Friday, September 20, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

recruitment case

Recruitment Case: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এবার সিজিও কমপ্লেক্সে তলব তৃণমূল বিধায়ককে


নিউজ ডেস্ক: আবারও সংবাদ শিরোনামে নিয়োগ দুর্নীতি মামলা (Recruitment Case)। সম্প্রতি জামিন পেয়েছেন নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত বড়ঞাঁর তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা (Jiban Krishna Saha)। কিন্তু সিবিআই হেফাজত থেকে বেরতে না বেরতেই ফের কি ইডির জালে ফাঁসলেন তিনি? বর্তমানে এই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে সকলের মনে। কারণ, জানা গিয়েছে, এ বার ‘বেআইনি আর্থিক লেনদেনে’র অভিযোগে ইডির ‘নিশানা’ হতে চলেছেন তিনি। সম্প্রতি তাঁর স্ত্রীকে তলব করে ইডি জিজ্ঞাসাবাদ করেছে বলে একটি সূত্রের দাবি। তার পরেই দানা বেঁধেছে এই জল্পনা।

এ প্রসঙ্গে ইডির একটি সূত্র জানিয়েছে, জীবনকৃষ্ণের স্ত্রী টগরির সম্পত্তি নিয়ে ‘খোঁজখবরের’ সূত্রেই তাঁকে জি়জ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। ওই সূত্রের দাবি, এরপর জীবনকৃষ্ণকেও সিজিও কমপ্লেক্সে ইডির দফতরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হতে পারে। জীবনকৃষ্ণের ‘পুকুরে ছুড়ে ফেলা মোবাইল’ থেকে যে তথ্য পুনরুদ্ধার করা হয়েছিল বলে দাবি, তাতে ‘টাকা ফেরতের’ প্রসঙ্গ রয়েছে বলে জানিয়েছিল সিবিআই। সে ক্ষেত্রে, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Case) টাকা লেনদেনের বিষয়টি নিয়ে তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে পারে ইডি।

নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে তদন্তে নেমে গত বছরের ১৪ এপ্রিল জীবনকৃষ্ণের (Jiban Krishna Saha) কান্দির বাড়িতে টানা তল্লাশি চালিয়েছিল সিবিআই। এরপর ১৭ এপ্রিল মধ্যরাতে তাঁকে গ্রেফতার করে সিবিআই। সেই থেকেই প্রায় ১৩ মাস জেলে কেটেছে তাঁর। অভিযোগ, গ্রেফতারের সময় নিজের দুটি মোবাইল বাড়ির পাশের পুকুরে ফেলে দিয়েছিলেন জীবনকৃষ্ণ। এরপর বহু কষ্টে জল ছেঁচে সেই ফোন উদ্ধার করেন সিবিআইয়ের তদন্তকারী আধিকারিকরা। মোবাইল দু’টি থেকে বিভিন্ন তথ্য পুনরুদ্ধার করা হয় বলে পরে জানায় সিবিআই। যদিও জীবনকৃষ্ণ (Jiban Krishna Saha) মোবাইল পুকুরে ছুড়ে ফেলার অভিযোগ স্বীকার করেননি। এবার সেই মোবাইল থেকে উদ্ধার হওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই ফের ইডির নজরে পড়লেন জীবনকৃষ্ণ।

Sweta Chakrabory | 16:37 PM, Wed Jul 10, 2024

TET Recruitment Case: কার নির্দেশে টেটের ওএমআর শিট ধ্বংস হয়েছিল? হাইকোর্টে বিস্ফোরক পর্ষদ


নিউজ ডেস্ক: আবারও সংবাদ শিরোনামে প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি। ২০১৪ সালে হওয়া রাজ্যের প্রাথমিক স্কুলে নিয়োগের পরীক্ষায় (TET Recruitment Case) দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগের কেন্দ্রে রয়েছে উত্তরপত্র (ওএমআর শিট)। বার বার প্রশ্ন উঠেছে, ওই ওএমআর কোথায় উধাও হয়ে গেল? ওএমআর উদ্ধারের জন্য সম্প্রতি অন্য একটি সংস্থাকে নিয়োগ করতে সিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাই কোর্ট (Calcutta HighCourt)। সেই নির্দেশ মেনেই এবার সিবিআই তৃতীয় পক্ষ হিসাবে সঙ্গে নিল এক কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ এবং এক সাইবার বিশেষজ্ঞকে। 

টেটের (TET Recruitment Case) ওএমআরের স্ক্যান করার দায়িত্ব ছিল এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানির হাতে। সেই সূত্র ধরেই মঙ্গলবার দুপুরে ওই দুই বিশেষজ্ঞকে সঙ্গে নিয়ে সাদার্ন অ্যাভিনিউয়ের ৫১৮ নম্বর বাড়িতে হাজির হন সিবিআই গোয়েন্দারা। সিবিআই সূত্রে খবর, সেখানে এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানির কম্পিউটারে থাকা তথ্য খতিয়ে দেখে ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষার ওএমআর শিটের তথ্য খুঁজে বার করার চেষ্টা করবেন বিশেষজ্ঞেরা।

এ প্রসঙ্গে (TET Recruitment Case) সিবিআইয়ের দাবি, ওএমআরের স্ক্যানিং হয়েছিল ধৃত কৌশিক মাজির নজরদারিতে। তিনি ওই সংস্থার অংশীদার। ওএমআরের সমস্ত ডেটা ছিল ওই সংস্থার হাতে। সিবিআইয়ের আরও দাবি, এই সংক্রান্ত কোনও নথি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে দেওয়া হয়নি। ওই সংস্থা আসল ওএমআর প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদে পাঠায়নি। নিয়ম না-মেনে নথিগুলো তারা গুদামে রেখে দেয়। পরে ওজন দরে বিক্রি করা হয়। 

অন্যদিকে, প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (TET Recruitment Case) আবারও নাম জড়াল মানিক ভট্টাচার্যের। মঙ্গলবার ছিল ২০১৭ সালে প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানি। সংশ্লিষ্ট মামলাটিতে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে ওএমআর শিট নষ্ট করেছেন মানিক ভট্টাচার্য। পর্ষদের বোর্ডের সদস্যরা এই বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেননি। প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় হাইকোর্টে এদিন এমনই বিস্ফোরক দাবি করল পর্ষদ। পর্ষদের বক্তব্য, মানিক ভট্টাচার্য নিজে বোর্ডের সিদ্ধান্ত নিতেন। তিনি বোর্ডের অন্যান্য সদস্যদের জানাননি। ওএমআর শিটের বিষয়ে বোর্ডের মিটিংয়ে কোনও 'রেজলিউশন' নেওয়া হয়নি। যা শুনে বিস্মিত হন বিচারপতি রাজা শেখর মন্থর। আগামী শুক্রবার মামলার পরবর্তী শুনানিতে মিটিংয়ের 'রিজলিউশন' কপি জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট (Calcutta HighCourt)।

Sweta Chakrabory | 16:58 PM, Tue Jul 09, 2024

CBI: বিকাশ ভবনের গুদাম থেকে বস্তাভর্তি ‘গুরুত্বপূর্ণ’ নথিপত্র উদ্ধার করল সিবিআই


নিউজ ডেস্ক: আবারও সংবাদ শিরোনামে উঠে এল নিয়োগ দুর্নীতির (TET Recruitment Case) প্রসঙ্গ। গত তিন দিন ধরে তল্লাশি অভিযান চলছিল রাজ্যের শিক্ষা দফতরের কার্যালয় বিকাশ ভবনে। অবশেষে শুক্রবার দুপুরে সল্টলেকের বিকাশ ভবনের গুদাম থেকে বস্তাভর্তি ‘গুরুত্বপূর্ণ’ নথিপত্র উদ্ধার করল সিবিআই। শিক্ষা দফতরের বিভিন্ন কাগজপত্র রাখার জন্য ব্যবহৃত ওই গুদামটি ২০২২ সালের ২৩ ডিসেম্বর সিল করে দিয়েছিল সিবিআই (CBI)। প্রায় দেড় বছর পরে বুধবার থেকে সেই গুদামে আবার আসেন সিবিআই তদন্তকারীরা। 

গত বুধ এবং বৃহস্পতি— দুদিনই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সেখানে তল্লাশি চালান তাঁরা। এরপর শুক্রবার বেলায় আবার শুরু হয় তল্লাশি। দুপুরেই সেখান থেকে বস্তাভর্তি নথিপত্র নিয়ে বাইরে আসতে দেখা যায় সিবিআইয়ের গোয়েন্দাদের। সূত্রের খবর, ওই সমস্ত নথিপত্রে প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার (TET Recruitment Case) সঙ্গে সম্পর্কিত বহু ‘জরুরি তথ্য’ রয়েছে। এছাড়াও সিবিআই সূত্রে খবর, প্রাথমিকে নিয়োগের পরীক্ষা টেট সংক্রান্ত জরুরি তথ্য ছাড়াও সেখানে রয়েছে পরীক্ষার্থী এবং চাকরিপ্রাপ্তদের নামের তালিকা। যা প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নতুন দিক খুলে দিতে পারে। আর যদি সত্যি এমনটা হয় তাহলে এই মামলার মোড় ঘুরে যেতে পারে বলে অনুমান করছে ওয়াকিবহাল মহল।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসের পর চলতি বছর ৪ জানুয়ারি ফের বিকাশ ভবনে গিয়েছিলেন সিবিআই আধিকারিকরা (CBI)। জানা গিয়েছে দুবারই ওই ভবনের ছয় তলায় গিয়েছিলেন আধিকারিকরা। শেষবার সেখানে রাজ্যের শিক্ষাসচিব মনীশ জৈনের ঘরে তাঁকে কিছুক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এরপর কিছু দরকারি নথি সংগ্রহ করে গুদাম সিল করে দিয়েছিলেন তদন্তকারীরা। আর এবার বুধবার ফের সেখানে হানা দিয়ে বস্তাভর্তি নথি উদ্ধার করে সিবিআই আধিকারিকরা।

Sweta Chakrabory | 17:24 PM, Fri Jun 28, 2024

Bengal Teacher Recruitment Case: শিক্ষকদের তথ্য প্রকাশের নির্দেশ আদালতের

নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের ১ লক্ষ ৬০ হাজার সরকারি এবং সরকার পোষিত হাই-স্কুলের শিক্ষকের তথ্য প্রকাশ করা নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট হাইকোর্টের (Calcutta Highcourt) নির্দেশে ওই হাই-স্কুলগুলি কর্মরত শিক্ষকদের তথ্য প্রকাশ করতে হবে শিক্ষা দফতরকে। আদালতের নির্দেশের ফলে (Bengal Teacher Recruitment Case) প্রায় ১ লক্ষ ৬০ হাজার শিক্ষকের তথ্য প্রকাশ করতে হবে রাজ্য সরকারকে

শিক্ষকদের তথ্য প্রকাশের নির্দেশ আদালতের

আদালত জানিয়েছে (Bengal Teacher Recruitment Case) রাজ্য সরকারকে স্কুলগুলিতে কর্মরত শিক্ষকদের নাম, স্কুলের নাম,শিক্ষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, কতদিন চাকরি করছেন, কবে অবসর নেবেন, এই সমস্ত তথ্য পোর্টালে জানাতে হবে কোন স্কুলে, কোন বিষয়ে কতজন শিক্ষক রয়েছেন তাও পোর্টালে প্রকাশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালতের পর্যবেক্ষণ শিক্ষকদের সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা তৈরি করতেই এই পদক্ষেপ নিতে হবে রাজ্য সরকারকে

মুর্শিদাবাদের স্কুলে বেআইনী নিয়োগের অভিযোগ  

প্রসঙ্গত মুর্শিদাবাদের গোথাএআর হাইস্কুলে বেআইনি শিক্ষক Bengal Teacher Recruitment Case) নিয়োগের মামলার সুনামি ছিল হাইকোর্টে (Calcutta Highcourt)। এই মামলার সূত্রেই বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর নির্দেশ, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যের শিক্ষা দফতরকে অনলাইনে হাইস্কুলে কর্মরত সমস্ত শিক্ষকের তথ্য প্রকাশ করতে হবে।‘বাংলা শিক্ষা পোর্টালে ওই তথ্য প্রকাশ করতে বলেছে কলকাতা হাইকোর্ট হাই-স্কুলের পাশাপাশি মিশনারি স্কুলের শিক্ষকেরও তথ্য প্রকাশ করতে বলা হয়েছে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতেই এই নির্দেশ বলে জানিয়েছে আদালত

মুর্শিদাবাদের গোথা হাইস্কুলে অনিয়মের অভিযোগ (Bengal Teacher Recruitment Case)

মুর্শিদাবাদের গোথা হাইস্কুলে শিক্ষকের Bengal Teacher Recruitment Case) নিয়োগের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছিল এই মামলা হাইকোর্টে যায় মামলাকারীদের অভিযোগ স্কুল সার্ভিস কমিশনের সুপারিশ না হওয়া সত্ত্বেও ওই স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছিল মামলাকারীদের হয়ে আদালতে সওয়াল করেন আইনজীবী ফিরদৌস শামি আদালতে এসএসসি দাবি করে অন্য এক প্রার্থীর সুপারিশপত্র জাল করে চাকরি পেয়েছেন অভিযুক্ত এই মামলাতেই এবার রাজ্যের সমস্ত হাই-স্কুলের শিক্ষকদের তথ্য প্রকাশ করেন নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta Highcourt)। প্রসঙ্গত ওই ঘটনায় এখন সিআইডি তদন্ত চলছে। সিআইডি তদন্তের কী ফলাফল বের হয়, সেদিকেও তাকিয়ে রয়েছে ওয়াকিবহাল মহল।

Pankaj Kumar Biswas | 19:33 PM, Fri Jun 21, 2024

Bengal Recruitment scam: জমিতে ফল ও সবজি চাষ করেই ২৬ কোটি টাকা আয়! প্রসন্নর জবাব মানতে নারাজ ইডি

নিউজ ডেস্ক: কয়েকবছর ধরেই নিয়োগ দুর্নীতি (Bengal Recruitment scam) মামলার তদন্ত চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই মামলায় আগেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে মিডলম্যান প্রসন্ন রায়কে। দুর্নীতির শিকড়ে পৌঁছতে তাঁকে টানা জেরা করা হয়েছে। তাঁর সম্পত্তি খতিয়ে দেখে বিভিন্ন সংস্থা মিলিয়ে ২৬ কোটি ১ লক্ষ ৮৯ হাজার টাকার হদিশ পায় তদন্তকারীরা। এরপর এই টাকার উৎস কী তা জানতে চাওয়া হলে প্রসন্ন দাবি করেন, তিনি জমিতে চাষ করান। পেঁপে, ক্যাপসিকাম, টমেটো, কলা, বিনস, সর্ষে-সহ বিভিন্ন ফল ও সবজি চাষ হয় তাঁর জমিতে। আদালতে ইডির দেওয়া চার্জশিটে অন্তত তেমনই জানানো হয়েছে। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হওয়া প্রসন্ন রায় (Prasanna Roy) জানিয়েছেন এই সব ফসল চাষ করেই তিনি ২৬ কোটি টাকা উপার্জন করেছেন। 

চার্জশিটে ইডির দাবি, প্রসন্নর যা জমি রয়েছে তাতে আদৌ কোনওদিন কোনও চাষই হয়নি। যে টাকা লেনদেন হয়েছে তা নিয়োগ দুর্নীতিরই। আদালতকে ইডি জানিয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতির কালো টাকা সাদা করতে নিজেকে চাষি সাজিয়েছেন প্রসন্ন রায় (Prasanna Roy)। কিন্তু তাঁর সঙ্গে যুক্ত সংস্থার কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে চাষের কোনও তথ্য পাননি ইডি আধিকারিকরা। ইডি জানিয়েছে, আইন অনুযায়ী, কোনও সংস্থার অধীনে সর্বোচ্চ সাত কাঠা জমি রাখা যায়। প্রসন্নর নামে থাকা ৯১টি সংস্থার অধীনে সাত কাঠা করেই জমি রয়েছে। আইনের চোখ এড়াতেই এত সংস্থাকে ব্যবহার করা হয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, এসএসসি মামলায় (Bengal Recruitment scam) উপদেষ্টা কমিটির প্রাক্তন প্রধান শান্তিপ্রসাদ সিংহের প্রসঙ্গে প্রসন্নের নাম উঠে এসেছিল। অভিযোগ, তিনি শান্তিপ্রসাদের ‘ঘনিষ্ঠ মিডলম্যান’। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গেও প্রসন্নের যোগাযোগ ছিল বলে জানা গিয়েছিল সিবিআই সূত্রে। নিয়োগ সংক্রান্ত দুটি মামলার তদন্তে নেমে প্রসন্নের (Prasanna Roy) নাম পেয়েছিল সিবিআই। এরপর নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে ২০২২ সালের অগাস্টে প্রসন্ন রায়কে গ্রেফতার করেছিল ইডি। বর্তমানে তিনি জেল হেফাজতে রয়েছেন।

Sweta Chakrabory | 16:32 PM, Fri Jun 21, 2024
upload
upload