Sunday, December 22, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

lakshadweep

Lakshadweep: লাক্ষাদ্বীপকে ঢেলে সাজাতে উদ্যোগী মোদি সরকার

নিউজ ডেস্ক: গত বছর প্রধানমন্ত্রী মোদির (Modi Government) সফর, তারপরেই মলদ্বীপের বদলে পর্যটকরা ছুটছিলেন লাক্ষাদ্বীপে (Lakshadweep)। নিজের সফরের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণের যে আর্জি জানিয়েছিলেন, তা আরও জোরদার করতে এবার বড় পদক্ষেপ শুরু করল কেন্দ্র। জানা গিয়েছে, লাক্ষাদ্বীপকে দেশের অন্যতম সেরা পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে সাজিয়ে তুলতে একাধিক বড় প্রকল্প আনছে মোদি সরকার।

একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন (Lakshadweep) অনুযায়ী, কারাভাতি, আগাতি, মিনিকয় দ্বীপে বড় ভেসেল রাখার ব্যবস্থা থেকে শুরু করে কালপেনি, কাদমঠ, আন্দ্রোথ দ্বীপের মতো দ্বীপগুলিকে অত্যাধুনিকভাবে সাজিয়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, শীঘ্রই প্রথম প্রকল্পের কাজ শুরু হবে। এর জন্য খরচ হবে ৩০৩ কোটি টাকা। লাক্ষাদ্বীপে তৈরি হবে মাল্টি-মডেল জেটি। একইসঙ্গে প্যাসেঞ্জার ওয়েটিং হলও তৈরি করা হবে বলে জানি গিয়েছে। কালপেনি, কাদমাঠ, কারাভেতি, আগাতি, মিনিকয় দ্বীপে আধুনিক প্রযুক্তির পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। জানা গিয়েছে, প্রকল্পগুলি রূপায়ণের যাবতীয় খরচ লাক্ষাদ্বীপ ও কেন্দ্রীয় সরকারের তরফেই বহন করা হবে। কোচি পোর্ট অথারিটি প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব নিয়েছে।

Sweta Chakrabory | 17:17 PM, Fri Dec 06, 2024

Lakshadweep Tourism: প্রধানমন্ত্রীর সফরের পরেই ঊর্ধ্বমুখী লাক্ষাদ্বীপের পর্যটনের গ্রাফ

নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই লাক্ষাদ্বীপ সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর সেই দ্বীপের অত্যাশ্চর্য সৌন্দর্যের ছবি শেয়ার করেছিলেন তার সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে। ছবি শেয়ারের সাথে সাথে বিদেশের কোনও সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে না গিয়ে, দেশের অন্দরেই থাকা এত সুন্দর সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে আসার আহ্বান জানান তিনি। আর প্রধানমন্ত্রী মোদীর এই আহ্বানের প্রভাব কতটা জোরাল, তার প্রভাব বোঝা যাচ্ছে লাক্ষাদ্বীপের পর্যটনের গ্রাফ দেখেই।

লাক্ষাদ্বীপের পর্যটন আধিকারিক ইমতিয়াজ মহম্মদ টিবি জানান, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী লাক্ষাদ্বীপে আসার পরই এই দ্বীপ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মধ্যে আগ্রহ বেড়েছে। প্রচুর মানুষ লাক্ষাদ্বীপ সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। শুধু দেশের মানুষরাই নন, বিদেশ থেকেও বহু মানুষ খোঁজ নিচ্ছেন লাক্ষাদ্বীপের পর্যটন নিয়ে।

প্রসঙ্গত, হঠাৎ করে মলদ্বীপের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের তিক্ততা তৈরি হয়েছে। তার জেরে মলদ্বীপের পর্যটনেও ধাক্কা এসেছে। একের পর এক মলদ্বীপের টিকিট বাতিল হচ্ছে। ভারতীয় পর্যটকরা এক কথায় মলদ্বীপ সফরের কথা এখন ভাবতে নারাজ। বরং মলদ্বীপের বিকল্প হিসেবে অনেকেই এখন লাক্ষাদ্বীপকে বেছে নিচ্ছেন।

সদ্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর লাক্ষাদ্বীপ সফরের কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। তার জেরে হঠাৎ করেই পর্যটন মানচিত্রে লাক্ষাদ্বীপের জনপ্রিয়তা বেড়ে গিয়েছে। মেকমাইট্রিপের সাইটে নাকি লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে সার্চ রাতারাতি বেড়ে হয়ে গিয়েছে ৩৪০০ শতাংশ।

তাই পর্যটকের সংখ্যা বাড়তেই লাক্ষাদ্বীপও পর্যটনের প্রচারে পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা করেছে। বিভিন্ন ক্রুজশিপ বা প্রমোদতরীর কোম্পানির সঙ্গে লাক্ষাদ্বীপ পর্যটনের প্রচার করার চিন্তা-ভাবনা করছে। মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে আকাশপথে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও মজবুত হলে, পর্যচকের সংখ্যাও আরও বাড়বে বলেই অনুমান করা হচ্ছে।

Sweta Chakrabory | 21:19 PM, Sat Apr 06, 2024

Lakshadweep Exclusive: লাক্ষাদ্বীপে তৈরি হচ্ছে নৌ ঘাঁটি, মেগা উন্নয়ন পরিকল্পনা ভারতের

নিউজ ডেস্ক: মালদ্বীপের সঙ্গে সম্পর্কে অবনতির মাঝেই বড় পদক্ষেপ নিল ভারত। মালদ্বীপের উপকণ্ঠেই লাক্ষাদ্বীপে নতুন করে নৌঘাঁটি বানাচ্ছে ভারত। ভারত মহাসাগরে নজরদারি আরও বাড়ানোর জন্যই এই পদক্ষেপ বলে জানা গিয়েছে। এই নজরদারির জোড় আরও বাড়াতে লাক্ষাদ্বীপে পাঠানো হচ্ছে ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ 'জটায়ু'কে। মালদ্বীপ সংলগ্ন সাগরে নজরদারি চালানোই হবে এই যুদ্ধ জাহাজের।

আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই লাক্ষাদ্বীপে পৌঁছে যাবে ‘জটায়ু’। লক্ষদ্বীপের মিনিকয় দ্বীপে প্রাথমিক ভাবে রণতরীটিকে রাখা হবে। যদিও প্রাথমিকভাবে এই যুদ্ধ জাহাজ জটায়ুতে অল্প সংখ্যক অফিসার ও কর্মী পাঠানো হবে বলে স্থির হয়েছে। পরে আরও অফিসার ও কর্মী পাঠানো হবে বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, এই যুদ্ধ জাহাজ জটায়ুকে কেন্দ্র করেই নতুন নৌঘাঁটি গড়ে তোলা হবে বলে লাক্ষাদ্বীপে।

অন্যদিকে ভারত মহাসাগর অঞ্চলে, যেখানে ভারত ২০০৪ সাল থেকে একাধিক ঘাঁটি স্থাপন করছে, সেখানেই এবার ICG অ্যান্ড্রোথ দ্বীপে একটি নতুন জেটি নির্মাণ করছে ভারত। এই নতুন জেটিটি এই অঞ্চলের ওপর নজর রাখতে শীঘ্রই চালু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ভারতীয় নৌবাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, এই ঘাঁটিটি পশ্চিম আরব সাগরে জলদস্যুদের প্রতিহত করতে সাহায্য করবে। একই সঙ্গে মাদক বিরোধী অভিযানের দিকে ভারতীয় নৌবাহিনীর অভিযানের পরিসর আরও বাড়িয়ে তুলবে। যদিও ভারত মহাসাগরে নিরাপত্তা এবং বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে ব্যবহৃত জলপথে অবাধ চলাচলের ক্ষেত্রে এই নতুন নৌঘাঁটির গুরুত্ব অনস্বীকার্য, মালদ্বীপের নিকটবর্তী ‘কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ’ ওই উপকূলে শক্তিবৃদ্ধি করতেই ওই নৌঘাঁটি তৈরি করতে চলেছে ভারতীয় নৌবাহিনী - এমনটাও ধারণা করা হচ্ছে। মালদ্বীপ থেকে মাত্র ৫০ মাইল দূরে তৈরি হবে এই ঘাঁটি। ফলে, এই ঘাঁটির কৌশলগত অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে।

Sweta Chakrabory | 15:52 PM, Tue Mar 05, 2024
upload
upload