Healthy Breakfast Menu: আজ থেকেই ব্রেকফাস্টে খান এই খাবারগুলি, দিনভর কাজে পাবেন ভরপুর এনার্জি
Sweta Chakra... | 10:38 AM, Fri Nov 15, 2024
PM Modi: গন্তব্য ৩টি দেশ, ১৬ নভেম্বর থেকে ৬ দিনের বিদেশ সফরে প্রধানমন্ত্রী
Sweta Chakra... | 10:18 AM, Fri Nov 15, 2024
Jyotipriya Mallick: গুরুতর অসুস্থ প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, ভর্তি হাসপাতালে
Sweta Chakra... | 09:52 AM, Fri Nov 15, 2024
Weather Update: দক্ষিণবঙ্গে অবশেষে পারদ-পতন, শীতের আমেজ অনুভূত গ্রাম বাংলায়
Sweta Chakra... | 09:36 AM, Fri Nov 15, 2024
Governors reports Chiefs Ministers: মুখ্যমন্ত্রীর কাছে রাজ্যপালের রিপোর্ট তলব, কটাক্ষ স্পিকারের
Sweta Chakra... | 18:12 PM, Thu Nov 14, 2024
Shantipur rash rituals: শান্তিপুরের ঐতিহাসিক রাস উৎসব: বড় গোস্বামী বাড়ি থেকে শুরু, এখনও রক্ষিত শতাব্দী প্রাচীন রীতি
Sweta Chakra... | 18:07 PM, Thu Nov 14, 2024
Kanchan Mullick: ''দয়া করে ওদের ছেড়ে দিন'', শিশুদিবসে বিশেষ অনুরোধ বাবা কাঞ্চন মল্লিকের
Sweta Chakra... | 17:27 PM, Thu Nov 14, 2024
Health Tips: স্বাস্থ্যের কথা ভেবে নন স্টিকে রান্না করেন? অজান্তেই বিপদ ডেকে আনছেন না তো?
Sweta Chakra... | 17:10 PM, Thu Nov 14, 2024
RG Kar Update: আর জি কর-কাণ্ডের ১০০ দিন পার, একগুচ্ছ কর্মসূচির ডাক অভয়া মঞ্চর
Sweta Chakra... | 16:52 PM, Thu Nov 14, 2024
Fire in srinagar school: শিশু দিবসের দিন শ্রীনগরের স্কুলে আগুন, সুরক্ষিত সমস্ত শিক্ষার্থী
Sweta Chakra... | 16:40 PM, Thu Nov 14, 2024
Ajay Chakrabortys brothers arrested: পন্ডিত অজয় চক্রবর্তীর ভাই মুম্বইয়ে গ্রেফতার, প্রতিক্রিয়া কুণালের
Sweta Chakra... | 16:10 PM, Thu Nov 14, 2024
NJP Station: আর ঘটবে না দুর্ঘটনা! নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে চালু হল নতুন ব্যবস্থা
নিউজ ডেস্ক: গত কয়েক মাস ধরে যেভাবে একের পর এক ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে চলেছে তাকে সাধারণ যাত্রীরা রীতিমতো আতঙ্কের মধ্যে পড়ে যাচ্ছেন। তাই এবার এই আতঙ্ক থেকে রক্ষা করতে দেশের প্রথম একটি সুরক্ষা ব্যবস্থা চালু হলো নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে (NJP Station)। শিলিগুড়ির নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে রেলের তরফ থেকে এমন সিস্টেম প্রথম চালু করা হলো বলেই জানা যাচ্ছে রেল সূত্রে।
এআই সুরক্ষা পরিচালিত এই ব্যবস্থাটির নাম হল অটোমেটিক ট্রেন এগজামিনেশন সিস্টেম। এই সিস্টেমের আওতাধীন বড় এলাকায় জুড়ে কোনরকম রেল দুর্ঘটনা ঘটবে না বলেই ৯৯% আশাবাদী রেল। এআই অর্থাৎ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে এই সুরক্ষা ব্যবস্থা কাজ করার কারণেই রেল এতটা আশাবাদী। এই সিস্টেম ইনস্টল করার পরিপ্রেক্ষিতে রেল আশাবাদী একটিও দুর্ঘটনা ঘটবে না।
জানা গিয়েছে নতুন এই সিস্টেম লাইনে ট্রেন চালু হলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সক্রিয় হবে চারটি ক্যামেরা এবং চারটি সেন্সর। ওই সকল ক্যামেরা এবং সেন্সর ট্রেনের চাকার তাপমাত্রা থেকে শুরু করে রেল ট্র্যাকে কোথাও কোনো রকম ভাঙ্গা, সরে যাওয়া, ইঞ্জিনে গোলমাল ইত্যাদির মত কোন সমস্যা ধরা পড়লেই তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিগন্যাল পাঠাবে লোকো পাইলটকে। এই সুরক্ষা ব্যবস্থায় লোকো পাইলটের কাছে থাকা ডিসপ্লেতে সমস্যার বিষয়টি এআই তুলে ধরার পাশাপাশি তার ফোনেও অ্যালার্ট চলে যাবে। লোকো পাইলটের কাছে তথ্য যাওয়ার পাশাপাশি যাবতীয় তথ্যের লিংক চলে যাবে মেকানিক্যাল সেকশন এবং সংশ্লিষ্ট রেল আধিকারিকদের কাছে। ত্রুটি বিচ্যুতির বিষয়টি এআই মারফত সরবরাহ করার পরিপ্রেক্ষিতে তা দূরত্ব এক জায়গা থেকে অন্য জায়গা পৌঁছে যাবে এবং এর ফলেই ট্রেন দুর্ঘটনা রুখে দেওয়া সম্ভব হবে বলে ৯৯% আশাবাদী রেল। এছাড়াও নতুন এই ব্যবস্থায় সেন্সর ট্রেনের অ্যাক্সেল বিয়ারিং বক্সের তাপমাত্রা, চাকার তাপমাত্রা রেকর্ড করার পাশাপাশি কোন কোচে এমন সমস্যা রয়েছে তা দ্রুত খুঁজে বের করে তথ্য প্রদান করবে। এর পাশাপাশি কোন কোচের দরজা খোলা থাকলে এবং সেই দরজা খোলা থাকার কারণ হিসেবে কোন ত্রুটি থাকলে তাও জানিয়ে দেবে ক্যামেরা ও সেন্সর।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কপিঞ্জল কিশোর শর্মা দাবি করেছেন, দেশের প্রথম রেলস্টেশন হিসাবে নিউ জলপাইগুড়িতে (NJP Station) এই ব্যবস্থা চালু করা হল। যদি এই ব্যবস্থা সফলতা পায় তাহলে তা আগামী দিনে দেশের অন্যান্য জায়গাতেও স্থাপন করা হবে।
Central Govt Employees: সরকারি অফিসে কর্মীদের কাজে ফাঁকি রুখতে জারি কড়া নির্দেশিকা
নিউজ ডেস্ক: সরকারি কর্মীদের (Central Govt Employees) আরামে থাকার দিন শেষ। এবার থেকে অফিসে ১৫ মিনিট দেরিতে ঢুকলেই আধা দিনের জন্য 'অনুপস্থিত' ঘোষণা করা হবে সরকারি কর্মীদের। এই মর্মে নয়া নির্দেশিকা ( New Rule) জারি করল সরকার। সেই ক্ষেত্রে সরকারি কর্মীদের হাফ ডে-র ক্যাজুয়াল লিভ কাটা যাবে বলে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায়। সম্প্রতি এক অর্ডার জারি করে কেন্দ্র সরকার সাফ জানিয়ে দিয়েছে, যে সমস্ত কর্মীরা (Central Govt Employees) দেরি করে অফিসে ঢুকছেন এবং যারা নির্ধারিত সময়ের আগেই অফিস থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে এবার কড়া হাতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অর্থাৎ এবার থেকে নিজের সময় মতো অফিসের ঢোকার দিন শেষ। সম্প্রতি এক নির্দেশিকা জারি করে একাধিক বিষয়ে কর্মচারীদের রীতিমতো হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকারি অফিসগুলি সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত খোলা থাকে। রিপোর্ট বলছে, এবার থেকে প্রতিদিন সকাল ৯টার মধ্যে সরকারি কর্মচারী (Central Govt Employees) এবং আধিকারিকদের সংশ্লিষ্ট দফতরে ঢুকতে বলা হয়েছে। ১৫ মিনিট দেওয়া হয়েছে ‘গ্রেস টাইম’ হিসাবে। অর্থাৎ, দফতরে প্রবেশের সরকারি সময় সকাল ৯টা। সব চেয়ে দেরি হলে ৯টা ১৫ মিনিটের মধ্যে তাঁরা দফতরে ঢুকতে পারবেন। এর চেয়ে বেশি দেরি করা যাবে না। কর্মীদের বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে উপস্থিতি নথিভুক্ত করাতে হবে নির্দিষ্ট দফতরে। অর্থাৎ, নিজ নিজ পরিচয়পত্র দফতরে ঢোকার সময়ে যন্ত্রের মাধ্যমে ‘পাঞ্চ’ করাতে হবে। তাতেই উপস্থিতি নথিভুক্ত হবে। ৯টা ১৫ মিনিটের পর কেউ নিজের কার্ড ‘পাঞ্চ’ করালে তাঁর পৌঁছতে দেরি হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হবে। এছাড়াও জারি করা নির্দেশিকায় ( New Rule) বলা হয়েছে, নিয়মিত হাজিরা পোর্টাল থেকে সব তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এবার থেকে সরকারি কর্মীরা (Central Govt Employees) অফিসে আসতে দেরি করলে তাদের আর্ধেক দিনের ক্যাজুয়াল লিভ কেটে নেওয়া হবে। মাসে দুবার দেরি করে আসার পরে ফের যদি দেরি হয়, তাহলে তখন থেকে এই সিএল কাটা শুরু হবে। তবে বৈধ কারণ দেখালে এক ঘণ্টা পর্যন্ত বিলম্বকে ছুট দেওয়া হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
আসলে সরকারি কর্মীদের (Central Govt Employees) অফিসে দেরি করে ঢোকা কিছুতেই আটকানো যাচ্ছে না। ম্যানেজাররা একাধিকবার কর্মীদের সতর্ক করলেও কে কার কথা শোনে! কোনও না কোনও অজুহাত লেগেই রয়েছে। আর এরফলে সমস্যায় পড়ছেন সাধারণ মানুষ। কর্মীদের দেরিতে আসা ও তাড়াতাড়ি বেরিয়ে যাওয়া অভ্যাসে সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। অনেক কাজও বাকি রয়ে যাচ্ছে। তাই এবার অফিসে দেরি করে ঢোকা বন্ধ করতে এই কড়া পদক্ষেপ নিল কেন্দ্র।
RBI-New Loan Policy: শীঘ্রই লোন সংক্রান্ত নিয়মে আসছে বদল! বিরাট ঘোষণা আরবিআই এর
নিউজ ডেস্ক: দেশের আর্থিক স্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবার ব্যাঙ্কগুলিতে নতুন নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক (Reserve Bank),ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI) বলেছে, ১ অক্টোবর থেকে ব্যাঙ্ক এবং এনবিএফসি (NBFC) গুলিকে খুচরো এবং এমএসএমই (MSME) মেয়াদি ঋণের জন্য ঋণগ্রহীতাদের সব তথ্য জমা দিতে হবে। এতে ঋণের সুদ ও অন্যান্য খরচসহ ঋণের নথি (KFS) সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য দিতে হবে। অর্থাৎ ১ অক্টোবরের পর থেকে নতুন নিয়মের আওতায় ঋণ পাবেন গ্রাহকেরা।
রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে ব্যাঙ্ক এবং এনবিএফসিগুলোতে খুচরো ও এমএসএমই ঋণের নিয়ম ১ অক্টোবর থেকে পরিবর্তিত হচ্ছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশ আরবিআই জানিয়েছে, নতুন নিয়মে ঋণগ্রহীতাকে সুদ এবং অন্য খরচ সহ ঋণের সব তথ্য (KFS) অবশ্যই সরবরাহ করতে হবে। এই নিয়মের ফলে বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলো গ্রাহকদের যাবতীয় তথ্য জানাতে বাধ্য থাকবে। বিশেষ করে পার্সোনাল লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে ডিজিটাল ঋণ এবং স্বল্প পরিমাণের ঋণ সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য প্রদান করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
উল্লেখ্য এই ধরনের ঋণে স্বচ্ছতা বাড়াতে আরবিআই-এর আওতাধীন আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির প্রোডাক্ট সম্পর্কিত তথ্যের অভাব দূর করার জন্য এই নিয়মটি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে, ঋণগ্রহীতারা সমস্ত তথ্য খতিয়ে চিন্তা ভাবনা করে লোন নিতে পারবেন। আরবিআই-এর নিয়ন্ত্রণাধীন সমস্ত সংস্থা যেগুলো খুচরো ও এমএসএমই লোন দেয়, তাদের জন্য এই ঋণ প্রযোজ্য হবে। ব্যাঙ্ককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, লোন সংক্রান্ত সব তথ্য ও চার্জ গ্রাহকদের লিখিত আকারে জানাতে হবে। KFS -এ উল্লেখ করা নেই এমন কোনও চার্জ নেওয়া যাবে না। অর্থাৎ কোনও লুকনো চার্জ দিতে হবে না গ্রাহককে। ফলে ঝঞ্জাটহীন লোনের সুবিধা পাবেন গ্রাহকরা।
নতুন নিয়ম রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বলেছে , এবার থেকে থার্ড পার্টি পরিষেবা প্রদানকারীদের পক্ষ থেকে আরবিআই-এর আওতাধীন ঋণ গ্রহণকারী সংস্থাগুলি থেকে সংগৃহীত বিমা এবং আইনি ফিগুলির (এপিআর) অংশ হবে। এটি আলাদাভাবে প্রকাশ করতে হবে। অন্যদিকে নতুন ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে যদি বর্তমান গ্রাহকরাও নতুন করে ঋণ নেন, তাহলেও সেই লোণ এই নিয়মের আওতাতেই আসবে।
West Bengal Doctors: অন্য রাজ্যের রেজিস্ট্রেশন গ্রাহ্য হবে না এ রাজ্যে! চিকিৎসা ক্ষেত্রে নয়া নির্দেশিকা জারি রাজ্য সরকারের
নিউজ ডেস্ক: বাংলায় থেকে চিকিৎসা করতে গেলে মেডিক্যাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক। বৃহস্পতিবার এমনই এক নির্দেশিকা জারি করল রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল। অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসকদের জন্য এবার বড় পদক্ষেপ করল পশ্চিমবঙ্গ মেডিক্যাল কাউন্সিল। এই মর্মে একটি নির্দেশিকাও জারি করা হয়েছে কাউন্সিলের তরফে।
রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল এ বিষয়ে জানিয়েছে, বর্তমানে অনেক ছাত্র ছাত্রী রাজ্য থেকে বেরিয়ে বাইরে গিয়ে ডাক্তারি পড়ছে। এবং পড়া শেষ হলে এই রাজ্যেই ফিরে এসে চিকিৎসা করছে এরাজ্যের সাধারন মানুষদের। অর্থাৎ,বাইরের রাজ্যের রেজিস্ট্রেশন নিয়ে এসে এই রাজ্যে অনেকেই চুটিয়ে প্র্যাকটিস করছেন। কিন্তু, এক্ষেত্রে রোগীর কোনও সমস্যা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহন করা এই রাজ্যের মেডিক্যাল কাউন্সিলের পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ রোগীর চিকিৎসা করা ওই চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন এক্ষেত্রে ভিন রাজ্যের। আর সেই জন্যই এবার কড়া পদক্ষেপের ভাবনা রাজ্যের মেডিক্যাল কাউন্সিলের।
প্রসঙ্গত,বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয় রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের বোর্ড মিটিং। সেখানে আলোচনার পর এই নয়া নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, বাংলায় রোগী দেখতে গেলে এবার থেকে অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসকদের বাধ্যতামূলকভাবে নিতে হবে রাজ্যের মেডিক্যাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রেশন। আগে থেকে তাদের কাছে বাইরের রাজ্যের মেডিক্যাল রেজিস্ট্রেশন থাকলেও আলাদা ভাবে এরাজ্যের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও নিতে হবে।
কারণ দেখা যাচ্ছে, অন্যান্য রাজ্য থেকে আসা বহু চিকিৎসকের চিকিৎসার গাফিলতি তুলে প্রশ্ন করেছেন রোগীর পরিবারের সদস্যরা। তবে এক্ষেত্রে তাঁদের চিকিৎসা নিয়ে যদি কোনও অভিযোগ করা হয় সেক্ষেত্রে এই রাজ্যের মেডিক্যাল কাউন্সিলের তরফে কোনও পদক্ষেপ করা সম্ভব নয়। কারণ তাঁদের রেজিস্ট্রেশন নম্বর অন্য রাজ্যের। তাই এই নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই কোনও পদক্ষেপ করা যায় কিনা আলোচনা চালাচ্ছিল রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল। এরপর বিষয়টি নিয়ে বোর্ড মিটিংয়ে আলোচনার পর বৃহস্পতিবারই এর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, এবং পাশাপাশি জানিয়ে দেওয়া হয় এবার থেকে বাংলায় থেকে প্র্যাকটিস করতে গেলে রাজ্যের মেডিক্যাল কাউন্সিলের তরফে রেজিস্ট্রেশন নম্বর নেওয়া বাধ্যতামূলক।