Friday, November 15, 2024

Logo
Loading...
google-add

Mamata Banerjee: পাহাড়ের উন্নয়ন বোর্ডের উপর রাশ টানলেন মমতা, কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে একাধিক ঘোষণা


Sweta Chakrabory | 16:03 PM, Wed Nov 13, 2024

নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার রিচমন্ড হিলে জিটিএ, দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলা প্রশাসন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের সঙ্গে প্রশাসনিক বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। নজর উন্নয়ন এবং দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে। পাহাড়ের উন্নয়নের স্বার্থে গঠিত সবকটি উন্নয়ন বোর্ড পুনর্গঠনের নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। শুধু তাই নয়, এই নবগঠিত উন্নয়ন বোর্ডগুলির উপর ‘নজরদারি’র জন্য একটি আলাদা মনিটারিং সেলও গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

এদিন মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ওই সেলের চেয়ারম্যান করা হবে জিটিএ'র চিফ এক্সিকিউটিভ অনিত থাপা, ভাইস চেয়ারম্যান করা হবে মিরিক পুরসভার প্রশাসক তথা হিল তৃণমূল কংগ্রেসের চেয়ারম্যান এলবি রাইকে। এছাড়াও, মনিটরিং কমিটিতে রাখা হবে দুই জেলার জেলাশাসককে।
এদিনের বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) বলেন, “ডেভেলপমেন্ট বোর্ডগুলির পুনর্নির্মাণ করা হবে। এর জন্য জিটিএ চেয়ারম্যান, চিফ এক্সিকিউটিভ-সহ অন্য উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যানদের পরামর্শ চাওয়া হয়েছে।” মুখ্যমন্ত্রী জানান, আগামী দেড় মাসেই এই কাজ সম্পন্ন হবে। ততদিন পর্যন্ত যেভাবে কাজ চলেছে সেভাবেই চলবে।

আসলে ২০১৭ সালে পাহাড় অশান্ত হওয়ার পর দীর্ঘদিন জিটিএ-তে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ছিল না। সেকারণেই পাহাড়ের উন্নয়নের জন্য ১৭টি আলাদা আলাদা বোর্ড গঠন করে রাজ্য সরকার। এই বোর্ডগুলিকে বার্ষিক নির্দিষ্ট একটি অনুদান দেয় রাজ্য। অভিযোগ, বেশ কিছুদিন ধরে এই বোর্ডগুলির কাজে গরমিল হচ্ছে। দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে। তাই এসবের পরেই মুখ্যমন্ত্রী এদিন জানিয়েছেন, রাজ্য স্তরে এবং মনিটারিং সেলের মাধ্যমে এই বোর্ডগুলির কাজের অডিট হবে।

এছাড়াও পাহাড়ে ট্রাফিকের সমস্যা সমাধানে অত্যাধুনিক পার্কিংয়ের ব্যবস্থার পাশাপাশি একটি মার্কেট কমপ্লেক্স নির্মাণের ছাড়পত্র দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। যেখানে বিল্ডিংয়ের দুটো তলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর জন্য বরাদ্দ করা হবে। সেইখানে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর তৈরি সামগ্রী সরাসরি বিক্রি করা যাবে। এছাড়াও পাহাড়ে চারটি স্কিল ডেভলপমেন্টের প্রতিষ্ঠান খোলার কথা জানান মুখ্যমন্ত্রী। যেখানে পাহাড়ের যুবক যুবতীরা তিন মাসের কারিগরি শিক্ষা নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় চাকরির সুযোগ পাবে। পাশাপাশি, পাহাড়ে চা-বাগানের শ্রমিকদের আগামীতে আরও বেশি পাট্টা দেওয়ার কথা জানান মুখ্যমন্ত্রী। জমি চিহ্নিত হলেই সেই কাজও সংশ্লিষ্ট দফতরের তরফে করা হবে বলে তিনি জানান৷

google-add
google-add
google-add

Health And Environment

Spiritual

google-add

National News

google-add

Education

google-add
google-add
google-add

State News

google-add
google-add