Friday, September 20, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

suicide

IPS Shiladitya Cheti: ক্যানসারে মারা গিয়েছেন স্ত্রী, সহ্য করতে না পেরে গুলি চালিয়ে আত্মঘাতী অসমের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রসচিব


নিউজ ডেস্ক: এ যেন সিনেমা। সত্যিকারের ভালোবাসায় মানুষ কী না করে। স্ত্রীকে হারানোর শোকে এবার আত্মঘাতী হলেন অসমের একজন আইপিএস অফিসার। মৃত পুলিশ কর্তার নাম শিলাদিত্য ছেতি (IPS Shiladitya Cheti), তিনি অসম সরকারের স্বরাষ্ট্র এবং রাজনীতি দফতরের সচিব (Assam Home Secretary) ছিলেন বলে জানা গিয়েছে।

জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই চলছিল আইপিএস অফিসার শিলাদিত্য ছেতির স্ত্রী‌র। ক্যানসার একেবারে শেষ পর্যায়ে চলে গিয়েছিল। সম্প্রতি শহরের এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তাঁর স্ত্রী। স্ত্রীর অসুস্থতার জন্য দীর্ঘ চার মাস ধরে তিনি ছুটিতে ছিলেন। এরপর মঙ্গলবার সন্ধেয় মারা যান ছেতির স্ত্রী। সেই শোক সহ্য করতে না পেরে আইসিইউ’‌র ভিতরেই স্ত্রীর দেহের সামনে সার্ভিস রিভলভার থেকে গুলি চালিয়ে আত্মঘাতী হন তিনি।

হাসপাতাল সূত্রে খবর,স্ত্রী মারা যাওয়ার পর তিনি চিকিৎসক ও নার্সকে জানিয়েছিলেন, কিছুক্ষণ স্ত্রীর দেহের সামনে তাঁকে একা থাকতে দিতে। এর কিছুক্ষণ পরেই গুলির আওয়াজ শোনা যায়। ঘরে ঢুকতেই দেখা যায়, রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন তিনি। চিকিৎসকরা চেষ্টা করলেও বাঁচানো যায়নি আইপিএস অফিসারকে।

এ প্রসঙ্গে অসম পুলিশের ডিজি জিপি সিং জানিয়েছেন, স্ত্রীর মৃত্যু সংবাদ পাওয়ার কিছু ক্ষণের মধ্যেই আত্মঘাতী হন আইপিএস অফিসার (IPS Shiladitya Cheti)। অসম পুলিশের পক্ষ থেকে শিলাদিত্যের মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন করা হয়েছে। জানা গিয়েছে অসমের স্বরাষ্ট্র এবং রাজনীতি দফতরের সচিব পদে দায়িত্ব নেওয়ার আগে তিনি অসমের তিনসুকিয়া এবং সোনিতপুর জেলার পুলিশ সুপার ছিলেন। বর্তমানে এই আইপিএসের আত্মহত্যার ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

Sweta Chakrabory | 13:27 PM, Wed Jun 19, 2024

Subhasgram Suicide Case: সিএএ আতঙ্কে আত্মহত্যা? নাকি এর পেছনে লুকিয়ে অন্য রহস্য?

নিউজ ডেস্ক : সিএএ আতঙ্কে আত্মহত্যা। সিএএ আতঙ্কে চরম সিদ্ধান্ত নিলেন কলকাতার নেতাজিনগরের বাসিন্দা দেবাশিস সেনগুপ্ত। ঘটনার পর তাকে সোনারপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

এ প্রসঙ্গে মৃতের পরিবারের সদস্যরা স্পষ্ট করেছেন যে, CAA এবং NRC-এর জন্য এবং তার নাগরিকত্ব প্রত্যাহার করা নিয়ে ৩১ বছর বয়সী ওই ব্যাক্তি ঘন ঘন আতঙ্কিত হয়ে পড়ছিলেন।

উল্লেখ্য দেশে সম্প্রতি কার্যকর হয়েছে সিএএ। এই সিএএ এর হাত ধরে দেশে জারি করা হবে এনআরসি। বৈধ নথি না থাকলে যেতে হবে ডিটেনশন ক্যাম্পে। এমন আতঙ্ক রয়েছে অনেকের মধ্যেই। এবার সেই আতঙ্কেই চরম সিদ্ধান্ত নিলেন কলকাতার এই ব্যক্তি।

ঘটনার খবর পেয়েই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর নির্দেশে ওই ব্যাক্তির বাড়ির উদ্দেশ্যে যাচ্ছে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল। দলে রয়েছেন নাদিমুল হক, শশী পাঁজা,কুনাল ঘোষ, সায়নী ঘোষ ও অরূপ চক্রবর্তী। যদিও সিএএ আতঙ্কেই তিনি আত্মহত্যা করেছেন নাকি এর পেছনে লুকিয়ে অন্য রহস্য তা নিয়ে সন্দেহ রয়েই যাচ্ছে।

Sweta Chakrabory | 17:18 PM, Thu Mar 21, 2024
upload
upload