Friday, November 15, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

kirti azad

Dilip Ghosh: 'বিজেপির কিছু লাগে না,ভোটই অস্ত্র'-দিলীপ ঘোষ

নিউজ ডেস্ক: আবার সরব দিলীপ ঘোষ(dilip ghosh),ভোটের মুখে এর আগে বারংবার শিরোনামে উঠে এসছেন দিলীপ ঘোষ। এবার আরও একবার শাসক দলকে নিশানায় আনলেন তিনি। এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে নানা প্রশ্নের উত্তর দেন দিলীপ ঘোষ। এদিন বর্ধমানের ডি ভি সি বাংলোর পাশের ময়দানে প্রাতভ্রমণে(morning walk) বের হন তিনি। সেখান থেকে নীলপুর বাজার হয়ে যান নীলপুর শ্রীগুরু সঙ্ঘের একটি আশ্রমে। তখনই সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে গিয়ে তিনি একাধিক বিষয়ে মত প্রকাশ করেন-

চেলা কাঠ প্রসঙ্গে- "চেলা কাঠ কেন? গোটা কাঠও দেব। যে যা ইচ্ছা বলবে, ওই দিন চলে গেছে। আমরা পালটা বলব। 'বিজেপির(BJP) কিছু লাগে না। ভোটই(vote) অস্ত্র। মানুষ ওটা দেবে আমাদের, ওভাবেই হারাবো।"

অনন্ত মহারাজ দলে আসার প্রসঙ্গে- "অনন্ত মহারাজ অনেক দিন বাইরে থেকে সাপোর্ট করেছেন। এবারে যোগ দিয়েছেন। ভাল কথা।

" শাজাহানের সি বি আই কে ভালো বলা প্রসঙ্গে- "শাজাহানকে(sheikh shahjahan) টি এম সি(TMC) ব্যবহার করেছে। টি এম সির হয়ে টাকা তুলেছে। দু মাস চেষ্টা করল ওকে নিয়ে। এখন ছেড়ে দিয়েছে। তবে সিবিআই তদন্ত করলে আরো অনেকে ধরা পড়বে। "

উল্লেখ্য গতকাল তৃণমূল কংগ্রেসের শিবিরে ঢুকে ভাষণ দিয়েছেন, শরবত খেয়েছেন দিলীপ। তাই নিয়ে প্রশ্ন এলে তিনি বলেন- "কোনো রঙ কারো কেনা না। ওরা ( তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা) আমায় ডেকেছেন। আমায় ভাষণ দিতে বলেছেন। আমি গেছি। টি এম সি যদি দুর্গাপূজা করে আমি যাব না। ওরা শ্লোগান দিয়েছেন ধর্মীয় অনুষ্ঠানে। ওরা রাজনীতি(politics) ছাড়া কিছু বোঝেন না।ভালোবেসে খাওয়ালে শরবত মিষ্টি লাগে। ওরা কাল ভালোবেসে খাইয়েছেন আমি খেয়েছি। তৃণমূল ভয় পায়নি। পরিবর্তন হয়েছে। যারা আমার গাড়িতে হামলা করত তারাই যদি শরবত খাওয়ায় তাহলে বুঝতেই পারছেন।"

কীর্তি আজাদ প্রসঙ্গে- "আমি বলেছিলাম এক সপ্তাহ পরে দেখবেন। কীর্তি আজাদ(kirti azad) অনেক বড়বড় কথা বলেছিলেন। নমিনেশনের আগেই বুঝবেন কোথায় দাঁড়িয়ে আছেন। উনি লাল মেঘ দেখছেন। লাল মেঘ দেখলে গরু যেমন লাফায় তেমন লাফাচ্ছেন।"

নিয়োগ মামলায় এফ আই আর প্রসঙ্গে- "নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এফ আই আর হয়েছে। মানুষ ক্ষুদ্ধ। বিচার প্রক্রিয়া লম্বা হলে মানুষ আশাহত হবেন। এবারে আশাকরি ওরা সাজা পেয়ে যাবেন।"

বিনয় তামাং প্রসঙ্গে- "বিনয় তামাং(binay tamang) এন্ড কোম্পানি আমার উপর হামলা করেছিল। আমার এফ আই এর নেয়নি। এখন এফ আই আর হয়েছে। ধর্মের কল বাতাসে নড়ে।"

ত্রাণ প্রসঙ্গে- "সরকার ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করবে। কিন্তু সেই টাকা যদি ভুল করে টি এম সি র লোকেদের অ্যাকাউন্টে ঢুকে যায়। কমিশন বিরোধিতা করেছে। আমরাও করেছি। "

Sweta Chakrabory | 13:23 PM, Fri Apr 12, 2024

Kirti Azad: "শুভেন্দু অধিকারীর লোকই হারাবে দিলীপকে"- বলছে বিজেপির একাংশ

নিউজ ডেস্ক: বিজেপির(BJP) লোকেরা বলছে, শুভেন্দু অধিকারীর(suvendu adhikari) লোকই হারাবে দিলীপকে। প্রাতঃভ্রমনে বেরিয়ে এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করলেন বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ। । সাত সমুদ্র তেরো নদী পেরিয়ে আন্দামান পালিয়ে গিয়েছে। শনিবার সকালে বর্ধমান- দুর্গাপুরের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষকে(dilip ghosh) এমনই নিশানা করলেন এই কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ।

শনিবার সকালে দুর্গাপুরের ইস্পাত নগরীর এ - জোন পার্কে পাণ্ডবেশ্বর তৃণমূলের বিধায়ক ও জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীকে সঙ্গে নিয়ে প্রাতঃভ্রমণে আসেন কীর্তি আজাদ(kirti azad)। প্রাতঃভ্রমণে এসে তিনি প্রাতঃভ্রমণকারীদের সঙ্গে আলাপচারিতা করেন, খেলেন ফুটবলও।

তারপরেই লোকসভার বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষকে নিশানা করে বলেন, "বাংলার মানুষ ভদ্র। কিন্তু ঐতিহ্য সংস্কৃতি সবই নষ্ট করছে বিজেপি।" দিলীপ ঘোষ নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছেন আন্দামানে। সেই বিষয়ে দিলীপকে আক্রমণ করে বলেন, "শুধু পালিয়েই যাননি। বাংলা ছেড়ে বঙ্গোপসাগর পেরিয়ে একেবারে আন্দামানে পালিয়েছে। বিজেপির লোকেরা আমার সাথে যোগাযোগ রাখছে। যা বলছে তা আমি খুলে বলবো। বিজেপির লোকেরা বলছে শুভেন্দু অধিকারীর লোকই হারাবে দিলীপকে।"

প্রসঙ্গত, দিলীপ ঘোষের কাছের মানুষ বিজেপির টিকিটে আন্দামানে প্রার্থী হওয়া বিষ্ণুপদ রায়। তাই তাঁর হয়ে ১ দিনের জন্য প্রচার ও জনসংযোগ করতে যাচ্ছেন দিলীপ। আন্দামান তাঁর হাতের তালুর মতো চেনা, সেখানকার মানুষও। তাই ভোটের হাওয়ায় দিলীপের ওপর ভরসা রাখছেন বিষ্ণুপদ রায়। সেখানে কাজ সেরেই ফের বর্ধমান-দুর্গাপুরে ফিরবেন দিলীপ।

Sweta Chakrabory | 11:11 AM, Sat Apr 06, 2024

Kirti Azad: নজিরবিহীন ঘটনার সাক্ষী কীর্তি আজাদ! মাথায় হাত প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটারের

নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের প্রচারে নেমে নজিরবিহীন ঘটনার সাক্ষী থাকতে হল প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার তথা বর্ধমান-দুর্গাপুর আসনের তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদকে। রবিবাসরীয় প্রচার চলাকালীন তৃণমূল (TMC) প্রার্থীর সামনেই চরমে উঠল দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। ঢাক বাজিয়ে প্রার্থীকে নিয়ে চলছিল প্রচার। আচমকাই প্রার্থীকে আগে কে মালা পরাবে তা নিয়ে বচসা থেকে ধাক্কাধাক্কি, এমনকি হাতাহাতিতেও জড়িয়ে পড়লেন তৃণমূল কর্মীরা।কথা কাটাকাটি থেকে হাতাহাতি, শেষমেশ দুর্গাপুরে সংঘর্ষের আকার নেয় আইএনটিটিইউসির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। শেষমেশ প্রচার থামিয়ে ভয়ে মন্দিরে আশ্রয় নিলেন প্রার্থী কীর্তি আজাদ।

জানা গেছে দুর্গাপুর (Durgapur) নগর নিগমের ১২ নম্বর ওয়ার্ডের আমরাই গ্রামে আইএনটিটিইউসির দুই গোষ্ঠীর মধ্যে মিছিলের মধ্যেই বিবাদ বাঁধে। আর তা থামাতে না পেরে ‘ক্লান্ত’ প্রার্থী কীর্তি আজাদ ঢুকে পড়লেন শঙ্করানন্দ আনন্দ আশ্রমের মন্দিরে। সেখানে তিনি অসুস্থও হয়ে পড়েন। প্রায় ৩০ মিনিট পর পরিস্থিতি শান্ত হলে পরে আবার প্রচারে বের হন প্রার্থী।

তবে হাতাহাতির ঘটনায় তৃণমূলের দু'পক্ষ পরস্পরের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছে। অন্যদিকে ভোটের বাজারে এমন ঘটনাকে ইস্যু বানাতে কালক্ষেপ করেনি বিজেপি। তৃণমূল প্রার্থীর উদ্দেশে বিজেপির দুর্গাপুরের বিধায়ক লক্ষ্মণ ঘোড়ুইয়ের কটাক্ষ, "মালা পরানোকে ঘিরেও তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল! ভাবা যায়! এখনও ৪০ দিন বাকি আছে। কীর্তি আজাদ দেখতে থাকুন, আর কী কী হয় ওর সঙ্গে। তাহলেই বুঝতে পারবে কাদের হয়ে ভোটে দাঁড়িয়েছেন!"

যদিও তৃণমূল প্রার্থীর দাবি, "এখানে গোষ্ঠী কোন্দলের কোনও বিষয় নেই। কর্মীরা সকলে চায় মালা পরাতে, কেউ চায় কথা বলতে, অতি উৎসাহ, প্রেম থেকেই কর্মীরা এটা ঘটিয়ে ফেলেছেন। এর মধ্যে অন্য মানে খোঁজা ঠিক নয়। এটা ভালবাসার বর্হিপ্রকাশ!"

Sweta Chakrabory | 13:22 PM, Sun Mar 31, 2024

Dilip Ghosh: How is the ‘JOSH’: দিলীপ ঘোষ

বর্ধমান দুর্গাপুর। এই আসন থেকে বিদায়ী সাংসদ বিজেপির এস এস আলুওয়ালিয়া। দুবারের জয়ী এই বর্ষীয়ান সাংসদ এবার টিকিট পাননি। এই কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হয়েছেন বিজেপির মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ। সোমবার নিজের কেন্দ্রে পৌঁছে প্রথম দিনেই মাতিয়ে দিলেন দিলীপ ঘোষ।

দিলীপ ঘোষকে এক পলক দেখার জন্য সোমবার কর্মীরা আগ্রহী হয়ে ছিল। তাঁকে বরণ করে নেওয়া হল এভাবে যেন তিনি সেলিব্রিটি। তৃণমূলের রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়, জুন মালিয়া, সায়নী ঘোষ, ইউসুফ পাঠানরা কিংবা কীর্তি আজাদদের এভাবে স্বাগত জানায়নি তাঁদের কর্মীরা। এটাই প্রমাণ করে দিলীপ ঘোষ কোন ধাতুর তৈরি।

কেন দিলীপ ঘোষের জন্য কর্মীরা উতলা হয়ে থাকে? দিলীপ ঘোষ ঘনিষ্ঠ মহলের দাবি, পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি ৬% ভোট পেত। ৬ থেকে ৩০ এর কোঠায় ভোটের কারিগর দিলীপ ঘোষ। শূন্য থেকে ৩ বিধায়ক। সেখান থেকে ১৮ জন সাংসদ। সবশেষ ৭৭ জন বিধায়ক। সবই হয়েছে দিলীপ ঘোষ সভাপতি থাকার সময়। কর্মীরা ভয়ে যেখানে গুটিয়ে থাকত সেখানে গরম গরম ভাষণ দিয়ে বের করে ময়দানে নামানোর কারিগর দিলীপ ঘোষ। তাই কর্মীদের আবেগ আছে তার প্রতি।

বিধানসভা ভোটের পর রটে গেছিল আঁতাতের তত্ব। কিন্তু  তিনি কর্মীদের পাশে থেকে নীরবে কাজ করে প্রমাণ করেছেন নিজের কর্তব্য ঠিক ভাবে করে গেলে রাজনীতিতে গুজবের মোকাবিলা সহজে করা যায়। এখনও বিজেপির যা কর্মীবল রয়েছে তার বেশিরভাগ তৈরি ১৪ থেকে ২১এ। সেই সেনা নিয়েই  ২৪ এর ময়দানে নামছে বিজেপি।  সেই আবেগেই ভর করে বর্ধমান দুর্গাপুরে ঝাঁপিয়ে পড়তে ভয় পাননি ডাকাবুকো দিলীপ। তার প্রতিপক্ষ  ক্রিকেটের ময়দানে ৮৩’র বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য কীর্তি আজাদ। কিন্তু দিলীপ এর জবাব দিয়েছেন ভালই। বলেছেন, “উনি তো রিটায়ার্ড। আমি ফর্মে আছি”। আত্মবিশ্বাস আর কাজের কাজ চুপি চুপি করে যাওয়াই তার রহস্যের চাবিকাঠি।

নিজের মেদিনীপুর আসন থেকে তিনি লড়তে চান এই দাবি ছিল দিলীপের। জেতা আসনে দল পার্থী করেছে অগ্নিমিত্রাকে। তার ভাগ্যে জুটেছে বর্ধমান দুর্গাপুর কেন্দ্র। আহলুওয়ালিয়া এখান থেকে জয়ী হলেও বিরোধীদের অভিযোগ ছিল তাঁকে নাকি খুঁজেই পাওয়া যায় না। কিন্তু তিনি দলের বাধ্য সৈনিকের মত কোনও গোঁসা বা ফোঁস না করে রাজী হয়েছেন বিজেপির হয়ে ময়দানে নামার জন্য। কেন্দ্রে পৌঁছেই তাঁকে ঘিরে যে কর্মীদের আবেগ ধরা পড়ল তাতে ক্রিকেটের ভাষায় সুইং কিংবা ঘুর্ণি পিচে সেট হয়ে গেছেন তা বলাই যায়।

Editor | 12:56 PM, Tue Mar 26, 2024

Kirti Azad: বাংলার বাজারের হাল হকিকত ঘুরে দেখলেন প্রার্থী কীর্তি আজাদ

ভোট যুদ্ধে জিততে দিল্লী থেকে স্ত্রীকে নিয়ে ঘাঁটি গেড়েছেন দুর্গাপুরে। ঘরের হেঁশেল চালাতে চাই শাক, সব্জি কিংবা নিজের প্রিয় মাছ। বৃহস্পতিবার জনসংযোগ ও বাজার এক সঙ্গে সারলেন বর্ধমান - দুর্গাপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ। মন্ত্রী ও বিধায়ককে সঙ্গে নিয়ে সাইকেল চালিয়ে বাজারে দুর্গাপুর ইস্পাত নগরীর চন্ডীদাস বাজারে ঢুকলেন। টাটকা সবজি আর ইলিশ কিনলেন পরিবারের জন্য। সকাল সকাল মানুষের মন ছুঁতে সবজি বাজারেই জনসংযোগ সারলেন তৃণমূলের প্রার্থী কীর্তি আজাদ। বাজারের শনি মন্দিরে প্রণাম করে রাজ্যের পঞ্চায়েত গ্রামোন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীকে সঙ্গে নিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ন'টায় সাইকেল চালিয়েই পৌঁছে গেলেন চন্ডীদাস বাজারের ফলের দোকানে। সেখানে আপেল, লেবু, বেদানা, কলা কিনে সবজি বাজারে ঢুকেই কিনলেন উচ্ছে, আলু, পটল টমেটো, শাক কাঁচা হলুদ আদা থলেতে ভোরেই মাছ বাজারে ঢুকে গেলেন। সেখানে বাঙালির প্রিয় ইলিশ কিনে মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ করেন। বিরোধীদের অপপ্রচারের কথা তুলে ধরলেন মানুষের কাছে। বিরোধীরা বর্ধমান- দুর্গাপুর কেন্দ্রের প্রার্থী ঘোষণা করতে পারেনি এখনো। কিন্তু মাঠে নেমে প্রচার ও জনসংযোগ করে এক ধাপ এগিয়েই রয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ। তারপরেই তিনি বললেন,"লম্বা সময়ের জন্য বিহারের দারভাঙ্গা থেকে পরিবারের সকলকে সঙ্গে নিয়ে দুর্গাপুরে এসেছি। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে বর্ধমান দুর্গাপুরের তৃণমূলের প্রার্থীও হয়েছি। ছোট থেকেই ডাংগুলি খেলা আর সাইকেল চালানোর অভ্যাস আছে। তাই শরীরচর্চা করতে সাইকেল চালিয়েই বাজারে এলাম।" তাঁকে সঙ্গ দিয়েছিলেন পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ও মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদারও। টাটকা সবজি ফল কিনলেন শরীরকে সুস্থ রাখতে। মানুষকে কেন্দ্রীয় সরকারের অপপ্রচারের নানান কথা তুলে ধরলেন। জোড়া ফুলে ভোট দেওয়ারও আবেদন রাখলেন। বিরোধীদের কটাক্ষ করে বলেন, "১৯৮৩ সালে যেমন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে প্রথম বিশ্বকাপ ছিনিয়ে এনেছিলাম। তেমন বিরোধীদের উইকেট ফেলে লোকসভায় ছক্কা মারব।"

Editor | 15:49 PM, Thu Mar 21, 2024
upload
upload