Sweta Chakra... | 13:57 PM, Tue Oct 08, 2024
RG Kar Hearing Breaking: আরজি কর মামলার শুনানি শুরু সুপ্রিম কোর্টে
Sweta Chakra... | 11:04 AM, Mon Sep 09, 2024
RG Kar BREAKING: সিল বন্ধ খামে আরজি কর কাণ্ডের তদন্তের রিপোর্ট জমা দিল সিবিআই
Sweta Chakra... | 11:39 AM, Thu Aug 22, 2024
Buddhadeb Bhattacharjee: সকালে প্রাতঃরাশ সেরেই অসুস্থ, প্রয়াত বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, বয়স হয়েছিল ৮০
Sweta Chakra... | 11:47 AM, Thu Aug 08, 2024
Astra Mark 1: বিমান বাহিনীর অস্ত্র ভান্ডারে এবার দেশীয় দুরপাল্লার মিসাইল
Pankaj Kumar... | 16:58 PM, Wed Aug 07, 2024
RSS বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তার দাবি আরএসএসের
Pankaj Kumar... | 16:41 PM, Wed Aug 07, 2024
Paris Olympics 2024: প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছ ইতিহাস গড়লেন মানিকা বাত্রা, জাগালেন পদকের আশা
Pankaj Kumar... | 12:50 PM, Tue Jul 30, 2024
Amarnath Yatra: অমরনাথ যাত্রায় হামলার ছক, এবার খলিস্তানীদের ময়দানে নামাচ্ছে পাকিস্তান
Pankaj Kumar... | 18:35 PM, Sat Jul 27, 2024
Terrorist Attack: জঙ্গিদের ছবি প্রকাশ্যে এল, মাথার দাম পাঁচ লাখ টাকা
Pankaj Kumar... | 18:32 PM, Sat Jul 27, 2024
Meerut Police: নির্ভয়ার স্মৃতি ফিরল মেরঠে, গ্রেফতার হাসিন, শাহরুখ, একরামউদ্দিন এবং মহসিন
Pankaj Kumar... | 15:46 PM, Sat Jul 27, 2024
BJP Protest: “অন্য ধর্মে জন্মানো দুর্ভাগ্যের”, ফিরহাদের বিতর্কিত মন্তব্যে তোলপাড় বিধানসভা
Pankaj Kumar... | 15:23 PM, Sat Jul 27, 2024
Bangladesh Durga Puja: এবার ঢাকায় ২৫৭ মণ্ডপে হবে দুর্গাপুজো, ব্যস্ত প্রতিমা শিল্পীরা
নিউজ ডেস্ক: বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপুজো। দেশে বিদেশের অনেক জায়গাতেই দুর্গাপুজো হয়। তবে প্রতিবেশি বাংলাদেশে সম্প্রতি এত উথাল পাতালের মধ্যেও দুর্গাপুজো হচ্ছে। জানা গিয়েছে এবার রাজধানী ঢাকাতে (Bangladesh Durga Puja) ২৫৭টি মণ্ডপে দুর্গাপুজোর আয়োজন করা হয়েছে। রাজধানী ঢাকায় ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির, রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশন, বনানী, কলাবাগান, শাঁখারী বাজার, সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির, রমনা কালী মন্দির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল, ফার্মগেটের খামারবাড়ি এবং পুরান ঢাকার শাঁখারী বাজার ও তাঁতী বাজার-সহ ঢাকার বিভিন্ন অংশে মণ্ডপগুলোতে এই পুজোগুলি অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে এই উৎসবকে কেন্দ্র করে শেষ মুহূর্তে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিমা (Bangladesh Durga Puja) তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন মৃৎশিল্পীরা। রঙতুলির আঁচড়ে ফুটিয়ে তুলছেন দেবীদুর্গা, গণেশ, লক্ষ্মী, সরস্বতী, কার্তিকের রূপ। দম ফেলারও যেন ফুরসত নেই তাদের।
আগামী ৯ অক্টোবর বোধনের মধ্য দিয়ে শুরু হবে পাঁচ দিনব্যাপী দুর্গাপুজো। উদ্বোধনী দিনটিকে ‘মহা ষষ্ঠী' বলা হয়, যা বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান, কল্পরাম্ভ, অধিবাস এবং আবাহন দিয়ে প্রদর্শিত হবে। ১৩ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে দেবী দুর্গার প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে উৎসব। এই পূজোর উদযাপনের সময় যে কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে দেশজুড়ে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রাজধানীর পূজামণ্ডপের (Bangladesh Durga Puja) সার্বিক নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণের জন্য ঢাকেশ্বরী মন্দির চত্বরে কেন্দ্রীয় পুলিশ কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হবে।
ইতিমধ্যেই পুজো (Bangladesh Durga Puja) উপলক্ষ্যে রাজধানীর বড় বড় বিপণিবিতান, শপিং মল ও দোকানে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। পুরান ঢাকার শাঁখারী বাজারের ঐতিহ্যবাহী দোকানগুলোও পূজার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে ক্রেতাদের ভিড়ে মুখরিত হয়ে উঠেছে। দুর্গাপূজাকে সামনে রেখে শঙ্খের খোল, প্রতিমার কাপড়, ঘণ্টা, হাঁড়ি, মাটির প্রদীপ, আগরবাতি বা ধূপকাঠি , দেবতার মালা, মুকুট, শাড়ি, ধুতি, পাঞ্জাবি ও অন্যান্য অলঙ্কার বিক্রি চলছে পুরোদমে।
Hindu in Bangladesh: ‘‘গ্রামীণ বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের হত্যা করা হচ্ছে...’’, আতঙ্কের কথা শোনালেন চট্টগ্রামের বাসিন্দা এক হিন্দু
নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস শান্তি ফেরানোর কথা বললেও এখনও পর্যন্ত পদ্মাপারে সুরক্ষিত নন হিন্দুরা (Hindu in Bangladesh)। অভিযোগ, নিরাপত্তা দানের জন্য তাঁদের থেকে লক্ষাধিক টাকা দাবি করা হচ্ছে। টাকা না দিলে মিলছে প্রাণনাশের হুমকি। বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ সংখ্যালঘুদের জন্য নয়, আর যদি তাঁরা এখানে থাকতে চান তবে তাঁদের ‘চাঁদা’ দিয়ে থাকতে হবে। এমনই জানালেন ঢাকায় কর্মরত এক হিন্দু ইঞ্জিনিয়ার। যিনি শিক্ষার্থী ভিসায় ভারতে এসে মহারাষ্ট্রের একটি কলেজ থেকে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক হন। এখন ঢাকায় কাজ করছেন। সম্প্রতি দেশে পালাবদলের পর আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন ওই যুবক।
ওই হিন্দু ইঞ্জিনিয়ারের বাড়ি ঢাকা থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার দূরে চট্টগ্রামে। সম্প্রতি তাঁরা একাধিক হুমকি ফোন কল পান, যেখানে তাঁদের লক্ষাধিক টাকা না দিলে বা বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis) ছেড়ে না গেলে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়। তাঁর কথায়, "আমার বাবা-মা বাংলাদেশের বন্দরনগরীর এক কলোনিতে থাকেন, যেখানে অন্যান্য হিন্দুরাও বসবাস করেন। সংখ্যালঘুদের বাড়িগুলি চিহ্নিত করা হয়েছে এবং মালিকদের কাছে ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছে। ফোনে বলা হয়েছে, টাকা দিতে না পারলে দেশ ছেড়ে চলে যেতে বা মৃত্যুর মুখোমুখি হতে।"
ওই হুমকিদাতা নিজেকে একটি ইসলামি গোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে পরিচয় দেন বলেও জানা যায়। চট্টগ্রামের আরও অনেকে একই ধরনের কল পেয়েছেন। ওই হিন্দু ইঞ্জিনিয়ারের কথায়, "আমি চাকরির কারণে ঢাকায় চলে এসেছি, কিন্তু আমার বাবা-মা এবং আত্মীয়স্বজনরা তাদের নিজ শহর চট্টগ্রামে রয়ে গিয়েছেন। গ্রামীণ বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘুদের হত্যা করা হচ্ছে। তাদের ঘরবাড়ি লুট হয়ে যাচ্ছে, তবে শহরে বসবাসকারীরা কিছুটা নিরাপদ।" বাংলাদেশের শহুরে এলাকায় সংখ্যালঘুরা (Hindu in Bangladesh) এখনও রাস্তায় চলাচল করতে পারে, তবে উদ্বেগ স্পষ্ট। হিন্দু, বৌদ্ধ এবং খ্রিস্টানরা নীরবে থাকেন এবং জনসমক্ষে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা নিয়ে কথা বলা এড়িয়ে চলেন। ওই ইঞ্জিনিয়ার দ্রুত ভারতে ফিরতে চান। সেজন্য ভিসারও আবেদন করেছেন তিনি।
Indian students: অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ থেকে নিরাপদে দেশে ফিরল ৪৫০০ জন ভারতীয় পড়ুয়া
নিউজ ডেস্ক: অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশে এখনও স্বাভাবিক হয়নি পরিস্থিতি। বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলনে (Bangladesh Protest) এখনও পর্যন্ত কমপক্ষে ১১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর আহত হয়েছেন বহু মানুষ। জারি হয়েছে কার্ফু। পরিস্থিতি সামাল দিতে নামানো হয়েছে সেনা। এমত পরিস্থিতিতে বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়ালকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, নয়াদিল্লি বিষয়টি নিয়ে কী ভাবছে। এ প্রশ্নে তিনি এক লাইনে জবাব দিয়েছিলেন, ‘‘এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়।’’
রণধীর জয়সওয়ালের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে কূটনৈতিক মহল বলছে, ভারতের সঙ্গে দীর্ঘতম সীমান্ত ভাগ করে নেওয়া দেশে প্রবল রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়ার ঘটনায় (Bangladesh Protest) সাউথ ব্লকের গভীর অস্বস্তি এবং উদ্বেগকেই আড়াল করতে চেয়েছেন রণধীর। কারণ এখন এ নিয়ে রা কাড়াও ভারতের পক্ষে বুমেরাংয়ের সমান। গত ছমাসেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ জুড়ে ভারত-বিরোধিতার যে ঢেউ দেখা গিয়েছে, তা-ই নতুন মোড়কে ফিরে এসেছে এখন। ঢাকার রাজপথে গর্জন শোনা গিয়েছে, ‘ভারত যাদের মামাবাড়ি, বাংলা ছাড়ো তাড়াতাড়ি।’ ফিরে এসেছে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক, ‘ভারতীয় আগ্রাসনের’ বিরুদ্ধে, ‘ভারতের তাঁবেদার সরকার’ আওয়ামী লীগকে হটানোর ডাক। আর এ সবই ঘটেছে নয়াদিল্লির নাকের ডগায়।
সব মিলিয়ে শীর্ষ নেতৃত্ব স্তরে ‘সোনালি অধ্যায়ের’ একটি ছবি দক্ষিণ এশিয়া দেখতে পেলেও, দুদেশের মানুষের মধ্যে যোগাযোগ বিভিন্ন স্তরে আরও বাড়ানোর কথাই যে এ বার ভাবতে হবে, তা ঘরোয়া ভাবে স্বীকার করছে নয়াদিল্লি। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশি ছাত্রদের জন্য আরও বেশি স্কলারশিপ বাড়ানো, নজরদারি বহাল রেখে ভিসা আরও শিথিল করা, ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া সহজ করার মতো বিষয়গুলিতে কত দূর এগোনো যায়, সে বিষয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু হয়েছে।
অন্যদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলন (Bangladesh Protest) ঘিরে উত্তাল বাংলাদেশে আটকে পড়েছিলেন কয়েক হাজার ভারতীয় পড়ুয়া। জানা গিয়েছে, বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রক, অভিবাসন দপ্তর, স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ এবং বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (BSF)-এর সঙ্গে সমন্বয় রেখে ভারতীয় নাগরিকদের দেশে ফেরাচ্ছে বিদেশ মন্ত্রক। হিসেব বলছে ৪৫০০ জন ভারতীয় শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে নিরাপদে দেশে ফিরেছে। তবে শুধু ভারতীয় পড়ুয়াই নয়, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপের বহু পড়ুয়ারাও বাংলাদেশ থেকে ভারতে চলে এসেছেন। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ফেরত এক ভারতীয় পড়ুয়া বলেছেন, ''অনেক শিক্ষার্থী বিমানের টিকিট বুক করেছিলেন। কিন্তু যেহেতু সেখানে কার্ফু রয়েছে, তাই তাঁরা বিমানবন্দরে যেতে পারেননি। বেশ কয়েকটি ফ্লাইটও বাতিল করা হয়েছে। এখনও অনেক ভারতীয় ছাত্র বিশ্ববিদ্যালয়গুলির হস্টেলে রয়েছেন।''
প্রসঙ্গত, রবিবার বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট আন্দোলনের (Bangladesh Protest) পক্ষে রায় দিয়েছে। সেই রায় অনুযায়ী সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে যে ৫৬ শতাংশ সংরক্ষণ ছিল, তা কমিয়ে ৭ শতাংশ করার কথা বলা হয়েছে। যেখানে এতদিন ‘মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের’ জন্য ৩০ শতাংশ সংরক্ষণ ছিল, তা কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। বাকি ২ শতাংশ পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য এবং বিশেষ ভাবে সক্ষম ও তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। সুপ্রিম রায়ে আন্দোলনের জয়জয়কার হলেও বাংলাদেশ এখনও অশান্ত। এই পরিস্থিতিতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন সে দেশে পড়তে যাওয়া বিদেশি পড়ুয়ারা। তাঁদের মধ্যে অধিকাংশই ভারতীয় (Indian students)। বিষয়টি সামনে আসতেই ভারতের তরফে শুরু হয় তৎপরতা। এরপর ধাপে ধাপে তাঁদের ভারতে ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়।
Bangladesh Fire Incident: ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঢাকায়! এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ৪৩, আহত বহু
নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার রাতে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি সাততলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডে ঘটে। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত অন্তত ৪৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে৷ আহতের সংখ্যাও বহু৷ ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন গুরুতর আহত বেশ কয়েক জন। ঘটনাস্থলে দমকলের ১৩টি ইঞ্জিন পৌঁছয়।
জানা গেছে বাংলাদেশের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০মিনিট নাগাদ বহুতলটির ৭ তলায় আগুন লাগে এবং এরপরেই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ফলে আকস্মিক এই অগ্নিকান্ডে সেখানে আটকে পড়েন অনেক মানুষ। বাঁচার জন্য অনেকে বহুতলের উপর থেকে ঝাঁপ দেন।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন,যাঁরা এখনও পর্যন্ত বেঁচে আছেন, তাঁদের শ্বাসযন্ত্র মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিছু মৃতদেহ চেনার বাইরে পুড়ে গেছে এবং মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানান, ৭৫ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে৷ তবে ভেতরে এখনও বহু মানুষ অচৈতন্য হয়ে পড়েছিলেন৷ প্রত্যক্ষদর্শী ও কর্মকর্তারা জানান, আগুন থেকে বাঁচতে লোকজন উপরের তলার দিকে ছুটে যাচ্ছিলেন। দমকলকর্মীরা মই ব্যবহার করে অনেক মানুষকে বাঁচিয়েছেন।
বহুতলটিতে রেস্তোরাঁ, কাপড় ও মোবাইল ফোনের গুদাম ছিল। আগুন ছড়িয়ে পড়তেই সব ভস্মীভূত হয়ে যায়। দমকল বিভাগের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ভবনটিতে বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁ ছিল। সেগুলিতে থাকা গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ফলে আগুন আরও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। তবে কিভাবে এই আগুন লাগলো তা এখনও জানা যায়নি, আগুন লাগার কারন খতিয়ে দেখা হচ্ছে।