Jharkhand: ঝাড়খণ্ডে গঙ্গায় ডুবে গেল দমকলের গাড়ি,নিখোঁজ চালক
Sweta Chakra... | 18:06 PM, Sat Dec 21, 2024
Kejriwal announces ambedkar scholarship: আম্বেদকর স্কলারশিপের ঘোষণা কেজরির, দলিতদের শিক্ষায় দিলেন জোর
Sweta Chakra... | 18:00 PM, Sat Dec 21, 2024
kuwait: কুয়েত পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী, উষ্ণ অভ্যর্থনা জানালেন প্রবাসী ভারতীয়রা
Sweta Chakra... | 17:45 PM, Sat Dec 21, 2024
Mandarmoni: মন্দারমণির হোটেলে উদ্ধার তৃণমূল নেতার ঝুলন্ত দেহ, আটক বান্ধবী
Sweta Chakra... | 16:08 PM, Sat Dec 21, 2024
Alipurduar: আলিপুরদুয়ারে দুর্ঘটনাগ্রস্ত ট্রেলারে আগুন
Sweta Chakra... | 15:52 PM, Sat Dec 21, 2024
Murshidabad: জলঙ্গিতে নিখোঁজ যুবকের দেহ উদ্ধার, শোরগোল দক্ষিণপাড়ায়
Sweta Chakra... | 15:23 PM, Sat Dec 21, 2024
Sweta Chakra... | 13:59 PM, Sat Dec 21, 2024
Sweta Chakra... | 13:44 PM, Sat Dec 21, 2024
Sweta Chakra... | 13:39 PM, Sat Dec 21, 2024
Sweta Chakra... | 13:36 PM, Sat Dec 21, 2024
PM narendra modi visit kuwait: ২১-২২ ডিসেম্বর কুয়েত সফরে যাচ্ছেন মোদী, একগুচ্ছ কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর
Sweta Chakra... | 18:01 PM, Fri Dec 20, 2024
Kunal Ghosh attacks Dev: ''তুমি চৈতন্যদেব সাজছো'', ফের কুণালের নিশানায় দেব
নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে দেবের সৌজন্য-রাজনীতি নিয়ে ঘাটালের প্রার্থীকে কড়া আক্রমণ করেছিলেন কুণাল ঘোষ। তা নিয়ে কম জল ঘোলা হয়নি। আবারও কুণালের নিশানায় দেব (Kunal Ghosh attacks Dev)। সম্প্রতি ঘাটাল মহকুমা হাসপাতালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে উদ্বোধন হওয়া ডায়ালিসিস ইউনিট দেব ফের নিজের নামে উদ্বোধন করেছেন বলে অভিযোগ আনলেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ৷ দেবকে সুপারস্টার বলে কটাক্ষও করেছেন তৃণমূল নেতা৷
এ প্রসঙ্গে এক্স হ্যান্ডলে কুণাল (Kunal Ghosh attacks Dev) লেখেন, “ঘাটাল হাসপাতালে ডায়ালিসিস ইউনিটের উদ্বোধন করেছিলেন স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত ১২ মার্চ ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন তিনি। সেই একই ইউনিটের উদ্বোধন করলেন সাংসদ দেব। উদ্বোধক হিসেবে মুখ্যমন্ত্রীর নাম পাল্টে সাংসদ। সুপারস্টার একেই বলে।”
অর্থাৎ কুণালের আপত্তি উদ্বোধক হিসেবে মমতার নাম পাল্টে দেবের (Kunal Ghosh attacks Dev) নাম ব্যবহারে। তবে এর প্রত্যুত্তর দিতেও ছাড়েননি দেবও। তিনি ঘটনাটি ব্যাখ্যা করে বলেন, ''দিদিকে ঘাটাল হাসপাতালে ডায়ালিসিস ও সিটি স্ক্যান মেশিনের জন্য অনুরোধ করেছিলাম। দিদি মার্চ মাসে ভার্চুয়ালি ঘোষণা করেন। এক সপ্তাহ আগে মেশিনগুলো আসে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অনুরোধে উদ্বোধন করি। যাতে সাধারণ মানুষ পরিষেবার ব্যাপারে জানতে পারেন।'' সেই সঙ্গে কুণালকেও কড়া অথচ সৌজন্যসহই দেব বার্তা দেন, ''একটাই কথা বলব, আমরা যে পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি, তাতে তথ্য যাচাই না করে সোশ্যাল মিডিয়ায় মন্তব্য না করাই ভালো।''
এরপরেই কুণালের দিক থেকে সঙ্গে সঙ্গেই পাল্টা মন্তব্য উড়ে আসে, তিনি বলেন, ''দিদির উদ্বোধন ছবিতেই স্পষ্ট। যত যন্ত্র আসুক, উদ্বোধন দুবার হতে পারে না। উদ্বোধক বদলায় না। এসব টুপি সিনেমায় দিও। আর পরিস্থিতি? আমরা, শ্রমজীবী সৈনিকরা বিষপান করে লড়ে অপ্রিয় হচ্ছি। তুমি চৈতন্যদেব সাজছো। পেশা, সৌজন্যের নামে কুৎসাকারীদের সঙ্গে আদিখ্যেতা করছ।''
কুণালের (Kunal Ghosh attacks Dev) এই পোস্টের কিছুক্ষণ পরেই এক্স হ্যান্ডলে গণেশ পুজোর একটি ছবি দিয়েছেন দেব। যেখানে লেখা, “ভগবান আমাদের সবাইকে সৎবুদ্ধি দিক।” দেবের পোস্টের কয়েক মিনিটের মধ্যেই গণেশ পুজোর ছবি দিয়েই কুণাল লেখেন, “ভগবান সব দু’মুখো সুবিধাবাদীর মুখোশ খুলে দিক।”
Kunal Ghosh: ভোটের মাঝেই আরও বড় তথ্য ফাঁস করলেন বিজেপি প্রার্থী কল্যাণ চৌবে
নিউজ ডেস্ক: মানিকতলা উপনির্বাচনের মধ্যেই তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুণাল ঘোষ ও বিজেপি প্রার্থী কল্যাণ চৌবের (Kalyan Chaubey) মধ্যে দ্বৈরথ অব্যাহত রইল। মানিকতলা উপনির্বাচনের আগে কল্যাণ চৌবের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ তুলেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুণাল ঘোষ। এবার কুনালের সেই মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিলেন বিজেপি প্রার্থী। উপনির্বাচনের দিনই সাংবাদিক বৈঠক করে কুনালের বিরুদ্ধে একের পর এক তথ্য ‘ফাঁস’ করলেন কল্যাণ চৌবে।
মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলন করে কুনাল ঘোষ বলেন, ''রবিবার আমাকে ভোটে অন্তর্ঘাতের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বিনিময়ে খেলার জগতে রাজ্য বা জাতীয় স্তরে বড় পদের প্রস্তাবও দিয়েছেন বিজেপি প্রার্থী কল্যাণ।'' তবে কুনাল এই অফার প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, ''এই বিজেপি প্রার্থীকে (Kalyan Chaubey) একটা ভোটও দেওয়া উচিত নয়।'' এরপর নিজের দাবির সপক্ষে একটি অডিয়ো ক্লিপ সংবাদমাধ্যমের সামনে আনেন তৃণমূল নেতা।
আর কুনাল ঘোষের এই মন্তব্যের পর নির্বাচনের দিনই সাংবাদিক বৈঠক করে একের পর এক তথ্য ‘ফাঁস’ করলেন কল্যাণ। তাঁর বক্তব্য, ''আমি সকলের কাছে ভোট প্রার্থনা করছি। সেই হিসাবে তাঁর সঙ্গেও কথা বলেছি। কিন্তু আমি কোনও প্রতিশ্রুতি দিয়েছি এটা সম্পূর্ণ মিথ্যে কথা। পুরো অডিয়ো ক্লিপিং শোনালে সেটা বোঝা যাবে।'' আর এরপরেই বিজেপি প্রার্থী একেবারে বেনজির আক্রমণ শানালেন কুণাল ঘোষের উদ্দেশ্যে। পরিষ্কার বলেই দিলেন, “এই মানুষটা কয়েকদিন আগে তাপস রায়কে জেতানোর জন্য নিজের দলের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। আমার কাছে হোয়াটস অ্যাপ চ্যাটের স্ক্রিনশট রয়েছে। ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের সব লোকেরা তাপস রায়ের হয়ে কাজ করছে। বিজেপির হয়ে কাজ করছে। তবে আমি ব্যক্তিগত কথোপকথন বাইরে আনব না।”
উল্লেখ্য, ভোটের আগের দিনই কল্যাণ চৌবে (Kalyan Chaubey) অভিযোগ করে বলেছিলেন কুণাল ঘোষ নাকি বিজেপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন। এর জন্য একাধিকবার তাঁর বাড়িও গিয়েছেন তিনি। বিজেপি প্রার্থী বলেন, “উনি আমার বাড়িতে একটা মেরুন স্যান্ট্রো করে অংখ্যবার গিয়েছেন। আমায় বলেছিলেন বিজেপিতে যোগ দেবেন।” যদিও, এ নিয়ে কুণাল (Kunal Ghosh) জানিয়েছিলেন, “বিজেপি-তে যাওয়ার ইচ্ছা হলে পচা কল্যাণকে আমার লাগবে না।” যদিও বুধবার ‘পচা কল্যাণ’ শব্দটি নিয়ে প্রতিবাদ করেন মানিকতলার বিজেপি প্রার্থী বলেন, “এই শব্দটাকে আমি নিন্দা করছি। উনি নিম্নরুচির পরিচয় দিয়েছেন।”
Bhupatinagar Blast: মোবাইলেই লুকিয়ে ভূপতিনগরের রহস্য! বিপাকে তৃণমূল নেতারা
ভূপতিনগর বিস্ফোরণ কান্ডে এবার নিহত তৃণমূল (TMC) নেতার কল ডিটেলস (Call Record) এর দিকে নজর কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ'র (NIA)। বিস্ফোরণে মৃত তৃণমূলের বুথ সভাপতি রাজকুমার মান্না সহ আরো দুজনের মোবাইল ফোনের কল রেকর্ড খতিয়ে দেখছে তদন্তকারীরা। এই তালিকায় রয়েছেন এনআইএর উপর হামলার ঘটনায় আটক বলাই মাইতি এবং মনোব্রত জানা।
২০২২ সালের ২ ডিসেম্বর ভূপতিনগরে (Bhupatinagar Blast) ভয়াবহ বিষ্ফোরণ হয়েছিল। বোমা বাঁধতে গিয়ে বিষ্ফোরণ হয় বলে জানা যায়। মৃত্যু হয়েছিল রাজকুমার ও তার ভাই দেবকুমার ও বিশ্বজিৎ গায়েনের। মৃত্যু হয়েছিল আরও একাধিক মানুষের। বিষ্ফোরণের ভয়াবহতায় বাড়ির ছাদ উড়ে যায়। ছিন্নভিন্ন দেহ ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থল থেকে কয়েক ফুট দূরের পুকুরে। বোমা বাঁধার আগে রাজকুমার মান্নার সঙ্গে বলাই ও মনোব্রতর কথা হয়েছিল এমন একাধিক প্রমাণ এসেছে তদন্তকারীদের হাতে। ২ ডিসেম্বর কী নিয়ে কথা হয়েছিল রাজকুমারের সঙ্গে বলাই ও মনোব্রতর তা জানতে চান তদন্তকারীরা। তা জানতেইকল ডিটেলস খতিয়ে দেখতে চাইছেন তদন্তকারীরা। কল ডিটেলসের সঙ্গে তদন্তকারীরা অভিযুক্তদের বয়ান মিলিয়ে দেখতে চান। কার নির্দেশে রাজকুমার তৈরি করছিলেন, বোমা তৈরির কাঁচামাল কারা দিয়েছিল, কাদের কাছে বোমা পৌঁছে দেওয়ার বরাত ছিল সেই সব বিষয় বিস্তারিত খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। ইতিমধ্যেই বলাই ও মনোব্রতকে দফায় দফায় জেরা করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত আদালতের নির্দেশে এই মামলার তদন্তভার হাতে নিয়েছে এনআইএ। কিন্তু আদালতে নির্দেশে যে তদন্ত হচ্ছে তাতেও রাজনৈতিক রঙ লাগানোর চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে রাজ্যের শাসক দলের বিরুদ্ধে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে কটাক্ষ করেছেন। অভিযুক্তদের গ্রেফতার করতে গিয়ে গ্রামবাসীদের হামলার মুখে পড়েছেন তদন্তকারীরা। এনআই এর উপরে হামলা চালানো হয় সন্দেশখালির কায়দায়। মারধরের পর পুলিশে অভিযোগ জানায় তদন্তকারীরা। তদন্তকারীদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে পুলিশ। শ্লীলতাহানি সহ একাধিক ধারায় এনআইএ’র আধিকারিকদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তদন্তের বাধা দেওয়ার পাশাপাশি তাদের উপর পাল্টা চাপ সৃষ্টি করার পাল্টা কৌশল নিয়েছে রাজ্য প্রশাসন এমনটাই অভিযোগ বিজেপির।
Bhupatinagar Incident: ভূপতিনগরে হামলা, বিপাকে তিন তৃণমূল নেতা, রিপোর্ট চাইলেন রাজ্যপাল
নিউজ ডেস্ক: এনআইএর উপর হামলার ঘটনায় ক্ষুব্ধ রাজ্যপাল। তিনি এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তলব করলেন। শনিবার রাতে এনআইয়ের শীর্ষকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস ( C.V. Anand Bose)। সেদিন সকালে ঘটনাস্থলে এনআইএর (NIA) আধিকারিকদের সঙ্গে ঠিক কী ঘটেছিল, কীভাবে হামলা হল, হামলার সময় কতজন মানুষ ওখানে ছিল তার বিস্তারিত বর্ণনা শুনেন তিনি। কেন আধিকারিকরা সেখানে গিয়েছিলেন সেই সম্পর্কেও জানতে চান রাজ্যপাল। রাজভবন (Governer’s House) সূত্রে খবর পুরো বিষয় জানার পর রাজ্যপালসম্পূর্ণ রিপোর্ট তলব করেছেন।
কোন দিকে এই ঘটনায় এনআইয়ের অভিযোগ নেওয়ার পাশাপাশি রাজ্য পুলিশ (Police) এনআইয়ের আধিকারিকদের বিরুদ্ধেই পাল্টা শ্লীলতাহানির মামলা রুজু করেছে। রাজ্যের এজেনন্সি কেন্দ্রীয় এজেন্সির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক অঙ্গুলীহেলনে কাজ করছে বলে অভিযোগ উঠছে।
প্রসঙ্গত ভূপতিনগর (Vupatinagar Blast) বিস্ফোরণ কাণ্ডে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করতে গিয়ে শনিবার সকালে হামলার মুখে পড়েন এনআইএ আধিকারিকরা। তাদের গাড়ির কাঁচ ভেঙে দেওয়া হয়। এক এনআইএ আধিকারিকের উপর লাঠি নিয়ে হামলা করা হয়।সেই আধিকারিক এই ঘটনায় আহত হয়েছেন বলে জানা যায়।২০২২ সালের ২ ডিসেম্বর ভগবানপুর ২ নম্বর ব্লকের ভূপতিনগরে প্রচন্ড জোরে বিস্ফোরণ হয়। সেই বিস্ফোরণের ভয়াবহতায় কেঁপে উঠেছিল আশপাশের এলাকা। এই ঘটনায় তৃণমূলের বুথ সভাপতি রাজকুমার মান্না, তার ভাই দেব কুমার মান্না ও বিশ্বজিৎ গায়েনের মৃত্যু হয়। মৃত্যু হয়েছিল আরও একজনের।ছিন্নভিন্ন, ঝলসে যাওয়া দেহ উদ্ধার হয়েছিল বাড়ির ছাদ ও কয়েক মিটার দূরের পুকুর থেকে। সেই ঘটনায় মামলা রুজু করেছিল পুলিশ। পরে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে তদন্ত ভার যায় এনআইএ’র কাঁধে।
এই ঘটনায় তৃণমূলের জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ মানব কুমার পড়েয়া, সুবীর মাইতি ও নবকুমার পান্ডাকে ফের নোটিশ দিল এনআইএ। শনিবার তিনজনের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিলেন এনআইএ আধিকারিকরা। তাদের সোমবার সকালে নিউটাউনের এনআইএ দপ্তরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের আগেও তলব করা হয়েছিল। কিন্তু একবারও তারা হাজিরা দেননি।
এদিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এনআইএর কর্মকান্ড নিয়ে রাজনৈতিক রঙ দিতে তৎপর। হেমতাবাদের সভা থেকে তিনি বলেন,“হামলা মেয়েরা করেনি, করেছে এনআইএ। গদ্দারটা জানে হারবে। তাই লোকের বাড়িতে লোক পাঠাচ্ছে। তুমি লোকের বাড়িতে ঢুকে যাবে রাতে। তৃণমূলের সব সভাপতিকে এমএলএকে গ্রেফতার করবে। সবাই শাঁখা পলা পড়ে বসে থাকবে।” প্রসঙ্গত জিতেন্দ্র তিওয়ারির বিরুদ্ধে এক এনআইএ আধিকারিকের বাড়ি গিয়ে নামের তালিকা তুলে দেওয়ার অভিযোগ এনেছিল শাসক দল। দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ অভিযোগ তুলেছিলেন ২৬ মার্চ জিতেন্দ্র তিওয়ারি N.I.A.’র এসপি ধরাম সিংএর কলকাতার বাড়িতে গিয়ে একটি খাম তুলে দিয়ে এসেছিলেন। জিতেন্দ্র তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, “মানহানিকর বক্তব্য রাখা হয়েছে। সাত দিন সময় দিলাম। নিজের বক্তব্য ফেরত না নিলে মানহানিকর মামলা করব।”
পরিকল্পিতভাবে হামলা চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন মুখ্যমন্ত্রী মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যে তদন্ত প্রভাবিত হতে পারে বলে মনে করছে বিজেপি বিজেপি মুখপাত্র শ্রমিক ভট্টাচার্য বলেছেন মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসে এভাবে তদন্তকারী সংস্থার বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে লেলিয়ে দিয়ে তদন্ত প্রভাবিত করছেন মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যে অশান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছেন মুখ্যমন্ত্রী, তিনি চাইছেন আরেকটা বড় ঘটনা হোক এবং এর দায় তদন্তকারী সংস্থার উপরে চাপিয়ে দেওয়া হবে। চেষ্টা চালানো হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসে দুষ্কৃতিদের এবং অভিযুক্তদের আড়াল করতে চাইছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এই ঘটনা নজিরবিহীন
Kunal Ghosh Showcause Notice: দল বিরোধী মন্তব্যের জের! কুনাল ঘোষকে শোকজ তৃণমূলের
নিউজ ডেস্ক: দলের বিরুদ্ধে মুখ খোলায় এবার কুণাল ঘোষকে শোকজ করল তৃণমূল কংগ্রেস। সোমবার তাপস রায়ের বাড়িতে থাকা কালীনই শোকজ-বার্তা পান কুনাল ঘোষ। কেন দল বিরোধী মন্তব্য করেছেন, জবাব দিতে হবে কুণালকে, এই মর্মে এসেছে চিঠি। এ প্রসঙ্গে তাপস রায় জানান, শোকজ এসেছে সুব্রত বক্সীর তরফে। চিঠি পড়ে মন্তব্য করব,শোকজ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া কুণাল ঘোষের।
উল্লেখ্য,দল ও বিধায়ক পদ দুটোই ছাড়ছেন তাপস রায়, এই নিয়ে যখন জল্পনা তুঙ্গে তখন সোমবার সকালে মান ভাঙাতে যান কুণাল ঘোষ। দলের দুটি পদে ইস্তফা দেওয়ার পরও দলের হয়েই তিনি তাপস রায়ের কাছে গিয়েছিলেন বলে সূত্রের খবর। তাপস রায়ের বাড়ির ড্রয়িং রুমে বসে যখন কুণাল ঘোষ ও ব্রাত্য বসু কথা বলছেন, তখনই নাকি কুণালের কাছে আসে দলের ‘শোকজ লেটার।’
সম্প্রতি তৃণমূলের সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কুণাল ঘোষের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসে। শুক্রবারই কুণাল ঘোষ তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক ও মুখপাত্র পদ থেকে ইস্তফা দেন। শনিবার মুখপাত্র পদে কুণাল ঘোষের ইস্তফা গৃহীতও হয়েছে। ভুবনেশ্বরে এইমস-এ থাকাকালীন সুদীপের চিকিৎসার খরচ কে দিয়েছিল, তা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেন কুণাল, যা দলকে অস্বস্তিতে ফেলার জন্য যথেষ্ট। এরপরই কুনালের শোকজ নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়। এ প্রসঙ্গে কুণাল ঘোষ আগেই বলেছিলেন, শোকজ করা হলে তিনি তা প্রেমপত্রের মতো গ্রহণ করবেন। আর ঠিক সেই জল্পনাই সত্যি হল সোমবার।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার এক্স হ্যান্ডেলে নাম না করে প্রথমবার উত্তর কলকাতার সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন কুণাল ঘোষ। এর ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই সুদীপকে নাম ধরে আক্রমন করে তৃণমূলের প্রাক্তন মুখপাত্র। এমনকি সোশ্যাল মিডিয়ায় ইডি সিবিয়াই কে ট্যাগ করে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টও খতিয়ে দেখার দাবি জানান। দলে থেকে দল বিরোধী এমন আচরনের জেরেই সোমবার তৃণমূল কংগ্রেস তরফে শোকজ নোটিশ পাঠানো হয় কুনাল ঘোষকে। তবে কুণাল ঘোষের লাগাতার আক্রমণের মুখে এখনও নিরুত্তর রয়েছেন কলকাতা উত্তরের তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়।
kunal Ghosh: ধৈর্যহারা কুনাল! লোকসভা ভোটে কি সুদীপের সিটেই নজর?
নিউজ ডেস্ক: পরপর দুদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় বিস্ফোরক কুনাল ঘোষ। শুক্রবারের পর শনিবারও একেবারে নাম করে সুদীপ বন্ধ্যোপাধ্যায়কে তোপ দাগেন তিনি। তবে কি অধৈর্য হয়ে পড়ছেন কুনাল ঘোষ? এই প্রশ্ন কিন্তু ইতিমধ্যেই জল্পনা বাড়াচ্ছে। সামনেই ১০ মার্চ ব্রিগেডে তৃণমূলের জনগর্জন সভা। তাঁর আগে দলের নেতার বিরুদ্ধে গর্জে উঠচ্ছেন কুণাল।
সভার আগে প্রচারে ব্রিগেডের সমর্থনে শনিবার উত্তর কলকাতায় নিজের এলাকায় মিছিলের নেতৃত্ব দেন কুনাল ঘোষ। ৫-৬ টি ওয়ার্ড নিয়ে রাজাবাজার থেকে শ্রদ্ধানন্দ পার্ক পর্যন্ত এই মিছিল চলে। 'পায়ে পায়ে উড়িয়ে ধুলো, ১০ তারিখ ব্রিগেড চলো' মিছিলে এই স্লোগানেই গলা মেলান তিনি।
সম্প্রতি ছেড়েছেন দলের মুখপাত্র এবং রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ। লোকসভার আগে অতীব গুরুত্বপূর্ণ দুটি পদে জবাব দিয়ে সাফ জানিয়েছেন, তিনি ‘মিসফিট’। মানিয়ে নিতে কষ্ট হচ্ছিল। তবে, তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের একনিষ্ঠ ‘সৈনিক’। নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে দলের কাজ করে যাবেন। শনিবার সেই প্রতিজ্ঞা ফের মনে করিয়ে দিয়ে প্রাক-ব্রিগেড প্রচার মিছিলে হাঁটলেন কুণাল। এদিন তাঁরই নেতৃত্বে চলল ব্রিগেড সমাবেশের প্রচার। সেখানেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানান, "২৪ ঘণ্টার নোটিশে এত বড় স্রোত দেখছেন,এটা অন্য কোনো বিষয় নয় আমরা ব্রিগেডের সমর্থনে আমরা একটা মিছিল করব।"
প্রসঙ্গত, তিনি শুক্রবারই জানিয়েছিলেন 'দলে আছি,পদে নেই'। অন্যদিকে শনিবারই সরাসরি সাংসদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুললেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। ইডি ও সিবিআই-কে দিয়ে তদন্ত করানো প্রয়োজন বলেও মনে করেন কুণাল। ফলত ভোটের আগে দুই তৃণমূল নেতার দ্বন্দ্ব চরম সীমায় পৌঁছেছে। বারবার সুদীপকেই কেন আক্রমন করছেন কুনাল? তালে এবার কি উত্তর কলকাতায় সুদীপ বন্ধ্যোপাধ্যায়ের সিট কেই টার্গেট করছেন প্রাক্তন তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষ। উল্লেখ্য এর আগে বিধানসভা ভোটে শিকে ছেঁড়েনি প্রাক্তন তৃণমূল মুখপাত্রের। তাই এবার লোকসভা ভোটকেই হয়তো টার্গেট করতে চাইছে কুনাল-এমনই জল্পনা রাজনৈতিক মহলে।
Kunal Ghosh-Sudip Banerjee: ফের বিস্ফোরক কুণাল! সুদীপের বিরুদ্ধে এবার আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি
নিউজ ডেস্ক: সোশাল মিডিয়ায় ফের বিস্ফোরক কুণাল ঘোষ৷ শুক্রবারের পর শনিবারও তিনি তার এক্স হ্যান্ডেলে সরাসরি তৃণমূলের লোকসভার সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তদন্তের আর্জি জানালেন। উল্লেখ্য সদ্য প্রাক্তন তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষ তার এই পোস্টে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এজেন্সি সিবিআই ও ইডিকেও ট্যাগ করেছেন৷
শনিবার কুনাল তার পোস্টে কোনো রকম রাখঢাক না করে সুদীপের নামে সরাসরি তোপ দেগেছেন। লিখেছেন, ‘‘সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং তাঁর হয়ে ভুবনেশ্বর অ্যাপোলো হাসপাতালের বিল মেটানোর নথি খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। তিনি যখন বন্দি ছিলেন, তাঁকে বড় অঙ্কের টাকা দেওয়া হয়েছিল, না কি তাঁর হয়ে হাসপাতালের বিল কেউ মিটিয়ে দিয়েছিলেন, তদন্ত করে দেখতে হবে। যদি প্রমাণ পাওয়া যায়, তবে কয়লা ‘দুর্নীতি’র সঙ্গে ওই টাকার যোগ থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে তদন্তের স্বার্থে সুদীপকে গ্রেফতার করা উচিত। এমনটাই জানান তিনি। এছাড়াও তিনি বলেন যদি কেন্দ্রীয় সংস্থা এটি এড়িয়ে যায়, তাহলে তিনি আদালতের দ্বারস্থ হবেন।
প্রসঙ্গত, কুনাল-সুদীপ বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছিল বৃহস্পতিবার রাতেই। নিজের এক্স হ্যান্ডলেই কুণাল রাতে লিখেছিলেন, ‘‘নেতা অযোগ্য গ্রুপবাজ স্বার্থপর। সারা বছর ছ্যাঁচড়ামি করবে আর ভোটের মুখে দিদি, অভিষেক, তৃণমূল দলের প্রতি কর্মীদের আবেগের উপর ভর করে জিতে যাবে, ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধি করবে, সেটা বার বার হতে পারে না।’’ কুণালের এই পোস্ট নিয়ে তৃণমূলের অন্দরে যখন তোলপাড় শুরু হয়েছে, তখন শুক্রবার সকালে হঠাৎ দেখা যায়, তিনি এক্স হ্যান্ডলের বায়ো থেকে তৃণমূল মুখপাত্র তথা রাজনীতিকের পরিচয়টাই মুছে ফেলেছেন। সেখানে এখন তাঁর পরিচয় শুধুই সাংবাদিক আর সমাজকর্মী।
সূত্রের খবর, ব্রিগেডের সভা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার উত্তর কলকাতায় তৃণমূলের প্রস্তুতি সভা ছিল। সেই সভায় কুণালকে ডাকা হয়নি। তার পর রাতেই এক্স হ্যান্ডলে ক্ষোভ উগরে দেন কুণাল। দলের পদ ছেড়ে সরাসরি সুদীপের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে শুরু করেন। যদিও গোটা ঘটনায় সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোনওরকম প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। তবে লোকসভা ভোটের আগে তৃণমূলের এই দলীয় বিরোধ শেষ পর্যন্ত ঠিক কোন পর্যায়ে পৌঁছবে তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
Kunal Ghosh: "দলে আছি,পদে নেই"-সাধারণ সম্পাদক ও মুখপাত্র পদ থেকে নিজেকে সরালেন কুণাল
নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা ভোট। আর লোকসভা ভোটের আগে এবার বড় ধাক্কা খেতে চলেছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। কারন তৃণমূলের অন্যতম মুখপাত্র কুনাল ঘোষ সাধারণ সম্পাদক ও মুখপাত্র পদ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন। হঠাৎ করেই বদলে গেল কুনাল ঘোষের পরিচয়। তার সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলের এখন শুধুই সাংবাদিক এবং সমাজকর্মীর পরিচয়। আর তা নিয়ে বাংলার রাজনীতিতে শুরু হয়েছে জোর জল্পনা। বৃহস্পতিবার রাতে তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষের এক্স হ্যান্ডেলে করা একটি পোস্ট ঘিরে শোরগোল পড়ে যায় বাংলায়।
সূত্র মারফত যা জানা যাচ্ছে, এক্স হ্যান্ডেলে নাম না করে দলের কোন এক নেতার বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন কুণাল। তিনি লেখেন, “নেতা অযোগ্য গ্রুপবাজ, স্বার্থপর। সারা বছর ছ্যাঁচড়ামি করবে আর ভোটের মুখে দিদি, অভিষেক তৃণমূল কংগ্রেস দলের প্রতি কর্মীদের আবেগে ভর করে জিতে যাবে, ব্যক্তিগত স্বার্থ সিদ্ধি করবে। সেটা বারবার হতে পারে না।” রাজনৈতিক মহলের ধারণা তিনি উত্তর কলকাতার সংসদ সুদীপ বন্দোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন। তবে এটাই প্রথম নয়। কুণাল ঘোষ বরাবরই ঠোঁটকাটা স্বভাবের। দলের অন্দরে হোক বা অন্য কোনও দল, কটাক্ষ করতে ছাড়েন না কাউকেই।
প্রসঙ্গত, তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ব্রিগেড সমাবেশ প্রস্তুতি হিসাবে গোটা রাজ্যে সভা করা হবে৷ এছাড়া বিভিন্ন সাংগঠনিক জেলা নানা ভাবে তাদের প্রস্তুতি নিচ্ছে। উত্তর কলকাতা সাংগঠনিক জেলাও সেই বৈঠক করে। সেখানে রাজ্যের মন্ত্রীও হাজির ছিলেন৷ ঘটনাচক্রে কুণাল ঘোষ উত্তর কলকাতার মানুষ। সেখানের নেতা হিসাবে তাঁর পরিচিতি৷ যদিও ওই বৈঠকে কুণাল ঘোষকে দেখা যায়নি। তারপরেই সামাজিক মাধ্যমে কুণালের এই বিস্ফোরক মন্তব্য। তবে এ নিয়ে অবশ্য তৃণমূলের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি৷