RG Kar Hearing Breaking: আরজি কর মামলার শুনানি শুরু সুপ্রিম কোর্টে
Sweta Chakra... | 11:04 AM, Mon Sep 09, 2024
RG Kar BREAKING: সিল বন্ধ খামে আরজি কর কাণ্ডের তদন্তের রিপোর্ট জমা দিল সিবিআই
Sweta Chakra... | 11:39 AM, Thu Aug 22, 2024
Buddhadeb Bhattacharjee: সকালে প্রাতঃরাশ সেরেই অসুস্থ, প্রয়াত বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, বয়স হয়েছিল ৮০
Sweta Chakra... | 11:47 AM, Thu Aug 08, 2024
Astra Mark 1: বিমান বাহিনীর অস্ত্র ভান্ডারে এবার দেশীয় দুরপাল্লার মিসাইল
Pankaj Kumar... | 16:58 PM, Wed Aug 07, 2024
RSS বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তার দাবি আরএসএসের
Pankaj Kumar... | 16:41 PM, Wed Aug 07, 2024
Paris Olympics 2024: প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছ ইতিহাস গড়লেন মানিকা বাত্রা, জাগালেন পদকের আশা
Pankaj Kumar... | 12:50 PM, Tue Jul 30, 2024
Amarnath Yatra: অমরনাথ যাত্রায় হামলার ছক, এবার খলিস্তানীদের ময়দানে নামাচ্ছে পাকিস্তান
Pankaj Kumar... | 18:35 PM, Sat Jul 27, 2024
Terrorist Attack: জঙ্গিদের ছবি প্রকাশ্যে এল, মাথার দাম পাঁচ লাখ টাকা
Pankaj Kumar... | 18:32 PM, Sat Jul 27, 2024
Meerut Police: নির্ভয়ার স্মৃতি ফিরল মেরঠে, গ্রেফতার হাসিন, শাহরুখ, একরামউদ্দিন এবং মহসিন
Pankaj Kumar... | 15:46 PM, Sat Jul 27, 2024
BJP Protest: “অন্য ধর্মে জন্মানো দুর্ভাগ্যের”, ফিরহাদের বিতর্কিত মন্তব্যে তোলপাড় বিধানসভা
Pankaj Kumar... | 15:23 PM, Sat Jul 27, 2024
Indian Army: ১৬ হাজার ফিট উচ্চতায় মোবাইল পরিষেবা, সেনাকে বিজয় দিবসের উপহার কেন্দ্রের
Pankaj Kumar... | 15:19 PM, Sat Jul 27, 2024
SSLV launch: মহাকাশে ভারতের 'বেবি রকেট'! সফল উৎক্ষেপণ এসএসএলভি-র
নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসের পরের দিনই ইসরোর নয়া সাফল্য। শুক্রবার সকালে শ্রীহরিকোটার উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে সফলভাবে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছে ইসরোর (ISRO) নতুন মিশন ইওএস ০৮ (EOS-08)। তবে, এই অভিযানে এই স্যাটেলাইটটি নয়, বরং সকলের চোখ ছিল এর বাহক, ‘স্মল স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকেল-০৩’-এর (SSLV D3) দিকে। কারণ, এটিই হল ইসরোর তৈরি সবথেকে ছোট রকেট। অতি সম্প্রতি, ইসরো এই রকেটটি তৈরি করেছে।
গত বেশ কয়েকবছর ধরেই ছোট আকারের রকেট তৈরি নিয়ে কাজ করছে ইসরো (ISRO)। এই অভিযান ইসরোর মিশন স্মল স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকেলের চূড়ান্ত সংস্করণের প্রথম উড়ান। ৩৪ মিটার এই রকেটটি ৫০০ কেজি পর্যন্ত ওজনের ছোট উপগ্রহগুলি বহন করতে পারে। ছোট আকারের স্যাটেলাইটগুলিকে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে স্থাপন করার জন্যই এই রকেটটির নকশা করা হয়েছে।
ইওএস ০৮ স্যাটেলাইটটি পৃথিবীর কক্ষপথের বাইরে প্রায় ৪৭৫ কিলোমিটার দূরে স্থাপন করা হয়েছে। জানা গিয়েছে এটি এক বছরের জন্য কাজ করবে। ১৭৫.৫ কেজি ওজনের এই স্যাটেলাইটটি প্রায় ৪২০ ওয়াট শক্তি উৎপাদন করতে পারে। যে পেলোডগুলি রয়েছে স্যাটেলাইটটিতে, সেগুলি আসন্ন গগনযান মিশনে বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হবে। এই স্যাটেলাইটের উদ্দেশ্য হল পরিবেশ এবং দুর্যোগ সংক্রান্ত সঠিক তথ্য প্রদান করা। যদিও স্বাধীনতা দিবসের সকালেই এই রকেট (SSLV launch) উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কিন্তু, কিছু প্রযুক্তিগত ত্রুটির জন্য তা করা যায়নি। তার বদলে, স্বাধীনতা দিবসের পরের দিন অর্থাৎ ১৬ অগাস্ট অন্ধ্র প্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টারের প্রথম লঞ্চ প্যাড থেকে, সকাল ৯টা বেজে ১৯ মিনিটে যাত্রা শুরু করে রকেটটি। ইসরো (ISRO) জানিয়েছে, এই উৎক্ষেপণ একেবারে সফল। ইসরো সফলভাবে ইওএস ০৮ এবং এসএসএলভি-কে কক্ষপথে স্থাপন করেছে। পাশাপাশি ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথ জানিয়েছেন, ‘উৎক্ষেপণ সফল হয়েছে। পুরো দলকে অভিযানের সাফল্যের জন্য অভিনন্দন জানাই।’
কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং ইওএস ০৮ এবং এসএসএলভি ডি৩ (SSLV launch) মিশনের সফল উৎক্ষেপণের জন্য ইসরো দলের প্রশংসা করে এক্স হ্যান্ডেলের পোস্ট করেছেন। পোস্টে তিনি বলেছেন, ‘‘ইওএস ০৮ এবং এসএসএলভি ডি৩ মিশনের সফল উৎক্ষেপণের জন্য ইসরো টিমকে ধন্যবাদ জানাই৷ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতায় টিম ইসরো ধারাবাহিকভাবে একের পর এক সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।’’
Astra Mark 1: বিমান বাহিনীর অস্ত্র ভান্ডারে এবার দেশীয় দুরপাল্লার মিসাইল
নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় বিমান বাহিনীর জন্য ভারত ডায়নেমিকস লিমিটেডকে অ্যাস্ট্রা মার্ক-১ (Astra Mark 1) তৈরির ছাড়পত্র দিল বিমান বাহনী (IAF) । দেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র ভান্ডার বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে এই মিসাইল তৈরি করেছে প্রতিরক্ষা গবেষণা এবং উন্নয়ন সংস্থা জিআরডিও। এটি একটি বিভিআর মিসাইল। জানা গিয়েছে এই মিসাইল এর রেঞ্জ ১০০ কিলোমিটার। অ্যাস্ট্রা মার্ক-২ বর্তমানে পরীক্ষার নিরীক্ষার পর্যায়ে রয়েছে। এর রেঞ্জ ৩০০ কিলোমিটার।
২৯০০ কোটি টাকার বেশি প্রকল্পের অনুমোদন (Astra Mark 1)
ভারতীয় বিমানবাহিনীর (IAF) তরফে জানানো হয়েছে, বিমানবাহিনীর তরফে এয়ার মার্শাল আশুতোষ দীক্ষিত হায়দ্রাবাদ সফরের সময় বিডিএলকে উৎপাদনের ছাড়পত্র প্রদান করেছিলেন। তিনি ডিআরডিও-র পরীক্ষাগার পরিদর্শন করেছিলেন, যেখানে (Astra Mark 1) এই মিসাইল তৈরি হয়েছিল। প্রতিরক্ষা সূত্রের খবর ২০২২-২৩ সালে প্রতিরক্ষা অধিগ্রহণ কাউন্সিল ২৯০০ কোটি টাকার বেশি প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছিল। সমস্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে উৎপাদন সংক্রান্ত ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল। এই মিসাইল সুখোই-৩০ এবং এলসিএ তেজেস বিমানে ব্যবহার করা হবে।
ক্ষেপণাস্ত্রের জন্য দেশীয় প্রকল্পে সাহায্য বিমান বাহিনীর (IAF)
প্রসঙ্গত ভারতীয় বিমান বাহিনী ক্ষেপণাস্ত্রের জন্য অনেক দেশীয় প্রকল্পে (Astra Mark 1) সাহায্য করছে। আকাশ থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র সহ এরকম তিন থেকে চারটি কর্মসূচি শুরু করা হয়েছে। এছাড়াও বিমান বাহিনী (IAF) তরঙ্গ শক্তি মহড়া শুরু করেছে। প্রথম ধাপে ৬ থেকে ১৪ আগস্ট এবং দ্বিতীয় ধাপে ২৯ আগস্ট থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই মহড়া চলবে।১০ দেশ এই মহড়ায় অংশ নেবে।১৮ টি দেশ পর্যবেক্ষক দেশ হিসেবে অংশগ্রহণ করবে। ভারতীয় নৌসেনাও মিগ-২৯ বিমান সহ এই মহড়ায় অংশ নেবে।
Satya Nadella: সাদা-কালো যুগ মনে করাল মাইক্রোসফটের সমস্যা! ঠিক কী হয়েছিল? জানালেন সত্য নাদেলা
নিউজ ডেস্ক: বিশ্বজুড়ে তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে বড়সড় গোলযোগ। শুক্রবার ক্রাউডস্ট্রাইকের (CrowdStrike) প্রযুক্তিগত ত্রুটির জেরে গোটা বিশ্বে মুখ থুবড়ে পড়েছিল পরিষেবা। দীর্ঘ সময় ধরে টানা কাজের পরে আপাতত পরিস্থিতি অনেকটাই সামলে আনা হয়েছে বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট (Microsoft Global Outage) এবং ক্রাউডস্ট্রাইক। কিন্তু এই পরিস্থিতির জেরেই শুক্রবার ডিজিটাল যুগ থেকে এক ধাক্কায় কাগজ-কলমের যুগে ফিরলেন সকলে। মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে 'পুরানো সেই দিনের কথা' মনে করিয়ে দিল ভারতীয় বিমানবন্দরগুলি। সৌজন্যে মাইক্রোসফ্টের সফ্টওয়্যার সমস্যা। বর্তমানে সমস্যা সমাধান হয়ে গেলেও এদিন হাজার-হাজার বিমানযাত্রীদের সমস্যার মুখে পড়তে হয়েছিল।
জানা গিয়েছে, এদিন মাইক্রোসফটের সমস্যার (Microsoft Global Outage) কারণে ভারতের অনেক বিমানবন্দরে যান্ত্রিক গোলোযোগ দেখা দিয়েছিল। ফলে বাধ্য হয়ে রাজীব গান্ধি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হাতে লেখা বোর্ডিং পাস দিতে হয় বিমানযাত্রীদের। এই ডিজিটাল যুগে দাঁড়িয়ে এমন হাতে লেখা বোর্ডিং পাসের ছবি মুহূর্তেই ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সাধারণ মুদ্রিত বোর্ডিং পাস থেকে এটি ছিল অনেকটাই আলাদা। ছবিতে বোর্ডিং পাসের সমস্ত বিবরণ যেমন নাম, আসন, তারিখ এবং ডিপারচার সহ সব লেখা রয়েছে। ইন্ডিগো এয়ারলাইন কর্মীদের হাতে লেখা এই পাস দেখা গেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এ প্রসঙ্গে অক্ষয় কোঠারি নামের এক ব্যক্তির সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টটি ভাইরাল হয়েছে, যেখানে হাতে লেখা বোর্ডিং পাসের ছবি দিয়ে তিনি লিখেছেন, “মাইক্রোসফট/ ক্রাউডস্ট্রাইক বিভ্রাট ভারতের অধিকাংশ বিমানবন্দরের স্বাভাবিক পরিষেবা ব্যহত করেছে। আমি আজ আমার প্রথম হাতে লেখা বোর্ডিং পাস পেয়েছি।”
তবে ঠিক কী কারনে এমন সমস্যা হয়েছে মাইক্রোসফটের, সে প্রসঙ্গে ১৯ জুলাই ভারতীয় সময় রাত ৯টা ২৯ মিনিটে এক্স হ্যান্ডেলে মুখ খুললেন মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলা (Satya Nadella)। তিনি জানান, 'গতকাল ক্রাউডস্ট্রাইক একটি আপডেট বের করেছিল যা গোটা বিশ্বের আইটি সিস্টেমকে প্রভাবিত করেছিল। বিষয়টি নিয়ে ক্রাউডস্ট্রাইকের সঙ্গে আমরা কাজ করছি। সর্বক্ষেত্রে গ্রাহকদের প্রযুক্তিগত সহায়তা করা হচ্ছে তাদের সিস্টেমকে অনলাইনে আনার জন্য।'
সত্য নাদেলার (Satya Nadella) এই পোস্টের পরেই এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেছেন এক্স-এর মালিক এলন মাস্ক। তিনি লিখেছেন, 'এই সমস্যা অটোমেটিভ সাপ্লাই চেনকে কাঁপিয়ে দিয়েছে।' উল্লেখ্য, শুক্রবারে বিমান সংস্থাগুলির সার্ভারে সমস্যা (Microsoft Global Outage) হওয়ায় থমকে যায় টিকিট বুকিং। একের পর এক উড়ান বাতিল হতে থাকে। কোথাও কোথাও হাতে লেখা বোর্ডিং পাস দিতে হয়েছে যাত্রীদের। আমেরিকায় ২০০টিরও বেশি উড়ান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে বিশ্ব জুড়ে ব্যহত হয়েছে একাধিক পরিষেবা। আর এর ফলেই চরম ভোগান্তির মুখে পড়েছেন সাধারণ যাত্রীরা।
How to use Meta AI: হোয়াটসঅ্যাপ খুললেই নীলচে-বেগনি গোলাকার চিহ্ন দেখতে পাচ্ছেন? কী এটা? জানুন
নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি হোয়াট্সঅ্যাপের চ্যাট বাক্সতে নতুন একটি গোলাকার চিহ্নের সংযোজন হয়েছে। নীলচে-বেগনি রঙের এই চিহ্নটির নাম ‘মেটা এআই’ (Meta AI on WhatsApp)। হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে ভারতীয় ইউজারদের জন্য ইতিমধ্যেই মেটা এআই লঞ্চ হয়েছে। হাতের মুঠোয় এই সুপারপাওয়ার এসে যাওয়ায় সুবিধা বহু ক্ষেত্রে, এমনই দাবি নির্মাতাদের। অর্থাৎ ‘চ্যাটজিপিটি’, ‘বিংএআই’ এবং ‘গুগ্ল বার্ড’-এর মতো মেটা সংস্থার ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, মেসেঞ্জার এবং হোয়াট্সঅ্যাপের হয়ে কাজ করবে মেটা এআই। অর্থাৎ স্মার্টফোন আরও ‘স্মার্ট’ হয়ে উঠবে।
বর্তমান প্রযুক্তির যুগে গোটা একটি মানুষের বিকল্প হয়ে উঠেছে ‘চ্যাটবট’ প্রযুক্তি। মনের মতো সঙ্গী বা সঙ্গিনীর অভাব পূরণেও এগিয়ে এসেছে ‘এআই’। নিজের পছন্দ-অপছন্দের তালিকা ‘চ্যাটবট’কে জানিয়ে দিলে প্রায় কুমোরটুলি থেকে অর্ডার দেওয়ার মতো পছন্দসই সঙ্গী বা সঙ্গিনী হাজির করবে। ‘এআই’ প্রযুক্তির সাহায্যে সে একেবারে রক্ত-মাংসের মানুষের মতোই কথা বলবে। কোনও অজানা বিষয় মাথায় এলে ‘গুগ্ল সার্চ’-এ গিয়ে খুঁজতে যতটা সময় ব্যয় হয়, তার চেয়ে অনেক কম সময়ে, নির্ভুল তথ্য ব্যবহারকারীর সামনে তুলে ধরবে এই ‘চ্যাটবট’। ‘এআই’ জেনারেটেড ছবি তৈরি করতেও সাহায্য করবে এই প্রযুক্তি।
প্রথমত আপনার হোয়াটসঅ্যাপ আপডেট করা থাকলেই তবে এই সুবিধা পাবেন। এরপর আপনার অ্যান্ড্রয়েড বা আইওএস ফোনে হোয়াটসঅ্যাপ বা ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে পার্পেল-ব্লু রিং দেখা যাবে। এটি ক্যামেরা আইকনের একেবারে কাছেই থাকছে। এই আইকনে ক্লিক করেই মেটা এআইয়ের (Meta AI on WhatsApp) জগত খুলে যাবে আপনার সামনে। সেখানে যা প্রয়োজন সবই লিখে জিজ্ঞাসা করা যাবে। গ্রুপ চ্যাটেও মেটা এআই ব্যবহার করা সমান মজাদার। এছাড়াও ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান হলে, কোথায় যাবেন, কোথায় থাকবেন, কেমন খরচ হতে পারে কিংবা যেখানে ঘুরতে যাবেন, সেখানকার আবহাওয়া কেমন, সেই সম্পর্কিত নানা ধরনের তথ্য জানাবে মেটা এআই।
Artificial intelligence: আরব আমিরশাহিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় তৈরি হল ভার্চুয়াল কর্মচারী আয়েশা, জানুন ওর বৈশিষ্ট্য...
নিউজ ডেস্ক: আপনারা কি আয়েশার কথা শুনেছেন? তাকে ঘিরে এখন শোরগোল পড়েছে। তার কাজে আলোড়ন ফেলেছে মধ্যপ্রাচ্যে। সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে এই প্রথম ভার্চুয়াল কর্মচারী যাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (Artificial intelligence) মাধ্যমে কাজ শুরু করার কথা ভাবা হয়েছে। আইনি বিষয়ে নানা তথ্য দিয়ে পরিষেবা প্রদান করবে আয়েশা। দেশের বিচার মন্ত্রকের উদ্যোগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ব্যবহার করে বড় অগ্রগতি ঘটিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিচার ব্যবস্থায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ (Artificial intelligence)
সংযুক্ত আরব আমিরশাহির বিচার বিভাগকে অত্যাধুনিক মাত্রা দিয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial intelligence)। এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দ্বারা একজন ভার্চুয়াল কর্মচারী আয়েশাকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। আদালতে মক্কেলদের সহায়তা করার জন্য শীঘ্রই আয়শাকে মোতায়েন করা হবে। এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে এক বছর আগে চালু করা হয়েছিল একটি অ্যাপ্লিকেশন। তাতে অডিও এবং ছবি সহ নতুন সামগ্রী তৈরি করার কথা জানা গিয়েছে। এবার তাকে সফল ভাবে প্রয়োগ করা হবে। এই এআই প্রযুক্তি বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে যেমন কাজ করছে, ঠিক তেমনি এবার বিচার ব্যবস্থায় আইনি সাহায্যেও প্রয়োগের কথা ভাবা হয়েছে।
কীভাবে কাজ করবে আয়েশা?
জানা গিয়েছে, আয়েশা (Artificial intelligence) ভার্চুয়ালি আদালতের প্রবেশদ্বারে অবস্থান করবে এবং মক্কলদেরকে তাদের লেনদেন সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করবে। মামলার ভিত্তি, লেনদেন পরিচালনা বিষয়ে প্রয়োজনীয় খসড়া এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা সম্পর্কে তথ্য জ্ঞাপন করবে। বিচার ব্যবস্থার এই উদ্যোগটি এআইকে বিচার ব্যবস্থায় একীভূত করার ক্ষেত্রে একটি বড় অগ্রগতি বলে মনে করা হচ্ছে। আয়েশা, নতুন এআই সহকারী হিসেবে বিচারক, আইনজীবী এবং উপভক্তার সঙ্গে জড়িত প্রত্যেক বিষয়ে তথ্য দিয়ে সাহায্য করবে। আয়েশা বিচারকদের কার্যকারিতাকে বৃদ্ধি করতে পুরাতন মামলার রায় সম্পর্কে দৃষ্টান্ত হিসাবে উপস্থাপন করবে। অতীতের মামলার বিস্তৃত তথ্যকে বিশ্লেষণ করে বিচারকের দেওয়া রায়গুলিকে আয়েশা সেকেন্ডের মধ্যেই সনাক্ত করতে পারবে। মামলায় বিচারকের সিদ্ধান্ত জানাতে গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটকে তুলে ধরেও সহযোগিতা করবে।
অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ পরামর্শ প্রদান করবে
আইনজীবীরা আয়েশাকে (Artificial intelligence) একটি অমূল্য সম্পদ বলে মনে করেছেন। কারণ তার বিস্তৃত ডাটাবেস, একজন সাধারণ আইনজীবীর হাজারের অভিজ্ঞতার তুলনায় লক্ষ লক্ষ মামলাকে অন্তর্ভুক্ত করে বিপুল পরিমাণে তথ্য প্রদান করতে সহযোগী হবে। একই ভাবে মামলার অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ পরামর্শ প্রদানের কাজও করতে পারবে। আইনি গবেষণা প্রক্রিয়াকে উল্লেখযোগ্যভাবে সুগম করবে এই আয়েশা। তবে আইন এবং বিচার বিষয়ে মানুষের কাজের দক্ষতার জায়গায় প্রতিস্থাপন করা মূল উদ্দেশ্য নয়, বরং কাজকে দ্রুত, কম সময়ে করার মধ্যে দিয়ে সময়কে কীভাবে আরও শক্তিশালী করা যায় তার একটি হাতিয়ার বলা যায়। এআইকে গ্রহণ করে কাজের কার্যকারিতা কীভাবে বৃদ্ধি করা যায় এবং জটিলতা কমিয়ে আরও সহজ-সরল করা যায় সেই বিষয়ের দিকেই মূলত লক্ষ্য রাখা হয়েছে।
Nadia: রোবট অনন্যার প্রেমে ভোজনরসিকরা এই রেস্তোরাঁয় কেন ভিড় জমাচ্ছেন জানেন?
নিউজ ডেস্ক: অনন্যা নামে রোবটে মজেছে কৃষ্ণনগরের একটি নামজাদা রেস্টুরেন্টের ভোজনরসিকরা। কিচেন রুম থেকে খাবার বয়ে নিয়ে, সোজা খাবার টেবিলে পৌঁছে যাচ্ছে এই অনন্যা। ভিড়ভাট্টা দেখলেই থমকে যাচ্ছে অনন্যা এবং বলছে "আমি অনন্যা খাবার নিয়ে যাচ্ছি আমাকে রাস্তা দিন"। শুধু তাই নয় গ্রাহকের স্পেশাল দিনে খাবার বা কেক ডেলিভারি করে গাইছে গান। আর তাই দিনের পর দিন ভিড় বেড়েই চলেছে নদিয়া কৃষ্ণনগরের (Nadia) ওই রেস্তোরাঁয়।
২০১৩ সালে তিনজন মহিলা নিয়ে কৃষ্ণনগরের (Nadia) জাতীয় সড়কের ধারে একটি পেট্রোল পাম্পের পিছনে শুরু হয়েছিল রেস্তোরাঁটি। গুটিগুটি পায়ে এগিয়ে ১১ বছরে একটি অভিজাত রেস্তোরাঁর সমকক্ষে পরিণত হয়েছে আজ। কিন্তু কেন রোবটের নাম অনন্যা? সে এক অজানা কাহিনী। যখন প্রথম শুরু হয়েছিল, তখন তিনজন মহিলার মধ্যে একজনের নাম ছিল অনন্যা। তাঁর বাড়ি, নদিয়ার শান্তিপুরের ফুলিয়াতে। রেস্তোরাঁর তিন মহিলার মধ্যে দুজনেই কাজ ছেড়ে চলে যান কিন্তু থেকে যান অনন্যা। আর অনন্যার হাত ধরেই আজ এই রেস্তোরাঁ পূর্ণতা ও পরিচিতি লাভ করেছে। আর সেই কারণেই অনন্যাকে সম্মান জানাতেই অত্যাধুনিক রোবটের নাম অনন্যা রাখা হয়েছে।
এখনও পর্যন্ত মোট চারটি অনন্যা নামের রোবট সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ক্রমাগত মানুষের কাছে খাবার পরিবেশন করে যাচ্ছে। রোবটের চলার পথে ভিড়ভাট্টা হলেই দাঁড়িয়ে পড়ছে এবং জায়গা দেওয়ার অনুরোধ করছে। রেস্তোরাঁতে খাবার খেতে আসা সকলেই একটু ফাঁক পেলেই অনন্যার সঙ্গে ছবি তুলে নিচ্ছে। শিশুরা রোবট অনন্যাকে নিয়ে মজাও করছে খুব। মহিলা পরিচালিত রেস্তোরার (Nadia) বর্তমান মূল আকর্ষণ অনন্যা নামের এই রোবট।
তবে রেস্তোরাঁ (Nadia) কর্তৃপক্ষের তরফে শুভঙ্কর মন্ডল বলেছেন, “এই রোবট শুধু খাবার ডেলিভারি নয় পরবর্তীতে হাউসকিপিং, ক্লিনিং সমস্ত কাজই করে। একদম নিজস্ব টেকনিক্যাল টিমের তৈরি এই রোবট। পরবর্তীতে বাণিজ্যিক ক্ষেত্রেও বিক্রয় করা হবে। তবে অনন্যার এই কাজ খুবই প্রশংসিত হয়েছে স্থানীয় ভোজন রসিক থেকে শুরু করে দেশের বাইরের ভোজন রসিকদেরও। রাজ্যের একমাত্র রেস্তোরাঁ, যেখানে এখন আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত রোবটিক্স টেকনোলজিতে চলছে খাবার পরিবেশন এবং ভোজন রসিক গ্রাহকদের মনোরঞ্জন।