ঘেরা ছাদ বাগানে ঘুরে আসাই যায়। অনেক ভাবনা চিন্তা করেই এমন একটি স্থাপত্যে বানিয়েছেন তাঁরা। এমনটাই জানালেন স্বেতা। বললেন, '' আমরা সবসময়ই চেয়েছি চোখের শান্তির সঙ্গে যেন মনেও শান্তি আসে।''

জানা গিয়েছে, এই গোটা স্থাপত্যটি (Mindspace Architects) অপরিশোধিত গ্রানাইট ব্যবহার করে তৈরি হয়েছে। এর ফলে সূর্যের প্রচণ্ড তাপ দেওয়াল ভেদ করে ভেতরে প্রবেশ করতে পারবেনা, ফলে অফিসের ভেতরের তাপমাত্রা সবসময় বাইরের তাপমাত্রার তুলনায় অনেক শীতল থাকে। এই গোটা এলাকা জুড়ে সবুজে ঘেরা প্রকৃতির মধ্যে একাধিক মিটিং স্পেস রয়েছে, এছাড়াও লেকের ধারে মনোরম দৃশ্যের সঙ্গে ঠাণ্ডা হাওয়া সারাদিনের কর্ম ক্লান্তিকে এক নিমেষেই দূর করতে সাহায্য করে।

Sweta Chakrabory | 16:16 PM, Sat Aug 03, 2024

Drinking Water Crisis: নিয়তি অবশেষে ট্রিগার টানলো! এবার থেকে কিনে খেতে হবে পানীয় জল?

নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ আফ্রিকার রাজধানী শহর কেপটাউনকে বিশ্বের প্রথম জলহীন শহর হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। কারন কেপটাউন এর সরকার ১৪ এপ্রিল, ২০২৪ এর পরে জল সরবরাহ করতে অপারগতা প্রকাশ করে। এরপরেই সেখানে সরকারী সরবরাহে জলে স্নান করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

পাশাপাশি যারা জল অপচয় করেন, এরকম দশ লক্ষ মানুষের জল-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার প্রস্তুতি চলছে। ঠিক করা হয়েছে ভারতে যেভাবে পেট্রোল পাম্পে গিয়ে পেট্রোল কেনা হয়, একইভাবে কেপটাউনে জলের ট্যাঙ্কার থাকবে যেখানে ২৫ লিটার জল পাওয়া যাবে, বেশি জল চাইলে বা জল লুটপাটকারীদের মোকাবেলা করার জন্য পুলিশ ও সেনা সদস্যদের মোতায়েন করা হবে।

তবে বিশ্বে এই দুঃখজনক পরিস্থিতির সম্মুখীন যে কাউকেই করতে হতে পারে, তাই অল্প পরিমাণে জল ব্যবহার করে, এখন থেকেই জলের অপচয় বন্ধ করা উচিত। একসময় রেলপথে লাতুরেতে (মহারাষ্ট্র) জল পাঠানো হত। পৃথিবীর মাত্র ২.৭% জল পানযোগ্য। আশেপাশের সব বাঁধের জলের স্তর কমে যাওয়ায় ভূগর্ভস্থ জলের স্তর গভীর হয়েছে। তাই একজন দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে আমরা জলের অপচয় বন্ধ করে জল সংরক্ষণ করা উচিৎ।

আমারা চাইলে খুব সহজেই এটি একটি তালিকার মাধ্যমে মেনে চলতে পারি, যেমন :-

● প্রতিদিন গাড়ি/বাইক ধোবেন না।

● উঠান/সিঁড়ি/মেঝে ধোয়া এড়িয়ে চলুন বা ধোয়ার সময় কম জল ব্যবহার করুন।

●একটানা ট্যাপ চালু রাখবেন না |

● অন্যান্য অনেক ভাল ব্যবস্থা করে জল সংরক্ষণ করুন |

● ঘরে ফুটো ট্যাপ ঠিক করুন।

● গাছের টবে ন্যূনতম জল দিন।

●রাস্তায় জল ছিটাবেন না।

কারন জলই জীবন। বর্তমানে বিশ্বে দ্রুত গতিতে দূষণ ছড়াচ্ছে। ব্যাপক হারে গাছ কাটার ফলে, নদনদী জলাধার সব শুকিয়ে মরুভূমির বালিয়াড়ি তে পরিণত হচ্ছে। মাটির তলে জল স্তর বহু নিচে চলে গেছে। তাই এখন থেকে হ্রাস না ধরলে নিজেরা না শুধরলে ভবিষ্যতে পানীয় জলের ঘাটতিতে ভুগবে সকলেই।

Sweta Chakrabory | 22:10 PM, Fri Apr 05, 2024

Burdwan Tea Stall: রাজনীতি নিয়ে আলোচনা নিষিদ্ধ করে পোস্টার চা দোকানদারের 

নিউজ ডেস্ক: এমনিতেই চায়ের দোকান(Tea Stall) মানেই বিভিন্ন বিষয়ে আড্ডা-তর্ক ও রাজনৈতিক চর্চা। আর এই ভোটের মরসুমে চায়ের দোকান বাঙালির কাছে যে রাজনৈতিক আলোচনার পীঠস্থান তা বলাই বাহুল্য। আর রাজনৈতিক আলোচনা(Political Discussion) মানে এক কথা দু কথায় তর্কাতর্কি বিতর্ক। আর এই বিতর্ক আটকাতেই এক অভিনব উপায় বের করেছে পূর্ব বর্ধমানের এক চা ব্যবসায়ী।

বর্ধমান শহরের চা দোকানের মালিক অমিত দাসের এসব রাজনৈতিক তর্কাতর্কি একেবারে নাপসন্দ। তাই চায়ের দোকানে চা খেতে খেতে আর রাজনৈতিক আলোচনা করা যাবে না, এমনই এক পোস্টার দিয়ে দোকানের খদ্দেরদের কাছে আবেদন তাঁর।

বাঙালির একটা ইস্যু পেলেই হল। ভোটের বাজারে এক কাপ চায়ে চুমুক দিয়ে রাজনৈতিক আলোচনায়(Political Discussion) চায়ের আড্ডায় ঝড় ওঠে। এক কাপ চা নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা চলতে পারে তর্ক বিতর্ক। তাই বিতর্ক এড়াতেই এবার তার সোজা সাপটা পদক্ষেপ। দোকানের বাইরে পোস্টার দিয়ে সাফ জানিয়েছেন, ‘এখানে রাজনৈতিক আলোচনা করিবেন না।’

প্রসঙ্গত, বর্ধমান শহরের পার্কাস রোডের চার্চ মোড় এলাকায় চায়ের দোকান অমিতকুমার দাসের। অমিত দাসের কথায়, “সামনে ভোট। দোকানে বিভিন্ন মানুষ চা খেতে আসেন। আর তাঁদের নানা রকম আলোচনা হয়। তার মধ্যে রাজনৈতিক আলোচনা করতে করতে তর্ক বিতর্কও হয়। এই পোস্টারটা দেখে মানুষ যাতে একটু সচেতন হয়। চায়ের আড্ডায় কোনও বিশৃঙ্খলা যাতে না হয়।” তবে এই পোস্টারের প্রশংসা করছেন অনেকেই। ভালই ফিডব্যাক পাচ্ছেন চা দোকানের মালিক(Tea Stall owner) অমিত।

অমিত জানায়,"চা খেতে এসেছিলেন এক ব্যক্তি। তিনিও বলছেন, খারাপ নয় ব্যাপারটা। চা খেতে এসে রাজনৈতিক আলোচনা থেকে ঝগড়া লেগে আরেক কাণ্ড বাধবে। তার থেকে এসব বন্ধ রাখাই ভাল।"

যদিও এমন ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও পঞ্চায়েত ভোটের সময় পূর্ব বর্ধমানেরই এক চায়ের দোকানে রাজনীতির 'চায়ে পে চর্চা'য় আপত্তি নিয়ে পোস্টার পড়েছিল। আর এবার আবারও লোকসভা ভোটের (lok sabha vote)আগে সেই একই চিত্র দেখা গেল অমিতকুমার দাসের চায়ের দোকানে।

Sweta Chakrabory | 14:18 PM, Fri Apr 05, 2024

Jalpaiguri tornado: ত্রাণেও আমরা ওরার অভিযোগ জলপাইগুড়িতে!

নিউজ ডেস্ক: রবিবার ঝড়ের পর মুখ্যমন্ত্রী তড়িঘড়ি জলপাইগুড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলেও এখনও সকলের জন্য ত্রাণের ব্যবস্থা হয়নি বলে অভিযোগ। বাছাই করা লোকেদের ত্রান দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠছে। ত্রাণের ক্ষেত্রে পছন্দের মুখ না হলে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।

প্রসঙ্গত জলপাইগুড়িতে কয়েক মিনিটের ঝড়ে বিপর্যস্ত হয়েছেন কয়েক হাজার মানুষ। অথচ ত্রাণ এসেছে মাত্র ৮০০ জনের জন্য। স্বাভাবিকভাবেই ক্ষোভ বাড়ছে এলাকায়। জানা গিয়েছে জলপাইগুড়ির বার্নিশের কালীবাড়ি এলাকায় ত্রাণ দিতে পৌঁছেছিলেন জেলাশাসক শামা পারভিন। জেলাশাসকের উপস্থিতিতে কয়েকজনকে ত্রাণ দেওয়া হলেও বাকিদের ফিরে যেতে হয়েছে খালি হাতেই।

বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের বক্তব্য, “যেটুকু ত্রাণ দেওয়া সম্ভব তা দেওয়া হয়েছে। নির্দেশ আসলে আগামী দিনে আরো মানুষের কাছে সাহায্য পৌঁছে দেওয়া হবে।” রবিবার কয়েক মিনিটের ঝরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন কয়েক হাজার মানুষ ক্ষতিগস্ত হয়েছেন। শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন। চারজনের মৃত্যু হয়। প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং আধিকারিকদের ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন। তার পরেও সকল ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য দেওয়া সম্ভব হয়নি। অনেকেই খোলা আকাশের নিচে দিন কাটাচ্ছেন। কারও বাড়ির ছাদ উড়ে গিয়েছে। কারো ভেঙেছে দেওয়াল। কারো আবার গোটা ঘরটাই ঝড়ের গ্রাসে উধাও হয়ে গেছে। বহু এলাকায় খাওয়ার জলের ব্যবস্থাটুকু নেই। মুখ্যমন্ত্রী নিজে তড়িঘড়ি উড়ে গেলেও পরিদর্শন ছাড়া আর কী কাজ হয়েছে জানতে চান জলপাইগুড়ি মানুষ।

এদিকে ত্রাণ বণ্টন নিয়েও দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে। স্থানীয় এক বাসিন্দার কথায়, “যাদের ক্ষতি হয়নি তারা সাহায্য পাচ্ছে। অথচ যাদের ক্ষতি হয়েছে তাদের কপালে কিছুই জুটছে না। মুখ্যমন্ত্রী এসে দেখে যান এখানে কী চলছে।” প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ৮০০ জনের জন্য ত্রাণ এসেছে তবে আগামীতে আরও বহু মানুষের জন্য ত্রাণের ব্যবস্থা করা হবে বলে জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন আশ্বাস দিয়েছে। জলপাইগুড়ির দক্ষিণ সুকান্ত নগরে ত্রাণ দিতে গিয়ে ক্ষোভের মুখে পড়ে যান বিডিও অফিসের কর্মীরা। সেখানে শতাধিক মানুষ ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও মাত্র ছয়জনের জন্য ত্রাণ নিয়ে পৌঁছেছিলেন বিডিও অফিসের কর্মীরা। স্বাভাবিকভাবেই স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয় যা আছড়ে পড়ে বিডিও অফিসের কর্মীদের উপরে।

ত্রাণের দাবিতে রাস্তায় গাছের গুঁড়ি ফেলে বিক্ষোভ দেখায় এবং পথ অবরোধ করে স্থানীয় গ্রামবাসীরা। তাদের অভিযোগ প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণ দেওয়া হচ্ছে না। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রবিবার রাতে প্রশাসনকে বলেছিলেন, “কেউ যেন বঞ্চিত না হয়। ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেককে যেন সরকারি সাহায্য পৌঁছে দেওয়া হয়। অথচ তার আমলারা সরকারি সাহায্যে কার্পণ্য করছেন বলে অভিযোগ উঠছে।”

প্রসঙ্গত জলপাইগুড়ি জেলায় ঘূর্ণিঝড়ে বিধ্বস্ত বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষ চরম অনিশ্চয়তায় দিন কাটাচ্ছেন। তাদের ফসল বরবাদ হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ঘর বাড়ি। স্বাভাবিকভাবেই মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছে তাদের। কিন্তু প্রশাসনের কোনো হেলদোল নেই বলেই অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।

অন্যদিকে জলপাইগুড়িতে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ অনন্ত মহারাজ, “তার অভিযোগ প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তরা সরকারি সাহায্য পাচ্ছে না। সরকারি সাহায্যের ক্ষেত্রে মুখ দেখে সাহায্য দেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ যারা দায়িত্বে রয়েছেন তাঁরা পছন্দের মানুষদের ত্রাণ এবং সরকারি সাহায্য পৌঁছে দিচ্ছেন এমনটাই অভিযোগ বিজেপি সাংসদের। তিনি রাষ্ট্রপতি এবং উপরাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখবেন বলে জানিয়েছেন।

Sweta Chakrabory | 15:37 PM, Wed Apr 03, 2024

Malda: মালদায় কুমিরের আতঙ্ক, তৎপর বনদফতর

নিউজ ডেস্ক: আবারও কুমিরের (Crocodile) আতঙ্ক মালদায়। মালদার(Malda) মানিকচক(Manikchak) ঘাটে, গঙ্গা(Ganga) নদীতে কুমিরের আতঙ্ক। মঙ্গলবার বিকেলে মানিকচক ঘাট তীরবর্তী এলাকায় একটি সাত থেকে আট ফুটের কুমির দেখতে পায় স্থানীয় মানুষজন। এরপরে নদীর তীরবর্তী এলাকায় ব্যাপক আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। ঘটনার খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাত থেকেই মানিকচক থানার পুলিশ প্রশাসন এবং বনদপ্তরের পক্ষ থেকে মাইকিং করে মানুষকে সতর্ক করা হচ্ছে। বুধবার মানিকচক থানার পুলিশ এবং বনদপ্তরের আধিকারিক ও কর্মীরা মানিকচক ঘাটে মাঝি এবং নদীতে স্নান করতে আসা মানুষদের সতর্ক করে কুমিরের বিষয়ে। পাশাপাশি নৌকায় গঙ্গা নদীতে টহলদারী চালায় বনদপ্তরের কর্মীরা। নদীতে কুমির দেখা গেলে প্রয়োজনীয় সতর্কতা যাতে মেনে চলে সাধারণ মানুষজন এবং তৎক্ষণাৎ প্রশাসনের সহায়তা নয় সেই বিষয়ে এদিন বিভিন্ন রকম ভাবে সচেতন করা হয় সাধারণ মানুষজনকে। মঙ্গলবার নদীতে দখলদারি চালালেও বুধবার আর কুমিরকে নদীর উপর দেখা যায়নি। বনদপ্তর সূত্রের খবর কুমিরটি বিহারের দিক থেকে মানিকচকের দিকে এসেছে। গঙ্গা নদীতে কুমির থাকা এটা স্বাভাবিক বিষয়। মানুষকে কুমির থেকে সতর্ক করতে বনদপ্তরে কর্মীরা তৎপর রয়েছে। তবে কুমিরকে ধরে অন্যত্র সরানোর পরিকল্পনা নেই বনদফতরের।

Editor | 13:10 PM, Wed Apr 03, 2024
upload
upload