Sweta Chakra... | 13:57 PM, Tue Oct 08, 2024
RG Kar Hearing Breaking: আরজি কর মামলার শুনানি শুরু সুপ্রিম কোর্টে
Sweta Chakra... | 11:04 AM, Mon Sep 09, 2024
RG Kar BREAKING: সিল বন্ধ খামে আরজি কর কাণ্ডের তদন্তের রিপোর্ট জমা দিল সিবিআই
Sweta Chakra... | 11:39 AM, Thu Aug 22, 2024
Buddhadeb Bhattacharjee: সকালে প্রাতঃরাশ সেরেই অসুস্থ, প্রয়াত বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, বয়স হয়েছিল ৮০
Sweta Chakra... | 11:47 AM, Thu Aug 08, 2024
Astra Mark 1: বিমান বাহিনীর অস্ত্র ভান্ডারে এবার দেশীয় দুরপাল্লার মিসাইল
Pankaj Kumar... | 16:58 PM, Wed Aug 07, 2024
RSS বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তার দাবি আরএসএসের
Pankaj Kumar... | 16:41 PM, Wed Aug 07, 2024
Paris Olympics 2024: প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছ ইতিহাস গড়লেন মানিকা বাত্রা, জাগালেন পদকের আশা
Pankaj Kumar... | 12:50 PM, Tue Jul 30, 2024
Amarnath Yatra: অমরনাথ যাত্রায় হামলার ছক, এবার খলিস্তানীদের ময়দানে নামাচ্ছে পাকিস্তান
Pankaj Kumar... | 18:35 PM, Sat Jul 27, 2024
Terrorist Attack: জঙ্গিদের ছবি প্রকাশ্যে এল, মাথার দাম পাঁচ লাখ টাকা
Pankaj Kumar... | 18:32 PM, Sat Jul 27, 2024
Meerut Police: নির্ভয়ার স্মৃতি ফিরল মেরঠে, গ্রেফতার হাসিন, শাহরুখ, একরামউদ্দিন এবং মহসিন
Pankaj Kumar... | 15:46 PM, Sat Jul 27, 2024
BJP Protest: “অন্য ধর্মে জন্মানো দুর্ভাগ্যের”, ফিরহাদের বিতর্কিত মন্তব্যে তোলপাড় বিধানসভা
Pankaj Kumar... | 15:23 PM, Sat Jul 27, 2024
SSC Case: এসএসসি দুর্নীতি মামলায় নতুন করে ১৬৩ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি
নিউজ ডেস্ক: স্কুল সার্ভিস কমিশনের মামলাতেই কোটি কোটি নগদ টাকা উদ্ধার করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ২০২২ সালে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছিল সেই টাকার পাহাড়। এরপর মামলার জল গড়িয়েছে অনেকে। গ্রেফতার হয়েছেন একের পর এক ‘হেভিওয়েট’। এতদিন পর ফের ওই নিয়োগ মামলাতেই কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, প্রসন্ন রায় ও তাঁর স্ত্রীর নামে থাকা হোটেল, রেস্তরাঁ-সহ একাধিক ব্যবসা মিলিয়ে মোট ১৬৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
ইডি সূত্রে খবর, শুধু তাঁদের নয়, এর আগে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে আরও অন্যান্যদের বহু সম্পত্তির খোঁজ পান তদন্তকারীরা ৷ এসএসসি'র গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি পদে বেআইনি নিয়োগ-কাণ্ডে মোট ৫৮৮ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই ঘটনায় তদন্তে নেমে সিবিআই এর আগে একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। পরে নিউটাউনের ব্যবসায়ী বলে পরিচিত প্রসন্ন রায়কে গ্রেফতার করেছিলেন তদন্তকারী আধিকারিকরা । পরে যদিওবা সুপ্রিম কোর্টে জামিন পেয়ে যান প্রসন্ন রায়। তবে জামিন পেয়ে স্বস্তি মেলেনি তাঁর ৷ পরে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে আর্থিক তছরুপের মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করে ইডি৷
সিবিআইয়ের চার্জশিটে বলা হয়েছিল, যারা অর্থের বিনিময়ে চাকরি পেয়েছে, তারা এই প্রসন্ন রায়ের হাতেই টাকা তুলে দিয়েছে। সেই অর্থ এই দুর্নীতির রাঘব বোয়ালদের কাছে পৌঁছে দিতেন প্রসন্ন। এছাড়াও ইডির দাবি, অ্যাকাউন্টগুলিতে ৭২ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। ইডি আরও জানায়, প্রসন্নের স্ত্রীর আয়ের অন্য কোনও উৎস নেই। তাঁর অ্যাকাউন্টেও দু’কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে। এছাড়া ইডির দাবি, প্রসন্নের জমিতে কোনও চাষবাস হয়নি। এই আবহে এই মামলার তদন্তে প্রসন্ন এবং তাঁর স্ত্রীর নামে থাকা মোট ১৬৩ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে জানাল ইডি।
Upper Primary Merit List: বুধে উচ্চপ্রাথমিকের প্যানেল প্রকাশ, ১৪ হাজারের ভাগ্য খুলতে পারে আজই
নিউজ ডেস্ক: বুধবার সন্ধ্যের মধ্যেই প্রকাশিত হবে আপার প্রাইমারির প্যানেল (Upper Primary Merit List)। কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আপার প্রাইমারির নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। সেই নির্দেশ মেনে ২৫ সেপ্টেম্বরই প্যানেল প্রকাশ করার কথা বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)। ফলে প্রায় এক দশক পর চাকরির সম্ভাবনা ১৪ হাজার চাকরিপ্রার্থীর।
তবে কাউন্সেলিং কবে হবে সেটা জানানো হয়নি কমিশনের তরফে। শধু এটুকু জানানো হয়েছে যে মেধাতালিকা প্রকাশ করার পর প্রথম ধাপের কাউন্সেলিংয়ের দিনক্ষণ জানিয়ে দেওয়া হবে। সেই প্রক্রিয়াও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে করার জন্য হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, পার্শ্বশিক্ষকদের জন্য ১০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত রয়েছে। সেটা বাদ দিয়েই বাকি প্যানেল (Upper Primary Merit List) প্রকাশ করা হবে। পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.westbengalssc.com/sscorg/wbssc/home থেকে দেখা যাবে মেধাতালিকা।
উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের আগেই সোমবার ১৪,০৫২ পদে নিয়োগ-প্রক্রিয়া শুরুর বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এসএসসি জানিয়েছিল, হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে বুধবার প্যানেল (Upper Primary Merit List) প্রকাশ করা হবে। তবে যে ৯৫ জন প্রার্থীর জাতিগত শংসাপত্র ও শিক্ষাগত যোগ্যতায় ভুল আছে, তাঁদের নাম তালিকায় নাও থাকতে পারে।
ডিভিশন বেঞ্চের রায়ের চার সপ্তাহ বা ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্যানেল (Upper Primary Merit List) প্রকাশ, তার চার সপ্তাহ বা ২৩ অক্টোবরের মধ্যে কাউন্সেলিং সম্পন্ন করে সুপারিশপত্র প্রদান এবং তার চার সপ্তাহ বা ২১ নভেম্বরের মধ্যে নিয়োগ নিশ্চিত করতে বলেছিল হাইকোর্ট। যদিও প্যানেল প্রকাশের ৪ সপ্তাহের মধ্যে কীভাবে চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হবে তা নিয়ে ধন্দে রয়েছেন তাঁরা।
পশ্চিমবঙ্গ আপার প্রাইমারি চাকরিপ্রার্থী মঞ্চের দাবি, শুধু প্যানেল (Upper Primary Merit List) প্রকাশ এবং কাউন্সেলিং করলে হবে না। পুজোর আগেই কাউন্সেলিং শুরু করতে হবে কমিশনকে। কিন্তু পুজোর মধ্যে তা শুরু করতে না পারলে কীভাবে ৪ সপ্তাহের মধ্যে চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। কারণ আর কয়েকদিনের মধ্যেই পুজোর ছুটি পড়ে যাবে
Upper Primary: অবশেষে উচ্চপ্রাথমিকের প্যানেল প্রকাশ! বিজ্ঞপ্তি জারি করল এসএসসি, পুজোর আগেই চাকরি?
নিউজ ডেস্ক: অবশেষে উচ্চ প্রাথমিকের প্যানেল প্রকাশের বিজ্ঞপ্তি জারি করল পশ্চিমবঙ্গ সেন্ট্রাল স্কুল সার্ভিস কমিশন। সোমবার করুণাময়ীতে আপার প্রাইমারি চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলন ঘিরে যখন ধুন্ধুমার, তখনই এল এই বিজ্ঞপ্তি। ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আপার প্রাইমারির নিয়োগ প্রক্রিয়া (Upper Primary Panel Publication Date) শুরুর ডেডলাইন ছিল কলকাতা হাইকোর্টের। তার আগেই ২৫ সেপ্টেম্বরই প্যানেল প্রকাশ করার কথা বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানাল স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)।
সোমবার পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানানো হয়েছে, গত ২৮ অগস্ট কলকাতা হাইকোর্ট যে নির্দেশ দিয়েছে, তা মেনে ২০১৬ সালের উচ্চপ্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্যানেল প্রকাশ (Upper Primary Panel Publication Date) করা হবে। প্যারা-টিচার বা পার্শ্ব-শিক্ষকদের জন্য যে ১০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত থাকে, সেটা বাদ দিয়ে উচ্চপ্রাথমিক প্যানেল প্রকাশ করা হবে বলে কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে। সেইসঙ্গে কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে যে উচ্চমাধ্যমিকের প্যানেল প্রকাশের পরে প্রথম দফার কাউন্সেলিংয়ের সূচি ঘোষণা করা হবে।
২০১৬ সালে প্রথম এসএলএসটি হয়েছিল। এখনও নিয়োগ পাননি যোগ্যরা। দ্রুত নিয়োগের দাবিতে আজই রাস্তায় নামেন চাকরিপ্রার্থীরা। আর এদিনই প্যানেল প্রকাশের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হল। চাকরিপ্রার্থীদের বক্তব্য, গত মাসে ডিভিশন বেঞ্চের চূড়ান্ত রায়দানে নির্দেশ হয়েছে আপার প্রাইমারি (২০১৬) নিয়োগে (Upper Primary Panel Publication Date) ১৪০৫২ জন প্রার্থীকে চাকরি দেওয়ার ও সুনিশ্চিত করার। ২৮ নভেম্বরের মধ্যেই ১৪০৫২ জন প্রার্থীর নিয়োগ নিশ্চিত করারও নির্দেশ দেয় আদালত। কিন্তু তারপরও কমিশনের সক্রিয়তা নজরে আসছে না। তবে এদিনই জানা গেল এসএসসি ২৫ সেপ্টেম্বরই প্যানেল প্রকাশ করতে চলেছে। অবশেষে ১০ বছরের প্রতীক্ষা এবার অবসানের পথে বলেই মনে করছেন চাকরিপ্রার্থীরা।
উল্লেখ্য, গত ১৮ জুলাই মামলাটির শুনানি শেষ হয়। হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ এই মামলার শুনানিতে জানায়, ১৪ হাজার ৩৩৯ খালি পদের মধ্যে ১৪ হাজার ৫২ পদের জন্য মেধাতালিকা প্রকাশ (Upper Primary Panel Publication Date) করতে হবে। মেধাতালিকা প্রকাশের চার সপ্তাহের মধ্যে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চাকরিপ্রার্থীদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিতে হবে বলে নির্দেশ দেয় ডিভিশন বেঞ্চ। এরপরেই শীঘ্রই নিয়োগের আশ্বাস দিয়েছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। সেই কথা মতোই আজ প্যানেল প্রকাশের দিনক্ষণ জানাল স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)।
CBI: ওএমআর শিটের তথ্য উদ্ধার করার নির্দেশ আদালতের
নিউজ ডেস্ক: সিবিআইয়ের (CBI) দক্ষতায় অসন্তুষ্ট কলকাতা হাইকোর্ট। ওএমআর শিটের আসল সার্ভার বা হার্ডডিস্কের তথ্য জানতে প্রয়োজনে যে কোনও সংস্থা বা বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হওয়ার নির্দেশ বিচারপতি রাজাশেখর মন্থার। প্রসঙ্গত আদালতের তদন্তেই প্রাথমিক মামলার তদন্ত করছে সিবিআই। এই মামলার শুনানি চলাকালীন বিচারপতি রাজশেখার মন্থা বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন।
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়ার নির্দেশ (CBI)
২০১৪ সালের প্রাথমিক নিয়োগ মামলায় এবার সিবিআইকে অলআউট ঝাঁপানোর নির্দেশ দেওয়া হল। ২০১৪ সালের ওএমআর ও সার্ভার দুর্নীতির শেষ দেখতে সিবিআইকে হাইকোর্টের (High Court) নির্দেশ। এই ঘটনার রহস্য উন্মোচনে পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তের এক্সপার্টদের শরণাপন্ন হতে পারবে সিবিআই (CBI)। প্রয়োজনে নিতে হবে বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা বা ব্যক্তিদের সাহায্য। শুক্রবার মামলার শুনানিতে এমনই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। তবে এ সংক্রান্ত যাবতীয় খরচ বহন করবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
ওএমআর শিটের তথ্য চায় আদালত (High Court)
এ প্রসঙ্গে আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন,“সিবিআই তদন্ত করে রিপোর্ট দিয়েছে, ওএমআর শিটের ওরিজিনাল ডিস্ক নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। আদালত জানতে চায়, এভাবে ডিস্ক নষ্ট করা যায় কি? নষ্ট করা গেলেও তথ্য উদ্ধার করা যায় কিনা। আদালতের (High Court) ধারণা,তথ্য উদ্ধার করা যায়। ডিজিটাল রেকর্ড এত সহজে ধ্বংস করা যায় না। সে ব্যাপারে সিবিআইকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে তাঁরা যে কোনও বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।” প্রসঙ্গত ২০১৪ সালে প্রাথমিকে নিয়োগের পরীক্ষায় আসল ওএমআর শিট নষ্ট করা হয়েছে বলে হাইকোর্টে আগেই জানিয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তাঁদের বক্তব্য ছিল, আসল প্রতিলিপি নষ্ট করা হলেও পরিবর্তে তার ডিজিটাইজ়ড তথ্য রয়েছে। পরীক্ষার্থীদের ওএমআর শিট বা উত্তরপত্র মূল্যায়নের জন্য এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানি নামের একটি সংস্থাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তাঁরাই ওএমআর শিট স্ক্যান করেছে। এর আগে ওএমআর শিট সংক্রান্ত এই মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন হাই কোর্টের তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তার পর এই মামলায় সিবিআইয়ের (CBI) কাছে রিপোর্ট তলব করেছিলেন বিচারপতি মান্থা। মঙ্গলবার আদালতে ওএমআর শিট নিয়ে রিপোর্ট জমা দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তবে ওই রিপোর্টে সন্তুষ্ট হয়নি উচ্চ আদালত।
Supreme Court Judgement: ‘নিয়োগ দুর্নীতির প্রথম সুবিধাভোগী মমতা’, মন্তব্য প্রাক্তন বিচারপতির
মমতাকে বেনজির আক্রমণ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের
নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High court) ডিভিশন বেঞ্চের প্যানেল বাতিলের রায়কে সুপ্রিম
কোর্টে (Supreme Court Judgement) চ্যালেঞ্জ করে ধাক্কা
খেয়েছে রাজ্য সরকার এবং স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)। সুপ্রিম
কোর্ট স্থগিতাদেশ দেয়নি বরং শুনানি পিছিয়ে দিয়েছে জুন মাস পর্যন্ত। এরই মাঝে
মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি
এবং বর্তমানে তমলুক লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
রাজ্য সরকারের সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া এবং কোর্টের রাজ্য সরকারকে কোনও বাড়তি সুবিধে না দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন,“ কেন অযোগ্যদের চাকরি হল। এর উত্তর আগে দিক ওরা। কেন ওএমআরের তথ্য নষ্ট করে দেওয়া হল এর উত্তর পাওয়া যায়নি।অতিরিক্ত প্যানেল সৃষ্টি করে যাদের বাড়তি নেওয়া হলতাঁরা কেন চাকরি করবেন। নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে কারা সুবিধাভোগী তা পুনরায় খুঁজে দেখার বিষয় উঠছে। এ বিষয়ে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের জবাব,“প্রথম সুবিধাভোগীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর ভাইপো।তাঁদের এখনই সিবিআইইয়ের জিজ্ঞাসাবাদ করা উচিত। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ দাবি করে তমলুকের বিজেপি প্রার্থীবলেন, “মুখ্যমন্ত্রী থাকার কোন অধিকার নেই মমতার বন্দ্যোপাধ্যায়ের।”
হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে চাকরি বাতিলের নির্দেশের পর ক্রুদ্ধ মুখ্যমন্ত্রী বিরোধী দল থেকে বিচারব্যবস্থা কাউকে রেয়াত করেননি। যারা দুর্নীতি করে চাকরি পেয়েছে তাদেরও আশ্বস্ত করেছিলেন তিনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন,“যারা এত গরীব। যারা যোগ্য। কেউ এমএ পাস করেছে, কেউ বিএড করেছে তাঁদের সিস্টেম অনুযায়ী চাকরি দেওয়া হয়েছে। এক দুটো ভুল হয়ে থাকলে আমরা শুধরে নেব। তাই বলে তুমি চাকরি খেয়ে নেবে। আমরা ২ লক্ষ চাকরির রেডি রাখছি। লজ্জা করে না। তোর ভাই বোনের যদি চাকরি চলে যেত তুই তাহলে কি করতিস।তোর টাকা আছে। নিজের টাকা বাঁচাতে ভাজপা মেশিনে গেছিস।”সেদিন বিচারব্যবস্থা থেকে শুরু করে বিরোধী দলকে আক্রমণ করার সময় শালীনতার মাত্রা ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো।
পাল্টা অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন,“ওনারা তো বলেছিলেন হাইকোর্ট নাকি বিজেপির কোর্ট। তাহলে
সুপ্রিম কোর্টকে কি বলবেন। সুপ্রিম কোর্ট ও কি বিজেপির
কোর্ট। যে প্রশ্নগুলি তুলেছে আদালততাঁর উত্তর কোথায়।”
অতিরিক্ত পদ তৈরি সিদ্ধান্ত যারা নিয়েছিলেন তাঁদের উপর সিবিআইয়ের কড়া পদক্ষেপের বিষয়ে আপাতত স্থগিতাদেশ দিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। এ প্রসঙ্গে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের যুক্তি, “সেক্ষেত্রেপুরো মন্ত্রিসভা সিবিআই হেফাজতে চলে যেত। এই ডিভিশন বেঞ্চ পরিষ্কার করে দিয়েছিল যারা অতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করেছিল তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। সুপ্রিম কোর্ট যে পর্যবেক্ষণ দিয়েছে তাতে রাজ্য সরকার মোটেও স্বস্তির জায়গাতে নেই। এমনকি প্যানেলে না থাকা চাকরি প্রাপকদের নিয়ে তাঁদের পর্যবক্ষণে প্রশ্ন তুলেছে সুপ্রিম কোর্ট।” নিয়োগ দুর্নীতিকে ভয়ংকর দুর্নীতি আখ্যা দিয়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
Recruitment Scam: একমাত্র চাকরি যায় নি যার, সেই সোমা দাস কী বলছেন?
নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি (recruitment scam) মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta highcourt) নির্দেশে ২০১৬ সালের গোটা প্যানেল বাতিল হয়ে গেল সোমবার। চাকরি হারালেন প্রায় ২৬ হাজার সরকারি শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মচারী। শুধু চাকরি যায়নি একজনের। ব্যতিক্রমী ভাবে বহাল রইল বীরভূমের শিক্ষিকা সোমা দাসের (soma das) চাকরি। তিনি নলহাটির (nalhati) এক নম্বর ব্লকের মধুরা হাই স্কুলে বাংলার শিক্ষিকা পদে কর্মরত রয়েছেন।
কিন্তু কোন যুক্তিতে তাঁর চাকরিতে বহাল রাখল আদালত। সোমবার এসএসসি (ssc) মামলার ২৮১ পাতার রায়ে দুই বিচারপতি জানিয়েছেন সোমা দাস যেহেতু ক্যান্সার আক্রান্ত। তাই মানবিকতার স্বার্থে তাঁর চাকরি বাতিল করা হয়নি। তিনি আগের মতই শিক্ষিকা হিসেবে চাকরি করতে পারবেন। চাকরি যায়নি শুনে খুশি হয়েছেন সোমা। তিনি বলেন যোগ্য প্রার্থীদের পাশে আছি তারা যেন চাকরি পান।
শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা শুনানি চলাকালীন হাইকোর্টের নির্দেশে বছরখানেক আগে চাকরিতে যোগদানের সুপারিশ পত্র পেয়েছিলেন বীরভূমের (birbhum) সোমা দাস। কলকাতা হাইকোর্টের আবেদনকে মান্যতা দিয়েছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। যেহেতু সোমা দাস ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত। তাই তাঁকে সুপারিশপত্র দেওয়া হয়। এরপর তিনি বীরভূমের নলহাটি ১ নম্বর ব্লকের মধুরা হাইস্কুলের বাংলা বিভাগে শিক্ষকতার কাজে যোগ দিয়েছিলেন।
তবে সোমার চাকরি পাওয়ার রাস্তা মসৃণ ছিল না। ২০১৯ সালে কলকাতা প্রেসক্লাবের সামনে যে চাকরি প্রার্থীরা কয়েক মাস আন্দোলন অনশন চালিয়েছিল তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন বীরভূমের নলহাটির বাসিন্দার সোমা। তার কর্কট রোগের চিকিৎসা চলছিল। পরবর্তীকালে তিনি চাকরি পেলেও সেদিনের আন্দোলনের কথা আজও মনে রয়েছে সোমা দাসের। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে তাঁর চাকরি বহাল থাকলে সহযোদ্ধাদের প্রতি তার সমর্থন আজও রয়েছে আগের মতই।
বাংলার শিক্ষিকা এদিন প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে বলেন, “দুর্নীতি যে হয়েছিল তা আগেই বোঝা গিয়েছিল। মাননীয় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সবার আগে দুর্নীতিকে চিহ্নিত করে দেন। তাঁকে নিয়ে অনেক বিতর্ক হয়েছে ঠিকই। কিন্তু তিনি যা বলেছিলেন যা করেছিলেন আজকের রায় সেই বিচারেরই সত্যতা প্রমাণ করল। আজও অনেক যোগ্য প্রার্থী চাকরি পায়নি। তাদের জন্য খারাপ লাগছে। আমি চাইব তাদের যেন দ্রুত চাকরি হয়। তাদের চাকরি হওয়ার মতন উপযুক্ত পরিবেশ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে হবে।”
SSC Recruitment Scam News: আদালতের রায়ে খুশি নন আন্দোলনকারী চাকরিপ্রার্থীরা!
নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে এখন পুরোদস্তুর ভোটের হাওয়া। আর এরই মধ্যে রাজ্যে শিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Recruitment Scam ) নিয়ে বিরাট ঘোষণা করল কলকাতা হাই কোর্ট (Calcutta High court ), একসঙ্গে প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল করল হাইকোর্ট। মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর যাঁরা চাকরি পেয়েছেন, ৪ সপ্তাহের মধ্যে তাঁদের ১২ শতাংশ সুদ-সহ বেতন ফেরত দিতে হবে। অতিরিক্ত পদে নিয়োগকারীদের প্রয়োজনে নেওয়া যাবে হেফাজতে। মঙ্গলবার এমনই নির্দেশ দিল হাইকোর্ট।
তবে আদালতের এই রায়ে সম্পূর্ণ খুশি হতে পারছেন না আন্দোলনকারী চাকরিপ্রার্থী রাসমণি পাত্র সহ অন্যান্যরাও। উল্লেখ্য গত ডিসেম্বরে এই রাসমণিই এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীদের অবস্থানের ১০০০তম দিনে প্রতিবাদস্বরূপ নিজের মাথার চুল কামিয়ে ফেলেছিলেন।
মঙ্গলবার বিচারপতির রায় শুনে রাসমণি বলেন, “আদালত ও বিচারব্যবস্থার উপর আস্থা ছিল। যারা অবৈধভাবে চাকরি পেয়েছে তাঁরা যে যথাযথ শাস্তি পেয়েছে সেটা কাম্য। সত্যের জয় হয়েছে।” একই সঙ্গে তিনি আরও বলেন,“প্যানেল বাতিল আমাদের দাবি ছিল না। আমাদের দাবি ছিল যে অন্যায় আমাদের সঙ্গে হয়েছে, যে চাকরিটা আমাদের চুরি হয়েছে সেটা ফিরিয়ে দেওয়া হোক। আমরা পরীক্ষা দিয়েছিলাম, আমাদের ওএমআর সঠিক। আমরা র্যাঙ্কেও এসেছিলাম। তা হলে চাকরিটা কেন আমাদের দেওয়া হল না? আজকে রায়দানে পুরোপুরি খুশি হতে পারছি না। এখনও তো অনিশ্চয়তা রয়েছে। নতুন নিয়োগ (Recruitment) কবে হবে, কতদিনে প্যানেল প্রকাশ হবে তা এখনও সম্পূর্ণ দৃশ্যমান নয় আমাদের কাছে।' ”
সর্বোপরি রাসমণি-সহ ধর্নামঞ্চে থাকা অন্য চাকরিপ্রার্থীদেরও বক্তব্য, অবৈধ উপায়ে চাকরি পাওয়া ব্যক্তিদের শাস্তি দেওয়া হোক। কিন্তু যোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের কেন বঞ্চিত করা হবে।
উল্লেখ্য মঙ্গলবার আদালতের তরফে বলা হয়েছে, টেন্ডার ডেকে নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। ২৩ লক্ষ পরীক্ষার্থীর ওএমআর শিট (OMR Sheet) পুনর্মূল্যায়নেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে সমস্ত ওএমআর শিটের কপি আপলোড করার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।
Breaking :CID-র জালে প্রাক্তন শিক্ষাকর্তা
নিউজ ডেস্ক: এবার সিআইডির জালে প্রাক্তন শিক্ষা কর্তা। গ্রেফতার স্কুল সার্ভিস কমিশনের প্রাক্তন চেয়ারম্যান শেখ সিরাজুদ্দিন। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে এবার সিআইডি গ্রেফতার করল স্কুল সার্ভিস কমিশনের পশ্চিম ও উত্তরাঞ্চলের প্রাক্তন চেয়ারম্যান শেখ সিরাজুদ্দিনকে।
জানা গেছে অনেক দিন ধরেই ফেরার ছিলেন শেখ সিরাজুদ্দিন। অবশেষে তাঁকে হাতে পেল রাজ্যের গোয়েন্দা কর্তারা। বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে গ্রেফতার করে সিআইডি। গ্রেফতারের পর তাঁকে বাঁকুড়া জেলা আদালতে পেশ করে সিআইডি। CID সূত্রে খবর, কেস নম্বর ৪২৮/২৩ এর ভিত্তিতে CIDর তরফে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪০৬/৪০৯/৪১৭/১২০ বি ধারায় CID তাঁর বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে।
উল্লেখ্য এর আগে একই মামলায় গত ২১ ফেব্রুয়ারি শেখ সিরাজুদ্দিনের স্ত্রী জেসমিন খাতুনকে গ্রেফতার করেছিল সিআইডি। জানা গেছে ২০১৬ সালের পর থেকে ২০২৪ এর গোড়া পর্যন্ত স্কুল সার্ভিস কমিশনের পশ্চিমাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চলের চেয়ারম্যান পদে ছিলেন শালডিহা কলেজের অধ্যক্ষ শেখ সিরাজুদ্দিন। পদে থাকার সময় নিজে প্রভাব খাটিয়ে বাতিল হয়ে যাওয়া একটি প্যানেলের ভিত্তিতে স্ত্রী জেসমিন খাতুনকে স্কুল শিক্ষিকা হিসাবে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে শেখ সিরাজুদ্দিনের বিরুদ্ধে।
SSC recruitment: এসএসসির নিয়োগ মামলায় তৈরি হওয়া বাড়তি পদ বাতিলের আশঙ্কা
নিউজ ডেস্ক: শিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োগে সবচেয়ে বেশি উঠেছিল দুর্নীতির অভিযোগ। এসএসসি’র গ্ৰুপ সি, গ্ৰুপ ডি, নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির নিয়োগে শূন্যপদের চেয়ে অতিরিক্ত নিয়োগের অভিযোগ আগেই ছিল। ছিল বেআইনি নিয়োগের অভিযোগও। ফলে বারংবার সমগ্র নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিলের দাবিও উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীরা ব্যাপক আন্দোলন চালিয়েছেন। এবার এই বিষয়ে তাৎপর্যপূর্ণ পর্যবেক্ষণ সামনে আনলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চ।
ইতিমধ্যেই কলকাতা হাইকোর্টে শেষ হয়েছে এসএসসি নিয়োগ মামলার শুনানি। প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে হাই কোর্টের বিশেষ বেঞ্চে মামলাটির শুনানি চলেছে। প্রতিদিন বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রসিদির ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয়েছে এই মামলা। শুনানি শেষ হল বুধবার। তবে রায় ঘোষণা স্থগিত রাখা হয়েছে। রায়দান কবে হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। নিয়োগের দুর্নীতি নিয়ে আদালত যে মন্তব্য করেছে, তাতে রায়েরই ইঙ্গিত রয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে।
এদিন এই প্রসঙ্গে বিশেষ বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, “অতিরিক্ত নিয়োগ সরাসরি বাতিল হওয়া উচিত। কারণ, এই নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে ভাল কিছু খুঁজে পাওয়া কঠিন।” আইনজীবীদের একাংশের মতে, শূন্যপদের চেয়ে অতিরিক্ত নিয়োগের যে ঘটনা ঘটেছে তা বাতিল করা হতে পারে। সম্ভবত, সেদিকেই ইঙ্গিত করেছেন বিচারপতি বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রসিদির বেঞ্চ।
উল্লেখ্য টানা সাড়ে তিন মাস ধরে সওয়াল – জবাবের পর অবশেষে শেষ হল SSC নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানি। তবে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুসারে রায়দানের জন্য এখনও প্রায় আড়াই মাস সময় রয়েছে হাইকোর্টের হাতে।