Friday, September 20, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

political leader

Kerala Congress leader arrested: বিনিয়োগে জালিয়াতি মামলায় পুলিশের জালে কেরলের কংগ্রেস নেতা

নিউজ ডেস্ক: ১৭ কোটি টাকার বিনিয়োগ জালিয়াতির তদন্তে এবার কেপিসিসি সেক্রেটারি সিএস শ্রীনিবাসনকে (CS Srinivasan) গ্রেফতার করল কেরল পুলিশ। আগেই এই বিনিয়োগ জালিয়াতির মামলায় নাম জড়িয়েছিল কেরলের কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসনের। আর এবার ১৩ অগাস্ট মঙ্গলবার কালাডি থেকে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হলেন তিনি। সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, শ্রীনিবাসন আগাম জামিনের আবেদন দাখিল করার পরে আত্মগোপন করে ছিলেন, কিন্তু কালাডি থেকে জেলা কাইম ব্রাঞ্চ তাঁকে গ্রেফতার (Kerala Congress leader arrested) করে।

শ্রীনিবাসন (CS Srinivasan) ত্রিশুর কর্পোরেশনের স্থায়ী কমিটির প্রাক্তন চেয়ারম্যান। এছাড়াও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ছিলেন, যে প্রতিষ্ঠানেই বিনিয়োগ জালিয়াতির মামলায় নাম জড়িয়েছে তাঁর। জানা গিয়েছে, ত্রিশুরের পুনকুনমের সদর দফতরে আর্থিক সংস্থায় বিনিয়োগ করেছিলেন বিনিয়োগকারীরা। তবে অভিযোগে বিনিয়োগকারীরা বলেছেন যে হেওয়ান নিধি লিমিটেড এবং হিওয়ান ফাইন্যান্সে তাদের মোটা অঙ্কের টাকা জমা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে পাঁচ বছরে টাকা দ্বিগুণ হওয়ার প্রলোভন দেওয়া হয়েছিল। তাদের মতে, কোম্পানি তাদের টাকা ফেরত না দেওয়ায় প্রায় ১৭ কোটি টাকার জালিয়াতি করেছে।   তাদের আরও অভিযোগ, কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসন (CS Srinivasan) এবং সুন্দর মেননের রাজনৈতিক ও সামাজিক সম্পৃক্ততার উপর আস্থা রেখেই হিওয়ান ফাইন্যান্স এবং হিওয়ান নিধি কোম্পানিতে লক্ষ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন তাঁরা। তবে এখন কোম্পানি মূল অর্থ বা প্রতিশ্রুত সুদ ফেরত দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। শুধু ব্যর্থই নয়, বিনিয়োগকারীদের অর্থ ফেরত দিতেও অস্বীকার করেছে ওই প্রতিষ্ঠান। পুলিশের মতে, সংস্থাটি আরবিআই নির্দেশিকা লঙ্ঘন করে সমস্ত বিনিয়োগ সংগ্রহ করেছে।

এই মাসের শুরুতে, ৪ অগাস্ট, ত্রিশুর ক্রাইম ব্রাঞ্চ এই বিনিয়োগ জালিয়াতির মামলায় হিওয়ানের চেয়ারম্যান সুন্দর মেননকে গ্রেপ্তার করে। এই সংক্রান্ত মোট ১৮টি মামলা ইতিমধ্যেই নথিভুক্ত করেছে পুলিশ। প্রায় ৩০০ জন বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন এবং হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছেন। জানা গিয়েছে, খুব শীঘ্রই পুলিশ হিওয়ান কোম্পানি এবং এর মালিকদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার পদক্ষেপ নেবে।

Sweta Chakrabory | 13:10 PM, Wed Aug 14, 2024

Burdwan Tea Stall: রাজনীতি নিয়ে আলোচনা নিষিদ্ধ করে পোস্টার চা দোকানদারের 

নিউজ ডেস্ক: এমনিতেই চায়ের দোকান(Tea Stall) মানেই বিভিন্ন বিষয়ে আড্ডা-তর্ক ও রাজনৈতিক চর্চা। আর এই ভোটের মরসুমে চায়ের দোকান বাঙালির কাছে যে রাজনৈতিক আলোচনার পীঠস্থান তা বলাই বাহুল্য। আর রাজনৈতিক আলোচনা(Political Discussion) মানে এক কথা দু কথায় তর্কাতর্কি বিতর্ক। আর এই বিতর্ক আটকাতেই এক অভিনব উপায় বের করেছে পূর্ব বর্ধমানের এক চা ব্যবসায়ী।

বর্ধমান শহরের চা দোকানের মালিক অমিত দাসের এসব রাজনৈতিক তর্কাতর্কি একেবারে নাপসন্দ। তাই চায়ের দোকানে চা খেতে খেতে আর রাজনৈতিক আলোচনা করা যাবে না, এমনই এক পোস্টার দিয়ে দোকানের খদ্দেরদের কাছে আবেদন তাঁর।

বাঙালির একটা ইস্যু পেলেই হল। ভোটের বাজারে এক কাপ চায়ে চুমুক দিয়ে রাজনৈতিক আলোচনায়(Political Discussion) চায়ের আড্ডায় ঝড় ওঠে। এক কাপ চা নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা চলতে পারে তর্ক বিতর্ক। তাই বিতর্ক এড়াতেই এবার তার সোজা সাপটা পদক্ষেপ। দোকানের বাইরে পোস্টার দিয়ে সাফ জানিয়েছেন, ‘এখানে রাজনৈতিক আলোচনা করিবেন না।’

প্রসঙ্গত, বর্ধমান শহরের পার্কাস রোডের চার্চ মোড় এলাকায় চায়ের দোকান অমিতকুমার দাসের। অমিত দাসের কথায়, “সামনে ভোট। দোকানে বিভিন্ন মানুষ চা খেতে আসেন। আর তাঁদের নানা রকম আলোচনা হয়। তার মধ্যে রাজনৈতিক আলোচনা করতে করতে তর্ক বিতর্কও হয়। এই পোস্টারটা দেখে মানুষ যাতে একটু সচেতন হয়। চায়ের আড্ডায় কোনও বিশৃঙ্খলা যাতে না হয়।” তবে এই পোস্টারের প্রশংসা করছেন অনেকেই। ভালই ফিডব্যাক পাচ্ছেন চা দোকানের মালিক(Tea Stall owner) অমিত।

অমিত জানায়,"চা খেতে এসেছিলেন এক ব্যক্তি। তিনিও বলছেন, খারাপ নয় ব্যাপারটা। চা খেতে এসে রাজনৈতিক আলোচনা থেকে ঝগড়া লেগে আরেক কাণ্ড বাধবে। তার থেকে এসব বন্ধ রাখাই ভাল।"

যদিও এমন ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও পঞ্চায়েত ভোটের সময় পূর্ব বর্ধমানেরই এক চায়ের দোকানে রাজনীতির 'চায়ে পে চর্চা'য় আপত্তি নিয়ে পোস্টার পড়েছিল। আর এবার আবারও লোকসভা ভোটের (lok sabha vote)আগে সেই একই চিত্র দেখা গেল অমিতকুমার দাসের চায়ের দোকানে।

Sweta Chakrabory | 14:18 PM, Fri Apr 05, 2024
upload
upload