Thursday, November 14, 2024

Logo
Loading...
upload upload upload

rpf

Eastern Railway: ইচ্ছেমতো চেন টেনে ট্রেন থামালেই জেল বা জরিমানা! শতাধিক যাত্রীকে গ্রেফতার করল রেল


নিউজ ডেস্ক: নিজের প্রয়োজনে ট্রেনের চেন টেনে থামিয়ে দেওয়া এই অভ্যেস অনেকের। নিজের সুবিধের জন্য ট্রেন থামিয়ে রেলওয়ের ক্ষতি করা কিংবা অন্য যাত্রীদের অসুবিধে তৈরি করা যে অপরাধ, সেই জ্ঞান নেই অনেকেরই। এবার এই সব চেন-পুলারদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিল রেল (Eastern Railway)। অবৈধভাবে ট্রেনের অ্যালার্ম চেইন টানার জন্য সম্প্রতি ৩৯৩ জনকে গ্রেফতার করেছে রেল।

ইস্টার্ন রেলওয়ে (Eastern Railway) জানিয়েছে, উপযুক্ত কারণ ছাড়া চেন টেনে ট্রেন থামানো সব সময়ই শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তাই ট্রেনে অ্যালার্ম চেইনের অপব্যবহার বন্ধ করতেই এই আইনি পদক্ষেপ নিয়েছে রেল। অনেকেই অ্যালার্ম চেন পুল করেন শুধুই মজা করার জন্য। রেলওয়ে জানায়, অ্যালার্ম চেন যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা ভেবেই তৈরি। কোনও জরুরি পরিস্থিতিতে যাতে যাত্রীরা ট্রেন থামাতে পারে, সে কথা ভেবেই প্রতি ট্রেনেই অ্যালার্ম চেন থাকে। কিন্তু তার অপব্যবহার বাড়ছে। তাই এবার সে বিষয়ে সতর্ক করতেই এই ব্যবস্থা।

৩৯৩ জনকে গ্রেফতার করার পাশাপাশি জরিমানা আদায় করা হয়েছে ১লাখ ৩৫হাজার ৮০০ টাকা। এ প্রসঙ্গে মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক (Eastern Railway) কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, পূর্ব রেলওয়েতেই আরপিএফ অবৈধ ভাবে ট্রেনের চেন পুল করার মোট ৪৫৪ টি মামলা রুজু করেছে।

উল্লেখ্য, প্রাথমিক ভাবে অপ্রয়োজনে কেউ চেন টানলে কড়া শাস্তি হতে পারে৷ এর আগে একটি ট্যুইট করে রেলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কেউ যদি অপ্রয়োজনীয়ভাবে ট্রেনের চেন টেনে দেয়, তবে এটি একটি অপরাধ হিসাবে বিবেচিত হবে এবং এর জন্য যে ব্যক্তি চেন টানছেন তাঁকে জেলে যেতে হতে পারে। রেলওয়ে (Eastern Railway) আইন ১৯৮৯-এর ১৪১ ধারার অধীনে ব্যবস্থা গ্রহণ করে, যে ব্যক্তি ট্রেন থামায়, তাঁকে এক হাজার টাকা জরিমানা করা যেতে পারে। এছাড়া এক বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে উভয় শাস্তি হতে পারে। ট্রেনের চেন টানার কোনও সঠিক কারণ থাকলেই ক্ষমা করা যায়।

কিন্তু এত বিধি নিষেধ সত্ত্বেও কিছু মানুষ মজার ছলে বারংবার একই ঘটনা ঘটিয়ে চলেছে। তাই এবার আর মৌখিক ভাবে বলে নয়, এই ঘটনায় কড়া পদক্ষেপ নিল রেল।


Sweta Chakrabory | 16:14 PM, Mon Sep 23, 2024

Lok Sabha Election 2024: ভোট দিতে এসে ফাটল চোখ! অভিযোগের আঙুল তৃণমূলের বিরুদ্ধে

 নিউজ ডেস্ক: আবারও শিরোনামে শীতলকুচি। গণতন্ত্রের উৎসবে রেহাই পেলেন না সাধারন ভোটারও। লোকসভা ভোটের প্রথম দফায় ‘রক্তারক্তি কাণ্ড’ শীতলকুচিতে (Sitalkuchi), ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে আক্রান্ত ভোটার(Voter)। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। ভোট দিতে আসাই যেন কাল হল শীতলকুচির ওই বাসিন্দার।

 জানাগেছে শুক্রবার সকালে ভোট দিতে লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন এক ভোটার। হঠাৎই অতর্কিতে হামলা। দুষ্কৃতীদের আঘাতে চোখ ফেটে যায় ওই ভোটারের। এরপর যন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে চিকিৎসকের কাছে গেলে চিকিৎসক পরীক্ষা করে জানান, ক্ষত গভীর। আপাতত ওই ব্যাক্তির চোখে ব্যান্ডেজ করা হয়েছে। ছেলের এই অবস্থা দেখে চোখে জল এসে গিয়েছে মায়ের। ভোট দিতে এসে এভাবে আক্রান্ত হতে হবে ভাবেননি তারা। আক্রান্ত ওই ব্যাক্তিবলেন, ‘আমরা তো চাই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হোক। কিন্তু সেটা আর ওঁরা কোথায় হতে দিল! ভোট দিতে গিয়ে সাধারণ মানুষ আক্রান্ত হয়, মার খায়!’

এ প্রসঙ্গে আক্রান্ত ভোটার বলেন, ‘আমি সকালবেলা ভোট দিতে গিয়েছিলাম। তখন ভোট কাউন্টার খোলেনি। আমি ভোটের লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম। কাউন্টার খোলার পর আমরা ভোট(Vote) দিই। বাড়ি ফেরার সময় পিছনে চিৎকার চেঁচামেচির আওয়াজ শুনতে পাই। তৃণমূলের(TMC) লোকজন চিৎকার চেঁচামেচি করছিল। আওয়াজ শুনে পিছন ফিরে দেখি পাথর ছোঁড়াছুড়ি শুরু হয়েছে। সেই পাথর এসেই আমার চোখে লাগে।’ তৃণমূলের লোকেরাই সেই পাথর মেরেছে বলে দাবি করেন আক্রান্ত ভোটার। এছাড়াও তিনি জানান, তাঁকে পুলিশ কিংবা কেন্দ্রীয় বাহিনী(CRPF) কেউ হাসপাতালে নিয়ে যায়নি।

প্রসঙ্গত,একুশের বিধানসভা ভোটে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল এই কেন্দ্র। চলেছিল গুলি। আর সেখানেই এবার ভোটার লাইনে দাঁড়িয়ে আক্রান্ত হল ভোটার। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ভোটের মরশুমে এমন ঘটনায় হইচই পড়ে গেছে এলাকায়। কিন্তু এত বড় একটা ঘটনা ঘটল , কোথায় ছিলেন নিরাপত্তাকর্মীরা? কেন এগিয়ে এল না কেন্দ্রীয় বাহিনী তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

Sweta Chakrabory | 17:41 PM, Fri Apr 19, 2024

phase 1 Voting at Cooch Behar : কোচবিহারে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানের অস্বাভাবিক মৃত্যু


নিউজ ডেস্ক: ভোট শুরুর আগেই ঘটল অঘটন। মৃত্যু হল কোচবিহারে(Cooch Behar) কর্তব্যরত জওয়ানের। মৃত জওয়ানের নাম কুমার নীলু। কোচবিহারের মাথাভাঙার বেলতলা এলাকায় একটি স্কুলে ভোটের ডিউটিতে ছিলেন বছর ৪২-এর ওই জওয়ান। বিহার থেকে ভোটের ডিউটি(Election Duty) করতে কোচবিহারে এসেছিলেন তিঁনি। কর্তব্যরত অবস্থাতেই তিঁনি অসুস্থ হয়ে পড়েন বলে জানা গিয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর এই জওয়ানের(CRPF jawan) আকস্মিক মৃত্যু ঘিরে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। গোটা বিষয়টির ওপর নজর রয়েছে নির্বাচন কমিশনের।

 পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান(CRPF jawan) কুমার নীলু বৃহস্পতিবার রাতে বাইশগুড়ি হাইস্কুলে ডিউটি করছিলেন। তখনই ভোটকেন্দ্রে ডিউটি করার সময়েই অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং তাঁর নাক-মুখ থেকে রক্তপাত হতেও শুরু করে। এরপর গভীর রাতে কুমার নীলুকে অসুস্থ অবস্থায় মাটিতে পড়ে থাকতে দেখেছিলেন তাঁর সহকর্মীরা। তাঁকে সেই অবস্থায় দেখে সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার করে মাথাভাঙা মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত(Unnatural death) বলে ঘোষণা করেন। এরপর দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তবে চিকিৎসকদের প্রাথমিক অনুমান, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু হয়েছে ওই কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানের। তবে রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট ভাবে জানা যাবেনা।

উল্লেখ্য, শুক্রবার সকাল থেকেই শুরু হয়ে গেছে ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচন(phase 1 Voting), আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ির সঙ্গে ভোট শুরু হল কোচবিহারেও। তফসিলি জাতিদের জন্য সংরক্ষিত আসনে মোট ২০৪৩টি বুথে ভোট নেওয়া হচ্ছে। কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ৭টি বিধানসভা এলাকাতেই চলছে ভোটগ্রহণ। রাজ্য পুলিশের পাশাপাশি মোতায়েন করা হয়েছে ১১২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। ইতিমধ্যেই ভোট দানের জন্য বুথে বুথে লাইন পড়েছে।

Sweta Chakrabory | 11:22 AM, Fri Apr 19, 2024

Central Forces in North Bengal: অবাঙ্গালি জাওয়ানদের ফেভারিট বাংলার সজনে ডাটা


নিউজ ডেস্ক: এ মাস থেকেই শুরু হবে লোকসভা নির্বাচন। আর লোকসভা নির্বাচনের প্রায় এক মাস আগে থেকেই রাজ্যে এসে গিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। বিভিন্ন জেলায় ক্যাম্প করা হয়েছে তাঁদের। আগামী ১৯ এপ্রিল প্রথম দফায় উত্তরবঙ্গে নির্বাচন। ইতিমধ্যেই আলিপুরদুয়ার লোকসভা কেন্দ্রের জন্য প্রায় ৩ কোম্পানি বাহিনী পাঠানো হয়েছে। সেখানে একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটশনে ক্যাম্প করে রয়েছেন তাঁরা। আর ক্যাম্পের রান্নাঘরে সিআরপিএফ জাওয়ানদের প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় জায়গায় করে নিয়েছে টাটকা তাজা সজনে ডাটা।

বাঙালি এলাকায় যখন ডিউটি পড়েছে তখন বাঙালি খাবার থেকে কি আর দূরে থাকা যায়। নির্বাচনী ডিউটি করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছে বংলায়। আর বাঙালি এলাকায় যখন ডিউটি পড়েছে তখন বাঙালি খাবার থেকে কি আর দূরে থাকা যায়। তাই সজনে ডাঁটা, আলু, বেগুন ও বড়ি দিয়ে পাতলা ঝোল হোক কিংবা আলু, কাঁচকলা, উচ্ছে, বেগুন দিয়ে সজনে ডাঁটার শুক্তো অথবা সজনে ডাঁটার সর্ষে-পোস্ত বিভিন্ন স্বাদে জমিয়ে চলছে সজনে ডাটা খাওয়া। গরমে টাটকা তাজা সবজির মধ্যে সজনে ডাটা অন্যতম।

গরম পড়তেই সজনে ডাঁটার চাহিদাও রয়েছে বাংলায়। আর সজনে ডাঁটার পুষ্টিগত গুণও নেহাত কম নয়। শরীর সতেজ এবং সুস্থ রাখতে তাই সজনে ডাঁটাকে আপন করে নিয়েছেন জওয়ানরাও। পঞ্জাবের সুরিন্দর সিংই হোক বা ঝাড়খণ্ডের যশ পান্ডে অথবা বিহারের রাজেশ কুমার, রাজ্যের বাইরে থেকে আসা এই জাওয়ানদের কাছে সজনে ডাঁটার স্বাদ অবশ্য একেবারেই নতুন। তাই পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটশনের সামনের বাজারে সকাল হলেই ভিড় জমিয়ে নানা শাক সবজি ব্যাগ ভর্তি করে কিনছেন তাঁরা। লাল শাক, বেগুন, পাট শাকের সঙ্গে বাজারের তালিকায় অবশ্যই থাকছে সজনে ডাঁটাও।

প্রসঙ্গত, আলিপুরদুয়ারে জওয়ানদের মধ্যে ২ জন রাঁধুনি, একজন সাফাইকর্মী, একজন ধোপা ও একজন নাপিত রয়েছেন। সকলে মিলে ৮৬ জনের কোম্পানি। কোম্পানি কমান্ডান্ট হিসেবে আছেন সুরিন্দর। আর কেন্দ্রীয় বাহিনীর এই ক্যাম্পে রান্নার দায়িত্বে রয়েছেন বিহারের বাসিন্দা রাজেশ কুমার। তাঁর হাতেই এখন বাংলার নিজস্ব সজনে ডাঁটা এবং অন্য শাকসবজি সুস্বাদু হয়ে উঠেছে। টাটকা রান্না করা সবজিতেই এখন মজেছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর এই জওয়ানরা।

রান্নার দায়িত্বে থাকা জওয়ান রাজেশ কুমার জানায়, "রোজ মেনু চার্ট মেনেই রান্না করা হয়। তবে আলিপুরদুয়ারে কিছুদিন ধরে সজনে ডাঁটা এবং বিভিন্ন ধরনের শাকও রান্না করছি। এগুলো খেতেও খুব স্বাদ। জওয়ানরা চেটেপুটেই খাচ্ছেন।" উল্লেখ্য জাওয়ানদের কেউ গুজরাট, কেউ পাঞ্জাব কেউ বা হিমাচল প্রদেশের বাসিন্দা। ফলে বাঙালি খাবারের সঙ্গে তাঁদের দূর দূরান্তে কোনও সম্পর্ক নেই। তবুও তপ্ত গরমে বাংলায় এসে কেন্দ্রীয় বাহিনীদের ক্যাম্পের হেঁসেলে জায়গা করে নিয়েছে সজনে ডাটা। অর্থাৎ অবাঙালি জাওয়ানদের কাছে এখন হিট টাটকা তাজা সজনে ডাটা।

Sweta Chakrabory | 15:27 PM, Tue Apr 02, 2024

CRPF On Loksabha Vote 2024: সাধারণ মানুষকে অভয় দিতে আসরে নামছে কেন্দ্রীয় বাহিনী

নিউজ ডেস্ক :একদম দোরগোড়ায় এসে গেছে লোকসভা ভোট। আগামী ১৯ এপ্রিল উত্তরবঙ্গের তিন জেলায় প্রথম দফার নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri), আলিপুরদুয়ার (Alipurduar), কোচবিহার (Cooch Behar)। এখনও পর্যন্ত এসে পৌঁছয়নি পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Force)। তবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুট মার্চ অব্যাহত বিভিন্ন এলাকায়। কেন্দ্রীয় বাহিনী পর্যাপ্ত পরিমাণে না আসলেও পরিমাণ কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছে তারাই সাধারণ মানুষকে অভয় দিতে আসরে নেমেছে। বিভিন্ন এলাকা ঘুরে তারা রুট মার্চ চালাচ্ছে।


প্রসঙ্গত লোকসভা নির্বাচনের(Loksabha Vote) প্রায় এক মাস আগে থেকেই রাজ্যে এসে গিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। বিভিন্ন জেলায় জেলায় ক্যাম্প করা হয়েছে তাঁদের। এর মধ্যেই আলিপুরদুয়ার লোকসভা কেন্দ্রের জন্য প্রায় ৩ কোম্পানি বাহিনী পাঠানো হয়েছে। সেখানে একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটশনে ক্যাম্প করে রয়েছেন তাঁরা। 


উল্লেখ্য সুষ্ঠ নির্বাচনের লক্ষ্যে রবিবার সকাল সকাল বানারহাটের সাকোয়াঝোরা-১ গ্রাম পঞ্চায়েতে আংরাভাসা এলাকায় ৪৮ নং এশিয়ান হাইওয়ে ধরে আংরাভাসা স্কুল অর্থাৎ ওই এলাকার ভোটগ্রহণ কেন্দ্র ধরে বিভিন্ন এলাকায় রুট মার্চ করে ধূপগুড়ি থানার পুলিশ প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে সকলে নির্ভয়ে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে বলেন তাঁরা। কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের দেখে রীতিমত খুশি সাধারণ মানুষ।


তবে রাজ্যের প্রথম দফার ভোটে সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকা নিয়ে এখনও অনিশ্চিত নির্বাচন কমিশন। কমিশন সূত্রে খবর, প্রথম দফার তিনটি আসনে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করাতে প্রায় ৩৫০ কোম্পানি বাহিনী(central Force) প্রয়োজন। সেটা প্রায় অসম্ভব বলেই সূত্রের খবর। 


Sweta Chakrabory | 11:49 AM, Sun Mar 31, 2024

Election Breaking : সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকা নিয়ে অনিশ্চিত খোদ নির্বাচন কমিশন!

নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের প্রথম দফার ভোটে সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তা। এখনো অব্দি ১৭৭ কোম্পানি বাহিনী এসেছে রাজ্যে। আর প্রথম দফার ৩ আসনে ভোট করাতে প্রয়োজন প্রায় ৩৫০ কোম্পানি। ফলে সব জায়গায় এত বাহিনী দেওয়া সম্ভব কিনা সন্দেহে রয়েছে খোদ নির্বাচন কমিশন। তবে প্রথম দফার ভোটের আগে আরো বাহিনী আসবে রাজ্যে এমনটাই জানিয়েছে কমিশন।

উল্লেখ্য ১৯শে এপ্রিল কোচবিহার জলপাইগুড়ি আলিপুরদুয়ার এই তিনটি আসনে ভোট। আগামী ১৯ এপ্রিল প্রথম দফায় ২১ টি রাজ্যের ১০২ টি আসনের ভোট। আর তার আগেই সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকা নিয়ে অনিশ্চিত খোদ নির্বাচন কমিশন।

কমিশনের একটি সূত্র বলছে, রাজ্যের প্রথম এবং দ্বিতীয় দফার ভোটে সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। কারণ, ওই দুই দফায় দেশ জুড়ে বিপুল সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রয়োজন।

প্রসঙ্গত ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে প্রথম দফার দু’টি আসনে সব বুথে কেন্দ্রীয় দিতে পারেনি কমিশন। কমিশন সূত্রে খবর, ওই দুই আসনের জন্য বরাদ্দ ছিল ৮৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। আদতে প্রয়োজন ছিল তার থেকে বেশি। আর এবারেও ফের সেই একই অনিশ্চয়তায় রয়েছে নির্বাচন কমিশন।

Sweta Chakrabory | 11:35 AM, Fri Mar 29, 2024

Loksabha Election 2024: কেন্দ্রীয় বাহিনীর গতিবিধি নিয়ে নিয়মিত রিপোর্ট চাইল স্বারাষ্ট্রমন্ত্রক

নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা ভোট। বাংলায় এবার লোকসভা ভোট ৭ দফায়। তাই ভোটের আগেই আঁটসাঁট নিরাপত্তায় রাজ্যকে মুড়ে ফেলতে তৎপর সিআরপিএফ। সিআরপিএফ-এর পাঠানো নির্দেশিকায় বলা হয়েছে বাংলায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর গতিবিধি নিয়ে রিপোর্ট দিতে হবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে। সূত্রের খবর, বাহিনীর গতিবিধি নিয়ে রোজ সকালে রিপোর্ট দেবেন আইজি সিআরপিএফ পশ্চিমবঙ্গ সেক্টর। কেন্দ্রীয় বাহিনী কোথায় কখন কী করছে, কোথায় মোতায়েন রয়েছে, কোন দিকে যাচ্ছে, কখন যাচ্ছে, সবকিছুই খুঁটিনাটি রিপোর্ট দিতে হবে রোজ।

রাজ্যের কেন্দ্রীয় বাহিনী সঠিক ভাবে ব্যবহার হচ্ছে কিনা তা নজর রাখতে এই পদক্ষেপ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের। সিআরপিএফ-এর পাঠানো নির্দেশে বলা হয়েছে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর অবস্থান ও গতিবিধি নিয়ে নিয়মিত রিপোর্ট ইমেল করতে হবে। এছাড়া তার হার্ডকপিও পাঠাতে হবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে। জানা গেছে, ২৯ মার্চ থেকে এই নিয়ম চালু হবে। প্রতিদিন সকাল ১০টার ইমেল মারফৎ রিপোর্ট পাঠাতে হবে।

ইতিমধ্যেই রাজ্যে দু’দফায় মোট ১৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছে। এর মধ্যে ১ মার্চ ১০০ কোম্পানি এসেছে। এছাড়া ৭ মার্চ দ্বিতীয় দফায় ৫০ কোম্পানি বাহিনী এসেছে। কমিশন জানিয়েছে, আরও ২৭ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হবে রাজ্যে। এপ্রিল শুরুতেই বাহিনী চলে আসবে। যদিও সিআরপিএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, বাহিনী কোথায় যাবে তার সবটাই নির্ধারণ করবে কমিশন।

Sweta Chakrabory | 11:28 AM, Tue Mar 26, 2024

Agartala RPF: আরপিএফ-এর হাতে উদ্ধার নিষিদ্ধ সামগ্রী, আটক ১৭ জন

নিউজ ডেস্ক: উত্তরপূর্ব সীমান্ত (এনএফ) রেলওয়ের অধীন আরপিএফ নিষিদ্ধ সামগ্রীর বিরুদ্ধে ক্রমাগত অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। ১৮ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত আরপিএফ আগরতলা, ডিমাপুর, বাগডোগরা, রঙিয়া ও কিষাণগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন, ট্রেনে নিষিদ্ধ সামগ্রী পরিবহণের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ১৬.৭ লক্ষ টাকারও অধিক মূল্যের নিষিদ্ধ সামগ্রী উদ্ধার করেছে। এই অভিযানে তাঁরা মোট ১৬৭ কেজি ওজনের গাঁজা উদ্ধার করার পাশাপাশি ১৭ জনকে গ্রেফতার করে।

পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য বাজেয়াপ্তকৃত সামগ্রী সহ ধৃতদের সংশ্লিষ্ট ওসি/জিআরপি অথবা স্থানীয় থানার দায়িত্বে রাখা হয়েছে। রবিবার উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে এক প্রেস বিবৃতির মাধ্যমে এ খবর দিয়ে জানান। ২০ মার্চ আগরতলা আরপিএফ-এর একটি দল আগরতলা রেলওয়ে স্টেশনে অভিযান চালিয়ে তারা ব্যাগ সহ কয়েকজন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে শনাক্ত করে। ব্যাগটি খোলার পর তারা আনুমানিক ৪.৮০ লক্ষ টাকা মূল্যের প্রায় ৪৮ কেজি গাঁজা পায়। এই ঘটনা সম্পর্কে ছয় জনকে আটক করা হয়। পরে উদ্ধারকৃত গাঁজা সহ ধৃতদের আগরতলা জিআরপি-র হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া ১৮ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত বিভিন্ন স্টেশন ও ট্রেনে উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের আরপিএফ পৃথক পৃথক তল্লাশি অভিযান চালিয়ে ১১৯ কেজি ওজনের গাঁজা উদ্ধার করে। ওই অভিযানেও ১১ জনকে আটক করা হয়েছে। পরে ধৃতদের পাশাপাশি উদ্ধারকৃত গাঁজা সংশ্লিষ্ট বিভাগের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

Sweta Chakrabory | 15:10 PM, Mon Mar 25, 2024

Loksabha Election 2024: ভোট ঘোষণার আগেই রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় বাহিনী? বড় সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের

নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা নির্বাচন। এখনও ঘোষণা হয়নি দিনক্ষন। তার আগেই বড় সিদ্ধান্ত। সূত্রের খবর মার্চ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে ঘোষণা হতে পারে লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট। তার আগেই চলতি ফেব্রুয়ারি মাসেই বাংলায় আসতে চলেছে প্রায় ৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এমনটাই খবর নির্বাচন কমিশন সূত্রে। এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই এখন তোলপাড় রাজ্য–রাজনীতি।

প্রসঙ্গত, গত লোকসভা ভোটের দিন ঘোষণার পরে রাজ্যে এসেছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী। কিন্তু সূত্রের খবর, এ বার কেন্দ্রীয় বাহিনী আসতে পারে নির্বাচনের দিন ঘোষণার আগেই। রাজ্যে লোকসভা নির্বাচন সুষ্ঠু এবং অবাধ করতে রাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছে ৯২০ কোম্পানি বাহিনী চেয়েছে কমিশন। কিন্তু নির্বাচন ঘোষণার আগেই কেন রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় বাহিনী? ইতিমধ্যেই এই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সূত্রের খবর, সমস্ত স্পর্শকাতর, সংবেদনশীল বুথের তালিকাও চেয়েছে নির্বাচন কমিশন। ৪ মার্চ রাজ্যে আসছে কমিশনের ফুল বেঞ্চ। ৫ মার্চ তারা বৈঠক করবে সব রাজনৈতিক দল, পুলিশ-প্রশাসনের সঙ্গে।

সূত্রের দাবি, স্পর্শকাতর ও সংবেদনশীল বুথের তালিকা হাতে নিয়েই বৈঠকে বসতে চাইছে তারা। ওই স্পর্শকাতর এলাকার উপর নির্ভর করছে কোন এলাকায় কত বাহিনী মোতায়েন করা হবে। ৬ তারিখ রাজ্যের মুখ্যসচিব, ও রাজ্য পুলিশের ডিজির সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিক সম্মেলন করবে নির্বাচন কমিশনের ফুলবেঞ্চ। শোনা যাচ্ছে, মার্চ মাসের ৮-১৪ তারিখের মধ্যে লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হতে পারে। সূত্রের খবর, এই সিদ্ধান্তের নেপথ্যে রয়েছে একমাস ধরে জমা পড়া রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত রিপোর্ট। তাই কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না নির্বাচন কমিশন। তার জন্যই আগেভাগে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে এসে বাংলার স্পর্শকাতর এলাকাগুলিতে রুট মার্চ এবং এরিয়া ডমিনেশনের কাজ করা হবে।

Sweta Chakrabory | 12:22 PM, Thu Feb 22, 2024
upload
upload