Thursday, September 19, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

sandip ghosh

Sandip Ghosh: আরজি কর কাণ্ডে গ্রেফতার সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার ওসি


নিউজ ডেস্ক: আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসকের ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় এ বার গ্রেফতার হলেন ওই হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। আগেই ওই হাসপাতালের দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলায় সিবিআইয়ের হাতে পাকড়াও হয়েছিলেন সন্দীপ (Sandip Ghosh)। এ বার সন্দীপকে ধর্ষণ এবং খুনের মামলাতেও গ্রেফতার করা হল। এরই পাশাপাশি গ্রেফতার হয়েছেন টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল।

সিবিআই (CBI) সূত্রে জানা গিয়েছে, টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে আজ রবিবার সকালে আদালতে হাজির করা হবে। তদন্তকারীদের তরফ থেকে জানা গিয়েছে, আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষকে ফের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন জানানো হবে। তাই তাঁকেও রবিবার আদালতে হাজির করানো হবে। তথ্যপ্রমাণ লোপাট এবং আরজি করের চিকিৎসকের ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় দেরিতে এফআইআর রুজু করার অভিযোগ উঠেছে তাঁদের বিরুদ্ধে।

আর সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) গ্রেফতারির খবর প্রকাশিত হতেই ফের সরব হন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন সাংসদ শান্তনু সেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় শান্তনু এই নিয়ে লেখেন, ''আপাদমস্তক দুর্নীতিগ্রস্ত লোকটার বিরুদ্ধে প্রথমে সরব হয়েছিলাম আমি। সঠিক ছিলম, তা ঈশ্বর আজ আরও একবার প্রমাণ করলেন।''

এই ঘটনায় এর আগে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন এক সিভিক ভলান্টিয়ার। তিনি এখন সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন। শনিবার ওই মামলায় গ্রেফতারির সংখ্যা দাঁড়াল তিন। প্রাক্তন অধ্যক্ষের (Sandip Ghosh)গ্রেফতারির খবর সল্টলেকের স্বাস্থ্য ভবনের সামনে ধর্নায় বসা চিকিৎসকদের কাছে পৌঁছতেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন তাঁরা। নানা রকম স্লোগান ওঠে সেখানে। আরজি কর-কাণ্ডের ৩৬ দিনের মাথায় প্রাক্তন অধ্যক্ষকে গ্রেফতার করার ঘটনায় পড়ুয়া এবং জুনিয়র ডাক্তাররা বলেন, ‘‘বিচারের দিকে এক পা এগোনো গেল। তবে ঘটনার পর ৩৫ দিন কেন সময় লাগল সেটাও আমাদের প্রশ্ন।’

উল্লেখ্য, আরজি কর কাণ্ডের পর থেকেই টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ নিজেকে অসুস্থ বলে দাবি করে গোটা কলকাতার একাধিক হাসপাতালে ঘুরতে থাকেন। কিন্তু কোনও রোগ তাঁর খুঁজে পাওয়া যায় না। শেষমেশ ৫ সেপ্টেম্বর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। শনিবার দুপুরে সিবিআইয়ের তলব পেয়ে সিজিও কমপ্লেক্সে যান অভিজিৎ। জিজ্ঞাসাবাদের সময় তাঁর বক্তব্যে বেশ কিছু অসঙ্গতি ধরা পড়ে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা। তার পরেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

Sweta Chakrabory | 13:12 PM, Sun Sep 15, 2024

Sandip Ghosh: সন্দীপকে শো-কজ রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের! সাসপেন্ড অভীক ও বিরূপাক্ষও


নিউজ ডেস্ক: চিকিৎসকদের লাগাতার চাপের মুখে অবশেষে সন্দীপ গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করল রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল। সন্দীপ ঘোষকে (Sandip Ghosh) শো-কজ করল রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল। সঙ্গে সাসপেন্ড হলেন তাঁর গ্যাংয়ের তিন সদস্য অভীক দে, বিরূপাক্ষ বিশ্বাস ও মুস্তাফিজুর রহামান। এদের মধ্যে ২ জনের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে পদক্ষেপ করেছে স্বাস্থ্য দফতর।
কেন সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) ডাক্তারির রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হবে না, এই প্রশ্ন তুলে রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল শো-কজ করেছে তাঁকে। রেজিস্ট্রেশন বাতিল করার আগে শো-কজ করা বাধ্যতামূলক। সন্দীপ ঘোষকে শো-কজ করার পর ৭২ ঘণ্টা অপেক্ষা করা হবে। তিনি যদি উত্তর না দেন বা সন্তোষজনক জবাব না দেন সেক্ষেত্রে তাঁর রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হবে যতদিন পর্যন্ত আরজি কর হাসপাতালের দুর্নীতি মামলায় সন্দীপ ক্লিনচিট পান।
অন্যদিকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক বিরূপাক্ষ মেডিক্যাল কাউন্সিলের পিনাল এবং এথিক্স কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। একই কমিটির সদস্য ছিলেন মুস্তাফিজুরও। আপাতত কাউন্সিলের (West Bengal Medical Council) কোনও মিটিংয়ে থাকতে পারবেন না তাঁরা। মেডিক্যাল কলেজে ‘থ্রেট কালচার’ চালানোর অভিযোগে এর আগে গত ৫ তারিখ স্বাস্থ্য ভবন সাসপেন্ড করে অভীক দে ও বিরূপাক্ষ বিশ্বাসকে। দুই বিতর্কিত চিকিৎসককে সাসপেন্ড করা হয়। আরজি করে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও নৃশংস খুনের দিন আরজি কর (RG Kar Incident) মেডিক্যালে হাজির ছিলেন বিরূপাক্ষ ও অভীক। বিরূপাক্ষ ও অভীকের বিরুদ্ধে শাসানি, ভয় দেখানোর একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
প্রসঙ্গত, আরজি কর হাসপাতালের আর্থিক দুর্নীতি মামলায় ইতিমধ্যেই সিবিআই গ্রেপ্তার করেছে সেখানকার প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে (Sandip Ghosh)। আর্থিক দুর্নীতি সংক্রান্ত অভিযোগের তদন্তে সিবিআই-এর সঙ্গে কোমর বেঁধে ময়দানে নেমেছে ইডিও। শুক্রবারও সন্দীপের বাড়িতে তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খাওয়ার পরে এবার আরও বিপাকে সন্দীপ। গ্রেফতারির পর বর্তমানে সিবিআই হেফাজতেই রয়েছেন সন্দীপ ঘোষ। ফলে তিনি কী ভাবে শো-কজের জবাব দেবেন তা নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

Sweta Chakrabory | 18:15 PM, Sat Sep 07, 2024

RG Kar incident: অবশেষে দুর্নীতির মামলায় সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ


নিউজ ডেস্ক: আর জি কর (RG Kar incident) মেডিক্যাল কলেজে দুর্নীতির মামলায় সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ।পাশাপাশি গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁর নিরাপত্তারক্ষী আফসর আলি খানকে। এছাড়া বিপ্লব সিংহ এবং সুমন হাজরা নামে আরও দু'জনকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। আরজি করে তরুণী চিকিৎসকের খুনের ঘটনার পরেই আরজি করে (RG Kar incident) আর্থিক তছরুপের একাধিক অভিযোগ জমা পড়েছিল। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার দুর্নীতি দমন শাখাই এদিন গ্রেফতার করে সন্দীপকে।

উল্লেখ্য, আরজি কর কাণ্ডের পর টানা ১৫ দিন ধরে জেরা করা হচ্ছিল সন্দীপকে। সোমবারও সকাল থেকে টানা জেরা করা হচ্ছিল তাঁকে। জেরায় একাধিক অসঙ্গতি মেলে বলে সূত্রের খবর। এর পর হঠাৎই সন্দীপকে নিয়ে বেরিয়ে পড়েন সিবিআইয়ের দুর্নীতি দমন শাখার কর্তারা। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় নিজাম প্যালেসে। সন্ধ্যেয় সেখানেই গ্রেফতার করা হয় আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষকে। প্রাক্তন অধ্যক্ষ গ্রেফতার হওয়ার খবরে খুশিতে ফেটে পড়েন আরজি করের (RG Kar incident) আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তাররা। তবে তাঁদের দাবি, গ্রেফতার করতে হবে সব দোষীকে। এ প্রসঙ্গে আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারের তরফে অনিকেত মাহাত বলেন, “আর্থিক তছরুপকাণ্ডে সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মেডিক্যাল এথিক্সের জায়গা থেকে এখন স্বাস্থ্যভবনের কী করা উচিত, তা বলে দেওয়ার দরকার আছে বলে মনে হয় না।”

অন্যদিকে অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতারির ঘণ্টাখানেকের মধ্যে বিপ্লব সিনহা, আফসার আলি এবং সুমন হাজরাকে ধরা হয়েছে। সন্দীপের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন এই সুমন। আর বিপ্লব এবং আফসার ছিলেন ভেন্ডর। তাঁরা দু'জন হাসপাতালে জিনিসপত্র সরবরাহ করতেন বলে সূত্রের খবর। তবে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় (RG Kar incident) আপাতত কাউকে গ্রেফতার করেনি সিবিআই।

উল্লেখ্য, আরজি করে তরুণী চিকিৎসকের খুন এবং ধর্ষণের ঘটনায় সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া তো দূর, উল্টে তাঁকে সমপদে পোস্টিং দিয়েছিল তৃণমূল সরকার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে আরজি কর থেকে সরিয়ে তাঁকে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের মাথায় বসিয়ে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন। যদিও হাই কোর্টের নির্দেশে সন্দীপ ঘোষকে ছুটিতে পাঠিয়েছিল স্বাস্থ্যভবন।

Sweta Chakrabory | 12:22 PM, Tue Sep 03, 2024

RG Kar Incident: ‘‘সিট গঠন করে সন্দিপ ঘোষকে বাঁচাবেন?’’, আরজি কর কাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ বিজেপির

নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Incident) মেডিক্যালে চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় তোলপাড় গোটা দেশ। এরই  মধ্যে এবার আরজি কর মেডিক্যালে উঠল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ। আর তার তদন্তে এবার সিট (SIT) গঠন করল রাজ্য সরকার। তবে রাজ্য সরকারের সিট গঠনের বিষয়টিকে সন্দিপ ঘোষকে বাঁচানোর পদক্ষেপ বলেই অভিযোগ করছে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)।

জানা গিয়েছে, প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের জমানায়, ২০২১ সাল থেকে, ব্যাপক কারচুপি ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে আরজি কর মেডিক্যালে। এবার তাঁর তদন্তে অফিসার প্রণব কুমারের নেতৃত্বের ৪ সদস্যের সিট গঠন করল স্বরাষ্ট্র দফতর। দলের বাকি সদস্যরা হলেন ডিআইজি মুর্শিদাবাদ রেঞ্জ ওয়াকার রাজা, ডিআইজি সিআইডি সোমা দাস মিত্র এবং কলকাতা পুলিশের ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়। এক মাসের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সিটকে। নবান্নের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে এখনও পর্যন্ত আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে যে সব আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে তার পুরোটাই তদন্ত করে দেখবে এই সিট।

রাজ্য সরকারের এই পদক্ষেপকে আসল ঘটনার থেকে দৃষ্টি সরানো এবং আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে বাঁঁচানোর চেষ্টা বলে আক্রমণ করেছে গেরুয়া শিবির। বিজেপির মিডিয়া সেলের ইনচার্জ এবং মুখপাত্র অমিত মালব্য এক্স হ্যান্ডলে (সাবেক ট্যুইটার) লিখেছেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গ সরকার আর্থিক অনিয়মের অভিযোগের তদন্তের জন্য সিট (SIT) গঠন করেছে৷ এটি সন্দীপ ঘোষকে বাঁচাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদক্ষেপ ছাড়া আর কিছুই নয়। রাজ্য পুলিশ ঠিক সময়েই সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করবে, যাতে সিবিআই তাঁকে হেফাজতে নিতে না পারে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পদত্যাগ না করলে ডাক্তারের ধর্ষণ ও খুনের (RG Kar Incident) অবাধ ও সুষ্ঠু তদন্ত সম্ভব নয়। তাঁকে এখনই পদত্যাগ করতে হবে।’’


Sweta Chakrabory | 18:32 PM, Tue Aug 20, 2024

Calcutta High Court: “হাসপাতাল বন্ধ করে দিই”, আরজি কর নিয়ে কড়া পর্যবেক্ষণ হাইকোর্টের

নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতাল (RG Kar Incident) নিরাপদ নয়, এটা বন্ধ করে রোগীদের অন্য কোথাও পাঠিয়ে দেওয়া ভালো, এমনই অভিমত হাইকোর্টের (Calcutta High Court)। আরজি কর হাসপাতালে হামলার ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়ল রাজ্য পুলিশ৷ ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য সিবিআইকে নির্দেশ দিলেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম৷ পরবর্তী শুনানিতে হলফনামা দিয়ে তাদের রিপোর্ট আদালতে পেশ করতে বলেছেন তিনি৷ আগামী বুধবার এই মামলার পরবর্তী শুনানি৷

আরজি করে (RG Kar Incident) পড়ুয়া চিকিৎসকের মৃত্যুর ঘটনায় যখন ফুঁসছে গোটা দেশ, তারই মধ্যে বুধবার রাতে হামলা। ভেঙে তছনছ করে দেওয়া হয়েছে আরজি করের ইমার্জেন্সি বিভাগ। ভেঙে দেওয়া হয়েছে আন্দোলনকারীদের মঞ্চ। পুলিশ কার্যত দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে বলেই অভিযোগ। সেই ঘটনার পর এবার কড়া পর্যবেক্ষণ কলকাতা হাইকোর্টের। এই ঘটনায় শুক্রবার একটি জনস্বার্থ মামলার শুনানির সময়, রাজ্য তথা পুলিশের ভূমিকা নিয়ে কার্যত বিরক্ত প্রকাশ করলেন হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম।

এদিন শুনানির শুরু থেকেই প্রধান বিচারপতি প্রশ্ন তোলেন, আন্দোলনকারীদের নিরাপত্তা কোথায়? এভাবে কি আদৌ হাসপাতাল চালানো সম্ভব। এদিন প্রধান বিচারপতি স্পষ্ট বলে দেন, আরজি করের (RG Kar Incident) ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিন্দনীয়। তিনি বলেন, “হাসপাতাল বন্ধ করে দিন, আমরা রোগীদের অন্যত্র স্থানান্তর করতে বলছি৷” এদিন  আদালত প্রশ্ন তুলেছে, ১০০ জন লোক জড় হলেও পুলিশের কাছে খবর থাকা জরুরি, তাহলে ৭০০০ লোকের উপস্থিতি কেন বোঝা গেল না? পুলিশের ইনটেলিজেন্সের কাছে কোনও খবর ছিল না ? এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।

শুক্রবার পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের (RG Kar Incident) প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। এদিনই দ্রুত শুনানি চেয়ে হাইকোর্টে (Calcutta High Court) আবেদনও জানান সন্দীপবাবু। সেই শুনানি চলাকালীন অধ্যক্ষের আইনজীবীর উদ্দেশে প্রধান বিচারপতির মন্তব্য, “সবটাই আমাদের প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ। আপনি চিন্তা করবেন না। আপনি খুবই ক্ষমতাশালী। আপনি আমাদের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করছেন। বাড়িতে শান্তিতে থাকুন। না হলে বাড়িতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার নির্দেশ দেব।”

বিজেপি নেতা শঙ্কর ঘোষ এই পর্যবেক্ষণ প্রসঙ্গে বলেন, “আদালত জানে যে আরজি কর (RG Kar Incident) হাসপাতাল বন্ধ করা যাবে না, কিন্তু পরিস্থিতি বিচার করেই এ কথা বলেছেন প্রধান বিচারপতি। এটা রাজ্যের গালে থাপ্পড় বলতে পারেন। আমরা রাজ্যের কাছে আর কিছু আশা করছি না। মানুষ এবার এই সরকার পরিবর্তন করুক।”

Sweta Chakrabory | 15:53 PM, Fri Aug 16, 2024
upload
upload